রইস (চলচ্চিত্র)
রইস (হিন্দি: रईस; অনুবাদ: সম্পদশালী) ২০১৭ সালের একটি ভারতীয় অ্যাকশন ক্রাইম থ্রিলার চলচ্চিত্র, পরিচালক রাহুল ঢোলাকিয়া। রেড চিলিজ এন্টারটেইনমেন্ট ও এক্সেল এন্টারটেনমেন্টের ব্যানারে চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন গৌরী খান, রিতেশ সিধওয়ানি এবং ফারহান আখতার।[৫] এতে অভিনয় করেছেন শাহরুখ খান, মাহিরা খান এবং নওয়াজুদ্দীন সিদ্দিকী।[৬][৭][৮]
রইস | |
---|---|
পরিচালক | রাহুল ঢোলাকিয়া |
প্রযোজক | রিতেশ সিধওয়ানি ফারহান আখতার গৌরী খান |
রচয়িতা | রাহুল ঢোলাকিয়া হরিৎ মেহতা আশীষ ভাষী নিরাজ শুক্লা |
শ্রেষ্ঠাংশে | শাহরুখ খান মাহিরা খান নওয়াজুদ্দীন সিদ্দিকী |
সুরকার | রাম সম্পত |
চিত্রগ্রাহক | কে ইউ মোহানন |
সম্পাদক | দীপা ভাটিয়া |
প্রযোজনা কোম্পানি | |
পরিবেশক | রেড চিলিস এন্টারটেইনমেন্ট |
মুক্তি |
|
স্থিতিকাল | ১৪২ মিনিট[২][৩] |
দেশ | ভারত |
ভাষা | হিন্দি |
নির্মাণব্যয় | ₹ ১২০ কোটি |
আয় | ₹২৭১.৬৩ কোটি[৪] |
শোনা যায় রইস নির্মিত হয়েছে গুজরাটের সন্ত্রাসী আবদুল লতিফের জীবনকাহিনী অবলম্বনে,[৯][১০][১১] তবে এর নির্মাতারা এ দাবি অস্বীকার করে বলেছেন, "চলচ্চিত্রটির কাহিনী একটি মৌলিক গল্প, কোনো জীবিত বা মৃত ব্যক্তির জীবনীনির্ভর নয়।"[১২][১৩] চলচ্চিত্রটি ২৫ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেয়েছে।[১]
কাহিনী-সংক্ষেপ
সম্পাদনারইস (শাহরুখ খান) থাকে গুজরাটের ফতেহপুরে; সে রাজ্যে মাদকদ্রব্য নিষিদ্ধ, কিন্তু রইস কিশোর বয়সেই অবৈধ মদের ব্যবসায় যোগ দেয়। বন্ধু সাদিককে (মোহাম্মেদ জিসান আইয়ুব) সাথে নিয়ে রইস গ্যাংস্টার জয়রাজের (অতুল কুলকার্নি) অধীনে কাজ করে এবং পুলিশকে ঘুষ দিয়ে মদ পাচার করে। একসময় সে জয়রাজের থেকে আলাদভাবে ব্যবসা করার পরিকল্পনা করে এবং ঘটনাক্রমে মুম্বাইয়ে এক গ্যাংস্টার মুসাভাই (নরেন্দ্র ঝা) তাকে এতে আর্থিক সাহায্য করে। এরিমধ্যে আইপিএস ক্যাডার জে এ মজুমদার (নওয়াজুদ্দীন সিদ্দিকী) ফতেহপুরে বদলী হয়ে আসে এবং মদ পাচারকারীদের ক্ষেত্রে কঠোর অবস্থান নেয়।
গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী এবং বিচক্ষণ রাজনীতিক পাশাভাই রইসকে মদ ও অর্থের ক্ষেত্রে সমর্থন দেয়। টাকা, বুদ্ধি এবং কৌশল দিয়ে রইস একের পর এক বিভিন্ন পদ্ধতিতে মজুমদারকে ফাঁকি দিয়ে নিজের ব্যবসা চালিয়ে যায়। পাশাপাশি সে মহল্লার মহিলাদেরদের জন্য কাপড়ের ব্যাগ বানানোর কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে এবং সেসব ব্যাগে করে আবার মদও চালান করে। এরই মাঝে আছিয়ার (মাহিরা খান) সাথে তার বিয়ে হয়। এদিকে রইসের সাথে ব্যবসায় পাল্লা দিতে না পেরে জয়রাজ তাকে খুন করার চেষ্টা করে ব্যর্থ হয় এবং রইসই উল্টো তাকে হত্যা করে।
রইস ও আছিয়ার এক ছেলে হয়, নাম দেয়া হয় ফাইজান। এই আনন্দে রইস অনুষ্ঠান করে এবং মুখ্যমন্ত্রী, পাশাভাই ও অন্যান্যদের দাওয়াত দেয়। সেখানে মুখ্যমন্ত্রী প্রস্তাব দেয় যে একস্থানে বিশাল এলাকার জমিতে অবেধ দখলদারদের উঠিয়ে রইস হাউজিং প্রকল্প করতে পারে। সম্মত হয়ে রইসও মন্ত্রীকে ম্যানেজ করে মজুমদারকে কন্ট্রোল রুম ডিপার্টমেন্টে সরিয়ে দেয়। কিন্তু পরিস্থিতি উল্পণল্টে যায় যখন মজুমদার রইসের ফোনে আড়ি পাঁততে থাকে। এরমাঝে নির্বাচনের সময় রইস পাশাভাইকে লাঞ্ছিত করে। তখন মুখ্যমন্ত্রী পরামর্শ দেয় যে রইস কিছুদিন জেলে থাকুক। রইস জেলে থাকাকালে মন্ত্রী এবং পাশাভাই হাত মিলায়। তাদের প্রতিহত করতে রইস জেলে থেকেই নির্বাচনে অংশ নেয় এবং জয়লাভ করে।
এদিকে মজুমদার ফতেহপুরে আবার বদলী হয়ে আসে, ততদিনে রাজ্যে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা ছড়িয়ে পড়েছে। রইসকে হুমকি মনে করে মুখ্যমন্ত্রী তার হাউজিং প্রজেক্ট বাতিল করে। আকস্মিকভাবে রইস বুঝতে পারে যে হাউজিং প্রজেক্ট, নির্বাচন ও দাঙ্গার সময় খাদ্য বিতরণ করতে গিয়ে সে তার সব টাকা ফুরিয়ে ফেলেছে।
তখন মুসাভাই রইসকে সোনা চোরাচালানীর প্রস্তাব দেয়, আর্থিক সংকটগ্রস্ত রইস তা গ্রহণ করে। উত্তর ভারতে সিরিয়াল বোমা বিস্ফোরণ হয়। পুলিশি তদন্তে উঠে আসে রইসের পাচারকরা সোনার মধ্যে আরডিএক্স বোমা লুকানো ছিল। রইস তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা ও সাধারণ মানুষ মারার জন্য মুসাভাইকে হত্যা করে। মজুমদার শেষপর্যন্ত রইসকে ধরতে সক্ষম হয় এবং বিচারের আশ্রয় না নিয়ে বরং এক নির্জন স্থানে গিয়ে রইসকে গুলি করে মেরে ফেলে।
শ্রেষ্ঠাংশে
সম্পাদনা- শাহরুখ খান - রইস।
- শুভম চিন্তামণি - বালক রইস
- মাহিরা খান - আছিয়া, রইসের স্ত্রী।[১৪]
- নওয়াজুদ্দীন সিদ্দিকী - ইন্সপেক্টর জয়দীপ অম্বলাল মজমুদার।[১৫]
- মোহাম্মেদ জিসান আইয়ুব - সাদিক, রইসের বিশ্বস্ত বন্ধু ও সহযোগী।[১৬]
- শুভম টুকারাম - বালক সাদিক
- শীবা ছাদ্দা - রইসের মা।[১৭]
- অতুল কুলকার্নি - জয়রাজ[১৮]
- নরেন্দ্র ঝা - মুসাভাই
- জয়দীপ আহলাওয়াত - নবাব, মুসাভাইয়ের সহকারী
- উদয় টিকেকার - পাশাভাই
- প্রমোদ পাঠক - গুজরাটের মুখ্যমন্ত্রী
- উৎকর্ষ মজুমদার - চোখের ডাক্তার
- লাভলীন মিশ্রা - রত্না ম্যাডাম, স্কুল শিক্ষিকা
- অনীল মাঙ্গে - কাসিম
- রাজ অর্জুন - ইলিয়াস
- ভগবান তিওয়ারী - ইন্সপেক্টর দেবজী
- সানি লিওন - "লায়লা মে লায়লা" গানে অতিথি চরিত্র।
নির্মাণ
সম্পাদনাচিত্রগ্রহণ এবং কাজ
সম্পাদনাচলচ্চিত্রটির শুটিং শুরু হয় ২০১৫ সালের এপ্রিলে।[৫] এর দৃশ্যায়ন করা হয়েছে মুম্বাইয়ে।[১৯] পরে আহমেদাবাদের বস্তির শুটিং করার জন্যে সেটটি পুনর্গঠন করতে হয়।[২০] ২০১৬ সালের জানুয়ারি মাসে গুজরাটে চলচ্চিত্রটির চিত্রধারণের কাজ শেষ হয়েছে।[২১] আন্দোলন-বিক্ষোভ সত্ত্বেও সেখানে ভুজ শহরে জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে নির্বিঘ্নে চলচ্চিত্রের কাজ চলেছে।[২২][২৩][২৪]
মুক্তি
সম্পাদনাচলচ্চিত্রটি মুক্তি দেয়ার কথা ছিল ঈদে, ৬ জুলাই ২০১৬ তারিখে,[২৫] কিন্তু তখন সালমান খানের সুলতান চলচ্চিত্রের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতা এড়ানোর উদ্দেশ্যে তা বাতিল করা হয়।[২৬] পরবর্তী শিডিউল দেয়া হয় ২০১৭ সালের ২৬ জানুয়ারি, ভারতের সাধারণতন্ত্র দিবসে। কিন্তু সেদিনই হৃতিক রোশনের কাবিল মুক্তির তারিখ। পরে দুটি চলচ্চিত্রই একদিন পিছিয়ে ২৫ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে আনা হয়।[১][২৭]
বক্স অফিস
সম্পাদনাপ্রথম সপ্তাহে বিশ্বব্যাপী রইস আয় করেছে ₹ ১২৯ কোটি (ইউএস$ ১৫.৭৭ মিলিয়ন) কোটি।[২৮] আর প্রেক্ষাগৃহে যতদিন চলেছে ততদিনে মোট আয় ₹ ২৭১ কোটি (ইউএস$ ৩৩.১৩ মিলিয়ন) কোটি।[২৯][৩০] শেষপর্যন্ত নিট মুনাফা হয়েছে ₹ ১২৮.৭৭ কোটি (ইউএস$ ১৫.৭৪ মিলিয়ন) কোটি রুপি, ভারতের বক্স অফিস এটাকে তাই "হিট" চলচ্চিত্র ঘোষণা করেছে।[৩১]
সমালোচকদের প্রতিক্রিয়া
সম্পাদনাভারত
সম্পাদনাবলিউড হাঙ্গামার তরণ আদর্শ চলচ্চিত্রটিকে ৫ এ ৪★ দেন এবং বলেন, পরিচালক ঢোলাকিয়া "রইস ও সৎ পুলিশ জয়দীপের মধ্যে পাওয়ার প্লে এবং ইঁদুর-বিড়াল ধাওয়া-পাল্টাধাওয়া জাঁকজমকেল সাথে তুলে ধরেছেন এবং আমার মতে সেটাই এই এন্টারপ্রাইজের প্রধান অবলম্বন।"[৩২]
বিতর্ক
সম্পাদনাআর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া আহমেদাবাদের প্রাচীন মসজিদ ও কবরস্তান সারখেজ রোযাতে চলচ্চিত্রটির শুটিং করার ছাড়পত্র দেয়নি।[৩৩][৩৪] ২০১৬'র মার্চ মাসে কথিত গ্যাংস্টার আবদুল লতিফের ছেলে মুস্তাক আইনি নোটিশ পাঠায় যে, কেন/কীভাবে তার বাবার জীবন নিয়ে সিনেমা বানানো হচ্ছে।[৩৫]
২০১৬ সালে উরিতে সন্ত্রাসী আক্রমণের কয়েকদিন পর মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা (এমএনএস) দাবি করে যে পাকিস্তানি অভিনেতাদের অভিনীত চলচ্চিত্রগুলো নিষিদ্ধ (ব্যান) করা হোক কারণ তারা গণমাধ্যমে সন্ত্রাসবাদের বিপক্ষে প্রতিবাদ জানাননি।[৩৬] রইস চলচ্চিত্রটিও তাদের তালিকায় ছিল কারণ এর অভিনেত্রী মাহিরা খান একজন পাকিস্তানি ছিলেন।[৩৭][৩৮] এমএনএস নিষেধাজ্ঞা উঠানোর জন্যে শর্ত দেয় যে চলচ্চিত্রগুলোর প্রযোজকেরা ভবিষ্যতে কখনো পাকিস্তানি অভিনেতাদের নিতে পারবেন না এবং প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে ৫ কোটি রুপী ইন্ডিয়ান আর্মি ওয়েলফেয়ার ফান্ডে দান করতে হবে, কিন্তু ভারতীয় সেনাবাহিনী তা নিতে অস্বীকার করে বলে যে, ত্যাগ নিয়ে রাজনীতি করা উচিত নয়।[৩৯][৪০] পরবর্তীতে অবশ্য এমএনএস কোনো শর্ত ছাড়াই রইস-এর ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেয়।[৪১]
চলচ্চিত্রটির সহপ্রযোজক ফারহান আখতার বলেছিলেন যে রইস কখনোই প্রায়শ্চিত্ত করবে না, এমএনএস তখন তাকে হুমকি দিয়েছিল।[৪২][৪৩] মহারাষ্ট্র, বিজেপি ও আরএসএস-এর মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফারনাভিস বলেন যে এমএনএস ও প্রযোজকদের মিটিংয়ে সেনাবাহিনীর ফান্ডে ৫ কোটি রুপি দেয়ার কথাটা আবশ্যক বলা হয়নি এবং সেটা নিষেধাজ্ঞা ওঠানোর শর্তও নয়; এছাড়া আগে এক অনুষ্ঠানে তিনি "আইকন" ও "গর্বিত মুম্বাইকার" হিসেবে শাহরুখ খানের প্রশংসা করেন।[৪৪]
চলচ্চিত্রটির প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে প্রথম পছন্দ ছিলেন অঙ্কিতা শোরে, পরে মাহিরা খানকে সে চরিত্রে নেয়া হয়; শোরে এক সাক্ষাৎকারে জানান যে অভিনেত্রী বাছাই জাতীয়তার ভিত্তিতে করা হয়নি।[৪৫] পরবর্তীতে শোরে বলেন যে সাক্ষাৎকারে তিনি আসলে বলেছিলেন যে "অভিনেত্রী বাছাইয়ে জাতীয়তা তীব্রভাবে প্রভাব ফেলেছে", সাক্ষাৎকার-নেয়া সাংবাদিকও পূর্বের ভুল স্বীকার করে ক্ষমা চান।[৪৬] ফারহান আখতার স্পষ্টভাবে বলেন যে, মাহিরা খান চলচ্চিত্রে আছেন এবং তার ক্ষেত্রে কোনো পরিবর্তন করা হয়নি, আর চলচ্চিত্রটিও মুক্তির জন্য প্রস্তুত। তিনি আরো বলেন যে, যদি সন্ত্রাসী আক্রমণের পরে তারা শুটিং শুরু করতেন, সেক্ষেত্রে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় মাহিরা খানকে নিতেন না, আর ভারতীয় সেনাবাহিনীর সাথে সংহতি প্রকাশ করা তাদের নিজেদের ব্যাপার এবং তাদেরকে এনিয়ে আদেশ দেয়ার অধিকার কেবলমাত্র ভারত সরকারেরই আছে, কোনো বহিরাগতের নয়।[৪৭]
চলচ্চিত্রটির ট্রেইলার প্রকাশের পরদিন শিয়ারা চলচ্চিত্রে ধর্মীয় প্রতীক দেখানোর প্রতিবাদে মিছিল করে এবং পুলিশের কাছে একটি রিপোর্টও দায়ের করে। তাতে তারা খানকে অনুরোধ জানায় চলচ্চিত্রের ঐ অংশগুলো মুছে ফেলার জন্য এবং না মুছলে তারা শান্তিপূর্ণ মিছিল করবে বলেও জানায়। চলচ্চিত্রটির পিআর এজেন্সি স্পাইসের শিল্পা হান্দার সাথে যোগাযোগ করলে তিনি জানান যে তারা তখনো অভিযোগগুলোর প্রকৃতি বোঝার চেষ্টা করছেন।[৪৮]
১১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে শাহরুখ খান এমএনএসের প্রধান রাজ থ্যাকারের সাথে দেখা করে তাকে আশ্বস্ত করেন যে চলচ্চিত্রের প্রচারণার জন্য মাহিরা খান ভারতে আসবেন না।[৪৯] ২০১৭-র ১১ জানুয়ারিতে জানা যায় যে শিব সেনা আবার চলচ্চিত্রটির ওপর নিষেধাজ্ঞা চাপাচ্ছে। তারা ছত্রিশগড়ের হলমালিকদের হুমকি দেয় যেন তারা চলচ্চিত্রটি তাদের হলে না চালায়।[৫০]
চলচ্চিত্রটি মুক্তির তিনদিন আগে বিজেপির জাতীয় সাধারণ সম্পাদক কৈলাশ বিজয়ভার্গিয়া বলেন যে রইস একটি "অসৎ" ও "দেশবিরোধী" (anti-national) সিনেমা, পক্ষান্তরে কাবিল সিনেমাটি "দেশপ্রেম-পূর্ণ"; এছাড়া ২০১৫ সালে তিনি বলেছিলেন যে শাহরুখ খান একজন দলত্যাগী, সে ১৯৯৩-র বোম্বে বোম্বিং এবং ২০০৮-র মুম্বাই আক্রমণ নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানায়নি।[৫১]
পাকিস্তানের সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ফিল্ম সেন্সরস "আপত্তিকর বিষয়বস্তু"র কারণে চলচ্চিত্রটি সেদেশে নিষিদ্ধ করে।[৫২]
সাউন্ডট্র্যাক
সম্পাদনারইস | ||||
---|---|---|---|---|
কর্তৃক সাউন্ডট্র্যাক অ্যালবাম | ||||
মুক্তির তারিখ | ২৪ জানুয়ারি ২০১৭ | |||
ঘরানা | কাহিনীচিত্র সাউন্ডট্র্যাক | |||
দৈর্ঘ্য | ২৬:৫২ | |||
ভাষা | হিন্দি গুজরাটি | |||
সঙ্গীত প্রকাশনী | জি মিউজিক | |||
প্রযোজক | রাম সম্পাথ | |||
রাম সম্পাথ কালক্রম | ||||
|
সাউন্ডট্র্যাকটি প্রকাশ করেছে জি মিউজিক কোম্পানি।[৫৩] মূল সাউন্ডট্র্যাকে প্রকাশিত গানগুলোর তালিকা নিচে দেয়া হলো।[৫৪][৫৫]
ট্র্যাক তালিকা
সম্পাদনা১৯৮০ সালের কুরবানী চলচ্চিত্রের "লায়লা মে লায়লা" গানটি লিখেছিলেন ইন্ডীভার, কম্পোজ করেন কল্যাণজি-আনন্দজী এবং গেয়েছিলেন কাঞ্চন, অমিত কুমার ও কোরাস; রাম সম্পাথ রইস-এ তা পুনর্সৃষ্টি করেন।[৫৬] জাভেদ আখতারের লেখা কিছু লিরিক নতুন করে এতে সংযোজিত হয়।[৫৭] চলচ্চিত্রে "সাসোন কে" ট্র্যাকটি গেয়েছেন জাভেদ আলী।[৫৮] "হালকা হালকা" গানটি চিত্রনাট্যের সাথে না মেলার কারণে চলচ্চিত্র ও অ্যালবাম থেকে বাদ দেয়া হয় এবং চলচ্চিত্রটি মুক্তি পাবার পর প্রকাশ করা হয়।[৫৯]
অরিজিনাল মোশন পিকচার সাউন্ডট্র্যাক | |||||
---|---|---|---|---|---|
নং. | শিরোনাম | গীতিকার | সুরকার | গায়ক | দৈর্ঘ্য |
১. | "লায়লা মে লায়লা" | ইন্ডীভার, জাভেদ আখতার | কল্যাণজি-আনন্দজি, রাম সম্পথ | পাভনি পাণ্ডে | ৫:০৬ |
২. | "জালিমা" | অমিতাভ ভট্টাচার্য | JAM8[৬০] | অরিজিৎ সিং, [হর্ষদীপ কৌর | ৪:৫৯ |
৩. | "উড়ি উড়ি যায়ে" | জাভেদ আখতার | রাম সম্পাথ[৬১] | সুখিন্দর সিং, ভূমি ত্রিবেদী, কর্ষণ দাশ সাগাথিয়া | ৪:২০ |
৪. | "ধিঙ্গানা" | ময়ূর পুরী | আহীর (JAM8), ওমগ্রোউন[৬২] | মিকা সিং | ২:৪৬ |
৫. | "এনু নাম চে রইস" | রাম সম্পাথ, হীরল ব্রহ্মভট্ট | রাম সম্পাথ | রাম সম্পাথ, তারান্নুম মালিক | ৩:০০ |
৬. | "সাসোন কে" | মনোজ যাদব | আহীর (JAM8) | কেকে | ৪:০২ |
৭. | "ঘামার ঘামার" | ট্রেডিশনাল | রাম সম্পাথ | রোশন রাথোড় | ২:৩৯ |
মোট দৈর্ঘ্য: | ২৬:৫২ |
প্রচারণা
সম্পাদনাবিভিন্ন শো-তে রইস-এর প্রচারণা চালানো হয়, যেমন দ্য কপিল শর্মা শো[৬৩] এবং বিগ বস 10,[৬৪] এছাড়া দুবাইয়েও প্রচারণা করা হয়েছে।[৬৫] প্রচারণার জন্য এমনকি শাহরুখ ও সানি লিওন এক বিশেষ ট্রেনে মুম্বাই থেকে দিল্লী সফর করেন, 23-24 জানুয়ারি 2017-তে আগস্ট ক্রান্তি রাজধানী এক্সপ্রেস ট্রেনে,[৬৬] কিন্তু এক শাহরুখভক্ত ও সমাজবাদী পার্টির সদস্য, ফরিদ খান শেরানি, ভাদোদারা রেলওয়ে প্ল্যাটফর্মে খানকে দেখতে আসা উচ্ছসিত জনতার ভিড়ে পদপিষ্ট হয়ে মারা যান, আরো অনেকে আহত হন।[৬৭] শাহরুখ খান পরবর্তীতে তার ভক্তের মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেন।[৬৮]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ "Raees release date"। DNA। ৭ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "SRK's 142-minute-long 'Raees' awaiting censor certification"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "UA and 6 cuts: Certification report of Shah Rukh Khan's 'Raees' out!"। Daily News and Analysis। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ http://indianexpress.com/article/entertainment/bollywood/raees-vs-kaabil-shah-rukh-khan-hrithik-roshan-film-4543223/। সংগ্রহের তারিখ ৬ মার্চ ২০১৭।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ ক খ "Shoot of Shah Rukh starrer 'Raees' begins!"। Daily News and Analysis। ১৬ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "SRK shooting special song with Sunny Leone for 'Raees'"। The Times of India। ২৫ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ Iyer, Meena (২৫ মার্চ ২০১৪)। "Nawazuddin to put on 20 kilos for Raees with Shah Rukh"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুলাই ২০১৪।
- ↑ "For Mahira Khan, a Pre-Bin Roye Photoshoot Before Leaving Pakistan For Mumbai"। NDTV। ২০ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০১৫।
- ↑ "Shah Rukh Khan's Raees Faces Minor Troubles Just Before The Release Of Its Trailer"। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "The story of Abdul Latif, on whose life SRK's upcoming movie Raees is based"। OpIndia.com। ৭ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "What Modi Said About Abdul Latif - The Gangster On Whose Life SRK's Upcoming Film Raees Is Based"। Swarajya (magazine)। ৯ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১০ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Raees: Is Shah Rukh Khan' character inspired by gangster Abdul Latif? Makers say no"। The Indian Express। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "'Raees' claims it isn't about Abdul Latif, but who was he? For one thing, he almost killed Dawood"। Scroll.in। সংগ্রহের তারিখ ডিসেম্বর ৮, ২০১৬।
- ↑ "First Look: Mahira Khan as Shah Rukh's Raees Wife"। NDTV। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "'Raees' new promo: Sorry Shah Rukh Khan, Nawazuddin Siddiqui steals the show in this one!"। Daily News and Analysis। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Grew up admiring Shah Rukh Khan: Zeeshan Ayyub"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "EXCLUSIVE: Here's who is playing Shah Rukh Khan's 'Ammi' in Raees?"। Bollywood Hungama। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "RAEES - review"। The Telegraph। Pratim D. Gupta। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "SRK, Mahira Khan shoot for Raees with in Mumbai"। The Indian Express। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ Subhash K. Jha (২২ জুন ২০১৫)। "A never seen before Shah Rukh Khan in Raees"। Bollywood Hungama।
- ↑ Subhash K. Jha (২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৫)। "Shah Rukh Khan's look & accent for Raees"। Bollywood Hungama। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Shah Rukh Khan, Mahira Khan's look from Raees revealed"। The Indian Express। ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Revealed: Nawazuddin Siddiqui's look from 'Raees'"। The Indian Express। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Despite protests in Bhuj, 'Raees' shooting not disrupted!"। DNA। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Raees to release on Eid 2016"। The Economic Times। ১৬ মার্চ ২০১৫। ৩ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Shah Rukh Khan's Raees to release in January 2017, won't clash with Salman's Sultan"। The Indian Express। ৫ মে ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৩ মে ২০১৬।
- ↑ "Shah Rukh Khan prepones Raees release, will now clash with Hrithik Roshan's Kaabil again"। Bollywood Hungama। ৭ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৮ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Top Worldwide Opening Weekends 2017 - Tubelight Third"।
- ↑ "Highest Grossers In January Since 94 - Real Value - Box Office India"। www.boxofficeindia.com।
- ↑ "Raees And Kaabil Box Office Verdicts - Box Office India"। boxofficeindia.com।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;boxofficeindia.com
