বিল পন্সফোর্ড

অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার

উইলিয়াম হ্যারল্ড বিল পন্সফোর্ড, এমবিই (ইংরেজি: Bill Ponsford; জন্ম: ১৯ অক্টোবর, ১৯০০ - মৃত্যু: ৬ এপ্রিল, ১৯৯১) ভিক্টোরিয়া প্রদেশের ফিটজরয় নর্থে জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত অস্ট্রেলীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন।[] অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯২৪ থেকে ১৯৩৪ সময়কালে অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন।

বিল পন্সফোর্ড
১৯৩০ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে বিল পন্সফোর্ড
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
উইলিয়াম হ্যারল্ড পন্সফোর্ড
জন্ম(১৯০০-১০-১৯)১৯ অক্টোবর ১৯০০
ফিটজরয় নর্থ, ভিক্টোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া
মৃত্যু৬ এপ্রিল ১৯৯১(1991-04-06) (বয়স ৯০)
কাইনটন, ভিক্টোরিয়া, অস্ট্রেলিয়া
ডাকনামপনি, পুডিন[]
উচ্চতা৫ ফুট ৯ ইঞ্চি (১.৭৫ মিটার)
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি মিডিয়াম
ভূমিকাউদ্বোধনী ব্যাটসম্যান
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১১৭)
১৯ ডিসেম্বর ১৯২৪ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট২২ আগস্ট ১৯৩৪ বনাম ইংল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯২১-১৯৩৪ভিক্টোরিয়া
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ২৯ ১৬২
রানের সংখ্যা ২১২২ ১৩৮১৯
ব্যাটিং গড় ৪৮.২২ ৬৫.১৮
১০০/৫০ ৭/৬ ৪৭/৪৩
সর্বোচ্চ রান ২৬৬ ৪৩৭
বল করেছে ৩৮
উইকেট
বোলিং গড় - -
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং - -
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ২১/০ ৭১/০

দলে তিনি মূলতঃ উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ছিলেন। ডানহাতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে মিডিয়াম বোলিংয়ে পারদর্শীতা দেখান। ‘পুডিন’ ডাকনামে পরিচিত বিল পন্সফোর্ড ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ভিক্টোরিয়া দলের পক্ষে খেলেন।

প্রারম্ভিক জীবন

সম্পাদনা

উইলিয়াম ও এলিজাবেথ পন্সফোর্ড দম্পতির সন্তান ছিলেন তিনি। তার বাবা ডাকপিয়নের চাকরি করতেন। এরপূর্বে তারা ১৮৫০-এর দশকে ডেভনের খনিতে কাজ করেন।[] এরপর তারা বেন্দিগো এলাকায় চলে যান। ফিটজরয় নর্থের নিউরি স্ট্রিটে শৈশবকাল অতিবাহিত করেন ও আলফ্রেড ক্রিসেন্ট স্কুলে অধ্যয়ন করেন।[]

উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান হিসেবে তিনি বেশ সফলতা লাভ করেন। স্পিন বোলিং মোকাবেলায় তার সুখ্যাতি ছিল। সমালোচকদের মতে, তিনি ফাস্ট বোলিংয়ের মোকাবেলায় অক্ষমতা দেখিয়েছেন। এরফলে তাকে ১৯৩২-৩৩ মৌসুমের বডিলাইন সিরিজের প্রায় দেড় বছর পর অবসর নিতে হয়েছিলেন।[] নিজ রাজ্য ও দেশের পক্ষে বেসবলে প্রতিনিধিত্ব করেন তিনি। কিন্তু ক্রিকেটের দিকেই তিনি ঝুঁকে পড়েন।

তার ব্যাট সাধারণের তুলনায় অনেক ভারী ছিল। যার দরুন তিনি ‘বিগ বার্থা’ নামে আখ্যায়িত হন। ভিক্টোরিয়ার সদস্য থাকাকালীন তার সাথে যোগ্য সঙ্গ দেন বন্ধুবর ও জাতীয় ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বিল উডফুল। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে একমাত্র খেলোয়াড় হিসেবে দুইবার সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত রানের রেকর্ড ভেঙ্গেছিলেন। এছাড়াও পন্সফোর্ড ও ব্রায়ান লারা - এ দু’জন এক ইনিংসে চার শতাধিক রান করেছেন দুইবার।

১৯৩৪ সালে ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যানের সাথে টেস্ট ক্রিকেটে সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েন। এছাড়াও ব্র্যাডম্যান তাঁর অনেকগুলো ব্যক্তিগত রেকর্ড ভেঙ্গেছিলেন।

