ক্রিস শোফিল্ড
ক্রিস্টোফার পল শোফিল্ড (ইংরেজি: Chris Schofield; জন্ম: ৬ অক্টোবর, ১৯৭৮) রোচডেলের ওয়ারডল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ২০০০ থেকে ২০০৭ সময়কালে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | ক্রিস্টোফার পল শোফিল্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | ওয়ারডল, রোচডেল, বৃহত্তর ম্যানচেস্টার, ইংল্যান্ড | ৬ অক্টোবর ১৯৭৮|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ডাকনাম | স্কোয়ি, জুনিয়র, স্কোফার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উচ্চতা | ৬ ফুট ১ ইঞ্চি (১.৮৫ মিটার) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি লেগ ব্রেক | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ৬০১) | ১৮ মে ২০০০ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৫ জুন ২০০০ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টি২০আই অভিষেক (ক্যাপ ৩১) | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০০৭ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টি২০আই | ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৭ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৮ - ২০০৪ | ল্যাঙ্কাশায়ার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
২০০৬ - ২০১১ | সারে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৯ এপ্রিল ২০২০ |
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে চেশায়ার, ল্যাঙ্কাশায়ার, সাফোক ও সারে দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি লেগ ব্রেক বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, বামহাতে নিচেরসারিতে ব্যাটিং করতেন ‘স্কোয়ি’ ডাকনামে পরিচিত ক্রিস শোফিল্ড।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
সম্পাদনা১৯৯৮ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত ক্রিস শোফিল্ডের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। লেগ স্পিনার হিসেবে অতিরিক্ত উচ্চতার অধিকারী ছিলেন। ব্যাট হাতে কাউন্টির খেলায় আট নম্বরে নামতেন। রিভার্স সুইপ কিংবা হুকের সাহায্যে দ্রুত রান সংগ্রহে তৎপরতা দেখাতেন।
বৃহত্তর ম্যানচেস্টারের ওয়ারডল এলাকায় জন্মগ্রহণকারী ক্রিস শোফিল্ড ইংল্যান্ডের অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষে প্রথম খেলেন। ১৬ এপ্রিল, ১৯৯৫ তারিখে ব্যাটসম্যান হিসেবে তার অভিষেক ঘটে। তবে, ১৯৯৭ সাল থেকে তার খেলোয়াড়ী জীবন পুরোপুরিভাবে শুরু হয়েছিল। এ পর্যায়ে তিনি অনূর্ধ্ব-১৯ দলের পক্ষে বেশ কয়েকটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। পরবর্তী শীতকালে দক্ষিণ আফ্রিকায় অনুষ্ঠিত অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতায় ইংল্যান্ডের সদস্যরূপে অংশ নেন। ঐ প্রতিযোগিতায় তার দল শিরোপা জয় করেছিল।
অবশেষে, জুলাই, ১৯৯৮ সালে ল্যাঙ্কাশায়ারের সদস্যরূপে গ্ল্যামারগনের বিপক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে প্রথমবারের মতো খেলতে শুরু করেন তিনি। তবে, প্রথম ইনিংসে তার বোলিং পরিসংখ্যান মোটেই সুবিধের ছিল না। ০/১৩৯ বোলিং পরিসংখ্যানের পর দ্বিতীয় ইনিংসে ২/৪৪ পান।
১৯৯৯ সালে ল্যাঙ্কাশায়ার দলের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যের মর্যাদাপ্রাপ্ত হন ক্রিস শোফিল্ড। ঐ মৌসুমে দশটি প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশ নেন। ৩২.৭৯ গড়ে ২৯ উইকেট দখল করেন। তন্মধ্যে, ডারহামের বিপক্ষে প্রথমবারের মতো ইনিংসে পাঁচ-উইকেট পান। ৫/৬৬ লাভ করেন তিনি।
স্বর্ণালী সময়
সম্পাদনা১৯৯৮, ১৯৯৯ ও ২০০০ সালে এনবিসি ডেনিস কম্পটন পুরস্কার লাভ করেন। ২০০৭ সালের টুয়েন্টি২০ কাপের গ্রুপ পর্বে শীর্ষ স্থানীয় উইকেট শিকারীতে পরিণত হয়েছিলেন।
১৯৯৯-২০০০ সালে ইংল্যান্ড এ-দলের সদস্যরূপে নিউজিল্যান্ড ও বাংলাদেশ গমন করেন। চমৎকার খেলার মান প্রদর্শনে ইংল্যান্ডের শেন ওয়ার্ন হবার পরিকল্পনা নিয়ে ২০০০ সালে ইসিবি’র প্রথম দলে তাকে কেন্দ্রীয় চুক্তিতে নিয়ে আসা হয়। কাউন্টি ক্রিকেটে মাত্র দুই মৌসুম অতিবাহিত করার পাশে মাত্র একটি সফরে অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও ইসিবি’র কেন্দ্রীয় চুক্তিতে ১২জন খেলোয়াড়ের অন্যতম ছিলেন। ২০০০ সালে বড়দের দলে তিনি প্রথমসারিতে অবস্থান করেন।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
সম্পাদনাসমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে দুইটিমাত্র টেস্ট ও চারটিমাত্র টুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন ক্রিস শোফিল্ড। একবিংশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডের পক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অংশগ্রহণকারী স্বল্পসংখ্যক লেগ স্পিনারদের অন্যতম তিনি। ১৮ মে, ২০০০ তারিখে লর্ডসে সফরকারী জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। এরপর, ১ জুন, ২০০০ তারিখে নটিংহামে একই দলের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। কোন একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণের সুযোগ পাননি তিনি।
মে, ২০০০ সালে লর্ডসে সফরকারী জিম্বাবুয়ে দলের বিপক্ষে ক্রিস শোফিল্ডের অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। ইংল্যান্ড খেলায় ইনিংস ও ২০৯ রানের বিরাট ব্যবধানে জয় পায়। সীমারদের বিপরীতে ঐ টেস্টে লেগ স্পিনারদের তেমন কার্যকারিতা না থাকায় তাকে বল করার জন্যে আমন্ত্রণ জানানো হয়নি। ব্যাট হাতে নিয়ে একমাত্র ইনিংসটিতে তৃতীয় বলে শূন্য রানে তাকে প্যাভিলিয়নমূখী হতে হয়েছিল।
নটিংহামের ট্রেন্ট ব্রিজে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টে রানের দিক দিয়ে বেশ ভালো খেলেন। আট নম্বরে ব্যাটিংয়ে নেমে দূর্দান্ত ৫৭ রানের ইনিংস খেলেন। কিন্তু, বল হাতে ১৮ ওভার বোলিং করে ০/৭৩ পেয়েছিলেন।
জুলাই, ২০১৭ সালে সেপ্টেম্বর মাসে টুয়েন্টি২০ বিশ্বকাপকে ঘিরে ৩০ সদস্যবিশিষ্ট প্রাথমিক দল ঘোষণা করা হয়। ৬ আগস্ট, ২০০৭ তারিখে ইংল্যান্ডের দলে তাকে ঠাঁই দেয়া হয়।[১]
নিজস্ব প্রথম টেস্টে সিম বোলারদের রাজত্ব থাকায় তাকে বোলিং করতে হয়নি। দ্বিতীয় টেস্টে অর্ধ-শতরানের সন্ধান পেলেও তার বোলিং বেশ জবুথবু ছিল ও উইকেট শূন্য অবস্থায় মাঠ ছাড়েন।
দলে প্রত্যাখ্যান
সম্পাদনাআন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে উপেক্ষিত হবার পর নিজ কাউন্টিতে ফিরে যান। তাসত্ত্বেও, অল্প কিছুদিন পরই ২০০০-০১ মৌসুমে ওয়েস্ট ইন্ডিজ গমনার্থে এ-দলের সদস্য করা হয়। ২০০১ সালে ৫৪-এর অধিক গড়ে মাত্র ১৪ উইকেট পেয়েছিলেন। সে তুলনায় লিস্ট এ ক্রিকেটে ১৮.৫৩ গড়ে ২৬ উইকেট দখল করেন। তবে, ২০০২ সালে এ মৌসুমে বোলিং গড় ১৮.৩৮-এ নামিয়ে আনেন। ঐ গ্রীষ্মে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তিনি মাত্র ১২২ ওভার বোলিং করতে পেরেছিলেন।
২০০৩ সালে তার বোলিংয়ের মান নিচেরদিকে নামতে শুরু করে। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ৪২.৪০ গড়ে ১৫ ও লিস্ট এ ক্রিকেটে ৪৭.৬০ গড়ে পাঁচ উইকেট পান। ২০০৪ সালে ওয়ারউইকশায়ারের বিপক্ষে খেলোয়াড়ী জীবনের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ সংগ্রহ ৯৯ রান তুলেন। তাসত্ত্বেও, কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলাগুলোয় মাত্র তিনবার তাকে মাঠে নামানো হয়েছিল। এ পর্যায়ে তিনি মাত্র ১ উইকেট পান। তবে, একদিনের খেলাগুলোয় দশবার অংশ নেন। প্রায় সবকটিতেই তাকে ব্যাটসম্যানের ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে হয়। ঐ বছর লিস্ট এ ক্রিকেটে মাত্র ৩৬টি বল ছুঁড়েছিলেন ক্রিস শোফিল্ড।
২০০৪ মৌসুম শেষে ল্যাঙ্কাশায়ার কর্তৃপক্ষ তাকে অবমুক্তি দেয়। বছরের শেষদিকে এ সিদ্ধান্ত নেয়ায় পরবর্তী মৌসুমে তার কাজ খুঁজতে ব্যাঘাতের সৃষ্টি হওয়ায় শ্রম আদালতে ল্যাঙ্কাশায়ারের বিপক্ষে অভিযোগ আনেন ও এপ্রিল, ২০০৫ সালে তার স্বপক্ষে রায় আসে। এরপর তিনি ক্লাব ক্রিকেটে অংশ নিতে থাকেন। মাইনর কাউন্টিজ চ্যাম্পিয়নশীপে চেশায়ার ও সাফোক দলের পক্ষে খেলেন। পাশাপাশি, ডারহাম, সাসেক্স ও ডার্বিশায়ার দ্বিতীয় একাদশের পক্ষেও বেশ কয়েকটি খেলায় অংশ নেন। ২০০৬ সালে লিভারপুল ও জেলা ক্রিকেট কম্পিটিশন্স প্রিমিয়ার লিগে অর্মস্কার্ক ক্রিকেট ক্লাবে খেলেন।
আগস্ট, ২০০৬ সালের শেষদিকে সারে দলের পক্ষে খেলেন। তবে, কোন চুক্তিবদ্ধ হননি। অক্টোবর, ২০০৬ সালে এক বছরের জন্যে সারে দলের সাথে চুক্তিবদ্ধ হবার প্রস্তাবনা পান ও তিনি রাজী হন। ২০১১ সাল পর্যন্ত সারে দলের সদস্য ছিলেন। এ পর্যায়ে ক্লাবটির উত্তরণ ঘটে ও প্রো ৪০ প্রতিযোগিতার শিরোপা জয় করে।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "England name Twenty20 specialists"। BBC Online। ৬ আগস্ট ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০০৭।
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে ক্রিস শোফিল্ড (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে ক্রিস শোফিল্ড (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
- Chris Schofield: Back at last[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]