জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার
জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার হলো বাংলাদেশের একটি জাতীয় এবং বেসামরিক পদক।[১][২] প্রতিবছর বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গণের বিভিন্ন ক্ষেত্রে অসাধারণ অবদানের জন্য এই পুরস্কারটি প্রদান করা হয়।[৩]
জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার | |
---|---|
ক্রীড়া পুরস্কার | |
বিবরণ | বাংলাদেশে ক্রীড়া ক্ষেত্রে সার্বিক অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ এ পুরস্কার দেয়া হয়। |
পৃষ্ঠপোষক | বাংলাদেশ সরকার |
অবস্থান | ঢাকা, বাংলাদেশ |
দেশ | বাংলাদেশ |
পুরস্কারদাতা | জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ |
উপস্থাপক | যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় |
প্রথম পুরস্কৃত | ১৯৭৬ |
ইতিহাস
সম্পাদনাবাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গনে অনন্য অবদান রাখার জন্য ১৯৭৬ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রদান করা প্রবর্তন করেন।[৪] এরপর ছয় বছর নিয়মিত দেয়ার পর ১৯৮২ সাল থেকে এটি প্রদান বন্ধ হয়ে গেলেও ১৯৯৬ সাল থেকে আবার শুরু করা হয় পুরস্কার প্রদান করা।[৪] পুরস্কারগুলি গেমস এবং ক্রীড়া আয়োজক এবং ফুটবল, হকি, ক্রিকেট, সাঁতার, শুটিং, দাদা এবং অ্যাথলেটিক্সে অসাধারণ পারফরম্যান্স প্রদর্শনকারী ব্যক্তিদের দেয়া হয়। পুরস্কার স্বর্ণপদক এবং নগদ বিশ হাজার টাকা দেয়া হয়। নগদ অর্থের পরিমান পরবর্তীতে বৃদ্ধি করা হয়। ক্রমান্বয়ে ২০১৯ সালের নভেম্বর থেকে জনপ্রতি ১,০০,০০০ টাকা করা হয়। [৫]
বিজয়ী
সম্পাদনা- ১৯৭৫
- আতাউল হক মল্লিক,
- জাফর ইমাম (সংগঠক),
- শিবম রাজ (ফুটবল),
- মাহবুব-উল-হক পাইেরা,
- হামিদা আলী (হ্যান্ডবল),
- ১৯৭৬
- আবদুল হামিদ,
- ১৯৭৭
- ১৯৭৮
- আব্দুর রহিম (ফুটবল)
- লুৎফুননেসা হক বকুল
- মনজুর হাসান মিন্টু
- ১৯৮০
- ১৯৮১
- চিংহলা মং চৌধুরী মারি (ফুটবল)
- ১৯৮২
- ডলি ক্যাথরিন ক্রুজ
- ১৯৯৬
- আশরাফ উদ্দিন আহমেদ চুন্নু (ফুটবল)
- অরুণ নন্দী
- শফিক-উল হক হীরা
- ১৯৯৭
- ইব্রাহিম সাবের (ফিল্ড হকি)
- ১৯৯৮
- আকরাম খান (ক্রিকেট)
- আশরাফ চৌধুরী (ফুটবল)
- ১৯৯৯
- জোবেরা রহমান লিনু (টেবিল টেনিস)
- রকিব খন্দকার (সংগঠক)
- ২০০১
- জহিরুল হক (ফুটবল)
- কবির আহমেদ (ফুটবল)
- এম কায়কোবাদ (ফুটবল)
- শেখ দৌলত জামান (ক্রিকেট)
- ওমর খালেদ রুমী (ক্রিকেট)
- আলতাফ হোসেন (অ্যাথলেটিক্স)
- রওশন আক্তার চবি (অ্যাথলেটিক্স)
- মোহাম্মদ শাহ আলম (অ্যাথলেটিক্স)
- প্রতাব শঙ্কর হাজরা (হকি)
- হোসেন ইমাম চৌধুরী শান্ত (হকি)
- হাভিলদার মেজর (অব।) মোহাম্মদ সোলায়মান (সাঁতার)
- জিয়াউর রহমান (দাবা)
- এম মনোয়ার উল আলম বাবুল (ব্যাডমিন্টন)
- কিসমত উল হাকিম (ব্যাডমিন্টন)
- এবিএম মোসাদ্দেকুল হক রোচি (টেবিল টেনিস)
- এম আবদুল জলিল (কাবাডি)
- আবদুল মুয়েদ চৌধুরী (সংগঠক)
- হোসনে আরা খান (সংগঠক)
- ২০০২
- আসিফ হোসেন খান (শুটার)
- মেজর জেনারেল (অব।) খোন্দোকার এম নুরুন্নবী (ফুটবল)
- খায়রুল আনোয়ার পেরু (ফুটবল)
- মিনহাজুল আবেদীন (ক্রিকেট)
- নাসির আহমেদ নাশু (ক্রিকেট)
- এম আজিজুল্লাহ হায়দার জামাল (হকি)
- মোশারফ হোসেন শামীম (অ্যাথলেটিক্স)
- মজিবুর রহমান মল্লিক (অ্যাথলেটিক্স)
- শাহবুদ্দিন আহমেদ (শুটিং)
- নায়েক এম বাদশা মিয়া (কাবাডি)
- বেগম কামরুন নাহার হিরু (জুডো)
- রেফাত বিন-সাত্তার (দাবা)
- এম গোলাম আজিজ জিলানী (ব্যাডমিন্টন)
- কেজেড ইসলাম (সংগঠক)
- কুতুবউদ্দিন আহমেদ (সংগঠক)
- ২০০৩
- কায়সার হামিদ (ফুটবল)
- আবদুস সালাম মুর্শেদী (ফুটবল)
- জাহাঙ্গীর শাহ বাদশা (ক্রিকেট)
- আমিনুল ইসলাম বুলবুল (ক্রিকেট)
- মোহাম্মদ মাহবুব আলম (অ্যাথলেটিক্স)
- এম আবদুস সালাম (সাঁতার)
- লেঃ কর্নেল (অব।) হেশামুদ্দিন আহমদ (সংগঠক)
- ২০০৪
- মোহাম্মদ হোসেন মিলজার (অ্যাথলেটিক্স)
- এনায়েতুর রহমান খান (ফুটবল)
- শহিদুর রহমান চৌধুরী সন্তু (ফুটবল)
- আ স ম ফারুক (ক্রিকেট)
- আবদুল মালেক চুন্নু (হকি)
- মাহবুবুর রহমান (সাঁতার)
- লায়লা নূর বেগম (সাঁতার)
- নাসিমুল হাসান কাচি (টেবিল টেনিস)
- খুরশিদা আক্তার খুশি (জুডো)
- আবদুল হালিম (বক্সিং)
- সাদেক হোসেন খোকা (সংগঠক)
- ২০০৫
- মোনেম মুন্না (ফুটবলার)
- গোলাম আম্বিয়া (অ্যাথলেটিক্স)
- নজরুল ইসলাম রুমী (অ্যাথলেটিক্স)
- মেজর (অব।) শাহাব-উদ্দিন চাকলাদার (হকি)
- সেতারা বেগম (সাঁতার)
- বিদ্যুত কুমার রায় (ভারোত্তোলন)
- মাহবুব-উল আলম (জুডো)
- জিয়াউর রহমান (কাবাডি)
- সিদ্দিকুর রহমান (গল্ফ)
- এস এ সুলতান (সংগঠক)
- শাহ নুরুল কবির (সংগঠক)
- ২০০৬
- মোহাম্মদ হাসানুজ্জামান বাবলু (ফুটবল)
- খন্দকার ওয়াসিম ইকবাল (ফুটবল)
- মোহাম্মদ রফিক (ক্রিকেট)
- বেগম শারমিন আক্তার (শুটিং)
- মোহাম্মদ এহতেশাম সুলতান (হকি)
- ফুজিয়া হুদা (অ্যাথলেটিক্স)
- মাহমুদা শরীফ (সাঁতার)
- আজাদ আবুল কালাম (দেহ-গড়ন ও ভারোত্তোলন)
- নয়না চৌধুরী (জুডো)
- এমএ হামিদ (সংগঠক)
- ২০০৭
- শর্মিলা রায় (অ্যাথলেটিক্স)
- রনজিৎ দাস (ফুটবল)
- আমির হোসেন পাটোয়ারী (কাবাডি)
- লেঃ কম (অব।) এম আরশাদ (সাঁতার)
- আমিনুল ইসলাম (জুডো)
- নুরুল ইসলাম (হকি)
- শেখ আবুল হাশেম (ব্যাডমিন্টন)
- রশিদউদ্দীন আহমদ (বাস্কেটবল)
- আতাউল হক মল্লিক (সংগঠক)
- কাজী আনিসুর রহমান (সংগঠক)
- ২০০৮
- মইন ইউ আহমেদ (সংগঠক)
- সুনীল কৃষ্ণ দে (ফুটবল)
- লেঃ (অব।) মোহাম্মদ আমজাদ হোসেন (অ্যাথলেটিক্স)
- সিনিয়র ওয়ারেন্ট অফিসার (অব।) মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান (সাঁতার)
- মোহাম্মদ রুহুল আমিন (ভারোত্তোলন)
- খোন্দকার আবুল হাসান (ভলিবল)
- ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ শওকত হোসেন, পিএসসি (শরীরচর্চা)
- মোহাম্মদ সাইদুল হক সাদি (টেবিল টেনিস)
- সৈয়দ আবদুল মজিদ (ক্রিকেট)
- মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (কাবাডি)
- ২০০৯
- দেওয়ান শফিউল আরেফিন টুটুল (ফুটবল এবং সংগঠক)
- বাদল রায় (ফুটবল)
- শামসুল আলম মঞ্জু (ফুটবল)
- নাইমুর রহমান দুর্জয় (ক্রিকেট)
- অঞ্জন চৌধুরী পিন্টু (সংগঠক)
- শাহেদ আশগর চৌধুরী (সংগঠক)
- হামিদা বেগম (ক্রীড়াবিদ ও সংগঠক)
- শামীম আরা টলি (অ্যাথলেটিক)
- মোহাম্মদ মহসিন (হকি)
- মোস্তফা কামাল (ভলিবল)
- ২০১০
- মাশরাফি মুর্তজা (ক্রিকেট)
- হারুন-উর-রশিদ (সাঁতার)
- আতিকুর রহমান (শুটিং)
- মাহমুদা বেগম (অ্যাথলেটিক্স)
- দেওয়ান নজরুল হোসান (জিমন্যাস্টিকস)
- মিজানুর রহমান মনু (সংগঠক)
- এ এস এম আলী কবীর (সংগঠক)
- তাকবীর হোসেন (সাঁতার)
- ফরিদ খান চৌধুরী (অ্যাথলেটিক্স)
- নেলি জেসমিন (অ্যাথলেটিক্স)
- নিপা বোস (ক্রীড়াবিদ-মানসিকভাবে চ্যালেঞ্জ)
- ২০১১
- রওশন আরা চবি (জিমন্যাস্টিকস)
- কাঞ্চন আলী (বক্সিং)
- আশরাফ আলী (কুস্তি)
- হেলেনা খান ইভা (ভলিবল)
- খালেদ মাশুদ পাইলট (ক্রিকেট)
- রবিউল ইসলাম ফটিক দত্ত (দেহ সৌষ্ঠব)
- জুম্মান লুসাই (হকি)
- কুতুবউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী আকসীর (সংগঠক)
- আশিকুর রহমান মিকু (সংগঠক)
- শেখ কামাল (ক্রীড়াবিদ / ক্রীড়া সংগঠক)
- ২০১২
- সাকিব আল হাসান (ক্রিকেট)
- মোহাম্মদ মহসিন
- খুরশিদ আলম বাবুল
- আবদুল গাফফার
- আশীষ ভদ্র
- সত্যজিৎ দাস রুপু (ফুটবল)
- ফিরোজা খাতুন (অ্যাথলেটিক্স)
- নাজিয়া আক্তার যুথী (ব্যাডমিন্টন)
- মামুন-উর-রশিদ (হকি)
- নুরুল আলম চৌধুরী
- কাজী রাজীবউদ্দিন আহমেদ চপল (সংগঠক)
২০১৩ থেকে ২০২০
সম্পাদনা১১ মে ২০২২ সালে ৮৫ ক্রীড়া ব্যক্তিত্বকে একত্রে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার দেয়া হয়। ২০১৩ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত আট বছরের জন্য ক্রীড়া পুরস্কারের জন্য মনোনীত করা হয়েছে এদেরকে। এদের মধ্যে ৩৯ জন ক্রীড়া সংগঠক রয়েছেন। বছর অনুযায়ী এরা হলেন:[৬]
- ২০১৩ (১১ জন): মুজাফ্ফর হোসেন পল্টু- খেলোয়াড় ও সংগঠক (ক্রিকেট), কাজী মাহতাব উদ্দিন আহমেদ- সংগঠক (হ্যান্ডবল), উইং কমান্ডার (অব.) মহিউদ্দিন আহমেদ- সংগঠক (ভারোত্তোলন), সামশুল হক চৌধুরী- সংগঠক (ফুটবল), মুক্তিযোদ্ধা মো: শাহ্জাহান মিজি- খেলোয়াড় (সাঁতার), রোকেয়া বেগম খুকী- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), বেগম মুনিরা মোর্শেদ খান হেলেন- খেলোয়াড় (টেবিল টেনিস), মো: ইলিয়াস হোসেন- খেলোয়াড় (ফুটবল), বেগম জ্যোৎস্না আক্তার- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), ভোলা লাল চৌহান- খেলোয়াড় (স্কোয়াশ), খালেদ মাহমুদ সুজন- খেলোয়াড় (ক্রিকেট)।
- ২০১৪ (১০ জন): শামসুল বারী (মরণোত্তর)- খেলোয়াড় ও সংগঠক (হকি), এনায়েত হোসেন সিরাজ- সংগঠক (ক্রিকেট), মো: ফজলুর রহমান বাবুল- সংগঠক (ফুটবল), সৈয়দ শাহেদ রেজা- সংগঠক (হ্যান্ডবল), মো: ইমতিয়াজ সুলতান জনি- খেলোয়াড় (ফুটবল), মোহাম্মদ এহসান নামিম- খেলোয়াড় (হকি), বেগম কামরুন নেছা- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), মো: সামছুল ইসলাম- খেলোয়াড় (সাঁতার), মিউরেল গোমেজ- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), মো: জোবায়েদুর রহমান রানা- খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন)।
- ২০১৫ (১১ জন): অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম - সংগঠক (ক্যারাম), মো: আহমেদুর রহমান- খেলোয়াড় ও সংগঠক (জিমন্যাস্টিক্স), আহমেদ সাজ্জাদুল আলম- সংগঠক (ক্রিকেট), খাজা রহমতউল্লাহ (মরণোত্তর)- খেলোয়াড় (হকি), মাহ্তাবুর রহমান বুলবুল- খেলোয়াড় ও সংগঠক (বাস্কেটবল), বেগম ফারহাদ জেসমীন লিটি- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), বরুন বিকাশ দেওয়ান- খেলোয়াড় (ফুটবল), রেহানা জামান- খেলোয়াড় (সাঁতার), মো: জুয়েল রানা- খেলোয়াড় (ফুটবল), বেগম জেসমিন আক্তার- খেলোয়াড় (ভারোত্তোলন, কারাতে ও তায়কোয়ানডো), বেগম শিউলী আক্তার সাথী- খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন)।
- ২০১৬ (১৩ জন): মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান- খেলোয়াড় (সাঁতার), লেঃ কমান্ডার এ কে সরকার (অবঃ)- সংগঠক (বাস্কেটবল), বেগম সুলতানা পারভীন লাভলী- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), মুক্তিযোদ্ধা শামীম-আল-মামুন- সংগঠক (ভলিবল), আরিফ খান জয়- খেলোয়াড় (ফুটবল), খন্দকার রকিবুল ইসলাম- খেলোয়াড় (ফুটবল), মোহাম্মদ জালাল ইউনুস- সংগঠক (ক্রিকেট), মো: তোফাজ্জল হোসেন- সংগঠক (অ্যাথলেটিক্স), কাজল দত্ত- খেলোয়াড় (ভরোত্তোলন), মো: তাবিউর রহমান পালোয়ান- সংগঠক (কুস্তি), জেড. আলম (মরণোত্তর)- সংগঠক (ফুটবল), আবদুর রাজ্জাক সোনা মিয়া (মরণোত্তর)- খেলোয়াড় (হকি), কাজী হাবিবুল বাশার- খেলোয়াড় (ক্রিকেট)।
- ২০১৭ (১১ জন): শাহরিয়া সুলতানা- খেলোয়াড় (ভারোত্তোলন), আওলাদ হোসেন-সংগঠক (জুডো, কারাতে ও মার্শাল আর্ট), ওয়াসিফ আলী- খেলোয়াড় (বাস্কেটবল), শেখ বশির আহমেদ মামুন- সংগঠক (জিমন্যাস্টিকস), মো: সেলিম মিয়া- খেলোয়াড় (সাঁতার), হাজী মো: খোরশেদ আলম- সংগঠক (রোইং), আবু ইউসুফ- খেলোয়াড় (ফুটবল), এ টি এম শামসুল আলম- সংগঠক (টেবিল টেনিস), রহিমা খানম যুথী- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), আসাদুজ্জামান কোহিনুর- সংগঠক (হ্যান্ডবল), মো: মাহবুব হারুন- খেলোয়াড় (হকি)।
- ২০১৮ (১০ জন): ফরিদা আক্তার বেগম- সংগঠক (অ্যাথলেটিক্স), জ্যোৎস্না আফরোজ- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স) কাজী আনোয়ার হোসেন- খেলোয়াড় (ফুটবল), মোঃ শওকত আলী খান জাহাঙ্গীর- সংগঠক (ফুটবল), মীর রবিউজ্জামান- খেলোয়াড় (জিমন্যাস্টিকস), মোহাম্মদ আলমগীর আলম- খেলোয়াড় (হকি), তৈয়েব হাসান সামছুজ্জামান- সংগঠক (রেফারী), নিবেদিতা দাস- খেলোয়াড় (সাঁতার), মাহমুদুল ইসলাম রানা- সংগঠক (তায়কোয়ানডো) মো:গোলাম জাকারিয়া খেলোয়াড় (কারাতে)
- ২০১৯ (১১ জন): তানভীর মাজহার তান্না- সংগঠক (ফুটবল), অরুন চন্দ্র চাকমা (মরণোত্তর)- (অ্যাথলেটিক্স), লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. মইনুল ইসলাম- সংগঠক (আরচারি), দিপু রায় চৌধুরী- খেলোয়াড় (ক্রিকেট), কাজী নাবিল আহমেদ- সংগঠক (ফুটবল), ইন্তেখাবুল হামিদ- সংগঠক (শ্যুটিং), বেগম মাহফুজা রহমান তানিয়া- খেলোয়াড় (সাঁতার), বেগম ফারহানা সুলতানা শীলা- খেলোয়াড় (সাইক্লিং), টুটুল কুমার নাগ- খেলোয়াড় (হকি), মাহবুবুর রব- খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন), বেগম সাদিয়া আক্তার উর্মি- খেলোয়াড় (টেবিলটেনিস-বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী)।
- ২০২০ (আট জন): মুক্তিযোদ্ধা শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামাল (মরণোত্তর) খেলোয়াড় ও সংগঠক, মুক্তিযোদ্ধা আফজালুর রহমান সিনহা (মরণোত্তর) সংগঠক (ক্রিকেট), নাজমুল আবেদীন ফাহিম- সংগঠক (ক্রিকেট কোচ), মো. মহসীন- খেলোয়াড় (ফুটবল), মো. মাহাবুবুল এহছান রানা- খেলোয়াড় (হকি), গ্র্যান্ডমাস্টার মোল্লা আব্দুল্লাহ আল রাকিব- খেলোয়াড় (দাবা), বেগম মোছা: নিলুফা ইয়াসমিন- খেলোয়াড় (অ্যাথলেটিক্স), আব্দুল কাদের স্বরণ- খেলোয়াড় (ব্যাডমিন্টন-বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী)।
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "জাতীয় পুরস্কার/পদক সংক্রান্ত নির্দেশাবলি (১৫/০৫/২০১৭)" (পিডিএফ)। বাংলাদেশ মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৯।
- ↑ সানজিদা খান (জানুয়ারি ২০০৩)। "জাতীয় পুরস্কার: স্বাধীনতা দিবস পুরস্কার"। সিরাজুল ইসলাম। বাংলাপিডিয়া। ঢাকা: এশিয়াটিক সোসাইটি বাংলাদেশ। আইএসবিএন 984-32-0576-6। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ "এত দিনে জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার"। দৈনিক প্রথম আলো। ২৪ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৭।
- ↑ ক খ চঞ্চল, মোজাম্মেল হক (১২ এপ্রিল ২০১৭)। "জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার নীতিমালা অনুমোদন"। দৈনিক যুগান্তর। সংগ্রহের তারিখ ৫ ডিসেম্বর ২০১৭।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ National awards money doubled, amount for Independence Award raised to Tk 500,000, bdnews twenty four dot com, 21 November 2019 ইংরেজি ভাষায়
- ↑ জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার পেলেন ৮৫ জন, যুগান্তর, ১১ মে ২০২২