খেলোয়াড়ী জীবন

সম্পাদনা

১৯২৪-২৫ মৌসুমে সফরকারী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত প্রথম টেস্টের মাধ্যমে তাঁর টেস্ট অভিষেক ঘটে।[][][] উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ওয়ারেন বার্ডসলি’র উইকেট পতনের পর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন তিনি। অধিনায়ক হার্বি কলিন্সের সাথে জুটি গড়ে মরিস টেটের সুইং মোকাবেলায় তাঁকে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়। ফলে অভিজ্ঞ কলিন্স সফলতার সাথে টেটের শুরুর দিকের বোলিং রুখে দেন ও পন্সফোর্ডকে তাঁর অভিষেক টেস্টে সেঞ্চুরি (১১০) করতে যথেষ্ট সহায়তা করেন।[][১০] পরবর্তীতে পন্সফোর্ড বলেছেন যে, ‘আমি হার্বি’র কাছে কৃতজ্ঞ; কেননা তিনি টেটের বোলিং মোকাবেলা করে আমাকে ক্রিজে অবস্থান করতে সহায়তা করেছেন। আমি শতরান করতে পারবো কি-না সন্দিহান ছিলাম। কিন্তু তিনি নিঃস্বার্থভাবে এগিয়ে এসেছেন।’[১১] মেলবোর্নে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে ১২৮ রানের সেঞ্চুরি করেন।[১২] এরফলে প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে ধারাবাহিকভাবে দু’টি টেস্ট সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েন।[] সিরিজের পাঁচ টেস্টের সবগুলোতেই অংশ নিয়ে ৪৬.৮০ গড়ে ৪৬৮ রান তুলেন পন্সফোর্ড।[১৩]

বডিলাইন সিরিজে ব্যর্থতার পর ১৯৩৩-৩৪ মৌসুমের ঘরোয়া ক্রিকেটে নিজেকে স্বরূপে মেলে ধরেন। ৫০.৫০ গড়ে ৬০৬ রান তুলেন।[১৪] এরফলে ১৯৩৪ সালে তৃতীয়বারের মতো ইংল্যান্ড সফরে যাবার জন্য মনোনীত হন। ইংল্যান্ডের গ্রীষ্মকালীন মৌসুমে পন্সফোর্ড অসুস্থ হয়ে পড়েন। ফলে, লর্ডসে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে অংশগ্রহণ থেকে বঞ্চিত হন।[১৫] সিরিজের শেষ দুই টেস্টে পন্সফোর্ড-ব্র্যাডম্যান দুইবার রেকর্ড ভাঙ্গার পথেকে দুইটি স্মরণীয় জুটি গড়েন।[১৫] হেডিংলিতে অনুষ্ঠিত চতুর্থ টেস্টে ৩৯/৩ হবার পর ব্র্যাডম্যান পন্সফোর্ডের সাথে জুটি গড়েন। পন্সফোর্ড ১৮১ রানে হিট উইকেটে আউট হন। তখন অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৪২৭/৪। তাদের জুটিতে রান উঠে ৩৮৮ ও ব্র্যাডম্যানের অংশগ্রহণ ৩০৪।[১৬] ঐ সময়ে এ জুটির সংগ্রহটি সর্বোচ্চ ছিল। ২০০৯ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে চতুর্থ উইকেট জুটিতে সর্বোচ্চ ছিল।[১৭][১৮] ঐ সময়ে সিরিজটি ১-১ ব্যবধানে অগ্রসর হয়। পঞ্চম ও ফলাফল নির্ধারণী টেস্টটি ওভালে অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও ব্র্যাডম্যান-পন্সফোর্ড আরও বৃহৎ রানের জুটি গড়েন। অস্ট্রেলিয়ার সর্বমোট ৭০১ রানের ৪৫১ রানই তাদের ব্যাট থেকে আসে। ব্র্যাডম্যান ২৪৪ তুললেও আবারো হিট উইকেটের শিকার হয়ে তিনি করেন নিজস্ব সর্বোচ্চ ২৬৬।[১৯] ১৯৯১ সাল পর্যন্ত এ রেকর্ডটি অক্ষত ছিল। এছাড়াও ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত দ্বিতীয় উইকেটে সর্বোচ্চ ছিল। ২০০৯ সাল পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে সর্বোচ্চ ছিল।[২০] চার টেস্টে ৯৪.৮৩ গড়ে ৫৬৯ রান করেন পন্সফোর্ড।[২১] এরফলে ১৯৩৫ সালে উইজডেন কর্তৃপক্ষ তাকে বর্ষসেরা পাঁচজন ক্রিকেটারের একজনরূপে ঘোষণা করে।[২২]

অস্ট্রেলিয়া ফিরে আসার পর উডফুল ও পন্সফোর্ড - দুই ভিক্টোরীয় উদ্বোধনী ব্যাটসম্যানের সম্মানে স্মারকসূচক খেলার আয়োজন করা হয়। এ জুটির মধ্যে জ্যেষ্ঠ সদস্য উডফুল ইংল্যান্ড থেকে ফিরে আসার পূর্বেই প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। ফলে সংবাদমাধ্যমের ধারণা ছিল পন্সফোর্ড ভিক্টোরিয়ার পক্ষে অধিনায়কত্ব ত্যাগ করায় তার উত্তরাধিকারী মনোনীত হবেন।[২৩] ব্যাট হাতে দুইজন মাঠে নামলে উৎফুল্ল দর্শক তাদের অভিবাদন জানায়। এ দু’জন পুনরায় শতরানের জুটি গড়েন। কিন্তু পন্সফোর্ড ৮৩ রানে আউট হন ও উডফুল শতরানের দিকে ধাবিত হন।[২৩]

খেলা চলাকালে উপস্থিত দর্শক, সংবাদমাধ্যম ও দলীয় সঙ্গীদের চমকে দিয়ে পন্সফোর্ড প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে তাঁর অবসরের ঘোষণা দেন। তাঁর এ ঘোষণা ক্রিকেটের উচ্চ পর্যায়ে ব্যাপক প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে ও বডিলাইনের প্রতিক্রিয়া প্রবাহিত হয়।[২৪]

আমি গত সফরেই এর প্রয়োজনীয়তা উপলদ্ধি করেছি। আমার বয়স এখন চৌত্রিশ। এ বয়সে আসলে নিজস্ব দক্ষতা হ্রাস পেতে থাকবে। টেস্ট ক্রিকেটও বেশ বিপজ্জ্বনক হয়ে উঠেছে। এটি এখন কোন খেলা নয় বরং যুদ্ধক্ষেত্র। আমার মনে আছে, এটি কি ধরনের ছিল এবং এখন কি পর্যায়ের এসে দাঁড়িয়েছে। আমি বডিলাইনের ন্যায় ব্যবসায়ের কথা বলছি না - আমি এখন সবকিছু থেকে মুক্ত। বডিলাইনের পূর্বে ক্রিকেট খেলা ভিন্ন ধরনের ছিল। দল থেকে বাদ পড়ার পূর্বেই এ বিদায় বেশ সম্মানের। - বিল পন্সফোর্ড[২৪]

পন্সফোর্ড বেশ লাজুক ও মিতভাষী প্রকৃতির ব্যক্তি ছিলেন। খেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর তিনি জনসমক্ষে আসতেন না ও বেশ দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল করতেন। মেলবোর্ন ক্রিকেট ক্লাবে দীর্ঘ তিন দশক কাজ করেছেন। এ সময়ে তিনি মেলবোর্ন ক্রিকেট গ্রাউন্ডের কার্যক্রম তদারকীর সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। এ মাঠেই তিনি তাঁর অপূর্ব ব্যাটিংশৈলী প্রদর্শন করেছিলেন।

সম্মাননা

সম্পাদনা

১৯৮৬ সালে তাঁর সম্মানার্থে এমসিজি’র ওয়েস্টার্ন স্ট্যান্ড পূণঃনামাঙ্কিত করে ‘ডব্লিউএইচ পন্সফোর্ড স্ট্যান্ড’ রাখা হয়।[২৫] কিন্তু ২০০৬ সালের কমনওয়েলথ গেমস আয়োজনের লক্ষ্যে মাঠের উন্নয়ন পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০৩ সালে এই স্ট্যান্ডটি ভেঙ্গে ফেলা হয়। পরবর্তীতে পুনরায় এ স্ট্যান্ডের নাম ডব্লিউএইচ পন্সফোর্ড স্ট্যান্ড রাখা হয়েছিল।[২৬] ২০০৪ সালে স্টেডিয়ামের অবকাঠামো পুণঃনির্মাণের পর ক্রিকেট খেলায় অসামান্য অবদান রাখায় প্যাভিলিয়নের বাইরে পন্সফোর্ডের আবক্ষ মূর্তি নির্মাণ করা হয়।[২৭][২৮] ১৯৯৬ সালে অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট হল অব ফেমের প্রথম দশজন অন্তর্ভুক্ত সদস্যের একজন ছিলেন তিনি।[২৯]

১৯৮২ সালে ক্রিকেট খেলায় অবদান রাখায় রাণীর জন্মদিনের সম্মানে পন্সফোর্ডকে এমবিই পদবীতে ভূষিত করা হয়।[৩০][৩১] বিংশ শতকের সেরা অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট দলের তাত্ত্বিক মনোনয়নে পন্সফোর্ড ও আর্থার মরিসকে অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট বোর্ডের শতাব্দীর সেরা দলের ব্যাটিং উদ্বোধনের জন্য পছন্দ করা হয়।[৩২] ২০০১ সালে শতাব্দীর সেরা মেলবোর্ন ক্রিকেট ক্লাব দলের জন্য পন্সফোর্ডকে নির্বাচিত করা হয়।[৩৩]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Robinson (1946), p. 145.
  2. Leckey (2006), pp. 29–30.
  3. Leckey (2006), pp. 15–20.
  4. Leckey (2006), p. 36.
  5. As a convention, cricket seasons are denoted as a single year to represent northern hemisphere summer, or dashed for southern hemisphere. See Cricket season for more information.
  6. Leckey (2006), p. 52.
  7. "Victoria v South Australia: Sheffield Shield 1924/25"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০০৯ 
  8. "Australian XI v Marylebone Cricket Club: Marylebone Cricket Club in Australia 1924/25"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০০৯ 
  9. "Australia v England: Marylebone Cricket Club in Australia 1924/25 (1st Test)"। CricketArchive। ৮ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০০৯ 
  10. Robinson (1996), pp. 147–154.
  11. Perry (2000), pp. 126–131.
  12. "Australia v England: Marylebone Cricket Club in Australia 1924/25 (2nd Test)"। CricketArchive। ৮ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০০৯ 
  13. "Test Batting and Fielding for Australia: Marylebone Cricket Club in Australia 1924/25"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ২১ জানুয়ারি ২০০৯ 
  14. "First-class Batting and Fielding in Australia for 1933/34 (Ordered by Runs)"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০০৯ 
  15. Southerton, S. J (১৯৩৫)। "The Australian team in England, 1934"Wisden Cricketers' Almanack – online archive। John Wisden & Co। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ 
  16. "England v Australia: Australia in British Isles 1934 (4th Test)"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ 
  17. "Highest partnerships by runs: Australia – Test matches"। Cricinfo। ২ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯  The two higher partnerships on this list all post-date the Ponsford-Bradman partnership.
  18. "Highest partnerships by wicket: Australia – Test matches"। Cricinfo। ২ মার্চ ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ 
  19. "England v Australia: Australia in British Isles 1934 (5th Test)"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ 
  20. "Test matches: Highest partnerships for any wicket"। Cricinfo। ৮ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ 
  21. "Test Batting and Fielding for Australia: Australia in British Isles 1934"। CricketArchive। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ 
  22. "Cricketer of the Year – 1935: Bill Ponsford"Wisden Cricketers' Almanack – online archive। John Wisden & Co। ১৯৩৫। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০০৯ 
  23. Leckey (2006), pp. 111–112.
  24. Leckey (2006), pp. 113–116.
  25. Leckey (2006), pp. 120–121.
  26. "Grandstands at the MCG"Melbourne Cricket Club। Melbourne Cricket Club। ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১১ 
  27. Bracks, Steve (২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৪)। "MCG WH Ponsford Stand"। State of Victoria। ২১ জুলাই ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ 
  28. "MCG statue honours Ponsford"। Australian Broadcasting Corporation। ১৬ ডিসেম্বর ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ 
  29. "Australian Cricket Hall of Fame"Melbourne Cricket Ground। ২১ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  30. "নং. 48838"দ্যা লন্ডন গেজেট (সম্পূরক) (ইংরেজি ভাষায়): 35। ৩০ ডিসেম্বর ১৯৮১। সংগ্রহের তারিখ ১৫ এপ্রিল ২০০৯ 
  31. "Ponsford, William Harold"It's an Honour। Australian Government। ২৯ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ 
  32. "Panel selects cricket team of the century"Australian Broadcasting Corporation। ১৮ জানুয়ারি ২০০০। সংগ্রহের তারিখ ৬ জুন ২০০৭ 
  33. "2000–01 Cricket News – MCC Team of the Century"Melbourne Cricket Club। সংগ্রহের তারিখ ২২ এপ্রিল ২০০৯ 

আরও দেখুন

সম্পাদনা

গ্রন্থপঞ্জী

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা
ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী
স্টর্ক হেনড্রাই
প্রবীণতম টেস্ট ক্রিকেটার
১৬ ডিসেম্বর ১৯৮৮ - ৬ এপ্রিল ১৯৯১
উত্তরসূরী
বব ওয়াট
পূর্বসূরী
আর্চি ম্যাকলারেন
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ রান
৪২৯ ভিক্টোরিয়া ব তাসমানিয়া, মেলবোর্ন, ১৯২২-২৩
৪৩৭ ভিক্টোরিয়া ব কুইন্সল্যান্ড, ১৯২৭-২৮
উত্তরসূরী
ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান