রথযাত্রা
রথযাত্রা বা রথদ্বিতীয়া একটি আষাঢ় মাসে আয়োজিত অন্যতম প্রধান হিন্দু উৎসব। ভারতের ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে এই উৎসব বিশেষ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে পালিত হয়। এছাড়া ইসকনের ব্যাপক প্রচারের জন্য এখন এটি বিশ্বব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়।[১] দীর্ঘ বিচ্ছেদের পর কৃষ্ণের বৃন্দাবন প্রত্যাবর্তনের স্মরণে এই উৎসব আয়োজিত হয়ে থাকে। ভারতের সর্বাধিক প্রসিদ্ধ রথযাত্রা ওড়িশার পুরী শহরের জগন্নাথ মন্দিরের রথযাত্রা। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুরের মহিষাদল, শ্রীরামপুর শহরের মাহেশের রথযাত্রা, গুপ্তিপাড়ার বৃন্দাবনচন্দ্র মঠের রথ, কলকাতার রথ এবং বাংলাদেশের ইসকনের রথ ও ধামরাই জগন্নাথ রথ বিশেষ প্রসিদ্ধ।[২]
রথযাত্রা | |
---|---|
পালনকারী | হিন্দু |
ধরন | ধর্মীয় |
পালন | বিশ্বব্যাপী |
শুরু | আষাঢ় শুক্লা দ্বিতীয়া |
সমাপ্তি | আষাঢ় শুক্লা দশমী |
তারিখ | ২০ জুন ২০২৩ ৭ জুলাই ২০২৪ |
সংঘটন | বার্ষিক |
|
রথযাত্রা উপলক্ষে বিভিন্ন স্থানে মেলার আয়োজন করা হয়। পশ্চিমবঙ্গে রথযাত্রার সময় যাত্রাপালা মঞ্চস্থের রীতি বেশ জনপ্রিয়। শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংসদেব, তাঁর স্ত্রী মা সারদা দেবী, নাট্যকার গিরিশচন্দ্র ঘোষ, সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়-সহ প্রমুখ ব্যক্তিরা রথের বিখ্যাত মেলা পরিদর্শনে আসতেন। শ্রী রামকৃষ্ণ বলতেন যাত্রাপালায় লোকশিক্ষা হয়।
ব্যুৎপত্তি
সম্পাদনারথযাত্রা দুটি সংস্কৃত শব্দ থেকে উদ্ভূত হয়েছে, ‘রথ’ শব্দের আভিধানিক অর্থ অক্ষ, যুদ্ধযান বা কোনোপ্রকার যানবাহন অথবা চাকাযুক্ত ঘোড়ায় টানা হালকা যাত্রীবাহী গাড়ি। এবং যাত্রা হলো কোথাও গমন, অতিবাহন বা তীর্থযাত্রা।[৩]
অন্যদিকে জগন্নাথ শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ “জগৎ” বা বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের প্রভু”। “জগন্নাথ” কথাটি তৎপুরুষ সমাস। এটি “জগৎ” ও “নাথ” শব্দের সংমিশ্রণ গঠিত। যেমন “জগৎ” (যার মূল ধাতু “গম্”, অর্থাৎ “যা কিছু চলে”) এবং (“নাথ” অর্থাৎ, প্রভু বা আশ্রয়) শব্দটির সংমিশ্রণে গঠিত। সুতরাং “জগন্নাথ” অর্থ “যিনি এই বিশ্বব্রহ্মান্ডের আশ্রয় চলমান জগতের আশ্রয়দাতা অর্থাৎ প্রভু”।[৪]
ইতিহাস
সম্পাদনাপ্রতিমা তৈরির ইতিহাস
সম্পাদনাব্রহ্মাণ্ডপুরাণ অনুযায়ী, কৃষ্ণ তাঁর ভক্ত রাজা ইন্দ্রদ্যন্মুর সম্মুখে আবিভূর্ত হয়ে পুরীর সমুদ্রতটে ভেসে আসা একটি কাষ্ঠখণ্ড দিয়ে তাঁর মূর্তি নির্মাণের আদেশ দেন। মূর্তিনির্মাণের জন্য রাজা একজন উপযুক্ত কাষ্ঠশিল্পীর সন্ধান করতে থাকেন। তখন এক রহস্যময় বৃদ্ধ ব্রাহ্মণ কাষ্ঠশিল্পী তাঁর সম্মুখে উপস্থিত হন এবং মূর্তি নির্মাণের জন্য কয়েকদিন সময় চেয়ে নেন। সেই কাষ্ঠশিল্পী রাজাকে জানিয়ে দেন মূর্তি নির্মাণকালে কেউ যেন তাঁর