দ্য দা ভিঞ্চি কোড (উপন্যাস)

দ্য দা ভিঞ্চি কোড মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কথাসাহিত্যিক ড্যান ব্রাউন রচিত একটি জনপ্রিয় উপন্যাস। এই উপন্যাস অবলম্বনে একই শিরোনামে একটি হলিউড চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। ২০০৩ সালে ডাবলডে প্রকাশনী এই রহস্যমূলক উপন্যাস বইটি প্রকাশ করে। এর কাহিনী আবর্তিত হয়েছে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ধর্মীয় প্রতীক বিদ্যার অধ্যাপক রবার্ট ল্যাংডনসোফি নেভুর প্যারিস এর ল্যুভ জাদুঘরে ঘটে যাওয়া একটি খুনের ঘটনার তদন্ত নিয়ে। তদন্তে বেরিয়ে আসে যিশুর সাথে ম্যারি ম্যাগদালিন এর বিয়ে হয়েছে কি হয়নি এ নিয়ে প্রায়োরি অব সাইওন এবং ওপাস দাই এর মধ্যকার চলমান এক দ্বন্দ্বের কথা। বইটি বিশ্বজুড়ে "বেস্টসেলার" হয়[] এবং ২০০৯ সাল পর্যন্ত ৮০ মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়[]। বইটি বাংলা সহ প্রায় ৪৫টি ভাষায় অনূদিত হয়[]

দ্য দা ভিঞ্চি কোড
প্রথম মার্কিন সংস্করণের প্রচ্ছদ
লেখকড্যান ব্রাউন
দেশ যুক্তরাষ্ট্র
ভাষাইংরেজি
ধরনধর্ম, রোমাঞ্চ, অপরাধ, রহস্য উপন্যাস
প্রকাশকডাবলডে (যুক্তরাষ্ট্র) এবং ব্যান্টাম বুক্‌স (যুক্তরাজ্য)
প্রকাশনার তারিখ
মার্চ ১৮, ২০০৩ (যুক্তরাষ্ট্র) এবং জুলাই ১ ২০০৩ (যুক্তরাজ্য)
মিডিয়া ধরনহার্ডকভার ও পেপারব্যাক প্রিন্ট, অডিও
পৃষ্ঠাসংখ্যা৪৫৪ পিপি (যুক্তরাষ্ট্র) এবং ৩৫৯ পিপি (যুক্তরাজ্য)
আইএসবিএন আইএসবিএন ০-৩৮৫-৫০৪২০-৯ (হার্ডব্যাক), আইএসবিএন ০-৫৯৩-০৫২৪৪-৭ (হার্ডব্যাক) এবং আইএসবিএন ১-৪০০০-৭৯১৭-৯ (যুক্তরাষ্ট্র পেপারব্যাক) {{ISBNT}} এ প্যারামিটার ত্রুটি: অবৈধ অক্ষর
পূর্ববর্তী বইঅ্যাঞ্জেলস অ্যান্ড ডিমনস 
পরবর্তী বইদ্য লস্ট সিম্বল 

পটভূমি

সম্পাদনা

ল্যুভ্র জাদুঘরের কিউরেটর জ্যাক সনিয়ে এক রাতে জাদুঘরের মধ্যেই গুলিবিদ্ধ হন। তাকে গুলি করে সাইলাস নামের একজন ক্যাথলিক সন্ন্যাসী যে কিনা টিচার নামের এক গুপ্ত পরিচয়ের লোকের জন্য কাজ করে। টিচারের নির্দেশ মোতাবেক সে জ্যাক সনিয়ের কাছ থেকে কি স্টোন এর অবস্থান জানতে চায়। আর এই কি স্টোনই হল হলি গ্রেইল খুঁজে পাওয়ার জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ সূত্র। জ্যাক সনিয়ে মারা যাওয়ার আগে তিনি তার নিজের শরীরকে ভিটরুভিয়ান ম্যানের মত আকৃতি করে রাখেন এবং কিছু গুপ্ত সংকেত এঁকে যান। পুলিশ এসে মৃত দেহ উদ্ধার করে এবং রবার্ট ল্যাংডনকে ডেকে পাঠায়। ঘটনাক্রমে রবার্ট ল্যাংডন তার লেকচার দেওয়ার জন্য প্যারিসেই ছিলেন । পুলিশের ক্যাপ্টেন বেজু ফশে রবার্ট ল্যাংডনকে জ্যাক সনিয়ের রেখে যাওয়া গুপ্ত সংকেত উদ্ধারের জন্য তার সাহায্য চান। এই গুপ্ত সংকেতের একটি লাইনে ফিবোনাচ্চি অনুক্রম এলোমেলো ভাবে লেখা ছিল। ল্যাংডন ফশেকে জানান যে জ্যাক সনিয়ের প্রাচীন দেবীদের উপর শিল্পকর্ম বিষয়ে অগাধ পাণ্ডিত্য ছিল। আর জ্যাক সনিয়ের নিজের দেহের উপর এঁকে যাওয়া পেন্টাকল দেবীদের প্রতীকেরই প্রতিনিধিত্ব করে যদিও ফশে মনে করেন সেটা শয়তান পূজার সাথে সম্পর্কিত।

এদিকে ফশেকে কৌশলে অন্যদিকে সরিয়ে দিয়ে পুলিশের ক্রিপ্টোগ্রাফার সোফি নেভু ল্যাংডনকে জানান যে সে সনিয়ে তার দাদু হন। যদিও তারা অনেক বছর ধরে কথা বলেন না বা যোগাযোগ করেন না। সোফির মনে তার দাদুকে নিয়ে একটি বাজে স্মৃতি প্রায়ই তাড়া করে বেড়ায়। সোফি ল্যাংডনকে আরো জানান যে ফশে তাকেই সনিয়ে হত্যার খুনী হিসেবে মনে করে। ফশের এমন মনে হওয়ার কারণ প্রসঙ্গে সোফি ল্যাংডনকে জানান যে সনিয়ে যে গুপ্ত সংকেত লিখে গিয়েছিলেন তার একটি লাইনে লেখা ছিল "পি. এস. রবার্ট ল্যাংডনকে খুঁজে বের কর"। আর ল্যাংডন আসার আগেই ফশে তা মুছে দিয়েছে যেন সে তা দেখতে না পায়। কিন্তু সোফি ঠিকই বুঝতে পারে যে তার দাদু চাইছিলেন যে ল্যাংডন তার গুপ্ত সংকেতের অর্থ উদ্‌ঘাটন করুক। তাই সোফি তার কাছে ছুটে এসেছে। এর মধ্যেই তারা বের করতে পারে যে সত্য উদ্‌ঘাটনের জন্য তাদেরকে জুরিখ ডেপোজিটরি ব্যাংক, প্যারিস শাখায় যেতে হবে। তারা কোন মতে পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে সেখানে পৌঁছায়। সেখানে তারা খুঁজে পায় একটি অদ্ভুত বাক্স। বাক্স খুলে দেখে সেখানে কি স্টোন রাখা। আর এই কি স্টোনটা হল একটা ক্রিপটেক্স। ক্রিপটেক্স অনেকটা পাথরের চোঙা জাতীয় জিনিস। এটি কাজ করে অনেকটা বাইসাইকেল কম্বিনেশন লকের মতো। ক্রিপটেক্সটার পাঁচটা ডায়াল আছে। যদি সঠিক পাসওয়ার্ড দিয়ে ঠিক মতো মেলানো যায়, তবেই চোঙাটা খুলবে এবং এর মধ্যে প্যাপিরাস কাগজে লিখিত একটি বার্তা পাওয়া যাবে। কিন্তু কেউ যদি জোর ক'রে খুলতে যায়, তবে এর মধ্যে রক্ষিত কাচের টিউবটি ভেঙে যাবে, আর কাচের টিউবের ভিতরে থাকা ভিনেগার সঙ্গে সঙ্গেই প্যাপিরাসকে ভিজিয়ে দেবে। সুতরাং গোপন বার্তাটা কেউ পড়তে চাইলে, সেটা একটা অর্থহীন মণ্ড ছাড়া আর কিছুই পাবে না।

ল্যাংডন সোফিকে নিয়ে কি স্টোন সহ তার বন্ধু স্যার লেই টিবিং-এর বাড়িতে যান। টিবিংকে হলি গ্রেইল এর উপর একজন বিশেষজ্ঞ বলা যায়। সেখানে টিবিং ব্যাখ্যা করে বুঝিয়ে দেন যে গ্রেইল কোন একটি সাধারণ পেয়ালা নয় বরং তা হল একটি সমাধি যাতে ম্যারি ম্যাগদালিনের হাড়গোড় রাখা আছে। তারপরে তারা তিনজন টিবিং-এর ব্যক্তিগত বিমানে ফ্রান্স থেকে পালিয়ে যান। বিমানের মধ্যে তারা বের করে যে ক্রিপটেক্সটার পাসওয়ার্ড হল সোফি নেভুর নামের প্রথম অংশ "SOFIA"। তারা সেটিকে খুলে ফেলে। কিন্তু তাদের হতাশ করে সেই ক্রিপটেক্সটার ভেতরে ছোট আরও একটা ক্রিপটেক্স, আরও একটা ধাঁধাঁ। তারা বুঝতে পারে যে এই ধাঁধাঁর সমাধানের জন্য তাদেরকে শেষপর্যন্ত ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবিতে স্যার আইজাক নিউটনের সমাধিতে যেতে হবে।

চরিত্র

সম্পাদনা

হলি গ্রেইল সম্পর্কিত লুকায়িত তথ্যাদি

সম্পাদনা
 
দ্য লাস্ট সাপার

উপন্যাসটিতে দেখানো হয় লেই টিবিং সোফি নেভুকে বোঝাচ্ছেন যে লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা দা লাস্ট সাপার চিত্রকর্মে যিশুর ডানদিকের ব্যক্তি তার শিষ্য জন নন বরং তিনি হলেন ম্যারি ম্যাগদালিন। টিবিং বলেন যে চিত্রকর্মটিতে কোন পেয়ালা নেই কেননা লিওনার্দো ভালভাবেই জানতেন যে ম্যারি ম্যাগদালিন হচ্ছেন প্রকৃতপক্ষে হলি গ্রেইল এবং যিশুর রক্ত ধারণকারিণী। টিবিং আরও বলেন যে যিশু আর ম্যারির মাঝে যে ফাঁকা জায়গা আছে সেটা ইংরেজি ‘V’ বর্ণের আকারের। আর এই ‘V’ আকৃতি হল নারীর যোনীর প্রতীক। চিত্রকর্মটিতে শিষ্য জনের অনুপস্থিতি বোঝা যায় এভাবে যে জনকে ডাকা হয় “যিশু যে শিষ্যকে ভালবেসেছিলেন” এই নামে। আর মূলত এটি ম্যারি ম্যাগদালিনকেই বোঝায়। বইটিতে আরও উল্লেখ আছে যে যিশু যে পোশাকটা পরেছেন, তার মিরর ইমেজের পোশাক পরেছেন ম্যারি। যিশু পরে আছেন লাল রঙের রোব এবং নীল রঙের ক্লোক, ম্যারি পরেছেন নীল রঙের রোব, এবং লাল ক্লোক।

উপন্যাসে বর্ণিত হলি গ্রেইল সম্পর্কিত লুকায়িত তথ্যাদি যেগুলো প্রায়রি অব সাইওন রক্ষা করে আসছিল সেগুলো হল –

  • হলি গ্রেইল কোন সাধারণ পেয়ালা নয় বরং তিনি একজন নারী। তার নাম ম্যারি ম্যাগদালিন। তিনি যিশুর বংশধারাকে বহন করেছেন।
  • হলি গ্রেইলকে আদি ফরাসি ভাষায় San gréal বলা হয়। কিন্তু সুপ্রাচীনকালে শব্দটা দুই ভাগে বিভক্ত ছিল। Sang Réal, যার আক্ষরিক অর্থ হল রাজকীয় রক্ত।
  • গ্রেইল এর দেহাবশেষ এর কথা প্রাচীন দলিল-দস্তাবেজ থেকেও পাওয়া যায়। আর ম্যারি ম্যাগদালিনের হাড়-গোড় এই বিষয়ের সাক্ষ্য দেয়।
  • ম্যারি ম্যাগদালিনের দেহাবশেষ প্রায়রি অব সাইওন কর্তৃক একটি গোপন জায়গায় রাখা আছে এবং খুব সম্ভবত তা রোজলিন চ্যাপেলের নিচে।
  • চার্চ ম্যারি ম্যাগদালিন এবং যিশুর বংশধারার বিষয়টি গত ২০০০ বছর ধরে চেপে গেছে। এটা মূলত এজন্য যে তারা পবিত্র নারীর ধারণাকে ভয় পায় এবং এটা সেন্ট পিটারের প্রধান ধর্মাধ্যক্ষের পদে অধিষ্ঠিত হবার বিষয়টিকে রীতিমত নাড়িয়ে দেয়।
  • ম্যারি ম্যাগদালিন রাজ বংশের ছিলেন (ইহুদি বেনজামিনের গোত্রের)। আবার তিনি যিশুর (রাজা ডেভিডের গোত্রের) স্ত্রীও ছিলেন। চার্চ তাদের আসল সম্পর্ক গোপন রাখার জন্য রটিয়ে দেয় যে ম্যারি ম্যাগদালিন একজন বারবণিতা ছিলেন। যিশুকে যখন ক্রুশবিদ্ধ করা হয় তখন তিনি অন্তঃস্বত্তা ছিলেন। তারপরে তিনি সেখানে থেকে পালিয়ে গলে চলে যান যা কিনা বর্তমান ফ্রান্স। সেখানে তিনি এসে মার্সিলির ইহুদি সমাজে নিরাপদ আশ্রয় পেয়েছিলেন। এখানেই তিনি এক কন্যা সন্তানের জন্ম দেন । তার নাম ছিল সারাহ্‌। যিশু এবং ম্যারি ম্যাগদালিনের বংশ ফ্রান্সে মেরোভিনজিয়ান বংশ হিসাবে পরিচিত ছিল।
  • যিশুর বংশধারা সম্পর্কিত দলিল-দস্তাবেজ ক্রুসেডাররা ১০৯৯ সালে জেরুজালেম বিজয়ের সময় উদ্ধার করে। সেসময়ই প্রাইওরি অব সাইওন এবং নাইটস টেম্পলার গঠিত হয় এই গোপন ব্যাপারগুলো সুরক্ষিত রাখার জন্য।

লিওনার্দো দা ভিঞ্চির চিত্রকর্মে হলি গ্রেইল সম্পর্কিত যেসব লুকায়িত তথ্যাদি উঠে এসেছে সেগুলো হল –

  • লিওনার্দো প্রাইওরি অব সাইওন এর গ্রান্ডমাস্টার ছিলেন এবং গ্রেইল সম্পর্কিত গোপনীয় তথ্যাদি জানতেন। এটাকে তিনি তার বিখ্যাত চিত্রকর্ম দা লাস্ট সাপারে এঁকে যান যেখানে খাবার টেবিলের ওপর আদৌ কোন পেয়ালা নেই। যিশুর ডান দিকের ব্যক্তি কোন পুরুষ নয় বরং তিনি তার স্ত্রী ম্যারি ম্যাগদালিন। আর ছবিটিতে নারী সুলভ বৈশিষ্ট্য ধরতে না পারার কারণ হল, মূল ছবিটা থেকে বেশির ভাগ ফটোগ্রাফই ১৯৫৪ সালের আগে তোলা। তখন পর্যন্ত ছবিটা অষ্টাদশ শতকের এক শিল্পীর তুলির আঁচরে, কতগুলো পরতে ঢাকা ছিলো। পরে ফ্রেসকোটা পরিষ্কার করে দা ভিঞ্চির সত্যিকারের ছবিটা তুলে আনা হয়েছে।
  • মোনা লিসা চিত্রকর্মে নারী এবং পুরুষ বৈশিষ্ট্যের যে মিশেল আছে তা আসলে প্রতিফলিত করে নারী ও পুরুষের পবিত্র মিলনকে। আর এটা মূলত নির্দেশ করে যিশু এবং ম্যারি ম্যাগদালিনের বৈবাহিক সম্পর্ককে। আর নারী-পুরুষের স্বর্গীয় ঐক্যের এই সত্যটিই চার্চের জন্য বহু বছর ধরে ভয়ানক হুমকি হিসাবে পরিগণিত হয়। মোনা লিসা নামটি আসলে "Amon L'Isa" নামটির একটি অ্যানাগ্রাম। আর আমন হল প্রাচীন মিশরের পুরুষ উর্বরতার দেবতা ও আইসিস যার প্রাচীন প্রতীকটাকে ডাকা হত L'Isa বলে, হল নারী উর্বরতার দেবী।

প্যারডি

সম্পাদনা
  • ২০০৫ সালে অ্যাডাম রবার্টস এবং টবি ক্লেমেন্টস্‌ বইটির প্যারডি রচনা করেন যথাক্রমে দ্য ভা ডিঞ্চি কডদ্য আস্তি স্পুমান্তে কোড নামে।

চলচ্চিত্র

সম্পাদনা

উপন্যাসটি থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে কলম্বিয়া পিকচার্স চলচ্চিত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নেয় এবং ১৯ মে, ২০০৬ সালে মুক্তি দেয়। এর চিত্রনাট্য লেখেন আকিভা গোল্ডস্‌ম্যান এবং পরিচালনা করেন অস্কার পুরস্কার বিজয়ী রন হাওয়ার্ড। চলচ্চিত্রটিতে রবার্ট ল্যাংডনের ভূমিকায় অভিনয় করেন টম হ্যাংকস। ছবি মুক্তির প্রথম সপ্তাহে এটি আমেরিকা থেকেই প্রায় ৭৭ মিলিয়ন ডলার এবং বিশ্বব্যাপী প্রায় ২২৪ মিলিয়ন ডলার আয় করে।

  1. Wyat, Edward (November 4, 2005). "'Da Vinci Code' Losing Best-Seller Status". The New York Times.
  2. "New novel from Dan Brown due this fall"San Jose Mercury News। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০১-০৪ 
  3. The Da Vinci Code: A novel & movie.Separating facts/speculation/fantasy ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে.The Da Vinci Code, by Dan Brown, is a remarkable novel and movie!

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা
  • Mysteries of Rennes-le-Château, ১৪ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪ .
  • The da Vinci code (official website), Dan Brown .
  • The da Vinci code (official website), UK: Dan Brown .
  • Walsh, David (মে ২০০৬), "The Da Vinci Code, novel and film, and 'countercultural' myth", WSWS (review) 
  • The Da Vinci Code and Textual Criticism: A Video Response to the Novel, Rochester Bible, ১২ ডিসেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা, সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১৪ .