ভারতীয় নোবেল বিজয়ীদের তালিকা
নোবেল পুরস্কার হল একগুচ্ছ বার্ষিক আন্তর্জাতিক পুরস্কার, যা প্রদান করা হয় পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, চিকিৎসাবিজ্ঞান, সাহিত্য, শান্তি ও অর্থনীতিতে[ক][২] মানবজাতির কল্যাণে তুলনারহিত কৃতিত্ব রেখেছেন তাঁদের। আলফ্রেড নোবেলের সর্বশেষ ইচ্ছাপত্র অনুযায়ী এই পুরস্কার প্রবর্তিত হয়। উক্ত ইচ্ছাপত্রে নির্দিষ্টভাবে বলা হয়েছিল যে, তাঁর সম্পত্তির একটি অংশ এই পুরস্কারগুলি প্রদানের কাজে ব্যবহার করতে হবে। প্রত্যেক লরিয়েট (প্রাপক) একটি করে স্বর্ণপদক, একটি ডিপ্লোমা ও একটি নির্দিষ্ট অঙ্কের অর্থ প্রদান করা হয়। কাদের এই পুরস্কারে ভূষিত করা হবে এবং আনুষাঙ্গিক অন্যান্য বিষয়গুলি নির্ধারণ করে নোবেল ফাউন্ডেশন।[৩] পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে নোবেল পুরস্কার এবং অ্যালফ্রেড নোবেলের স্মৃতিতে অর্থনীতিতে স্বেরিজেস রিস্কব্যাংক পুরস্কার প্রদান করে রয়্যাল সুইডিশ অ্যাকাডেমি অফ সায়েন্সেস; নোবেল অ্যাসেম্বলি অ্যাট দ্য কারোলিনস্কা ইনস্টিটিউট প্রদান করে চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার; সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার প্রদান করে সুইডিশ অ্যাকাডেমি; এবং নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি প্রদান করে নোবেল শান্তি পুরস্কার। সংশ্লিষ্ট বিষয়গুলিতে সর্বাধিক মর্যাদাবহ সম্মাননা হিসেবে এই পুরস্কারগুলি বহুল স্বীকৃত।[৪]
১৯০১ সালে প্রবর্তিত নোবেল পুরস্কার ২০২২ সাল পর্যন্ত মোট ৯৮৯ জন ব্যক্তিকে (৯৩০ জন পুরুষ ও ৫৯ জন নারী) এবং ৩০টি সংগঠনকে দেওয়া হয়েছে।[৫] নোবেল প্রাপকদের মধ্যে মোট ১২ জন ভারতীয় রয়েছেন, যাঁদের মধ্যে ৫ জন ভারতীয় নাগরিক এবং ৭ জন ভারতীয় বংশোদ্ভূত বা ভারতবাসী। ১৯১৩ সালে প্রথম ভারতীয় নাগরিক তথা প্রথম এশীয় হিসেবে নোবেল প্রাইজ অর্জন করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। ভারতীয় নোবেল-প্রাপকদের তালিকায় মাদার টেরিজাই একমাত্র নারী।[৬] ভারতীয় কবি, দার্শনিক, জাতীয়তাবাদী এবং পূর্ণযোগের প্রবর্তক শ্রীঅরবিন্দ ১৯৪৩ সালে সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার এবং ১৯৫০ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হলেও পুরস্কার অর্জনে সমর্থ হননি।[৭][৮]
১৯৯৯ সালের ১ ডিসেম্বর, নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটি এই সংবাদ অনুমোদন করে যে মহাত্মা গান্ধী পাঁচবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য মনোনীত হয়েছিলেন (১৯৩৭ থেকে ১৯৩৯ সাল পর্যন্ত, ১৯৪৭ সালে এবং ১৯৪৮ সালের জানুয়ারি মাসে আততায়ীর গুলিতে নিহত হওয়ার কিছুদিন আগে), কিন্তু পুরস্কার লাভ করেননি।[৯] ২০০৬ সালে নরওয়েজিয়ান নোবেল কমিটির সচিব গেয়ার লুন্ডেস্টাড এই ঘটনাকে নোবেল পুরস্কারের ১০০ বছরের ইতিহাসের সবচেয়ে বড়ো বিচ্যুতি বলে উল্লেখ করেন।[১০][১১][১২]
প্রাপকগণ
সম্পাদনাবছর | প্রাপক | ক্ষেত্র | মূলনীতি | সূত্র | |
---|---|---|---|---|---|
১৯১৩ | রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর | সাহিত্য | "তাঁর গভীর সংবেদনশীল, সতেজ ও সুন্দর কাব্যের জন্য, যে কাব্যে নিখুঁত দক্ষতার সঙ্গে তিনি নিজের কাব্য-ভাবনা পাশ্চাত্য সাহিত্যের অঙ্গ ইংরেজি ভাষায় স্বয়ং প্রকাশ করেছেন।" | [১৫][১৬] | |
১৯৩০ | চন্দ্রশেখর বেঙ্কটরামন | পদার্থবিজ্ঞান | "আলোকের বিক্ষেপ বিষয়ে তাঁর কাজ এবং যে প্রভাব তাঁর নিজের নামাঙ্কিত তা আবিষ্কারের জন্য।" | [১৭][১৮] | |
১৯৭৯ | মাদার টেরিজা [গ] |
শান্তি | "বেদনাতুর মানবজাতিকে সহায়তা করায় [তাঁর] যে কাজ তারই স্বীকৃতিতে" | [১৯][২০][২১] | |
১৯৯৮ | অমর্ত্য সেন | অর্থনীতি | "জনকল্যাণ অর্থনীতিতে তাঁর অবদানের জন্য।" | [২২][২৩] | |
২০১৪ | কৈলাশ সত্যার্থী [ঘ] |
শান্তি | "শিশু ও তরুণদের উপর দমনপীড়নের বিরুদ্ধে এবং শিশুদের শিক্ষার অধিকার প্রদানে তাঁদের সংগ্রামের জন্য" | [২৪][২৫] |
ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিদেশি নাগরিক
সম্পাদনাবছর | প্রাপক | যে দেশের বাসিন্দা | ক্ষেত্র | মূলনীতি | তথ্যসূত্র | |
---|---|---|---|---|---|---|
১৯৬৮ | হর গোবিন্দ খোরানা[ঙ] | যুক্তরাষ্ট্র (জন্মস্থান: রায়পুর,পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত; অধুনা পাকিস্তান) |
চিকিৎসাবিজ্ঞান | "জেনেটিক কোড ও প্রোটিন সিন্থেসিসে তার ভূমিকা বিষয়ে তাঁদের ব্যাখ্যার জন্য" | [২৬][২৭] | |
১৯৮৩ | সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর | যুক্তরাষ্ট্র (জন্মস্থান: লাহোর, পাঞ্জাব, ব্রিটিশ ভারত; অধুনা পাকিস্তান) |
পদার্থবিজ্ঞান | "নক্ষত্রের গঠন ও বিবর্তনে ভৌত প্রক্রিয়াগুলির গুরুত্বের নিরিখে তাঁর তাত্ত্বিক পর্যালোচনার জন্য।" | [২৮][২৯] | |
২০০৯ | বেঙ্কটরামন রামকৃষ্ণন | যুক্তরাজ্য / যুক্তরাষ্ট্র (জন্মস্থান: চিদাম্বরম, ভারত) |
রসায়ন | "রাইবোজোমের গঠন ও কার্যকরিতা নিয়ে গবেষণার জন্য।" | [৩০][৩১] | |
২০১৯ | অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায় | যুক্তরাষ্ট্র (জন্মস্থান: মুম্বই, ভারত) |
অর্থনীতি | "বিশ্বব্যাপী দারিদ্র্য দূরীকরণে তাঁর পরীক্ষামূলক পদ্ধতির জন্য" | [৩২][৩৩] |
অন্যান্য
সম্পাদনাবছর | প্রাপক | যে দেশের বাসিন্দা | ক্ষেত্র | মূলনীতি | তথ্যসূত্র | |
---|---|---|---|---|---|---|
১৯০২ | রোনাল্ড রস | যুক্তরাজ্য (জন্মস্থান: আলমোড়া, ব্রিটিশ ভারত) |
চিকিৎসাবিজ্ঞান | "ম্যালেরিয়ার উপর তাঁর কাজের জন্য, যার দ্বারা তিনি দেখিয়েছিলেন কীভাবে এটি প্রাণীসত্তার মধ্যে প্রবেশ করে এবং তার মাধ্যমে তিনি এই রোগ এবং এই রোগের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার পদ্ধতি সম্পর্কে সফল গবেষণার ভিত্তি স্থাপন করেন।" | [৩৪][৩৫] | |
১৯০৭ | রুডইয়ার্ড কিপলিং | যুক্তরাজ্য (জন্মস্থান: বোম্বাই, ব্রিটিশ ভারত) |
সাহিত্য | "পর্যবেক্ষণের শক্তি, কল্পনার মৌলিকতা, ধারণার বলিষ্ঠতা এবং কথনের আকর্ষণীয় প্রতিভা, যা এই বিশ্ববিখ্যাত লেখকের সৃষ্টিগুলির বৈশিষ্ট্য, সেই কথা বিবেচনা করে।" | [৩৬][৩৭] | |
১৯৮৯ | ১৪শ দলাই লামা | ভারত (জন্মস্থান: তাকৎসার, চীন প্রজাতন্ত্র) |
শান্তি | "তাঁর জনগণের স্বাধীনতা পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে অহিংসার নীতি দৃঢ়ভাবে অনুসরণের জন্য।" | [৩৮][৩৯][৪০] | |
২০০১ | ভি. এস. নাইপল | যুক্তরাজ্য (জন্মস্থান: চাগুয়ানাস, ত্রিনিদান ও টোবাগো) |
সাহিত্য | "রচনাকর্মে সংযুক্ত উপলব্ধিজাত কথন এবং যথাযথ বিশ্লেষণের জন্য, যা আমাদের অবদমিত ইতিহাসগুলির উপস্থিতি লক্ষ্য করতে বাধ্য করেছে।" | [৪১][৪২] |
আরও দেখুন
সম্পাদনাপাদটীকা
সম্পাদনা- ↑ অর্থনীতিতে স্বেরিজেস রিস্কব্যাংক পুরস্কার হল ১৯৬৮ সালে ব্যাংক অফ সুইডেন কর্তৃক প্রবর্তিত একটি অতিরিক্ত পুরস্কার। ১৯৬৯ সালে এই পুরস্কার প্রথম প্রদান করা হয়। যথার্থভাবে বলে এটি একটি নোবেল প্রাইজ নয়, কিন্তু এই পুরস্কারের প্রাপকদের নোবেল প্রাপকদের সম-মর্যাদাসম্পন্ন জ্ঞান করা হয় এবং পুরস্কার প্রাপকের নাম ঘোষণাও অন্যান্য ক্ষেত্রের নোবল পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণার সময় করা হয়। তাছাড়া নোবেল পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠানেই অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার প্রদান করা হয়।[২]
- ↑ ভারতীয় নাগরিকতা আইন অনুযায়ী, ভারতীয় সংবিধানের ৯ নং ধারায় বলা হয়েছে যে, কোনও ব্যক্তি যদি স্বেচ্ছায় অন্য দেশের নাগরিকত্ব গ্রহণ করেন তবে তিনি আর ভারতীয় নাগরিক থাকবেন না। তাছাড়াও পাসপোর্ট আইন অনুযায়ী, সেই ব্যক্তিকে তাঁর ভারতীয় পাসপোর্ট প্রত্যর্পণ করতে হয়; তা না করলে সেটি একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধের মধ্যে পড়ে। সুতরাং রক্তের অধিকার সূত্রে নাগরিকত্বও নাগরিকত্বের মধ্যে পড়ে।[১৪]
- ↑ উসমানীয় সাম্রাজ্যের স্কপিয়েতে জন্ম।
- ↑ পাকিস্তানের মালালা ইউসুফজাইয়ের সঙ্গে যৌথভাবে।
- ↑ রবার্ট ডব্লিউ. হোলি ও মার্শাল ডব্লিউ. নিরেনবার্গের সঙ্গে যৌথভাবে পুরস্কৃত।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ কস্তুরী, চারুসূদন (২৫ আগস্ট ২০১৩)। "নোবেল ট্রিবিউট টু টেগোর – স্টকহোম টু ক্যালকাটা, সুইডেন লাইনস আপ সেন্টেনারি ইভেন্টস"। দ্য টেলিগ্রাফ। ৫ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ ক খ "নোবেল প্রাইজেস–ব্রিটানিকা"। এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা। ২৯ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "দ্য নোবেল প্রাইজ"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১৫ অক্টোবর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "আ শর্ট গাইড টু দ্য নোবেল প্রাইজ"। সুইডিশ ইনস্টিটিউট। ৭ ডিসেম্বর ২০১৮। ২৪ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মিডিয়া, নোবেল (২২ নভেম্বর ২০১৮)। "নোবেল প্রাইজ ফ্যাক্টস"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ৬ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ "ফ্রম ১৯১৩ টু ২০১৪: ইন্ডিয়ান নোবেল প্রাইজ উইনার্র"। দ্য হিন্দু। ১০ অক্টোবর ২০১৪। ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ রাজিন্দর সিং (সেপ্টে ২০১২)। "অরবিন্দ ঘোষ'জ নোবেল নমিনেশন"। সায়েন্স অ্যান্ড কালচার। পৃষ্ঠা ৪৪২। ৮ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ মিডিয়া, নোবেল (২২ নভেম্বর ২০১৮)। "অরবিন্দ ঘোষ নমিনেশন আর্কাইভ"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ২২ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ লেভিনোভিৎজ, অ্যাগনেতা ওয়ালিন (২০০১)। দ্য নোবেল প্রাইজ: দ্য ফার্স্ট ১০০ ইয়ারস। লন্ডন: ইমপিরিয়াল কলেজ প্রেস, লন্ডন। পৃষ্ঠা ১৮১–১৮৬। আইএসবিএন 9789810246655।
- ↑ টোনেসন, ওইভিন্ড (১ ডিসেম্বর ১৯৯৯)। "মহাত্মা গান্ধী, দ্য মিসিং লরিয়েট"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ২ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ নভেম্বর ২০১৮।
- ↑ ঘোষ, অভিজিৎ (১৭ অক্টোবর ২০০৬)। "উই মিসড মহাত্মা গান্ধী"। দ্য টাইমস অফ ইন্ডিয়া। ২৩ মে ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ ওলচেভার, নাতালি (১০ মে ২০১১)। "নো পিস ফর গান্ধী"। এনবিসিনিউজ। ৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ জর্জ, পি. জে. (১০ অক্টোবর ২০১৪)। "লিস্ট অফ লরিয়েটস"। দ্য হিন্দু। ১২ নভেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "ইন্ডিয়ান সিটিজেনশিপ"। ইন্ডিয়াকোড.এনআইসি.ইন। ৫ জুন ২০০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "রবীন্দ্রনাথ টেগোর"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১১ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "Because of his profoundly sensitive, fresh and beautiful verse, by which, with consummate skill, he has made his poetic thought, expressed in his own English words, a part of the literature of the West."
- ↑ "সি ভি রামন"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১৭ সেপ্টেম্বর ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For his work on the scattering of light and for the discovery of the effect named after him."
- ↑ "মাদার টেরিজা অ্যাগনেস"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১১ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ "প্রেস রিলিজ ১৯৭৯ পিস"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ২৭ অক্টোবর ১৯৭৯। ১৪ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "in recognition of [her] work in bringing help to suffering humanity"
- ↑ "অমর্ত্য সেন"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ৭ নভেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For his contributions to welfare economics."
- ↑ "দ্য নোবেল পিস প্রাইজ ২০১৪"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১০ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For their struggle against the suppression of children and young people and for the right of all children to education."
- ↑ "এইচ. গোবিন্দ খোরানা"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For their interpretation of the genetic code and its function in protein synthesis."
- ↑ "সুব্রহ্মণ্যন চন্দ্রশেখর"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১৭ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For his theoretical studies of the physical processes of importance to the structure and evolution of the stars."
- ↑ "বেঙ্কটরামন রামকৃষ্ণন"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১৪ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For studies of the structure and function of the ribosome."
- ↑ "অভিজিৎ ব্যানার্জি"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ৮ জুন ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For his experimental approach to alleviating Global Poverty"
- ↑ "রোনাল্ড রস"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১৫ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For his work on malaria, by which he has shown how it enters the organism and thereby has laid the foundation for successful research on this disease and methods of combating it."
- ↑ "রুডইয়ার্ড কিপলিং"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১৭ জুন ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "In consideration of the power of observation, originality of imagination, virility of ideas and remarkable talent for narration which characterize the creations of this world-famous author."
- ↑ "দলাই লামা ফোরটিনথ"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১৪ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ আরভিক, এজিল। "অ্যাওয়ার্ড সেরেমনি স্পিচ"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ২৭ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For his consistent resistance to the use of violence in his people’s struggle to regain their liberty."
- ↑ "নোবেল প্রাইজ ইন লিটারেচার ২০০১"। নোবেল ফাউন্ডেশন। ১ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জুলাই ২০২৪।
- ↑ মূল উদ্ধৃতি: "For having united perceptive narrative and incorruptible scrutiny in works that compel us to see the presence of suppressed histories."