কাজে বাধা না দেন। বন্ধ দরজার আড়ালে শুরু হয় কাজ। রাজা ও রানি সহ সকলেই নির্মাণকাজের ব্যাপারে অত্যন্ত আগ্রহী হয়ে ওঠেন। প্রতিদিন তাঁরা বন্ধ দরজার কাছে যেতেন এবং শুনতে পেতেন ভিতর থেকে খোদাইয়ের আওয়াজ ভেসে আসছে। ৬-৭ দিন বাদে যখন রাজা বাইরে দাঁড়িয়েছিলেন এমন সময় আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়। অত্যুৎসাহী রানি কৌতুহল সংবরণ করতে না পেরে দরজা খুলে ভিতরে প্রবেশ করেন। দেখেন মূর্তি তখনও অর্ধসমাপ্ত এবং কাষ্ঠশিল্পী অন্তর্ধিত। এই রহস্যময় কাষ্ঠশিল্পী ছিলেন দেবশিল্পী বিশ্বকর্মা। মূর্তির হস্তপদ নির্মিত হয়নি বলে রাজা বিমর্ষ হয়ে পড়েন। কাজে বাধাদানের জন্য অনুতাপ করতে থাকেন। তখন দেবর্ষি নারদ তাঁর সম্মুখে আবির্ভূত হন। নারদ রাজাকে সান্ত্বনা দিয়ে বলেন এই অর্ধসমাপ্ত মূর্তি পরমেশ্বরের এক স্বীকৃত স্বরূপ ও এই অসম্পূর্ণ রুপেই পূজা শুরু করতে বলেন।[৫]
রথযাত্রা প্রচলন
সম্পাদনাকথিত আছে, আষাঢ় মাসের শুক্ল দ্বিতীয়ায় বলরাম ও বোন সুভদ্রার সঙ্গে মাসির বাড়ি যান জগন্নাথ। মাসির বাড়ি অর্থাৎ ইন্দ্রদ্যুম্নের পত্নী গুন্ডিচার বাড়ি। সেখান থেকে আবার সাতদিন পর মন্দিরে ফিরে আসেন জগন্নাথ। এটাকেই জগন্নাথ দেবের মাসির বাড়ি যাওয়া বলে৷ পরপর তিনটি সুসজ্জিত রথে চেপে মাসির বাড়ির উদ্দেশ্যে যান জগন্নাথ। এই যাওয়াকে সোজা রথ আর ফিরে আসাকে উল্টো রথ বলে।[৬]
পরবর্তী
সম্পাদনা১৫৬৮-তে প্রথমবার জগন্নাথ মন্দির হামলা করেন বাংলার সুলতানের সেনাপতি কালাপাহাড়। ফলে ওই বছর থেকে প্রায় ন'বছর অর্থাৎ ১৫৭৭ পর্যন্ত বন্ধ রথযাত্রা উৎসব।[৭]
বিভিন্ন স্থানে রথযাত্রা
সম্পাদনাজগন্নাথ রথযাত্রা, পুরী
সম্পাদনারথযাত্রার দিন পুরী জগন্নাথ মন্দির সহ বিশ্বের বিভিন্ন মন্দিরে জগন্নাথ, বলরাম ও সুভদ্রা মূর্তি মন্দির বাহিরে সর্বসমক্ষে বাহির করা হয়। তারপর তিনটি সুসজ্জিত রথে (কোনো কোনো স্থলে একটি সুসজ্জিত সুবৃহৎ রথে) বসিয়ে দেবতাদের পূজা সম্পন্নপূর্বক রথ টানা হয়। পুরীতে রথ টানতে প্রতি বছর লক্ষাধিক পূণ্যার্থীর সমাগম হয়। এখানে তিন দেবতাকে গুণ্ডিচা মন্দিরে জগন্নাথদেবের মাসির বাড়ি নিয়ে যাওয়া হয়। পুরীতে বছরে এই একদিনই অহিন্দু ও বিদেশীদের মন্দির চত্বরে এসে দেবদর্শনের অনুমতি দেওয়া হয়। পুরীতে যে রথগুলি নির্মিত হয় তাদের উচ্চতা ৪৫ ফুট। বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক টেলিভিশন চ্যানেলে এই রথযাত্রা সরাসরি সম্প্রচারিত হয়।[৮] [৯]
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে রথযাত্রা
সম্পাদনা
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণ ভাবনামৃত সংঘের মাধ্যমে ১৯৬৮ সাল থেকে বিশ্বের বেশিরভাগ প্রধান শহরে রথযাত্রা উৎসব একটি সাধারণ দৃশ্য হয়ে উঠেছে । এখন বিশ্বব্যাপী একশোরও বেশি শহরে বার্ষিক উত্সব পালিত হয়।[১০]
রাশিয়ায় রথযাত্রা
সম্পাদনা১৯৬৮ সাল থেকে ইসকন হরে কৃষ্ণ আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে সারা বিশ্বের বিভিন্ন শহরে রথযাত্রা শুরু হয়। এই সংঘের নেতা এ সি ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ লন্ডন, মন্ট্রিয়ল, প্যারিস, বার্মিংহাম, নিউ ইয়র্ক সিটি, টরোন্টো, সিঙ্গাপুর, সিডনি, পার্থ, ভেনিস প্রভৃতি শহরে রথযাত্রা উৎসবের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি করতে সক্ষম হন। [১১] ঢাকা ইস্কন রথযাত্রা, স্বামীবাগ (৯দিন ব্যাপী অনুষ্ঠান ও লক্ষাধিক ভক্তের সমাগম)[১২] ধামরাই রথযাত্রা বাংলাদেশের সর্বাধিক বৃহৎ রথ উৎসব।
ঢাকায় জগন্নাথ রথযাত্রা
সম্পাদনাধামরাই জগন্নাথ রথযাত্রা
সম্পাদনাধামরাই জগন্নাথ রথ বাংলাদেশের ধামরাইতে অবস্থিত হিন্দু দেবতা জগন্নাথকে উৎসর্গ করা হয়েছে । বার্ষিক জগন্নাথ রথযাত্রা একটি বিখ্যাত হিন্দু উৎসব যা হাজার হাজার মানুষকে আকর্ষণ করে। ধামরাইয়ের রথযাত্রা বাংলাদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের জন্য অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ উৎসব।[১৩] মূল ঐতিহাসিক রথটি ১৯৭১ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পুড়িয়ে দেয়[১৪] এরপর থেকে ভারতীয় সহায়তায় রথটি পুনর্নির্মাণ করা হয়।
মাহেশের রথযাত্রা
সম্পাদনামাহেশের রথযাত্রা পুরীর রথযাত্রার পর ভারতের দ্বিতীয় প্রাচীনতম রথযাত্রা,[১৫] এটি ১৩৯৬ খ্রিস্টাব্দ থেকে পালিত হয়ে আসছে।[১৬] এটি পশ্চিমবঙ্গের শ্রীরামপুরের মাহেশে অনুষ্ঠিত একটি মাসব্যাপী উৎসব এবং সেই সময়ে একটি বিশাল মেলা অনুষ্ঠিত হয়। মন্দির থেকে গুন্ডিচা বাড়ি (মাসির বাড়ি) এবং পিছনের যাত্রায় ভগবান জগন্নাথ, বলরাম এবং সুভদ্রার রথের সাথে সংযুক্ত লম্বা দড়ি (রশি) টানার অংশীদার হওয়ার জন্য লোকেরা ভিড় করে। কৃষ্ণের সঙ্গে সুভদ্রার পূজা হয় জগন্নাথ যাত্রায়।[১৭]
উল্লেখযোগ্য রথযাত্রা
সম্পাদনা- রথযাত্রা (পুরী) ওড়িশা রাজ্যের পুরীতে অনুষ্ঠিত বিশ্বের বৃহত্তম এবং সর্বাধিক পরিদর্শন করা রথযাত্রা প্রতি বছর প্রচুর ভিড় আকর্ষণ করে।
- বারিপদ রথযাত্রা বিশ্বের দ্বিতীয় প্রাচীনতম রথযাত্রা। তাই বারিপদকে দ্বিতীয়া শ্রীক্ষেত্র বা দ্বিতীয় পুরীও বলা হয়। ১৫৭৫ সাল থেকে এখানে কোনো বাধা ছাড়াই রথযাত্রা পালিত হয়ে আসছে।
- কেন্দুঝারের রথযাত্রা বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম রথযাত্রা। কেওনঝার রথ (রথ) - নন্দীঘোষ বিশ্বের সবচেয়ে লম্বা রথ।
- রথযাত্রা (আহমেদাবাদ) - গুজরাট রাজ্যের আহমেদাবাদেও রথযাত্রা হয়, যা বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম হিসাবে পরিচিত।[১৮]
- উড়িষ্যার সুকিন্দা রথযাত্রাও প্রচুর সংখ্যক ভক্তদের আকর্ষণ করতে পরিচিত।
- ধামরাই রথযাত্রা, বাংলাদেশের ধামরাইয়ে অনুষ্ঠিত রথযাত্রা বাংলাদেশের সবচেয়ে বিখ্যাত রথযাত্রা।
- ঢাকা ইসকনের রথযাত্রা বাংলাদেশের দ্বিতীয় বিখ্যাত রথযাত্রা।
- রাজবলহাট রথযাত্রা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
- বস্তার অঞ্চলের লোকেরা দশেরার সময় রথযাত্রা পালন করে ।[২০][২১]
- রাধা রানী রথযাত্রা, অস্টিন, টেক্সাস, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে রাধা মাধব ধাম মন্দিরে অনুষ্ঠিত
- সিলিকন ভ্যালিতে রথযাত্রার গোল্ডেন গেট পার্ক, সান ফ্রান্সিসকো, ক্যালিফোর্নিয়া, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে
রথযাত্রা ও লটকন
সম্পাদনাপূর্ববঙ্গ[২২][২৩] ও পশ্চিমবঙ্গ উভয়ই অংশেই রথযাত্রার সাথে লটকন ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে। রথযাত্রার দিন ও উল্টো রথের দিন লটকন কেনার প্রচলন আছে। ১৯৪৭ ও ১৯৭১ সালে যথাক্রমে ভারত ভাগ ও বাংলাদেশ স্বাধীনের পর পূর্ববঙ্গের হিন্দুরা ভারতের বিভিন্ন অংশে চলে আসেন। ফলত পূর্ববঙ্গীয় ধারা ভারতেও বিভিন্ন জায়গায় চলে আসে। সেই ভাবেই ভারতের বাঙালি মূলত পূর্ববঙ্গীয় অধ্যুষিত অঞ্চলে লটকনের প্রভাব আছে। বাংলাদেশের ধামরাই[২২] ও টাঙ্গাইল[২৩] রথে লটকনের প্রচলন আছে। ভারতেও কোচবিহার, নবদ্বীপ ইত্যাদি স্থানে রথের দিন লটকন বিক্রি হয়।[২৩][২৪]
চিত্র সম্ভার
সম্পাদনাআরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "London Rathayatra"। Rathayatra UK (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৩।
- ↑ Kantho, Kaler। "ধামরাইয়ে আজ উল্টো রথযাত্রা | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১৫।
- ↑ "যাত্রা শব্দের অর্থ | যাত্রা সমার্থক শব্দ at English-bangla.com"। www.english-bangla.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৩।
- ↑ Najarbandi। "রথযাত্রা কি এবং কেন? জানুন রথযাত্রার আসল ইতিকথা। #SpecialArticle"। Najarbandi - 24 Ghanta, Latest Bangla News Kolkata, Daily Bangla News, 24 ghanta Live, Bengali News। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৬।
- ↑ "Rath Yatra 2021: কেন হয় রথযাত্রা? জানুন জগন্নাথধাম পুরী ঘিরে থাকা আসল কাহিনী"। Aaj Tak বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৬।
- ↑ "Background story of Jagannath Dev's Rath Yatra – News18 Bangla"। News18 Bengali। ২০১৮-০৭-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-১১-১৬।
- ↑ "মন্দির ভাঙার হুঁশিয়ারি দেন ঔরঙ্গজেব, কী ভাবে রক্ষা পেল জগন্নাথধাম?"। Eisamay। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৬-১৫।
- ↑ Starza 1993, পৃ. 129।
- ↑ Das 1982, পৃ. 48।
- ↑ "Festival of India"। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০০৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ১৩ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ মে ২০২১।
- ↑ "Festival of India"। ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জুন ২০০৯।
- ↑ "Rathajatra festival today"। The New Nation, Dhaka – via HighBeam Research (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) । ২৪ জুন ২০০৯। ২৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১২।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;Banglapedia
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Rathayatra celebrated in West Bengal"। The Hindu। ৪ জুলাই ২০০৮। ১৩ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-১৮।
- ↑ "Bengal celebrates Rathajatra festival"। Monsters and Critics। ১৬ জুলাই ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০০৮-১০-১৮।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "Why Subhadra is Worshipped with Krishna in Jagannath Yatra"। জুলাই ২০১১। ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০২২।
- ↑ "About Ahmedabad Ratha Jatra : Jamalpur Jagannath Temple"।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ Nabadwip Jagannath
- ↑ S Banerjee, Partha (২০০৮)। "Dussehra in Bastar -- a riot of colours - Economic Times"। indiatimes.com। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৩।
The Bastar royal family figures prominently in the script and the props include a huge chariot that is first built, then ritually 'stolen', and then again recovered and pulled ceremonially through the streets of Jagdalpur
- ↑ "Tribals celebrate unique Dussehra in Bastar - Oneindia News"। news.oneindia.in। ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৩।
The another attraction of this 'tribal Dusshra', is a double-decked Ratha (Chariot) with eight wheels and weighing about 30 tonnes.
- ↑ ক খ Kantho, Kaler। "ধামরাইয়ে আজ উল্টো রথযাত্রা | কালের কণ্ঠ"। Kalerkantho। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১৫।
- ↑ ক খ গ Pratidin, Bangladesh। "টাঙ্গাইলে উল্টো রথযাত্রার মধ্যদিয়ে উৎসবের সমাপ্তি | বাংলাদেশ প্রতিদিন"। Bangladesh Pratidin। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১৫।
- ↑ webdesk@somoynews.tv। "দেশের বিভিন্ন স্থানে পালিত হচ্ছে রথযাত্রা"। somoynews.tv (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৭-১৫।
মন্তব্য
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- Das, J. P. (১৯৮২), Puri Paintings: the Chitrakara and his Work, New Delhi: Arnold Heinemann, আইএসবিএন 9788190158978
- P. Mitter (১৯৭৭)। Much Maligned Monsters: A History of European Reactions to Indian Art। University of Chicago Press। আইএসবিএন 9780226532394।
- Starza, O. M. (১৯৯৩), The Jagannatha Temple at Puri: Its Architecture, Art, and Cult, BRILL, আইএসবিএন 978-90-04-09673-8, সংগ্রহের তারিখ ১৫ ডিসেম্বর ২০১২