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ "Movie Review: Raees"। Bollywood Hungama। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "ASI stops Shah Rukh Khan's 'Raees' shoot in Ahmedabad"। The Times of India। ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ "Shah Rukh Khan attacked by VHP activists during Raees shoot in Ahmedabad"। Bollywood Hungama। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ "Shah Rukh Khan in a legal soup yet again"। The Times of India। ২ মার্চ ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ "Pakistani Artists Refused To Condemn Uri Attacks"। The Times of India। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Ban on Pakistani artistes"। The Times of India। ২ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Mahira Khan reacts on the ban"। The Indian Express। ২ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "The sacrifices of the armed forces shouldn't be politicised"। NDTV। ২৩ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "A terrible precedent"। The Indian Express। ২৭ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "MNS won't oppose Raees"। The Indian Express। ২৩ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "There's No Question Of Paying Rs 5 Crore For Raees: Farhan Akhtar"। The Quint। ২৮ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "MNS threatens Farhan Akhtar"। The Times of India। ৩০ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "CM Devendra Fadnavis: ₹5 crore to Army Welfare fund never decided at meeting"। The Times of India। ৩০ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Initial choice for the female lead of the film"। India TV। ৩০ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Ankita Shorey: I am not a part of 'Raees'!"। The Times of India। ৩১ অক্টোবর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩১ অক্টোবর ২০১৬।
- ↑ "Mahira Khan stays"। Deccan Chronicle। ১ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১ নভেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Shah Rukh Khan's Raees dives into another controversy"। Deccan Chronicle। ১০ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Dear Shah Rukh Khan, you did nothing wrong by meeting Raj Thackeray for Raees"। The Indian Express। Sonup Sahadevan। ১৩ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Raees: Shiv Sena wants Shah Rukh Khan's film banned in Chhattisgarh, issues threat letter"। The Indian Express। Sonup Sahadevan। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Raees vs Kaabil: BJP leader Kailash Vijayvargiya targets Shah Rukh Khan, supports Hrithik Roshan. See pic"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২২ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Raees will not release in Pakistan, says the censor board"। Dawn। Sanaullah Khan। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Zee Music acquires rights of Excel Entertainment's full slate including Raees"। Bollywood Hungama। ১ সেপ্টেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৬ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ Raees songs, ২০১৭-০১-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০১-২৪
- ↑ "Raees - Full Movie Audio Jukebox"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭ – YouTube-এর মাধ্যমে।
- ↑ "EXCLUSIVE Raees song Laila Main Laila: As Sunny Leone sizzles, there is gangster avatar of Shah Rukh Khan too"। The Indian Express। Sonup Sahadevan। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০১৬।
- ↑ "Sunny Leone sizzles in Laila Main Laila from Raees"। Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Saanson Ke - Raees - Javed Ali - Shah Rukh Khan - Mahira Khan - JAM8 - Pritam - Sad Song"। সংগ্রহের তারিখ ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ – YouTube-এর মাধ্যমে।
- ↑ "Raees deleted song: Watch Shah Rukh Khan, Mahira in Halka halka"। Hindustan Times। ৬ ফেব্রুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Shah Rukh Khan launches Pritam's music A&R venture JAM8 with Raees"। Bollywood Hungama। সংগ্রহের তারিখ ৫ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "'Raees' adds festive fervour to Makar Sankranti"। The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Mika Singh's 'Dhingana' highlights Shah Rukh Khan's 'Raees' journey"। Zee News। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Raees on Kapil Sharma Show: See pics of Shah Rukh Khan, Nawazuddin"। Hindustan Times। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Bigg Boss 10, 22nd January 2017 written update: SRK, Sunny Leone promote Raees on Salman Khan's show"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Shah Rukh Khan lands at Bollywood Parks Dubai for 'Raees'"। Gulf News। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "'Raees' rail ride: Sunny Leone shocked by the fan frenzy at Vadodara station"। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Vadodara: Shah Rukh Khan rides train to promote Raees; one dead"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭।
- ↑ "Shah Rukh Khan condoles fan's death during Raees frenzy at Vadodara railway station, watch video"। The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২৪ জানুয়ারি ২০১৭।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইন্টারনেট মুভি ডেটাবেজে রইস (ইংরেজি)
- রটেন টম্যাটোসে রইস (ইংরেজি)
- বলিউড হাঙ্গামায় রইস (ইংরেজি)