১৩তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (বাংলাদেশ)
১৩তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক চলচ্চিত্রের বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রাখার জন্য প্রদত্ত ১৩তম আয়োজন; যা ১৯৮৮ সালে বাংলাদেশের মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র সমূহের জন্য দেওয়া হয়। ১৯৭৫ সাল থেকে প্রতি বছর এটি দেয়া হচ্ছে। সরকার কর্তৃক নিযুক্ত একটি জাতীয় প্যানেল বিজয়ীদের নির্বাচন করে থাকে। ১৯৯০ সালের ২৭ জুলাই ওসমানী মিলনায়তনে বেগম রওশন এরশাদ পুরস্কার বিতরণ করেন। এই বছর ২২টি শাখার মধ্যে ১৮টি শাখায় পুরস্কার প্রদান করা হয়।[১] ৪টি শাখায় কোন পুরস্কার দেয়া হয়নি।[২][৩]
১৩তম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার | ||||
---|---|---|---|---|
পুরস্কার দেওয়া হয় | ১৯৮৮ সালে চলচ্চিত্রশিল্পে গৌরবোজ্জ্বল ও অসাধারণ অবদানের জন্য | |||
পুরস্কার প্রদান করে | বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি | |||
আয়োজক | তথ্য মন্ত্রণালয় | |||
তারিখ | ২৭ জুলাই ১৯৯০ | |||
স্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ | |||
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট | |||
আলোকপাত | ||||
শ্রেষ্ঠ পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | দুই জীবন | |||
শ্রেষ্ঠ অ-পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র | আবর্তন | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | রাজ্জাক যোগাযোগ | |||
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | রোজিনা জীবন ধারা | |||
সর্বাধিক পুরস্কার | দুই জীবন (৬) | |||
|
বিজয়ীদের তালিকা
সম্পাদনামেধা পুরস্কার
সম্পাদনাপুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র | সূচনা ফিল্মম (প্রযোজক) | দুই জীবন |
শ্রেষ্ঠ পরিচালক | আব্দুল্লাহ আল মামুন | দুই জীবন[৪] |
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা | রাজ্জাক | যোগাযোগ |
শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী | রোজিনা | জীবন ধারা |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা | রাজীব | হীরা মতি |
শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রী | সুবর্ণা শিরিন | বিরাজ বৌ |
শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী | তুষার | আগমন |
শ্রেষ্ঠ সঙ্গীত পরিচালক | আলাউদ্দিন আলী | যোগাযোগ |
শ্রেষ্ঠ গীতিকার | মনিরুজ্জামান মনির | দুই জীবন |
শ্রেষ্ঠ নারী সঙ্গীতশিল্পী | সাবিনা ইয়াসমিন | দুই জীবন[৫] |
কারিগরী পুরস্কার
সম্পাদনাপুরস্কারের নাম | বিজয়ী | চলচ্চিত্র |
---|---|---|
শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার | আব্দুল্লাহ আল মামুন | দুই জীবন |
শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক (রঙ্গিন) | রফিকুল বারী চৌধুরী | হীরা মতি |
শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক | আব্দুল খালেক | আগমন |
শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক | মফিজুল হক | যোগাযোগ |
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক | আতিকুর রহমান মল্লিক | দুই জীবন |
বিশেষ পুরস্কার
সম্পাদনা- শিশু শিল্পী জন্য বিশেষ পুরস্কার: জয়া (ভেজা চোখ)
- শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র: আবর্তন
- জুরি বোর্ড থেকে বিশেষ পুরস্কার: ফিরোজা রহমান টিনা (মরণোত্তর)[৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"। fdc.gov.bd। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ রাশেদ শাওন। "চার দশকে আমাদের সেরা চলচ্চিত্রগুলো"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৮ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১২।
- ↑ ক খ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার প্রাপ্তদের নামের তালিকা (১৯৭৫-২০১২)"। বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন। ২৩ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১৭।
- ↑ "Abdullah Al Mamun passes away"। Te Daily Star। আগস্ট ২২, ২০০৮। অক্টোবর ১, ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ সেপ্টেম্বর ৩০, ২০১৫।
- ↑ "সংগীতের অহংকার সাবিনা ইয়াসমিন"। দৈনিক আজাদী। জানুয়ারি ২৪, ২০১৩। ২০১৫-১২-০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ৪, ২০১৫।