প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ

এখানে ফুটবল প্রবেশদ্বারের নির্বাচিত নিবন্ধ বিভাগে স্থান পাওয়া নিবন্ধগুলো উল্লেখ করা হয়েছে:

টেমপ্লেট সম্পাদনা

নোট অ-স্ক্রলিং প্যানোরামার জন্য ব্যবহার করুন ডিফল্ট "size=" (size=150px)। ব্যাপক আকারগুলো একটি অনুভূমিক স্ক্রল বার অন্তর্ভুক্ত করবে।

{{প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/বিন্যাস
  |image=
  |size=
  |caption=
  |text=
  |link=
}}<noinclude>
[[বিষয়শ্রেণী:ফুটবল প্রবেশদ্বার]]
</noinclude>

নির্বাচিত নিবন্ধের তালিকা সম্পাদনা

প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/১

ফিফা বিশ্বকাপ একটি আন্তর্জাতিক ফুটবল প্রতিযোগিতা যেখানে ফিফা (ফরাসি: FIFA বা Fédération Internationale de Football Association) সহযোগী দেশগুলোর পুরুষ জাতীয় ফুটবল দল অংশ নেয়। ফিফা বিশ্ব ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা। ১৯৩০ সালে এই প্রতিযোগিতা শুরু হয় এবং এখন পর্যন্ত চার বছর পর পর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। মাঝে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কারণে ১৯৪২ ও ১৯৪৬ সালে এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়নি। এই প্রতিযোগিতাটি দুটি ভাগে বিভক্ত, বাছাইপর্ব ও চূড়ান্ত পর্ব (মূল বিশ্বকাপ)। চুড়ান্ত পর্যায়ে কোন দল খেলবে তা নির্বাচনের জন্য অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে বাছাইপর্বে অংশ নিতে হয়। বর্তমানে মূল বিশ্বকাপের আগের তিন বছর ধরে প্রতিযোগিতার বাছাইপর্ব অনুষ্ঠিত হয়।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/২

ইউনিয়ন অব ইউরোপীয়ান ফুটবল এসোসিয়েশন, যা উয়েফা, ইউরোপের ফুটবল নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান। ইউরোপের জাতীয় ফুটবল এসোসিয়েশনগুলো এই সংস্থার সদস্য। এটি ইউরোপে জাতীয় ও দলগত পর্যায়ে প্রতিযোগিতা পরিচালনা, খেলোয়াড়ের প্রাইজমানি ও গণমাধ্যম প্রচারণাস্বত্ত্ব এবং খেলার নিয়ম-শৃংখলা রক্ষার কাজ নিয়ন্ত্রণ ও সম্পাদন করে। কয়েকটি দেশের ভৌগোলিক অবস্থান এশিয়াইউরোপের মাঝামাঝি হওয়া সত্ত্বেও এএফসির সদস্য না হয়ে উয়েফার সদস্য হয়েছে। এরা হলো সাইপ্রাস, আর্মেনিয়া, জর্জিয়া, তুরস্ক, কাজাখস্তান, রাশিয়াআজারবাইজান (কাজাখস্তান পূর্বে এএফসির সদস্য ছিল)। সাইপ্রাসের কাছে ইউরোপ, এশিয়া অথবা আফ্রিকার সদস্য হওয়ার সুযোগ ছিল এবং তারা নিজেকে ইউরোপীয়ান ফুটবল জাতি হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছে।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/৩

প্রিমিয়ার লীগ ইংল্যান্ডের পেশাদার ফুটবল ক্লাবের লীগ প্রতিযোগিতা। ইংল্যান্ডের ফুটবল লীগের শীর্ষ পর্যায়ের দলগুলো এতে অংশগ্রহণ করে। বর্তমানে প্রিমিয়ার লীগে ২০টি দল অংশ নেয়। ফুটবল লীগে প্রোমোশন ও রেলিগেশন ব্যবস্থার মাধ্যমে দলগুলো পরিবর্তিত হয়। প্রিমিয়ার লীগের মৌসুম আগস্ট থেকে মে মাস পর্যন্ত চলে। প্রতিটি দলকে ৩৮টি খেলায় অংশ নিতে হয়। ফুটবল লীগের উচ্চ বিভাগের দলগুলো নিয়ে এফএ প্রিমিয়ার লীগ প্রতিষ্ঠা হয় ১৯৯২ সালের ২০ ফেব্রুয়ারি। সে বছরের ১৫ আগস্ট প্রিমিয়ার লীগের প্রথম খেলা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর থেকেই প্রিমিয়ার লীগ বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ও দামী ফুটবল লীগ হিসেবে পরিনত হয়েছে। এ পর্যন্ত ৪৯টি দল প্রিমিয়ার লীগে অংশ নিলেও মাত্র সাতটি দল শিরোপাদখলে সমর্থ হয়েছে।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/৪ প্রাইমেরা ডিভিশন [pɾiˈmeɾa ðiβiˈsjon] স্পেনের লিগা ন্যাশিওন্যাল ডি ফুটবল প্রফেসনাল (এলএফপি)-এর শীর্ষ পর্যায়ের পেশাদারী ঘরোয়া ফুটবল লীগ। সচরাচর এ লীগটি বহিঃর্বিশ্বে লা লিগা (উচ্চারিত: [la ˈliɣa], দ্য লীগ) নামেই অধিক পরিচিত। স্পেনের ফুটবল লীগ পদ্ধতিতে ব্যবসায়িক কারণে প্রাতিষ্ঠানিকভাবে এটির নামকরণ করা হয়েছে লিগা বিবিভিএ বা বিবিভিএ লীগ নামে। লীগে ২০টি দলের মাঝে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হয়। সর্বনিম্ন স্থান অধিকারী ৩টি দলকে অবনমন করে সেগুন্ডা ডিভিশনে প্রেরণ করা হয়। পরিবর্তে সেগুন্ডা ডিভিশনের শীর্ষ ৩ দলকে প্রাইমেরা ডিভিশনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এ পর্যন্ত ৫৯টি দল লা লিগা খেলায় অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছে। তন্মধ্যে নয়টি দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ১৯৫০-এর দশক থেকে এ পর্যন্ত রিয়াল মাদ্রিদ এবং বার্সেলোনা ফুটবল ক্লাব এ প্রতিযোগিতায় একচ্ছত্র প্রাধান্য বিস্তার করে আছে।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/৫

ফুটবল-বুন্দেসলিগা জার্মানির একটি পেশাদার ফুটবল লীগ। সচরাচর এ লীগটি বহিঃর্বিশ্বে বুন্দেসলিগা নামেই সর্বাধিক পরিচিত। জার্মান ফুটবল লীগ পদ্ধতিতে বুন্দেসলিগা জার্মানির প্রধান ফুটবল প্রতিযোগিতা। এতে ১৮টি দলের অংশগ্রহণ হয়ে থাকে। উত্তরণ ও অবনমন - উভয় পদ্ধতিতে ২. বুন্দেসলিগার ফুটবল দলগুলো এর সাথে জড়িত। আগস্ট থেকে মে পর্যন্ত লীগের মৌসুম। তবে, কিছু খেলা সপ্তাহের অন্য দিনগুলোতেও অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে। এখন পর্যন্ত লীগে ৫৪টি ক্লাব খেলেছে। যার মধ্যে বর্তমান চ্যাম্পিয়ন ও ২৭টি শিরোপা নিয়ে সবচেয়ে সফল দল এফসি বায়ার্ন মিউনিখ। ইতিমধ্যে দলটি ২১ বার শিরোপা লাভ করেছে। অন্যান্য শিরোপাধারী দলের মধ্যে রয়েছে - বুরুসিয়া ডর্টমুন্ড, বুরুসিয়া মুনশেনগ্লাডবাখ, হামবুর্গ এসভি, ভ্যার্ডার ব্রেমেন, ভিএফবি স্টুটগার্ট, ভিএফএল ভল্ফসবুর্গ ইত্যাদি।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/৬

সেরিয়ে আ (ইতালীয় উচ্চারণ: [ˈsɛːrje ˈa]), ইতালীয় পেশাদার ফুটবলের সর্বোচ্চ ফুটবল লীগ। ১৯২৯-৩০ মৌসুম হতে সেরিয়ে আ ৮০ বছরেরও অধিক সময় হতে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সেরিয়ে আ বিশ্বের অন্যতম সেরা ফুটবল লীগ হিসেবে বিবেচিত এবং তা ৯০ দশক থেকে মধ্য সহস্রাব্দ পর্যন্ত শ্রেষ্ঠ ফুটবল লীগ ছিল। সেরিয়ে আ-এর দলগুলো সর্বাধিক ২৬ বার উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগের ফাইনালে অংশগ্রহণ করে। তার মাঝে তারা ১২ বার শিরোপা লাভ করে। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ এবং উয়েফা ইউরোপা লীগে ক্লাব পারফরম্যান্সের উপর ভিত্তি করে উয়েফার রেটিং অনুযায়ি, সেরিয়ে আ ইউরোপিয়ান লীগগুলোর মধ্যে ৪র্থ স্থান অধিকার করে আছে। স্পেনীয় লা লিগা, ইংলিশ প্রিমিয়ার লীগ, এবং জার্মান বুন্দেসলিগা যথাক্রমে প্রথম তিনটি স্থানে আছে।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/৭

ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাবস কাপের উত্তরসূরী উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ ইউরোপের ক্লাব পর্যায়ের শীর্ষ দলগুলোকে অনুষ্ঠিত একটি ফুটবল প্রতিযোগিতা, ১৯৫৫ সাল থেকে যেটির আয়োজন করে আসছে ইউনিয়ন অব ইউরোপীয়ান ফুটবল এসোসিয়েশন (উয়েফা)। এই প্রতিযোগিতার পুরস্কার ইউরোপীয়ান চ্যাম্পিয়ন ক্লাব'স কাপ (ইউরোপীয়ান কাপ নামে সমধিক পরিচিত) ক্লাব ফুটবলে জগতে সবচেয়ে গৌরবজনক হিসেবে বিবেচিত হয়। উয়েফা চ্যাম্পিয়নস লীগ উয়েফা কাপউয়েফা কাপ উইনার্স কাপ থেকে আলাদা প্রতিযোগিতা। প্রতিযোগিতাটি কয়েকটি স্তরে বিভক্ত। বর্তমান ফরম্যাট অনুযায়ী মধ্য-জুলাই মাসে তিনটি প্রাথমিক নকআউট বাছাইপর্ব রয়েছে। বাছাই পর্ব থেকে উন্নীত ১৬টি দল আগে থেকে বাছাই করা ১৬টি দলের সাথে গ্রুপ পর্যায়ে প্রবেশ করে।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/৮

মধ্যযুগীয় ফুটবল হল একটি আধুনিক শব্দ যা বিভিন্ন ধরনের স্থানীয় ফুটবল গেমের জন্য ব্যবহৃত হয়। এর অধিকাংশই মধ্যযুগে ইউরোপে আবিষ্কৃত ও খেলা হত। এর বিকল্প নামগুলির মধ্যে রয়েছে ফোক ফুটবল, মব ফুটবল এবং শ্রভাটাইড ফুটবল। এদের আধুনিক ফুটবলের পুর্বপুরুষ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ফুটবলের পরবর্তী সময়কার নিয়মের তুলনায়, মধ্যযুগীয় ম্যাচগুলি বেশ বিশৃঙ্খল ছিল এবং এর অল্প-কয়েকটিই নিয়ম ছিল। মধ্যযুগে সারা ইউরোপ জুড়ে শ্রভাটাইড গেমসের জনপ্রিয়তা প্রতিবছর বেড়ে যায়, বিশেষ করে গ্রেট ব্রিটেনে। মধ্যযুগীয় ফুটবলের কিছু ছবি এখন সংরক্ষিত আছে। পরিষ্কারভাবে দেখায় দুটি যুবক একে অপরের প্রতি জোরালোভাবে দৌড়াচ্ছে একটি বল দিয়ে।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/৯

ফুটবল নামক ক্রীড়াতে মধ্যমাঠ (ইংরেজিতে "মিডফিল্ড") এমন একটি অবস্থান যেটি আক্রমণভাগ ও রক্ষণভাগের মাঝামাঝি (চিত্রে নীল রঙ দিয়ে দেখানো হয়েছে)। মধ্যমাঠের খেলায়াড় (ইংরেজিতে "মিডফিল্ডার") হচ্ছেন মধ্যমাঠে খেলা একজন খেলোয়াড় যিনি আক্রমণভাগ ও রক্ষণভাগ দুটি অংশকেই সহায়তা করেন। তাদের প্রধান কাজ হচ্ছে বিপক্ষ দলের বিরুদ্ধে ট্যাক্‌লের বা বল ছিনিয়ে নেওয়ার মাধ্যমে বলের নিয়ন্ত্রণ নেয়া, আক্রমণভাগের খেলোয়াড়দের কাছে নিয়মিত বলের যোগান দেয়া এবং সম্ভব হলে গোল করা। কোন কোন মধ্যমাঠের খেলোয়াড় অপেক্ষাকৃত রক্ষণশীল অবস্থানেও খেলে থাকেন এবং অনেকে আবার মধ্যমাঠ ও আক্রমণভাগের মধ্যবর্তী দেয়াল ভাঙতেও পারদর্শী।


প্রবেশদ্বার:ফুটবল/নির্বাচিত নিবন্ধ/১০

ফুটবলে ডিফেন্ডার বা রক্ষণভাগের খেলোয়াড় বলতে সেই খেলোয়াড়ী অবস্থানকে বোঝান হয় যারা মধ্যমাঠের খেলোয়াড়দের পিছনে খেলেন এবং গোলরক্ষককে সহায়তা করেন। এদের প্রধান কাজ বিপক্ষদলের আক্রমণ প্রতিহত করা এবং গোল করা থেকে বিরত রাখা। ডিফেন্ডার চার রকমের হতে পারে - সেন্টার ব্যাক, ফুল ব্যাক, উইং ব্যাক এবং সুইপার। সেন্টার ব্যাক, সেন্টার হাফ, সেন্ট্রাল ডিফেন্ডার বা স্টপার যে নামেই ডাকা হোক না কেন, তাদের মূল কাজ হচ্ছে বিপক্ষ দলের খেলোয়াড় বিশেষ করে স্ট্রাইকারকে থামানো, গোল করা থেকে বিরত রাখা এবং পেনাল্টি সীমানা থেকে বলকে বের করে আনা। তাদের নামের মত তারা মাঠের মধ্যভাগে খেলে থাকে।