চন্দ্রযান-২

ভারতের দ্বিতীয় চন্দ্রাভিযান

চন্দ্রযান-২ (সংস্কৃত: चन्द्रयान-२; সংস্কৃত: [ t͡ʃʌnd̪ɾʌjaːn d̪ʋi]; লিট: চাঁদের-গাড়ি[৯][১০] উচ্চারণ) হল ভারতের দ্বিতীয় চন্দ্র অনুসন্ধান অভিযান। [১১] ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো) দ্বারা পরিচালিত এই অভিযানে "চন্দ্রযান-২"কে একটি ভূস্থিত উপগ্রহ উৎক্ষেপন যান মার্ক ৩ (জিএসএলভি মার্ক ৩) রকেট দ্বারা চাঁদের উদ্দেশ্য উৎক্ষেপণ করা হয়।[৬][৭] এই অভিযানে চাঁদের কক্ষপথে পরিক্রমণকারী উপগ্রহ, চাঁদের পৃষ্ঠে অবতরণকারী ল্যান্ডার এবং রোভার অন্তর্ভুক্ত, যা ভারতের ইসরো দ্বারা তৈরি করা হয়েছে। [১২]

চন্দ্রযান-২
ল্যান্ডার ও রোভার একত্রে রয়েছে এবং ল্যান্ডারের সঙ্গে রয়েছে পরিক্রমণকারী বা অর্বিটার
অভিযানের ধরনলুনার পরিক্রমাকারী, ল্যান্ডার, রোভার
ওয়েবসাইটMission webpage
অভিযানের সময়কালপরিক্রমাকারী: ১ বছর
ল্যান্ডার: ১৪-১৫ দিন[১]
রোভার: ১৪-১৫ দিন[১]
মহাকাশযানের বৈশিষ্ট্য
প্রস্তুতকারকইসরো
উৎক্ষেপণ ভরমিলিত ভাবে: ৩,৮৫০ কেজি (৮,৪৯০ পা)[২][৩]
পেলোড ভরল্যান্ডার: ১,৪০০ কেজি (৩,১০০ পা)[হালনাগাদ প্রয়োজন]
ল্যান্ডার:১,৩৫০ কেজি (২,৯৮০ পা)[২]
রোভার: ২৫ কেজি (৫৫ পা)[২][৪]
অভিযানের শুরু
উৎক্ষেপণ তারিখ২২ জুলাই, ২০১৯, ১৪:৪৩:১২ IST (০৯:১৩:১২ UTC)[৫]
উৎক্ষেপণ রকেটভূস্থিত উপগ্রহ উৎক্ষেপন যান মার্ক ৩[৬][৭]
উৎক্ষেপণ স্থানসতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র
ঠিকাদারইসরো
চাঁদ অরবিটার
কক্ষপথীয় পরামিতি
অণুসূর উচ্চতা১০০ কিমি (৬২ মা)[৩][৮]
অপসূর উচ্চতা১০০ কিমি (৬২ মা)[৩]
----
ইন্ডিয়ান লুনার এক্সপ্লোরেশন প্রোগ্রাম
← চন্দ্রযান-১ চন্দ্রযান-৩

চন্দ্রযান-২-এর অভিযানে চাঁদের ৭০ ডিগ্রী দক্ষিণ অক্ষাংশে দুইটি গহ্বর ম্যানজিনস সি এবং সিম্পিলিয়াস এন-এর মাঝখানে একটি সমতল উচ্চ ভূমিতে ল্যান্ডার ও রোভারের মসৃণ অবতরণের প্রচেষ্ট করা হবে। সফল হলে, চন্দ্রায়ন-২ অভিযান হবে চন্দ্রপৃষ্ঠের দক্ষিণ মেরু কাছাকাছি রোভার অবতরণের প্রথম অভিযান হবে।[১৩][১৪]

ইসরোর তথ্য অনুযায়ী, এই অভিযানটি বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পরীক্ষা করবে এবং নতুন পরীক্ষা-নিরীক্ষা পরিচালনা করবে।[১৫][১৬][১৭] চাকাযুক্ত রোভার চন্দ্রপৃষ্ঠে চলাফেরা করবে এবং সেই স্থানের রাসায়নিক বিশ্লেষণ করবে। রোভার সমস্ত তথ্য চাঁদের কক্ষপথে থাকা "কৃত্রিম উপগ্রহ"-এর মাধ্যমে পৃথিবীতে পাঠাবে, যা একই উৎক্ষেপনের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। [১৮][১৯]

এই অভিযানের মূল বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য চন্দ্র-জলের অবস্থান এবং প্রাচুর্যতা নিয়ে মানচিত্র তৈরি করা।

যাইহোক, অবতরণের সময় আইএসটি রাত ১:৫২ টার দিকে ল্যান্ডার চন্দ্র পৃষ্ঠের প্রায় ২.১ কিলোমিটার (১.৩ মাইল) উচ্চতায় নিজের লক্ষ্য পথে বিচ্যুত হয় এবং এবং যোগাযোগ বিচ্ছিন হয়ে যায়।[২০] ৮ টি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র নিয়ে অভিযানের অপর অংশ অরবিটারটি সচল রয়েছে এবং চাঁদের সম্পর্কে অধ্যয়নের জন্য এটি বছরব্যাপী অভিযান চালাবে।[২১]

ইতিহাস সম্পাদনা

১২ নভেম্বর ২০০৭ তারিখে, ইসরো এবং রাশিয়ান ফেডারেল স্পেস এজেন্সি (রসকসমস) এই দুই মহাকাশ গবেষণা সংস্থা চন্দ্রায়ন-২ প্রকল্পে একসঙ্গে কাজ করার জন্য একটি চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। [২২] ইসরো উপগ্রহ (অরবিটার) ও রোভার তৈরির প্রধান দায়িত্ব থাকবে, আর রসকসমস ল্যান্ডার সরবরাহ করতে চেয়েছিল। ২০০৮ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার একটি বৈঠকে ভারত সরকার এই অভিযানকে অনুমোদন দেয়।[২৩] উভয় দেশের বিজ্ঞানীরা একটি যৌথ পর্যালোচনা পরিচালনা করে, ২০০৯ সালের আগস্টে মহাকাশযানের নকশাটি সম্পন্ন হয়।[২৪][২৫]

যদিও সময়তালিকা অনুসারে চন্দ্রযান-২ এর জন্য ইসরো পে-লোড চূড়ান্ত করে।[২৬] কিন্তু এই অভিযানটি ২০১৩ সালের জানুয়ারীতে স্থগিত করা হয়[২৭] এবং ২০১৬ সালে অভিযান শুরু করার নতুন সময়সীমা সামনে রাখা হয়, কারণ রাশিয়া সময়মতো ল্যান্ডার তৈরি করতে অক্ষম ছিল।[২৮][২৯] মঙ্গল গ্রহে ফবোস-গ্রান্ট মিশনের ব্যর্থতার কারণে চন্দ্রযান-২ এর থেকে রসকসমস নিজেদের প্রত্যাহার করে নিয়েছিলেন আরও পর্যালোচনা করা দরকার বলে, কারণ ফ্যাসোস-গ্রান্ট মিশনের সাথে যুক্ত প্রযুক্তিগত দিকগুলি চন্দ্রযান-২ প্রকল্পতেও ব্যবহার করতে চেয়েছিল রসকসমস[২৮] ২০১৫ সাল নাগাদ রাশিয়া ল্যান্ডার সরবরাহ করতে অক্ষমতার কথা উল্লেখ করলে ভারত চন্দ্র অভিযান স্বাধীনভাবে পরিচালনার সিদ্ধান্ত নেয়।[২৭][৩০]

মহাকাশযানের উৎক্ষেপণ মার্চ ২০১৮ সালে জন্য নির্ধারিত ছিল, তবে মহাকাশযানে আরও পরীক্ষা চালানোর জন্য প্রথমে এপ্রিল এবং পরে অক্টোবর পর্যন্ত দেরি করা হয়।[৩১][৩২] ১৯ জুন ২০১৮ সালে, অভিযানের চতুর্থ বিস্তৃত প্রযুক্তিগত পর্যালোচনা সভার পরে, কনফিগারেশন এবং অবতরণ অনুক্রমের বেশ কয়েকটি পরিবর্তন বাস্তবায়নের জন্য পরিকল্পনা করা হয়, যা উৎক্ষেপণকে ২০১৯ সালের প্রথমার্ধে ঠেলেদেয়।[৩৩] ২০১৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি পরীক্ষার সময় ল্যান্ডারের দুটি পায়ে সামান্য ক্ষতি হয়।[৩৪]

চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণ প্রাথমিকভাবে ১৪ জুলাই ২০১৯ সালে, ২১:২১ ইউটিসি (১৫ জুলাই ২০১৯ সলের স্থানীয় সময় দুপুর ০২:২৫ টা) তে নির্ধারিত ছিল, অবতরণ প্রত্যাশিত ৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল।[৩৫] তবে, প্রযুক্তিগত জটিলতার কারণে উৎক্ষেপণটি বাতিল করা হয় এবং পুনরায় উৎক্ষেপণের সময় নির্ধারণ করা হয়।[৫][৩৬][৩৭] ২২ জুলাই ২০১৯ সালে ০৯:১৩ ইউটিসি'য়ে (১৪:৪৩ আইএসটি) জিএসএলভি এমকে তৃতীয় এম ১ এর প্রথম সক্রিয় উড়ানের মাধ্যেমে উৎক্ষেপণটি করা হয়।[৩৮]

উদ্দেশ্য সম্পাদনা

চন্দ্রযান-২ এর প্রাথমিক উদ্দেশ্যগুলি হ'ল চন্দ্র পৃষ্ঠে নরম-জমির সক্ষমতা প্রদর্শন করা এবং চন্দ্র পৃষ্ঠে একটি রোবোটিক রোভার পরিচালনা করা। বৈজ্ঞানিক লক্ষ্যগুলির মধ্যে চান্দ্র ভূসংস্থান, খনিজবিদ্যা, মৌলিক প্রাচুর্য, চন্দ্র এক্সোস্ফিয়ার এবং হাইড্রোক্সিল ও চন্দ্রজলের স্বাক্ষরগুলির অধ্যয়ন অন্তর্ভুক্ত।[৩৯] কক্ষপথ চন্দ্র পৃষ্ঠের মানচিত্র তৈরি করবে এবং এর ৩ডি মানচিত্র প্রস্তুত করতে সহায়তা করা। দক্ষিণ মেরু অঞ্চলে চন্দ্রজলের এবং পৃষ্ঠের চন্দ্র রেগোলিথের বেধ অধ্যয়নকালে রাডারটি পৃষ্ঠটির মানচিত্রও তৈরি করা। [৪০]

নকশা সম্পাদনা

এই অভিযানটি শ্রীহরিকোটা দ্বীপের সতীশ ধবন মহাকাশ কেন্দ্র থেকে আনুমানিক ৩,৮৫০ কেজি (৮,৪৯০ পাউন্ড) ভরের উত্তোলন'সহ জিওসিনক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভেহিকল মার্ক-৩ (জিএসএলভি এমকে ৩) দ্বারা চন্দ্রযান-২ যাত্রা শুরু করে।[৩][৭][৮][৪১] জুন ২০১৯ সালের হিসাবে, অভিযানের বরাদ্দ ব্যয় হয়েছে ₹৯৭৮ কোটি টাকা (প্রায় ১৪১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার), যার মধ্যে স্পেস সেগমেন্টের জন্য ₹৬০৩ কোটি এবং জিএসএলভি এমকে-৩ তে উৎক্ষেপণ ব্যয় হিসাবে ₹৩৭৫ কোটি টাকা রয়েছে।[৪২][৪৩] চন্দ্রযান-২ কে প্রথম দিকে একটি পার্কিং কক্ষপথে ১৭০ কিলোমিটার অণুসূর এবং ৪০,৪০০ কিলোমিটার অপসূরে উৎক্ষেপণ যানের মাধ্যমে স্থাপন করা হয়।[৪৪]

পরিক্রমাকারী বা অরবিটার সম্পাদনা

পরিক্রমাকারী বা অরবিটার ১০০ কিলোমিটার (৬২ মাইল) উচ্চতায় চাঁদকে প্রদক্ষিণ করবে।[৪৫] পরিক্রমাকারী আটটি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র বহন করে; এর মধ্যে দুটি হ'ল চন্দ্রায়ণ-১য়ে ব্যবহৃত হওয়া যন্ত্রের উন্নত সংস্করণ। আনুমানিক উৎক্ষেপণ ভর ছিল ২,৩৭৯ কেজি (৫,২৪৫ পাউন্ড)।[২৬][৪৬][৪৭][৪৮] অরবিটারের উচ্চ-রেজোলিউশন ক্যামেরা (ওএইচআরসি) লন্ডারকে কক্ষপথ থেকে পৃথক করার আগে অবতরণের জন্য নির্ধারিত স্থানের উচ্চ-রেজোলিউশন দ্বারা পর্যবেক্ষণ করবে।[১][৪৫] পরিক্রমাকারী বা অরবিটারের কাঠামোটি হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড দ্বারা নির্মিত হয় এবং ২২ জুন ২০১৫ সালে ইসরোর উপগ্রহ কেন্দ্রে সরবরাহ করা হয়।[৪৯][৫০]

  • মাত্রা: ৩.২ × ৫.৮ × ২.২ মি[৫১]
  • স্থূল ভরর উত্তোলন: ২,৩৭৯ কেজি (৫,২৪৫ পা)[৪১]
  • চালক যন্ত্ৰের ভর: ১,৬৯৭ কেজি (৩,৭৪১ পা)[৫২]
  • শুকনো ভর: ৮২ কেজি (১৮১ পা)[৫২]
  • বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা: ১০০০ ওয়াট[৫১]
  • অভিযানের সময়কাল: চন্দ্র কক্ষপথে ১ বছর, যা বৃদ্ধি করে ২ বছর করা হতে পারে।[৫৩]

বিক্রম ল্যান্ডার সম্পাদনা

 
রোভার প্রজ্ঞান ল্যান্ডার বিক্রম -এর র‌্যাম্পে উঠছে
চন্দ্রযান-২ এর ল্যান্ডার বিক্রম -এর ক্যামেরা এলআই ৪ দ্বারা ধারণ করা পৃথিবীর চিত্রগুলি[৫৪]

অভিযানে ল্যান্ডারটির নাম রাখা হয়েছে বিক্রম, (সংস্কৃত: বীরত্ব;[৫৫] বিক্রম সারাভাইয়ের (১৯১৯-১৯৭১) নাম অনুসারে) যাকে ব্যাপকভাবে ভারতীয় মহাকাশ কর্মসূচির প্রতিষ্ঠাতা হিসাবে বিবেচনা করা হয়।[৫৬]

বিক্রম ল্যান্ডারটি অরবিটার থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে এর ৮০০ এন (১৮০ এলবিএফ) তরল প্রধান ইঞ্জিন ব্যবহার করে ৩০ কিলোমিটার × ১০০ কিলোমিটার (১৯ মাইল × ৬২ মাইল) এর নিম্ন চন্দ্র কক্ষপথে নেমে যাবে। এর পরে এটি সফট ল্যান্ডিংয়ের চেষ্টা করার আগে তার সমস্ত বোর্ড-ব্যবস্থার একটি বিস্তৃত পরীক্ষা করবে, শেষে রোভারটি মোতায়েন করা এবং প্রায় ১৪ দিনের জন্য বৈজ্ঞানিক ক্রিয়াকলাপ সম্পাদন করবে। ল্যান্ডার এবং রোভারের আনুমানিক সম্মিলিত ভর ১,৪৭১ কেজি (৩,২৪৩ পাউন্ড)।[৪৬][৪৭]

