বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ
বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ বাংলাদেশের একটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ২০০১ সালে চট্টগ্রাম জেলার চন্দনাইশ উপজেলার বিদ্যানগরে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ৩৪ কিলোমিটার দূরে চট্টগ্রাম - কক্সবাজার মহাসড়কের পাশেই অবস্থিত।[১] ২০১০ সালের ১৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয় এবং বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি) কর্তৃক প্রেস ব্রিফিংএ দেশের অন্য আরো সাতটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ 'এ' ক্যাটাগরির স্বীকৃতি লাভ করে। বিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় দেশের একমাত্র বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় যেটাতে মুক্তমঞ্চ আছে। বিজিসিটাবের ১ম সমাবর্তন ২০১৮ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা চত্বরে অনুষ্ঠিত হয়।[২][৩][৪]
বিজিসিটাব | |
 | |
| নীতিবাক্য | নেতৃত্বের জন্য শেখা |
|---|---|
| ধরন | বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় |
| স্থাপিত | ২০০১ |
| ইআইআইএন | ১৩৩৫৫২ |
| আচার্য | রাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন |
| উপাচার্য | এ. এফ. এম. আওরঙ্গজেব |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৩৬৩ |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ১১২ |
| শিক্ষার্থী | ১০,৮০০ বছর: ২০২০ |
| স্নাতক | ৮,৭০০ |
| স্নাতকোত্তর | ২,১০০ |
| অবস্থান | বিজিসি বিদ্যানগর, চন্দনাইশ উপজেলা, চট্টগ্রাম , ২২°১৪′৫২″ উত্তর ৯২°০১′০৪″ পূর্ব / ২২.২৪৭৭৭৬৫৫° উত্তর ৯২.০১৭৮২৪৩১° পূর্ব |
| শিক্ষাঙ্গন | ১০০ একর |
| ভাষা | ইংরেজি |
| পোশাকের রঙ | বাদামী এবং সবুজ |
| সংক্ষিপ্ত নাম | বিজিসিটাব |
| অধিভুক্তি | বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন |
| ওয়েবসাইট | bgctub |
 | |
ইতিহাস
সম্পাদনাবিজিসি ট্রাস্ট বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ১৯৯২-এর অধীনে প্রতিষ্ঠিত হয়। এটি ২০০১ সালে বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি), বাংলাদেশ বার কাউন্সিল, বাংলাদেশ ফার্মেসী কাউন্সিল এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল কর্তৃক অনুমোদন লাভ করে। বিজিসি ট্রাস্টের প্রতিষ্ঠাতা প্রকৌশলী আফসার উদ্দিন আহমেদ। তিনি ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে চট্টগ্রাম শহরে মুক্তিবাহিনী (এফএফ) ও মুজিববাহিনী (বিএলএফ) এর সমন্বয়ে গঠিত যৌথ হাইকমান্ডের কমান্ডার ছিলেন।[৫]
উপাচার্যগণ
সম্পাদনাএই অনুচ্ছেদটি সম্প্রসারণ করা প্রয়োজন। (সেপ্টেম্বর ২০২২) |
নিম্নোক্ত ব্যক্তিবর্গ বিশ্ববিদ্যালয়টির উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন:
- অধ্যাপক ড. এ. এফ. এম. আওরঙ্গজেব (২০২১ - বর্তমান)
অনুষদ এবং বিভাগসমূহ
সম্পাদনা| ক্রম | অনুষদ | বিভাগ |
|---|---|---|
| ১ | ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ | ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগ |
| ২ | কলা অনুষদ | ইংরেজি বিভাগ |
| ৩ | বিজ্ঞান অনুষদ | ফার্মেসি বিভাগ |
| ৪ | কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল | কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ |
| ৫ | আইন অনুষদ | আইন বিভাগ |
| ৬ | সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ | সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়ন বিভাগ |
একাডেমিক কার্যক্রম
সম্পাদনা| ডিগ্রি প্রদান | সংক্ষেপে | স্তর |
|---|---|---|
| কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে বিজ্ঞান স্নাতক (সম্মান) | সিএসইতে বি. এসসি. (সম্মান) | স্নাতক পর্যায় |
| ডিগ্রি প্রদান | সংক্ষেপে | স্তর |
|---|---|---|
| ফার্মেসিতে স্নাতক (সম্মান) | বি. ফার্ম. (সম্মান) | স্নাতক পর্যায় |
| ডিগ্রি প্রদান | সংক্ষেপে | স্তর |
|---|---|---|
| ব্যবসা প্রশাসনে স্নাতক | বিবিএ | স্নাতক পর্যায় |
| ব্যবসা প্রশাসনে মাস্টার্স | এমবিএ | স্নাতকোত্তর পর্যায় |
| ব্যবসা প্রশাসনে এক্সিকিউটিভ মাস্টার্স | ইএমবিএ | স্নাতকোত্তর পর্যায় |
(মেজর ইন ফিন্যান্স, মার্কেটিং, হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট, ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম, অ্যাকাউন্টিং, ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস)
| ডিগ্রি প্রদান | সংক্ষেপে | স্তর |
|---|---|---|
| ব্যাচেলর অব আর্টস (সম্মান) ইন ইংলিশ | বি. এ. (সম্মান) ইন ইংলিশ | স্নাতক পর্যায় |
| মাস্টার্স অব আর্টস ইন ইংলিশ | এম. এ. ইন ইংলিশ | স্নাতকোত্তর পর্যায় |
| ডিগ্রি প্রদান | সংক্ষেপে | স্তর |
|---|---|---|
| আইনে স্নাতক (সম্মান) | এলএল. বি. (সম্মান) | স্নাতক পর্যায় |
| আইনে স্নাতক | এলএল. বি. (২ বছর) | স্নাতক পর্যায় |
| ডিগ্রি প্রদান | সংক্ষেপে | স্তর |
|---|---|---|
| সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম অধ্যয়নে সমাজ বিজ্ঞানের স্নাতক (সম্মান) | জেএমএস তে বি. এস. এস. (সম্মান) | স্নাতক পর্যায় |
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন"। www.ugc-universities.gov.bd (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৯-২২।
- ↑ "বিজিসি ট্রাস্ট ইউনিভার্সিটির ১ম সমাবর্তন আজ"। দৈনিক কালের কন্ঠ।
- ↑ "প্রথম সমাবর্তনে বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাস"। দৈনিক আজাদী।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "দেশ শিক্ষা ক্ষেত্রে দ্রুত এগিয়ে চলেছে: শিক্ষামন্ত্রী"। দৈনিক যুগান্তর।
- ↑ "'পাকবাহিনী আত্মসমর্পণের আগেই চট্টগ্রামে উঠেছিল লাল-সবুজের পতাকা'"। সারাবাংলা.নেট।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনা| এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |