মুঘল স্থাপত্য
মুঘল স্থাপত্য ইসলামি, পারস্য ও ভারতীয় স্থাপত্যের এক সংমিশ্রণ। ষোড়শ ও সপ্তদশ শতাব্দীতে ভারতীয় উপমহাদেশে প্রসারিত মুঘল সাম্রাজ্যে এই স্থাপত্যশৈলীটি বিকশিত হয়ে ওঠে।[১] মুঘল স্থাপত্যশৈলীর অনেক নিদর্শন ভারত, আফগানিস্তান, বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানে দেখতে পাওয়া যায়।
স্থাপত্য |
গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তবর্গ |
মঈনুদ্দীন চিশতী · আকবর |
সম্প্রদায় |
উত্তরাঞ্চলীয় · মাপ্পালিয় · তামিল |
আইন |
চিন্তা |
বেরলভী · দেওবন্দি · আহলে হাদিস |
ভারতের মসজিদ |
সংস্কৃতি |
অন্যান্য বিষয় |
দক্ষিণ এশিয়ার আহলে সুন্নাহ্ আন্দোলন |
১৫২৬ সালে পানিপথের যুদ্ধে বাবরের বিজয়ের পরে মুঘল রাজবংশ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। পাঁচ বছরের শাসনামলে বাবর স্থাপত্যে যথেষ্ট আগ্রহী ছিলেন। তাঁর নাতি আকবর তার রাজত্বকালে স্থাপত্যশৈলীটি প্রবলভাবে বিকশিত হয়েছিল। তাঁর মধ্যে ছিল আগ্রা দুর্গ, ফতেহপুর সিক্রি এবং বুলন্দ দরওয়াজা। আকবরের ছেলে জাহাঙ্গীর কাশ্মীরের শালিমার উদ্যান তৈরি করেছিলেন।[২]
চিত্রসম্ভারসম্পাদনা
বাদশাহী মসজিদ, লাহোর, পাকিস্তান ৩১৩ বছর ধরে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মসজিদ ছিল
১৮২৩ সালে অঙ্কিত বড় কাটারার চিত্র।
১৮১৭ সালে অঙ্কিত ছোট কাটারার চিত্র।
আল্লাকুরি মসজিদ বাংলাদেশের মোহাম্মদপুরের কাটাসুরে অবস্থিত মুঘল আমলের একটি মসজিদ।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ Losty, Jeremiah P. (২০১২)। Mughal India : art, culture and empire : manuscripts and paintings in the British Library। Roy, Malini, Dr., British Library.। London: British Library। আইএসবিএন 978-0-7123-5870-5। ওসিএলসি 805013698।
- ↑ Michell, George; Pasricha, Amit (২০১১)। Mughal Architecture & Gardens (ইংরেজি ভাষায়)। Antique Collectors' Club। আইএসবিএন 978-1-85149-670-9।
- পাবলিক ডোমেইনে: চিসাম, হিউ, সম্পাদক (১৯১১)। ব্রিটিশ বিশ্বকোষ (১১তম সংস্করণ)। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি প্রেস। এই নিবন্ধটি একটি প্রকাশন থেকে অন্তর্ভুক্ত পাঠ্য যা বর্তমানে
- Keay, John (2000). India: a History. Grove Press, New York.
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
উইকিমিডিয়া কমন্সে মুঘল স্থাপত্য সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে। |
- Mughal Gardens (Gallery of the Smithsonian Institution)
- Jali/Jharokha/Jala/Jalaka (from Mughal Architecture, Agra, India)
- Mughal Architecture, Agra, India