ল্যান্ডারের প্রাথমিক রূপরেখার অধ্যয়নটি ২০১৩ সালে আহমেদাবাদের স্পেস অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (এসএসি) দ্বারা সম্পন্ন হয়েছিল।[২৭] ল্যান্ডারের প্রপুলেশন ব্যবস্থার মনোভাব নিয়ন্ত্রণের জন্য আটটি ৫০ এন (১১ এলবিএফ) থ্রাস্টার এবং ইসরো'র ৪৪০ এন (৯৯ এলবিএফ) লিকুইড অ্যাপোজি মোটর থেকে প্রাপ্ত পাঁচটি ৮০০ এন (১৮০ এলবিএফ) তরল প্রধান ইঞ্জিন রয়েছে।[৫৭][৫৮] প্রথমদিকে, ল্যান্ডার ডিজাইনে চারটি প্রধান তরল ইঞ্জিন নিযুক্ত করা হয়েছিল, তবে অবতরণের আগে চাঁদ প্রদক্ষিণ করার নতুন প্রয়োজনীয়তাগুলি পরিচালনা করতে কেন্দ্রীয়ভাবে মাউন্ট করা ইঞ্জিন যুক্ত করা হয়। অতিরিক্ত ইঞ্জিনটি হালকা অবতরণের সময় চন্দ্র পৃষ্ঠের ধুলার উপরের খসড়াটি প্রশমিত করবে বলে আশা করা হচ্ছে।[৮] বিক্রম নিরাপদে ১২ ° পর্যন্ত ঢালে অবতরণ করতে পারে।[৫৯][৬০]

অভিযানের সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু প্রযুক্তির মধ্যে উচ্চ রেজোলিউশন ক্যামেরা, ল্যান্ডার হ্যাজার্ড ডিটেকশন অ্যাভয়েডেন্স ক্যামেরা (এলএইচডিএসি), ল্যান্ডারের অবস্থান সনাক্তকরণ ক্যামেরা (এলপিডিসি),[৬১] একটি ৮০০ এন থ্রোটেবল তরল প্রধান ইঞ্জিন,[৪৯] মনোভাব নিয়ন্ত্রণ থ্রাস্টার, কা ব্যান্ড রেডিও অ্যালটাইটার (কেআরএ),[৬২] লেজার ইনটারিয়াল রেফারেন্স এবং অ্যাক্সিলোমিটার প্যাকেজ (এলআইএপি),[৬৩] এবং এই যন্ত্রগুলি পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় সফ্টওয়্যার অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।[১][৪৫] লন্ডারের ইঞ্জিনিয়ারিং মডেলগুলির স্থল এবং বিমান পরীক্ষা চালিয়ে যাওয়া শুরু হয় ২০১৬ সালের অক্টোবরের শেষের দিকে কর্ণাটকের চিত্রদুর্গ জেলার চাল্লাকেরেতে। ল্যান্ডারের সেন্সরগুলির একটি অবতরণ স্থান নির্বাচন করার ক্ষমতা নির্ধারণে সহায়তা করার জন্য ইসরো ভূমি-পৃষ্ঠের উপরে প্রায় ১০ টি গহ্বর (ক্রেটার) তৈরি করে।[৬৪]

  • মাত্রা: ২.৫৪ × ২ × ১.২ মিটার[৫১]
  • স্থূল ভরর উত্তোলন: ১,৪৭১ কেজি (৩,২৪৩ পা)[৪১]
  • চালক যন্ত্ৰের ভর: ৮৪৫ কেজি (১,৮৬৩ পা)[৫২]
  • শুকনো ভর: ৬২৬ কেজি (১,৩৮০ পা)[৫২]
  • বিদ্যুৎ উৎপাদন ক্ষমতা: ৬৫০ ওয়াট
  • অভিযানের সময়কাল: ≤১৪ দিন (১ চন্দ্র দিন)[১]

প্রজ্ঞান রোভার সম্পাদনা

 
চন্দ্রযান-২ অভিযানের প্রজ্ঞান রোভার

অভিযানের রোভারের নাম দেওয়া হয়েছে প্রজ্ঞান (সংস্কৃত: प्रज्ञान, অনুবাদ'জ্ঞান, প্রজ্ঞান [৬৫][৬৬]') উচ্চারণ)[৬৫][৬৭] রোভারের ভর প্রায় ২৭ কেজি (৬০ পাউন্ড) এবং সৌরশক্তি চালিত হবে।[৪৬][৪৭] রোভারটি সেকেন্ডে ১ সেন্টিমিটার হারে চান্দ্র পৃষ্ঠের ৫০০ মিটার পথ ধরে ৬ চাকার উপর দিয়ে চলাচল করবে, স্থানটিতে থাকা রাসায়নিক পদার্থের বিশ্লেষণ করবে এবং ল্যান্ডারে ডেটা প্রেরণ করবে, যা এটি পৃথিবীর অভিযান নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে রিলে করে দেবে।[২৬][৪২][৪৮][৬৮][৬৯] নেভিগেশনের জন্য, রোভারটি ব্যবহার করে: ক) স্টেরিওস্কোপিক ক্যামেরা ভিত্তিক ৩ডি দৃষ্টি ও খ) নিয়ন্ত্রণ এবং মোটর গতিবিদ্যা।

  • মাত্রা: ০.৯ × ০.৭৫ × ০.৮৫ মিটার[৫১]
  • শক্তি: ৫০ ওয়াট[৫১]
  • ভ্রমণের গতি: ১ সেমি / সেকেন্ড[৫১]
  • অভিযানের সময়কাল: ১৪ দিন (এক চন্দ্র দিন)

পেলোড সম্পাদনা

 
অভিযানের সংক্ষিপ্ত বিবরণ

ইসরো পরিক্রমাকারীর জন্য আটটি, ল্যান্ডারের জন্য চারটি,[৪১][৭০][৭১] এবং দুটি রোভারের জন্য বৈজ্ঞানিক যন্ত্র নির্ধারিত করে।[২৬] প্রাথমিকভাবে যখন জানা গিয়েছিল যে নাসা এবং ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা পরিক্রমাকারীর জন্য কিছু বৈজ্ঞানিক যন্ত্র সরবরাহ করে মিশনে অংশ নেবে,[৭২] তবে ইসরো ২০১০ সালে স্পষ্ট করে দিয়েছিল যে ওজন সীমাবদ্ধতার কারণে পরিক্রমাকারীটি এই অভিযানে বিদেশি পেলোড বহন করবে না।[৭৩] তবে, যাত্রা শুরুর ঠিক এক মাস আগে,[১৪] নাসা এবং ইসরোর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় চাঁদের পৃষ্ঠের উপগ্রহ এবং মাইক্রোরেফ্ল্যাক্টরের মধ্যকার দূরত্ব পরিমাপের জন্য নাসার থেকে ল্যান্ডারের পেডলোডের জন্য একটি ছোট লেজার রেট্রোলেক্টর অন্তর্ভুক্ত করার জন্য।[৭৪][৭৫]

পরিক্রমাকারী সম্পাদনা

অরবিটারে পে-লোডগুলি হ'ল:[৪১][৭১]

  • বেঙ্গালুরুর ইসরো স্যাটেলাইট সেন্টার (আইএসএসি) থেকে চন্দ্রযান-২ বৃহত অঞ্চল নরম এক্স-রে স্পেকট্রমিটার (সিএলএসএস)
  • চন্দ্র পৃষ্ঠে উপস্থিত প্রধান উপাদানগুলির ম্যাপিংয়ের জন্য আহমেদাবাদের ফিজিকাল রিসার্চ ল্যাবরেটরি (পিআরএল) থেকে সোলার এক্স-রে মনিটর (এক্সএসএম)[২৬]
  • চন্দ্র-জল'সহ বিভিন্ন উপাদান উপস্থিতিড় অনুসন্ধানের চন্দ্র পৃষ্ঠের প্রথম ১০ মিটার মধ্যে করা হবে আহমেদাবাদের স্পেস অ্যাপ্লিকেশন সেন্টার (এসএসি) থেকে ডুয়াল ফ্রিকোয়েন্সি এল এবং এস ব্যান্ড সিন্থেটিক অ্যাপারচার রাডার (ডিএফএসএআর) এর মাধ্যমে। এসএআর দ্বারা চাঁদের ছায়াযুক্ত অঞ্চলের নিচে চন্দ্র-জলের উপস্থিতি নিশ্চিত করার জন্য আরও প্রমাণ সরবরাহ করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে
  • খনিজ, জলের অণু এবং হাইড্রোক্সিলের উপস্থিতি অধ্যয়নের জন্য বিস্তৃত তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের পরিসীমা জুড়ে চন্দ্র পৃষ্ঠের নামচিত্র তৈরির জন্য, আহমেদাবাদের স্পেস অ্যাপ্লিকেশনস সেন্টার (এসএসি) থেকে ইমেজিং আইআর স্পেকট্রোমিটার (আইআইআরএস) সরবরাহ করা হয়।

বিক্রম ল্যান্ডার সম্পাদনা

বিক্রম ল্যান্ডারের উপর পেডগুলি হ'ল:[৪১][৭১]

  • অবতরণের জায়গার নিকটে চাঁদ-ভূমিকম্প অধ্যয়ন করার জন্য এলওএস কর্তৃক চান্দ্র সিসমিক অ্যাক্টিভিটি (আইএলএসএ) সিসোমোমিটারের সরঞ্জাম।[৩][৭০][৭৬]
  • চন্দ্রের পৃষ্ঠে তাপীয়-শারীরিক পরীক্ষা-নিরীক্ষা (চ্যাসেটি) চন্দ্র পৃষ্ঠের তাপীয় বৈশিষ্ট্যগুলি নির্ধারণের জন্য তাপীয় তদন্ত। [৩]
  • চন্দ্র পৃষ্ঠের প্লাজমার ঘনত্ব এবং পরিমাপের জন্য র‌্যামবিএইচ-এলপি ল্যাংমুয়ার তদন্ত।[৩][৭০]
  • চন্দ্র পৃষ্ঠে প্রতিফলক এবং উপগ্রহের মধ্যবর্তী উপগ্রহের মধ্যকার দূরত্বের যথাযথ পরিমাপের জন্য নাসা গড্ডার্ড স্পেস ফ্লাইট সেন্টারের একটি লেজার রেট্রোলেক্টর অ্যারে (এলআরএ)[১৪][৭৪][৭৭] মাইক্রো রিফ্লেক্টরটির ওজন প্রায় ২২ গ্রাম এবং এটি পৃথিবী ভিত্তিক চন্দ্র লেজার স্টেশনগুলি পর্যবেক্ষণের জন্য ব্যবহার করা যায় না।[৭৪]
  • চন্দ্রায়ণ-২ বায়ুমণ্ডলীয় সংমিশ্রণ এক্সপ্লোরার ২ (সিএইসিই -২) চাঁদের এক্সোস্ফিয়ারের বিশদ অধ্যয়ন করার জন্য ত্রিভানন্তপুরমের স্পেস ফিজিক্স ল্যাবরেটরি (এসপিএল) থেকে চতুর্ভুজ ভর বিশ্লেষক সরবরাহ করা হয়।[২৬]
  • চাঁদের খনিজ ও ভূতত্ত্ব অধ্যয়নের জন্য প্রয়োজনীয় ত্রি-মাত্রিক মানচিত্র প্রস্তুত করার জন্য আহমেদাবাদের স্পেস অ্যাপ্লিকেশনস সেন্টার (এসএসি) থেকে টেরিন ম্যাপিং ক্যামেরা-২ (টিএমসি-২) সরবরাহ করা হয়।[২৬]
  • "রেডিও অ্যানাটমি অফ মুন বাউন্ড হাইপারসেনসিটিভ আয়নোস্ফিয়ার অ্যান্ড অ্যাটমস্ফিয়ার" - এসপিএল দ্বারা দ্বৈত ফ্রিকোয়েন্সি রেডিও বিজ্ঞান পরীক্ষা (র‌্যামবিএইচ-ডিএফআরএস)।[২৬]
  • অবতরণের জন্য ঝুঁকি-মুক্ত স্থান নির্বাচনের জন্য এসএসি দ্বারা অরবিটার হাই রেজোলিউশন ক্যামেরা (ওএইচআরসি) সরবরাহ করা হয়। ওএইচআরসি থেকে চিত্রাবলী চন্দ্র পৃষ্ঠের ডিজিটাল মডেল প্রস্তুত করতে সহায়তা করবে।

প্রজ্ঞান রোভার সম্পাদনা

প্রজ্ঞান রোভার অবতরণের স্থানে নিকটবর্তী উপাদানগুলির প্রাচুর্য নির্ধারণ করতে দুটি যন্ত্র বহন করে:[৪১][৭১]

  • ইলেক্ট্রো অপটিক ব্যবস্থা (এলইওএস), ব্যাঙ্গালোরের ল্যাবরেটরি থেকে লেজার প্রেরণা ব্রেকডাউন স্পেকট্রোস্কোপ (এলআইবিএস)[২৬]
  • আহমেদাবাদের পিআরএল থেকে আলফা পার্টিকেল প্রেরিত এক্স-রে স্পেকট্রোস্কোপ (এপিএক্সএস)।
সিএইচএসিই২
এক্সএসএম
সিএলএএসএস
আইএলএসএ এমইএমএস সেন্সর প্যাকেজ
এলআরএ
এলআইবিএক্স
এপিএক্সএস
চাএসটিই

অভিযান পরিলেখ সম্পাদনা

চন্দ্রযান- ২ এর অ্যানিমেশন
চন্দ্রযান-২ এর সামগ্রিক গতি
      পৃথিবী ·        চাঁদ ·        চন্দ্রযান- ২
অভিযান পরিচালনার সময়রেখা [৭৮]
পর্ব তারিখ ঘটনা বিস্তারিত ফলাফল তথ্যসূত্র
অপভূ /
Aposelene
অনুভূ/
Periselene
জিওসেন্ট্রিক পর্ব ২২ জুলাই ২০১৯ সাল, ০৯:১৩:১২ ইউটিসি উৎক্ষেপণ জ্বলনের সময়: ১৬ মিনিট ১৪ সেকেন্ড ৪৫,৪৭৫ কিমি (২৮,২৫৭ মা) ১৬৯.৭ কিমি (১০৫.৪ মা) [৩৮]
২৪ জুলাই ২০১৯ সাল, ০৯:২২ ইউটিসি প্রথম কক্ষপথ-উত্থাপন কৌশল জ্বলনের সময়: ৪৮ সেকেন্ড ৪৫,১৬৩ কিমি (২৮,০৬৩ মা) ২৩০ কিমি (১৪০ মা) [৭৯]
২৫ জুলাই ২০১৯ সাল, ১৯:২৩৮ ইউটিসি দ্বিতীয় কক্ষপথে-উত্থাপন কৌশল জ্বলনের সময়: ৮৮৩ সেকেন্ড ৫৪,৮২৯ কিমি (৩৪,০৬৯ মা) ২৫১ কিমি (১৫৬ মা) [৮০]
২৯ জুলাই ২০১৯ সাল, ০৯:৪২ ইউটিসি তৃতীয় কক্ষপথে-উত্থাপন কৌশল জ্বলনের সময়: ৯৮৯ সেকেন্ড ৭১,৭৯২ কিমি (৪৪,৬০৯ মা) ২৭৬ কিমি (১৭১ মা) [৮১]
২ আগস্ট ২০১৯ সাল, ০৯:৫৭ ইউটিসি চতুর্থ কক্ষপথে-উত্থাপন কৌশল জ্বলনের সময়: ৬৪৬ সেকেন্ড ৮৯,৪৭২ কিমি (৫৫,৫৯৫ মা) ২৭৭ কিমি (১৭২ মা) [৮২]
৬ আগস্ট ২০১৯ সাল, ০৯:৩৪ ইউটিসি পঞ্চম কক্ষপথে-উত্থাপন কৌশল জ্বলনের সময়: ১০৪১ সেকেন্ড ১,৪২,৯৭৫ কিমি (৮৮,৮৪১ মা) ২৭৬ কিমি (১৭১ মা) [৮৩]
১৩ আগস্ট ২০১৯ সাল, ২০:৫১ ইউটিসি ট্রান্স-লুনার ইনজেকশন জ্বলনের সময়: ১২০৩ সেকেন্ড
[৮৪]
চন্দ্রকেন্দ্রিক পর্ব ২০ আগস্ট ২০১৯ সাল, ০৩:৩২ ইউটিসি চাঁদের কক্ষপথে সন্নিবেশ
প্রথম চাঁদ আবদ্ধ কৌশল
জ্বলনের সময়: ১৭৩৮ সেকেন্ড ১৮,০৭২ কিমি (১১,২২৯ মা) ১১৪ কিমি (৭১ মা) [৮৫]
২১ অগাস্ট ২০১৯ সাল, ০৭:২০ ইউটিসি দ্বিতীয় চাঁদ আবদ্ধ কৌশল জ্বলনের সময়: ১২২৮ সেকেন্ড ৪,৪১২ কিমি (২,৭৪১ মা) ১১৮ কিমি (৭৩ মা) [৮৬]
২৮ অগাস্ট ২০১৯ সাল, ০৩:৩৪ ইউটিসি তৃতীয় চাঁদ আবদ্ধ কৌশল জ্বলনের সময়: ১১৯০ সেকেন্ড ১,৪১২ কিমি (৮৭৭ মা) ১৭৯ কিমি (১১১ মা) [৮৭]
৩০ অগাস্ট ২০১৯ সাল, ১২:৪৮ ইউটিসি চতুর্থ চাঁদ আবদ্ধ কৌশল জ্বলনের সময়: ১১৫৫ সেকেন্ড ১৬৪ কিমি (১০২ মা) ১২৪ কিমি (৭৭ মা) [৮৮]
১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল, ১২:৫১ ইউটিসি পঞ্চম চাঁদ আবদ্ধ কৌশল জ্বলনের সময়: ৫২ সেকেন্ড ১২৭ কিমি (৭৯ মা) ১১৯ কিমি (৭৪ মা) [৮৯]
বিক্রম -এর চন্দ্র অবতরণ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল ৭:৪৫ ইউটিসি বিক্রম -এর বিচ্ছেদ
১২৭ কিমি (৭৯ মা) ১১৯ কিমি (৭৪ মা) [৯০]
৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল ০৩:২০ ইউটিসি প্রথম কক্ষপথে জ্বলন জ্বলনের সময়: ৪ সেকেন্ড ১২৮ কিমি (৮০ মা) ১০৪ কিমি (৬৫ মা) [৯১]
৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল ২২:১২ ইউটিসি দ্বিতীয় কক্ষপথে জ্বলন জ্বলনের সময়: ৯ সেকেন্ড ১০১ কিমি (৬৩ মা) ৩৫ কিমি (২২ মা) [৯২]
৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল ইউটিসি (পরিকল্পিত) শক্তিপ্রদত্ত অবরোহন
৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সাল ইউটিসি (পরিকল্পিত) বিক্রম -এর অবতরণ অবতরণ করার আগে যোগাযোগ হারিয়ে গেছে
৭ সেপ্টেম্বর ২০১৯ ইউটিসি (পরিকল্পিত) প্রজ্ঞান রোভার মোতায়েন

উৎক্ষেপণ সম্পাদনা

 
চন্দ্রযান-২-এর উৎক্ষেপণ

চন্দ্রযান-২ উৎক্ষেপণ প্রাথমিকভাবে ১৪ জুলাই ২০১৯ সাল, ২১:২১ইউটিসি (১৫ জুলাই ২০১৯ সালে স্থানীয় সময় ০২:৫১ তে) নির্ধারিত ছিল।[৩৫] যাইহোক, প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণে নির্ধারিত সময়ের ৫৬ মিনিট ২৪ সেকেন্ড পূর্বে উৎক্ষেপণটি বাতিল হয়ে যায় এবং ২২ জুলাই ২০১৯ সালে পুনরায় উৎক্ষেপণের সময় নির্ধারিত হয়।[৫][৩৬] অসমর্থিত প্রতিবেদনগুলি পরে হিলিয়াম গ্যাসের বোতলটির বৃন্তের সংযোগের একটি ছিদ্রকে উৎক্ষেপণ বাতিল হওয়ার কারণ হিসাবে উল্লেখ করেছে।[৩৭][৯৩][৯৪]

অবশেষে ২২ জুলাই ২০১৯ সালে ভারতীয় সময় দুপুর ২ টো ৪৩ মিনিটে (০৯:১৩ ইউটিসি) চন্দ্রযান-২-কে নিয়ে উড়ে যায় জিওসিঙ্ক্রোনাস স্যাটেলাইট লঞ্চ ভিহেকল মার্ক-৩। ১৬ মিনিটের উড়ানের শেষে মহাকাশে নির্দিষ্ট কক্ষপথে চন্দ্রযানকে পৌঁছেদেয় রকেট বাহুবলী। ক্রাইওজেনিক ওপরের স্তরটি ক্ষয় হয়ে যাওয়ার ফলস্বরূপ প্রত্যাশার চেয়েও বেশি অ্যাপোজির সাথে চন্দ্রযান কক্ষপথে স্থাপিত হয়, যা পরবর্তীকালে অভিযানের ভূ-কেন্দ্রিক পর্যায়ে অ্যাপোজি-উত্থানের জন্য জ্বালানি দহনের প্রয়োজনীতা কমিয়ে দিয়েছিল,[৩৮][৯৫][৯৬] এর ফলে মহাকাশযানটিতে প্রায় ৪০ কেজি জ্বালানী সাশ্রয় হয়।[৯৭]

উৎক্ষেপণের পরপরই অস্ট্রেলিয়ায় একাধিক ধীর গতিশীল উজ্জ্বল বস্তু দেখা যায়, যা এর মূল দহন শেষ হওয়ার পরে এটির প্রোপেলান্টকে চালিত করা উপরের ধাপের সাথে সম্পর্কিত হতে পারে।[৯৮][৯৯]

 
চন্দ্রযান-2 গ্রহনক্ষত্রের নির্দিষ্ট আবক্র পথ

ভূ-কেন্দ্রিক পর্ব সম্পাদনা

উৎক্ষেপণযানের মাধ্যমে একটি ৪৫,৪৭৫ × ১৬৯ কিলোমিটার পার্কিং কক্ষপথে স্থাপন করার পরে,[৩৮] চন্দ্রযান-২ মহাকাশযান স্ট্যাকটি ২২ দিনে বোর্ড চালিত ইঞ্জিনটি ধীরে ধীরে তার কক্ষপথটি বাড়িয়েছে। এই পর্যায়ে, একটি পেরিজি উত্থাপন এবং পাঁচটি অ্যাপোজি-উত্থিত দহন সম্পাদিত হয় ১,৪২,৯৭৫ × ২৭৬ কিলোমিটারের উচ্চ কেন্দ্রাপসারী কক্ষপথে পৌঁছানোর জন্য।[৮৩] তারপরে ১৩ আগস্ট ২০১৯ সালে ট্রান্স-লুনার ইনজেকশন ঘটানো হয়।[৮৪] ওবার্থ প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে একাধিক কক্ষপথ-উত্থাপনের কৌশলগুলি'সহ পৃথিবীতে আবদ্ধ দীর্ঘ পর্বের প্রয়োজন ছিল, কারণ উৎক্ষেপণযানের সীমিত উত্তোলন ক্ষমতা এবং মহাকাশযানের অন-বোর্ড প্রোপালশন ব্যবস্থা। চন্দ্রযান-১ এবং মঙ্গল-অরবিটার মিশনের জন্য তাদের পৃথিবী আবদ্ধ কৌশল চন্দ্রযান-২ তে ব্যবহৃত হয়।[১০০] ৩ আগস্ট ২০১৯ সালে, প্রথম সেটের পৃথিবীর চিত্রগুলি বিক্রম ল্যান্ডারে এলআই ৪ ক্যামেরায় ধারণ করা হয়।[৫৪]

চন্দ্রকেন্দ্রিক পর্ব সম্পাদনা

চন্দ্র কক্ষপথে সন্নিবেশ সম্পাদনা

২০ আগস্ট ২০১৯ সালে ০৩:৩২ ইউটিসি থেকে শুরু হয়ে চন্দ্রযান-২ চান্দ্র কক্ষপথে সন্নিবেশ সম্পন্ন করে। এই কৌশলের সময়কাল ছিল ১,৭৩৮ সেকেন্ড। তিনটি-মহাকাশযান স্ট্যাক প্রথমে একটি উপবৃত্তাকার কক্ষপথে স্থাপন করা হয়, যা ১৮,০৭২ কিমি (১১,২২৯ মাইল) অপোসিলিন এবং ১১৪ কিমি (৭১ মাইল) পেরিসলিন নিয়ে চাঁদের মেরু অঞ্চলগুলির মধ্য দিয়ে আবর্তন শুরু করে।[৮৫]

দ্বিতীয় চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপন সম্পাদনা

দ্বিতীয় চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপনের প্রক্রিয়া ২১ ই আগস্ট সালে ০৭:২০ ইউটিসি থেকে শুরু হয়েছিল। এই প্রক্রিয়ার সময়কাল ছিল ১,২২৮ সেকেন্ড, এই সময়টিতে বোর্ডে চালিত ব্যবস্থা ব্যবহৃত হত। প্রাপ্ত কক্ষপথটি ৪,৪১২ কিলোমিটার (২,৭৪১ মাইল) অপোসিলিন এবং ১১৮ কিমি (৭৩ মাইল) পেরিসিলিনে প্রাপ্ত হয়।[৮৬]

তৃতীয় চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপন সম্পাদনা

পরিকল্পনা অনুযায়ী চতুর্থ চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপন ২৮ অগাস্ট ২০১৯ সালের ০৩:৩৪ ইউটিসি থেকে শুরু হয়। এই প্রক্রিয়ার সময়কাল ১,১৯০ সেকেন্ড ছিল, সেই সময়টিতে অনবোর্ড প্রপুলশন সিস্টেম ব্যবহৃত হয়। প্রাপ্ত কক্ষপথটি ছিল ১,৪১২ কিমি (৮৭৭ মাইল) অ্যাপোসিলিন এবং ১৭৯কিমি (১১১ মাইল) পেরিসলিন।[৮৭]

চতুর্থ চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপন সম্পাদনা

পরিকল্পনা অনুযায়ী চতুর্থ চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপন ৩০ অগাস্ট ২০১৯ সালের ১২:৪৮ ইউটিসি থেকে শুরু হয়। এই প্রক্রিয়ার সময়কাল ১,১১৫ সেকেন্ড ছিল, সেই সময়টিতে অনবোর্ড প্রপুলশন সিস্টেম ব্যবহৃত হয়। প্রাপ্ত কক্ষপথটি ছিল ১৬৪ কিমি (১০২ মাইল) অ্যাপোসিলিন এবং ১২৪ কিমি (৭৭ মাইল) পেরিসলিন।[৮৮]

পঞ্চম চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপন সম্পাদনা

পঞ্চম চন্দ্র কক্ষপথে স্থাপন ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ সালে ১২:৫১ ইউটিসি থেকে শুরু পরিকল্পনা অনুযায়ী। এই প্রক্রিয়ার সময়কাল ছিল ৫১ সেকেন্ড, সেই সময়টিতে অনবোর্ড ইঞ্জিন ব্যবস্থা ব্যবহৃত হয়। প্রাপ্ত কক্ষপথটি ছিল ১২৭ কিলোমিটার (৭৯ মাইল)অপশুর এবং ১১৯ কিমি (৭৪ মাইল)অনুসূর ।[৮৯]

পরিকল্পিত অবতরণ স্থান সম্পাদনা

দুটি অবতরণ স্থান বাছাই করা হয় ৩২ কিমি x ২২ কিমি উপবৃত্ত'সহ। প্রধান অবতরণ স্থানের (পিএলএস৫৪) স্থানাক ৭০.৯০২৬৭ দক্ষিণ থেকে ২২.৭৮১১০ পূর্ব (দক্ষিণ মেরু-আইটকেন বেসিনের রিম) এর ~৩৫০ কিলোমিটার উত্তরে রয়েছে) এবং বিকল্প অবতরণ স্থানের (এএলএস০১) স্থানাক হল ৬৭.৮৭৪০৬৪ দক্ষিণ থেকে ১৮.৪৬৯৪৭ পশ্চিম। মূল অবতরণ স্থানটি মানজিনাস সি এবং সিম্পিলিয়াস এন এর মধ্যে একটি উঁচু সমভূমিতে অবস্থিত। অবতরণ অঞ্চলগুলি বেছে নেওয়ার জন্য ব্যবহৃত মানদণ্ডগুলি হ'ল: দক্ষিণ মেরু অঞ্চলের কাছের দিকে, ১৫ ডিগ্রির চেয়ে কম ঢালু, ৫০ সেন্টিমিটারের (২০ ইঞ্চি) থেকে ক্ষুদ্র পাথর, গর্ত এবং পাথর বিতরণ, কমপক্ষে ১৪ দিনের জন্য সূর্যালোক, নিকটবর্তী ঢালের দীর্ঘ মেয়াদের ছায়া অবতরণ স্থানে না থাকে।

পরিকল্পিত অবতরণ স্থান এবং এর বিকল্প স্থানটি মেরু এলকিউ৩০ চতুর্ভুজএর মধ্যে অবস্থিত। পৃষ্ঠটি সম্ভবত প্রভাব দ্রবীভূত করে, সম্ভবত বিশাল দক্ষিণ মেরু – আইটকেন বেসিন থেকে ইজেক্টা দ্বারা আবদ্ধ এবং পরবর্তী কাছাকাছি প্রভাবগুলি মিশ্রিত করে। গলে যাওয়ার প্রকৃতি বেশিরভাগ ম্যাকিক, যার অর্থ এটি সিলিকেট খনিজ, ম্যাগনেসিয়াম এবং আয়রনে সমৃদ্ধ। বেসিন ইফেক্টরটি যদি ভূত্বকের মধ্য দিয়ে সমস্ত জায়গায় খনন করে তবে অঞ্চলটি চন্দ্রের আস্তানা থেকে বৈজ্ঞানিকভাবে মূল্যবান শিলাও সরবরাহ করতে পারে।

দল সম্পাদনা

নিচের তালিকায় বেশিরভাগ বিজ্ঞানী এবং ইঞ্জিনিয়ারদের তালিকাবদ্ধ করা হয়েছে, যারা চন্দ্রযান-২ প্রকল্পের উন্নয়নের মূল চালিকা শক্তি ছিল:[১০১][১০২][১০৩]

  • মাইলসওয়ামী অন্নদুরাই - প্রকল্প পরিচালক, চন্দ্রযান-২
  • রিতু কারিধল - মিশন পরিচালক, চন্দ্রযান-২
  • মুথাইয়া ভনিথা - প্রকল্প পরিচালক, চন্দ্রযান-২
  • চন্দ্রকান্ত কুমার - উপ-প্রকল্প পরিচালক (রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি ব্যবস্থা), চন্দ্রযান-২
  • অমিতাভ সিং - উপ-প্রকল্প পরিচালক (অপটিক্যাল পেইলোড ডেটা প্রসেসিং, এসএসি), চন্দ্রযান-২[১০৪]

বর্ণনাচিত্র সম্পাদনা

 
পৃথিবীর চারপাশে চন্দ্রযান-২ এর গতি এবং দূরত্ব
 
চাঁদের পৃষ্ঠের দূরত্ব

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Nair, Avinash (৩১ মে ২০১৫)। "ISRO to deliver "eyes and ears" of Chandrayaan-2 by 2015-end"The Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৬ 
  2. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; timesin20180805 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  3. Kiran Kumar, Aluru Seelin (আগস্ট ২০১৫)। Chandrayaan-2 - India's Second Moon MissionYouTube.com। Inter-University Centre for Astronomy and Astrophysics। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৬ 
  4. Subramanian, T. S. (১১ মে ২০১৪)। "Chandrayaan's rover and the moon rocks from Salem villages"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২ অক্টোবর ২০১৪ 
  5. "CHANDRAYAAN -2 LAUNCH RESCHEDULED ON 22ND JULY, 2019, AT 14:43 HRS"Indian Space Research Organisation। জুলাই ১৮, ২০১৯। আগস্ট ৩০, ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ১৮, ২০১৯ 
  6. Singh, Surendra (৫ আগস্ট ২০১৮)। "Chandrayaan-2 launch put off: India, Israel in lunar race for 4th position"The Times of India। Times News Network। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮ 
  7. Shenoy, Jaideep (২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬)। "ISRO chief signals India's readiness for Chandrayaan II mission"The Times of India। Times News Network। সংগ্রহের তারিখ ৭ আগস্ট ২০১৬ 
  8. Kumar, Chethan (১২ আগস্ট ২০১৮)। "Isro wants Chandrayaan-2 lander to orbit moon first"The Times of India। Times News Network। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮ 
  9. "candra"Spoken Sanskrit। ২৩ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০০৮ 
  10. "yaana"Spoken Sanskrit। ২৩ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ নভেম্বর ২০০৮ 
  11. "ISRO begins flight integration activity for Chandrayaan-2, as scientists tests lander and rover"The Indian Express। Press Trust of India। ২৫ অক্টোবর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১৭ 
  12. Bagla, Pallava (৪ আগস্ট ২০১৮)। "India Slips In Lunar Race With Israel As Ambitious Mission Hits Delays"NDTV। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮ 
  13. Bagla, Pallava (৩১ জানুয়ারি ২০১৮)। "India plans tricky and unprecedented landing near moon's south pole"Science। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ 
  14. "Potential Landing Sites for Chandrayaan-2 Lander in Southern Hemisphere of Moon" (পিডিএফ)। ২২ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০১৮ 
  15. Mallikarjun, Y. (৭ সেপ্টেম্বর ২০০৭)। "Chandrayaan-2 to be finalised in 6 months"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০০৮ 
  16. "Chandrayaan-II will try out new ideas, technologies"The Week। ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০। ১৪ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  17. "Landing spots for Chandrayaan-2 identified"DNA India। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৪ 
  18. Subramanian, T. S. (৪ জানুয়ারি ২০০৭)। "ISRO plans Moon rover"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২২ অক্টোবর ২০০৮ 
  19. Rathinavel, T.; Singh, Jitendra (২৪ নভেম্বর ২০১৬)। "Question No. 1084: Deployment of Rover on Lunar Surface" (পিডিএফ)Rajya Sabha 
  20. "চন্দ্রপৃষ্ঠের কাছে গিয়ে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন চন্দ্রযান-২"প্রথম আলো [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  21. "India Loses Contact With Chandrayaan-2 Moon Lander During Its Descent"। সংগ্রহের তারিখ 07/09/2019  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  22. Chand, Manish (১২ নভেম্বর ২০০৭)। "India, Russia to expand n-cooperation, defer Kudankulam deal"Nerve। ১৩ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ জানুয়ারি ২০১৪ 
  23. Sunderarajan, P. (১৯ সেপ্টেম্বর ২০০৮)। "Cabinet clears Chandrayaan-2"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৩ অক্টোবর ২০০৮ 
  24. "ISRO completes Chandrayaan-2 design"Domain-b.com। ১৭ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০০৯ 
  25. "India and Russia complete design of new lunar probe"Sputnik News। RIA Novosti। ১৭ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ আগস্ট ২০০৯ 
  26. "Payloads for Chandrayaan-2 Mission Finalised" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Indian Space Research Organisation। ৩০ আগস্ট ২০১০। ১৩ মে ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ জানুয়ারি ২০১০ 
  27. Ramachandran, R. (২২ জানুয়ারি ২০১৩)। "Chandrayaan-2: India to go it alone"The Hindu 
  28. Laxman, Srinivas (৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "India's Chandrayaan-2 Moon Mission Likely Delayed After Russian Probe Failure"Asian Scientist। সংগ্রহের তারিখ ৫ এপ্রিল ২০১২ 
  29. "India's next moon mission depends on Russia: ISRO chief"NDTV। Indo-Asian News Service। ৯ সেপ্টেম্বর ২০১২। 
  30. "Chandrayaan-2" (সংবাদ বিজ্ঞপ্তি)। Department of Space। ১৪ আগস্ট ২০১৩। Chandrayaan-2 would be a lone mission by India without Russian tie-up. 
  31. Clark, Stephen (১৫ আগস্ট ২০১৮)। "Launch Schedule"Spaceflight Now। ১৬ আগস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  32. "Chandrayaan-2 launch postponed to October: ISRO chief"The Economic Times। Press Trust of India। ২৩ মার্চ ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ১৬ আগস্ট ২০১৮ 
  33. "ISRO to launch PSLVC-46 followed by PSLVC-47, Chandrayaan-2 in May: K. Sivan"Asian News International। ১ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ১ এপ্রিল ২০১৯ 
  34. "India's Moon Lander Damaged During Test, Chandrayaan 2 Launch Put on Hold"The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৪-০৭ 
  35. "Press release on Chandrayaan-2, ISRO"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৭-২৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-০১ 
  36. "Chandrayaan 2 Moon Mission Launch Aborted After Technical Snag: 10 Points"NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-১৫ 
  37. "Isro pinpoints GSLV-MkIII leak to 'nipple joint' of cryo engine"। The Times of India। জুলাই ১৭, ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুলাই ২০১৯ 
  38. "GSLV MkIII-M1 Successfully Launches Chandrayaan-2 spacecraft"www.isro.gov.in। ISRO। ২০১৯-১২-১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৩ 
  39. "Chandrayaan 2"NSSDCA Master CatalogNASA। সংগ্রহের তারিখ ৩ জুলাই ২০১৯ 
  40. Banerji, Abigail (১৩ জুলাই ২০১৯)। "Chandrayaan 2: Everything you need to know about the orbiter's mission and design"Tech2। সংগ্রহের তারিখ ১৪ জুলাই ২০১৯ 
  41. "Launch Kit of GSLV Mk III M1 Chandrayaan-2" (পিডিএফ)ISRO। ১৯ জুলাই ২০১৯। ১৯ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ জুলাই ২০১৯ 
  42. Ramesh, Sandhya (১২ জুন ২০১৯)। "Why Chandrayaan-2 is ISRO's 'most complex mission' so far"ThePrint। সংগ্রহের তারিখ ১২ জুন ২০১৯ 
  43. Singh, Surendra (২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮)। "Chandrayaan-2 mission cheaper than Hollywood film Interstellar"The Times of India। Times News Network। সংগ্রহের তারিখ ৩ মার্চ ২০১৮ 
  44. "Department of Space presentation on 18 Jan 2019" (পিডিএফ)। ১৮ জানুয়ারি ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জানুয়ারি ২০১৯ 
  45. "Annual Report 2014-2015" (পিডিএফ)। Indian Space Research Organisation। ডিসেম্বর ২০১৪। পৃষ্ঠা 82। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  46. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; ndtv20180829 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  47. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; idos20180828 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  48. "Chandrayaan-2 to get closer to moon"The Economic Times। Times News Network। ২ সেপ্টেম্বর ২০১০। ১২ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  49. "Annual Report 2015-2016" (পিডিএফ)। Indian Space Research Organisation। ডিসেম্বর ২০১৫। পৃষ্ঠা 89। ৫ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  50. "HAL Delivers the Orbiter Craft Module Structure of Chandrayaan-2 to ISRO"। Hindustan Aeronautics Limited। ২২ জুন ২০১৫। ২ সেপ্টেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  51. "Launch kit at a glance"। ২৩ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  52. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; CY2_DryMass নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  53. Kumar, Chethan (২৮ জুলাই ২০১৯)। "Chandrayaan-2 may orbit Moon for 2 years | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৯ 
  54. "First set of beautiful images of the Earth captured by Chandrayaan-2 Vikram Lander"। ৬ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৯ 
  55. Wilson, Horace Hayman (১৮৩২)। A dictionary in Sanscrit and English। Calcutta: Education Press। পৃষ্ঠা 760। 
  56. Kumar, Chethan (১২ আগস্ট ২০১৮)। "Chandrayaan-2 Lander to be named 'Vikram' after Sarabhai"The Times of India। Times News Network। সংগ্রহের তারিখ ১৫ আগস্ট ২০১৮ 
  57. "ISRO developing vehicle to launch small satellites"Frontline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৮Making a throttleable engine of 3 kilonewtons or 4 kilonewtons is a totally new development for us. But we wanted to make use of available technologies. We have a LAM [liquid apogee motor] with a 400 newton thruster, and we have been using it on our satellites. We enhanced it to 800 newtons. It was not a major, new design change. [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  58. Mondal, Chinmoy; Chakrabarti, Subrata; Venkittaraman, D.; Manimaran, A. (২০১৫)। Development of a Proportional Flow Control Valve for the 800N Engine Test। 9th National Symposium and Exhibition on Aerospace and Related Mechanisms. January 2015. Bengaluru, India.। 
  59. "Chandrayaan-2: First step towards Indians setting foot on moon in near future"The New Indian Express। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৮As solar energy powers the system, a place with good visibility and area of communication was needed. Also, the place where the landing takes place should not have many boulders and craters. The slope for landing should be less than 12 degrees. The South pole has a near-flat surface, with good visibility and sunlight available from the convenience point of view, 
  60. Subramanian, T. S.। "Chandrayaan 2: Giant leap for ISRO"Frontline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-০৯ 
  61. "Space Applications Centre, Annual Report 2016–17" (পিডিএফ)SAC। পৃষ্ঠা 35। ২ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৯ 
  62. "Key payload for Chandrayaan-2 leaves for Bengaluru"The Times of India। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২০ 
  63. "Department of Space Annual Report 2016-17" (পিডিএফ)ISRO.gov.in। ১৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ জুলাই ২০১৯ 
  64. D. S., Madhumathi (২৫ অক্টোবর ২০১৬)। "ISRO starts landing tests for Chandrayaan-2 mission"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ২৮ অক্টোবর ২০১৬ 
  65. "Chandrayaan-2 Spacecraft"। ১৮ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৯Chandrayaan 2's Rover is a 6-wheeled robotic vehicle named Pragyan, which translates to 'wisdom' in Sanskrit. 
  66. Wilson, Horace Hayman (১৮৩২)। A dictionary in Sanscrit and English। Calcutta: Education Press। পৃষ্ঠা 561। 
  67. Elumalai, V.; Kharge, Mallikarjun (৭ ফেব্রু ২০১৯)। "Chandrayaan - II" (পিডিএফ)PIB.nic.in। ৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ফেব্রু ২০১৯Lander (Vikram) is undergoing final integration tests. Rover (Pragyan) has completed all tests and waiting for the Vikram readiness to undergo further tests. 
  68. "ISRO to Launch Chandrayaan 2 on July 15, Moon Landing by September 7"The Wire। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৬-১২ 
  69. Singh, Surendra; 2019; Ist, 14:02। "Chandrayaan-2 will carry 14 payloads to moon, no foreign module this time"The Times of India – TNN (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৫-১১ 
  70. Bagla, Pallava (৩১ জানুয়ারি ২০১৮)। "India plans tricky and unprecedented landing near moon's south pole"Science। সংগ্রহের তারিখ ৮ মার্চ ২০১৮ 
  71. "Chandrayaan-2 Payloads"। ১২ জুন ২০১৯। ১৩ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুলাই ২০১৯ 
  72. Beary, Habib (৪ ফেব্রুয়ারি ২০১০)। "NASA and ESA to partner for Chandrayaan-2"Sakal Times। ১৫ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ফেব্রুয়ারি ২০১০ 
  73. Laxman, Srinivas (৫ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "'We're launching Chandrayaan-2 for a total coverage of the moon'"The Times of India 
  74. Science, Chelsea Gohd 2019-07-26T16:42:31Z; Astronomy। "50 Years After Apollo, India Is Carrying a NASA Laser Reflector to the Moon (And It's Only the Start)"Space.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৬ 
  75. "Implementing arrangement between India and United States of America for cooperation on the Chandrayaan mission-2" (পিডিএফ)Ministry of External Affairs। ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯। ৩০ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।  অজানা প্যারামিটার |access-e= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  76. Mallikarjun, Y. (২৯ মে ২০১৩)। "India plans to send seismometer to study moonquakes"The Hindu। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৩ 
  77. India Heads to the Moon With Chandrayaan 2. David Dickinson, Sky & Telescope. 22 July 2019. Quote: "Vikram carries a seismometer, thermal probe, and an instrument to measure variation and density of lunar surface plasma, along with a laser retro-reflector supplied by NASA's Goddard Spaceflight Center."
  78. "Chandrayaan-2 update:Mission Plan of Chandrayaan-2 spacecraft - ISRO"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৭-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  79. "Chandrayaan2 update: First earth bound maneuver - ISRO"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৭-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  80. "Chandrayaan2 update: Second earth bound maneuver"ISRO.gov.in। ২৬ জুলাই ২০১৯। ২৫ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ জুলাই ২০১৯ 
  81. "Chandrayaan2 update: Third earth bound maneuver - ISRO"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৭-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৯ 
  82. "Chandrayaan2 update: Fourth earth bound maneuver"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৮-০২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০২ 
  83. "Chandrayaan2 update: Fifth earth bound maneuver"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৮-০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-০৬ 
  84. "Chandrayaan-2 Successfully enters Lunar Transfer Trajectory"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৮-১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-১৪ 
  85. "Chandrayaan-2 update: Lunar Orbit Insertion"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৮-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২০ 
  86. "Chandrayaan-2 update: Second Lunar Orbit Maneuver"www.isro.gov.in। ISRO। ২১ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ আগস্ট ২০১৯ 
  87. "Chandrayaan-2 update: Third Lunar bound Orbit Maneuver"www.isro.gov.in। ISRO। ২৮ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৯ 
  88. "Chandrayaan-2 update: Fourth Lunar Orbit Maneuver"www.isro.gov.in। ISRO। ৩০ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ আগস্ট ২০১৯ 
  89. "Chandrayaan-2 update: Fifth Lunar Orbit Maneuver"www.isro.gov.in। ISRO। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  90. "Chandrayaan-2 update: Vikram Lander successfully separates from Orbiter - ISRO"www.isro.gov.in। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  91. "Chandrayaan-2 update: First de-orbiting maneuver - ISRO"www.isro.gov.in। ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  92. "Chandrayaan-2 update: Second de-orbiting maneuver - ISRO"www.isro.gov.in। ২০১৯-০৯-০৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-০৩ 
  93. Subramanian, T. S.। "What went wrong with the Chandrayaan-2 launch"Frontline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  94. Chandran, Cynthia (২০১৯-০৭-২৩)। "For VSSC chief, setbacks are part of victory cruise"Deccan Chronicle (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  95. Jul 23, Chethan Kumar | TNN | Updated:; 2019; Ist, 15:00। "Chandrayaan-2 will only have 4 operations around Earth | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  96. "Live coverage: India's Chandrayaan 2 moon mission blasts off"SpaceFlight Now (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  97. Kumar, Chethan (২৯ জুলাই ২০১৯)। "Chandrayaan-2 healthy after another manoeuvre | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৯ 
  98. Hartley, Anna (২০১৯-০৭-২৩)। "Strange object in the night sky was probably a rocket heading to the Moon: astronomer"ABC News (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৭ 
  99. https://www.sbs.com.au/yourlanguage/hindi/en/article/2019/07/24/was-mysterious-bright-spot-australian-skies-chandrayaan-2-indias-mission-moon
  100. "Here's Why Chandrayaan-2 Will Take 48 Days to Reach the Moon"। ৯ আগস্ট ২০১৯। ২৫ আগস্ট ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ আগস্ট ২০১৯ 
  101. The women, and men, behind Chandrayaan 2. Madhumathi D.S., The Hindu. 15 July 2019.
  102. Chandrayaan-2: India launches second Moon mission. BBC News. 22 July 2019.
  103. "Chandrayaan-2 deputy project director taught village students to fund his education | India News - Times of India"The Times of India (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ জুলাই ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৩ 
  104. "Amitabh Singh | M Tech. | Indian Space Research Organization, Bengaluru | ISRO | signal & Image Processing | ResearchGate"ResearchGate (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৮-২৬ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা