রোনাল্ড রস
এই নিবন্ধটি ইংরেজি উইকিপিডিয়ার অনুরূপ নিবন্ধ অনুবাদ করে সম্প্রসারণ করা যেতে পারে। (মে ২০২০) অনুবাদ করার আগে গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশাবলী পড়ার জন্য [দেখান] ক্লিক করুন।
|
স্যার রোনাল্ড রস (১৩ই মে, ১৮৫৭ – ১৬ই সেপ্টেম্বর, ১৯৩২) একজন স্কটিশ (ব্রিটিশ) চিকিৎসক ও ব্যাকটেরিয়াবিজ্ঞানী ছিলেন। চিকিৎসাবিজ্ঞানে উচ্চশিক্ষা সনদ লাভের পরে তিনি ভারতীয় চিকিৎসাব্যবস্থাতে যোগদান করেন। তিনি তৃতীয় ইঙ্গ-বর্মী যুদ্ধে (১৮৮৫) অংশগ্রহণ করেন। এরপর তিনি ১৮৮৮ ও ১৮৮৯ সালে আবার লন্ডনে গিয়ে ব্যাকটেরিয়াবিজ্ঞানে পড়াশোনা শেষ করে ভারতে ফেরত আসেন। সেখানে তিনি স্যার প্যাট্রিক ১৮৯৭ সালে অ্যানোফিলিস জাতীয় মশার পৌষ্টিকনালীতে ম্যালেরিয়া রোগ সৃষ্টিকারী জীবাণু প্লাসমোডিয়াম আবিষ্কার করেন। তিনি সুস্থ ও সংক্রমিত পাখিদেরকে অধ্যয়ন করে প্লাসমোডিয়াম জীবাণুর সমগ্র জীবনচক্র সম্পর্কে জ্ঞানার্জন করেন। তিনি দেখান যে মশার লালাগ্রন্থিতে প্লাসমোডিয়াম জীবাণু থাকে এবং মশার কামড়ের মাধ্যমে এটি অন্য পোষকের দেহে সংক্রমিত হয়। তাঁর এই কাজের উপর ভিত্তি করে অ্যানোফিলিস মশার বংশবিস্তার রোধের মাধ্যমে ম্যালেরিয়া রোগ প্রতিরোধের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়। যার ফলে বিশ্বজুড়ে বহু কোটি মানুষের প্রাণরক্ষা পেয়েছে। রস ১৯০২ সালে ম্যালেরিয়া রোগের উপরে গবেষণার জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

জন্ম সম্পাদনা
১৮৫৭ সালে কুমায়ুনের আলমোড়াতে, যা বর্তমানে ভারতের উত্তরাখণ্ড রাজ্যে অবস্থিত।
সম্মাননা সম্পাদনা
- নাইট কমান্ডার অব দ্য অর্ডার অব দ্য বাথ
- ফেলো অব দ্য রয়েল সোসাইটি
নোবেল পুরস্কার সম্পাদনা
ম্যালেরিয়া নিয়ে তার গবেষণার জন্য ১৯০২ সালে তিনি নোবেল পুরস্কার পান। তিনিই প্রথম দেখান কি করে ম্যালেরিয়া ছড়ায়। তার ভারতীয় সহ-গবেষক পাণিহাটি-নিবাসী ডাক্তার কিশোরীমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়কে এই কর্মের জন্য ব্রিটেনের সম্রাট এডওয়ার্ড স্বর্ণপদকে ভূষিত করেন।
মৃত্যু সম্পাদনা
১৯৩২ সালে।
তথ্যসূত্র সম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |