ফরিদ আলী (৭ এপ্রিল, ১৯৪৫ - ২২ আগস্ট, ২০১৬) ছিলেন একজন বাংলাদেশী বর্ষীয়ান অভিনেতা। তিনি ১৯৬২ সালে কনে দেখা নাটক দিয়ে তার অভিনয় জীবন শুরু করেন। পরে ১৯৬৬ সালে আমজাদ হোসেন পরিচালিত ধারাপাত দিয়ে তার চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়।

ফরিদ আলী
জন্ম(১৯৪৫-০৪-০৭)৭ এপ্রিল ১৯৪৫
মৃত্যু২২ আগস্ট ২০১৬(2016-08-22) (বয়স ৭১)[১]
সমাধিবনানী কবরস্থান, ঢাকা
অন্যান্য নামচাল্লি ফরু[২]
পেশাঅভিনেতা
কর্মজীবন১৯৬২-২০১৬
দাম্পত্য সঙ্গীমনোয়োরা বেগম বিউটি (বি. ২০ আগস্ট, ১৯৭৫ - ২২ আগস্ট, ২০১৬)
সন্তান৪ জন ছেলে, ১ জন মেয়ে

জন্ম ও শৈশবকাল সম্পাদনা

ফরিদ আলীর জন্ম ১৯৪৫ সালের ৭ এপ্রিল ঢাকায়[৩] ১৯৫৬ সালে এস.এস.সি পরীক্ষা দেবার কথা থাকলেও তা আর শেষ পর্যন্ত দেয়া হয়নি।

কর্মজীবন সম্পাদনা

১৯৬২ সালে শহীদুল আমীনের লেখা "কনে দেখা" নাটকে অভিনয় দিয়ে তার অভিনয়যাত্রা শুরু হয়। পরে ১৯৬৪ সালে মুনীর চৌধুরী রচিত একতালা দুতলা টেলিভিশন নাটকে অভিনয় করেন।[৪] তার লেখা প্রথম টেলিভিশন নাটক নবজন্ম[৫] ১৯৬৬ সালে আমজাদ হোসেনের ধারাপাত ছবিতে অভিনয়ের মধ্য দিয়ে ফরিদ আলীর চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়।[৬]

চলচ্চিত্রের তালিকা সম্পাদনা

চলচ্চিত্র সম্পাদনা

টেলিভিশন সম্পাদনা

  • কনে দেখা (১৯৬২)
  • একতালা দুতলা (১৯৬৪)
  • দুবাই যাব টাকা দেন
  • নবজন্ম

মৃত্যু সম্পাদনা

ফরিদ আলী দীর্ঘদিন ফুসফুস, হৃদযন্ত্রসহ বিভিন্ন শারীরিক জটিলতায় ভুগে ২০১৬ সালের ২২ আগস্ট ঢাকার জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট এ মৃত্যুবরণ করেন।[৭]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "চলে গেলেন ফরিদ আলী"দৈনিক প্রথম আলো। ২৩ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭ 
  2. "চলে গেলেন বঙ্গবন্ধুর 'চাল্লি ফরু'"বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২২ আগস্ট ২০১৬। ৩ জানুয়ারি ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭ 
  3. "চলে গেলেন বর্ষীয়ান অভিনেতা ফরিদ আলী"দৈনিক প্রথম আলো। ২২ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭ 
  4. "অভিনেতা ফরিদ আলী আর নেই"যায়যায়দিন। ২২ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭ 
  5. "অভিনেতা ফরিদ আলী আর নেই"দৈনিক নয়া দিগন্ত। ২২ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭ 
  6. "চলে গেলেন অভিনেতা ফরিদ আলী"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ২২ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭ 
  7. "অভিনেতা ফরিদ আলী আর নেই"দৈনিক কালের কণ্ঠ। ২২ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৭ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা