কেনেথ হাচিংস

ইংরেজ ক্রিকেটার

কেনেথ লদারিংটন হাচিংস (ইংরেজি: Kenneth Hutchings; জন্ম: ৭ ডিসেম্বর, ১৮৮২ - মৃত্যু: ৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১৬) কেন্টের সাউথবোরা এলাকায় জন্মগ্রহণকারী বিখ্যাত ইংরেজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট তারকা ছিলেন। ইংল্যান্ড ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯০৭ থেকে ১৯০৯ সময়কালে ইংল্যান্ডের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছিলেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে কেন্ট দলের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ফাস্ট বোলিং করতেন কেনেথ হাচিংস

কেনেথ হাচিংস
আনুমানিক ১৯০৫ সালে জর্জ বেল্ডাম কর্তৃক গৃহীত স্থিরচিত্রে কেনেথ হাচিংস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামকেনেথ লদারিংটন হাচিংস
জন্ম(১৮৮২-১২-০৭)৭ ডিসেম্বর ১৮৮২
সাউথবোরা, কেন্ট
মৃত্যু৩ সেপ্টেম্বর ১৯১৬(1916-09-03) (বয়স ৩৩)
গিঞ্চি, সোম
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট
সম্পর্কউইলিয়াম হাচিংস (ভ্রাতা)
ফ্রেডরিক হাচিংস (ভ্রাতা)
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৫৫)
১৩ ডিসেম্বর ১৯০৭ বনাম অস্ট্রেলিয়া
শেষ টেস্ট১১ আগস্ট ১৯০৯ বনাম অস্ট্রেলিয়া
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯০২–১৯১২কেন্ট
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ২০৭
রানের সংখ্যা ৩৪১ ১০,০৫৪
ব্যাটিং গড় ২৮.৪১ ৩৩.৬২
১০০/৫০ ১/১ ২২/৫৬
সর্বোচ্চ রান ১২৬ ১৭৬
বল করেছে ৯০ ১,৪৩৯
উইকেট ২৪
বোলিং গড় ৮১.০০ ৩৯.০৮
ইনিংসে ৫ উইকেট
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ১/৫ ৪/১৫
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৯/– ১৭৯/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ৪ এপ্রিল ২০১৯

প্রথম-শ্রেণীর ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে কেন্টের পক্ষে ১৯০২ থেকে ১৯১২ সাল পর্যন্ত নিয়মিতভাবে অংশগ্রহণ করেছিলেন কেনেথ হাচিংস। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পূর্বে কেন্টের তিনবার কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা বিজয়ে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন তিনি। ফলশ্রুতিতে, ১৯০৭ সালের উইজডেন সংস্করণে অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সম্মাননায় ভূষিত হয়েছিলেন কেনেথ হাচিংস। ১৯১৬ সালে কিংস লিভারপুল রেজিম্যান্টে কর্মরত থাকাকালীন সোমের যুদ্ধে নিহত হন।[১]

শৈশবকাল সম্পাদনা

টানব্রিজ ওয়েলসের কাছাকাছি সাউথবোরায় কেনেথ হাচিংসের জন্ম। ক্রিকেটপ্রেমী ড. এডওয়ার্ড হাচিংসের চতুর্থ পুত্র ছিলেন তিনি।[২][৩][৪] টনব্রিজ স্কুলে অধ্যয়ন করেছেন তিনি। ১৮৯৮ থেকে ১৯০২ সময়কালে টানা পাঁচ বছর বিদ্যালয়ের প্রথম একাদশের পক্ষে খেলেন।[৫][৬] তন্মধ্যে, শেষ দুই বছর বিদ্যালয় দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। ১৯০১ সালে কুইন্স ক্লাবে বিদ্যালয় দলের পক্ষে র‍্যাকেট খেলায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি।[৩][৭] ১৯০২ সালে ইনিংস প্রতি ৬৩ রান তুলেন। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ করেন ২০৫ রান।[২]

কাউন্টি ক্রিকেট সম্পাদনা

১৯০২ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে কেনেথ হাচিংসের অভিষেক পর্ব সম্পন্ন হয়। ঐ মৌসুমে কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপে তিনি কেবলমাত্র একটি খেলায় কেন্টের পক্ষে খেলেছিলেন।[৮] ১৯০৩ সালে ১১টি কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের খেলায় স্বতঃস্ফূর্তভাবে খেলেন। [২] কেন্টের সদস্যরূপে আমেরিকা গমন করেন ও ফিলাডেলফিয়া জেন্টলম্যানের বিপক্ষে খেলেন। কিন্তু, ১৯০৪ ও ১৯০৫ সালে কাউন্টির পক্ষে মাত্র তিনবার অংশগ্রহণ করেছিলেন। তন্মধ্যে, দুইটি অর্ধ-শতকের ইনিংস ছিল তার।[৮][৯]

১৯০৬ সালে প্রথমবারের মতো কেন্টের পক্ষে পূর্ণাঙ্গ মৌসুম খেলার সুযোগ হয় কেনেথ হাচিংসের। এটিই তার খেলোয়াড়ী জীবনের সর্বাপেক্ষা সফলতম অধ্যায় ছিল। তিনি ‘অতি-আক্রমণাত্মক’ ঢংয়ে ব্যাটিংশৈলী উপহার দেন।[৬] ৬০.৫৮ গড়ে ১৪৫৪ রান কেন্টকে প্রথমবারের মতো কাউন্টি চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা লাভে প্রধান ভূমিকা রাখেন।[৫][৬] ঐ মৌসুমের সম্ভাব্য ২৫টি খেলার মধ্যে ১৮ খেলায় অংশ নিয়ে এ সাফল্য পান। তিনি চারটি শতরানের ইনিংস খেলেন। উইজডেনের মতে, বিস্ময়কর প্রতিভার অধিকারী তিনি।[৫] অন্যদিকে, গার্ডিয়ানের অভিমত, অত্যন্ত শক্তিধর ব্যাটিংস্তম্ভের অধিকারী কেন্ট দলে তিনি সকলের সেরা।[১০] জেন্টলম্যান বনাম প্লেয়ার্সের মধ্যকার খেলায় তাকে অন্তর্ভুক্ত করা হয় ও ১৯০৭ সালে উইজডেন কর্তৃক অন্যতম বর্ষসেরা ক্রিকেটারের সম্মাননায় ভূষিত করা হয়।[২][৬]

তবে, ১৯০৬ সালের ন্যায় আর কখনও নিজেকে মেলে ধরতে পারেননি। উইজডেন এ প্রসঙ্গে মন্তব্য করে যে, তিনি তার প্রতিশ্রুতিশীলতা পূরণে অক্ষম।[৫] তাসত্ত্বেও, ১৯০৬ থেকে ১৯১১ সময়কালে প্রত্যেক ইংরেজ ঘরোয়া মৌসুমে সহস্রাধিক রানের মাইলফলক স্পর্শ করেছিলেন কেনেথ হাচিংস।[১১] ১৯০৬ সালের পর ১৯০৯ ও ১৯১০ সালে সেরা সময় অতিবাহিত করেন। ঐ দুই মৌসুম কেন্ট ক্লাব উপর্যুপরী চ্যাম্পিয়নশীপের শিরোপা জয় করে।[১২]

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সম্পাদনা

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে সাতটিমাত্র টেস্টে অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়েছিলেন কেনেথ হাচিংস। ১৩ ডিসেম্বর, ১৯০৭ তারিখে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার।

১৯০৭-০৮ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া গমনের উদ্দেশ্যে কেনেথ হাচিংসকে ইংরেজ দলে ঠাঁই দেয়া হয়। ডিসেম্বর, ১৯০৭ সালে সিডনি টেস্টে প্রথমবারের মতো খেলতে নামেন।[১৩] ঐ সফরে মেলবোর্নে ১২৬ রানের ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ টেস্ট রান সংগ্রহ করেন। ১২৬ মিনিটে তিনি শতরানে পৌঁছেন। তন্মধ্যে, দ্বিতীয় অর্ধ-শতকের জন্যে মাত্র ৫১ মিনিট ব্যয় করেছিলেন।[১৪][১৫]

১৯০৯ সালে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে অ্যাশেজ সিরিজের দুই টেস্টে খেলেন।[৫][১৩] ১৯১২ সালে তার খেলার মান ক্রমশঃ নিচের দিকে চলে যেতে থাকে। ফলশ্রুতিতে, জুন মাসে কেন্টের প্রথম একাদশের বাইরে রাখা হয়। ১৯১২ মৌসুমের পর আর কোন প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলায় তাকে খেলতে দেখা যায়নি।[৫][৮]

খেলার ধরন সম্পাদনা

 
"এ সেঞ্চুরি মেকার"
আগস্ট, ১৯০৭ সালে ভ্যানিটি ফেয়ারে স্পাই (লেসলি ওয়ার্ড) অঙ্কিত কেনেথ হাচিংসের প্রতিকৃতি

কেনেথ হাচিংস আক্রমণাত্মক ঘরানার ও দর্শনীয় ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিত ছিলেন।[৫][১৫] ১৯০৬ সালের খেলায় তার ভূমিকা প্রসঙ্গে উইজডেনে উল্লেখ করা হয় যে, তার প্রতিভায় ব্যাটিংয়ের ধারাবাহিকতা বজায় রাখা কোনক্রমেই বিস্ময়ের কারণ হতে পারে না। রণজিতসিংজীভিক্টর ট্রাম্পারের পর ক্রিকেট বিশ্বে তার ব্যাটিং স্মরণীয় ও একান্ত নিজস্ব হয়ে থাকবে।[২] দুই মহান ক্রিকেটারের সাথে তুলনা করা হলেও তার স্মরণীকায় ১৯০৬ মৌসুমের পর তিনি যে তার সেরা ধরে রাখতে পারেননি তা উল্লেখ করা হয়।[৫]

তিনি আক্রমণাত্মক ভঙ্গীমার অধিকারী ব্যাটসম্যান হিসেবে পরিচিতি পেয়েছেন। উইকেটের সর্বত্র সম্পূর্ণই নিজস্ব ঢংয়ে ব্যাটিং করে রান তুলেছেন।[২][৫] ছন্দে থাকাকালে দ্রুতগতি ও আদর্শস্থানীয় ক্রিকেটার হিসেবে রান তুলতেন।[৩] কভার ড্রাইভগুলো স্বতন্ত্রধর্মী কার্যকরী ও মারমূখী ভূমিকায় অবতীর্ণ হওয়া আরও আকর্ষণীয় ছিল।[২][৫]

বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণ সম্পাদনা

ডোভারের কাছে উইগিন্স টিপ নামীয় কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে কেনেথ হাচিংস কাজ করতেন। এ সময়েই কেন্টের পক্ষে খেলতেন তিনি। কেন্টের পক্ষে দুইবার অংশগ্রহণকারী ও পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠানের সভাপতি কিথ বার্লো’র সাথে একত্রে কাজ করতেন।[৭][১৬] প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সূচনাকালে লিভারপুলের আরও একটি কাগজ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে কাজ করতেন তিনি ও ফর্মবির ফ্রেশফিল্ডে বসবাস করতেন।[১৭]

যুদ্ধ শুরু হবার অল্পকিছুদিনের মধ্যেই তালিকাভূক্ত হন। কিংস লিভারপুল রেজিম্যান্টে যোগ দেন ও এপ্রিল, ১৯১৫ সালে ফ্রান্সে চলে যান। এক পর্যায়ে ওয়েলচ রেজিম্যান্টের সাথে যুক্ত হন ও ডিসেম্বর, ১৯১৬ সালে লেফট্যানেন্ট পদবীতে উপনীত হন। জুলাই, ১৯১৬ সালে কিংস লিভারপুলের ১২শ ব্যাটালিয়নে কাজ করেন।[১৮]

৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১৬ তারিখে উত্তর ফ্রান্সের সোমের যুদ্ধে গিঞ্চি এলাকায় ৩৪ বছর বয়সে নিহত হন তিনি। গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন তিনি। উইজডেনের মতে, কেনেথ হাচিংস ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারিয়েছিলেন।[৫] মৃত্যুকালে তাকে মহান যুদ্ধে সর্বাপেক্ষা জনপ্রিয় ক্রিকেটার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল।[৫] ডেইলি টেলিগ্রাফে, আমাদের কাছ থেকে অন্যতম সেরা ক্রিকেটারকে হারানোর কথা বলা হয়।[১৯] থাইপভাল সমাধিক্ষেত্রে তার নাম উল্লেখ করা আছে।[২০]

মৃত্যুর পর রেজিম্যান্টের সদস্যরা ধাতব খোঁদাই ফলক সংবলিত কাঠের ক্রসে গিঞ্চিতে নিহত কর্মকর্তাদের সাথে তারও নাম উল্লেখপূর্বক স্থাপন করে। যুদ্ধ শেষে এ ক্রসটি ফর্মবিতে স্থানান্তরিত করা হয়। তার পরিবর্তে আরেকটি ক্রসে মূল ধাতব ফলকটি ফর্মবির সেন্ট পিটার্স চার্চের সমাধিক্ষেত্রে স্থাপন করা হয়।[১৭][২১][২২]

তার আরও তিনভাই টনব্রিজ স্কুলের পক্ষে ক্রিকেট খেলেছেন। প্রত্যেকেই যুদ্ধে অংশ নিয়ে পঙ্গু কিংবা আঘাতগ্রস্ত হয়েছেন।[২৩] উইলিয়াম হাচিংস ও ফ্রেডরিক হাচিংস নামীয় দুই ভাই কেন্টের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশ নিয়েছিলেন।[৩]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. Jones M (2014) Cricketers who died in World War 1 — Part 3 of 5, Cricket Country, 2014-08-08. Retrieved 2018-11-28.
  2. Kenneth Hutchings - Cricketer of the Year 1907, Wisden Cricketers' Almanack, 1907. Retrieved 2016-02-21.
  3. Hutchings, Kenneth Lotherington, Tonbridge at War. Retrieved 2016-02-21.
  4. Lewis P (2013) For Kent and Country, p.216. Brighton: Reveille Press.
  5. Deaths in the war, 1916, Wisden Cricketers' Almanack, 1917. Retrieved 2016-02-21.
  6. Wilde S (2013) "1907 Five cricketers of the year" in Wisden Cricketers of the Year: A Celebration of Cricket's Greatest Players, pp.58–60. (Available online)
  7. Steed HE (ed) (1911) The register of Tonbridge School from 1826 to 1910 : also lists of exhibitioners, &c. previous to 1826 and of headmasters and second masters, p.316. London: Rivingtons. (Available online, retrieved 2017-11-18).
  8. First-class matches played by Kenneth Hutchings, CricketArchive. Retrieved 2016-02-21.
  9. Burnton S (2016) The forgotten feats of Kenneth Hutchings, a life cruelly cut short at the Somme, The Guardian, 2016-09-13. Retrieved 2016-09-13.
  10. Quoted in Burnton S (2016) Op. cit.
  11. Batting by season for Kenneth Hutchings, CricketArchive. Retrieved 2016-02-22.
  12. Heffer S (2016) From the cricket field to the battlefield, we honour the fallen, Daily Telegraph, 2016-07-04. Retrieved 2016-09-13.
  13. Test matches played by Kenneth Hutchings, CricketArchive. Retrieved 2016-02-22.
  14. Barker R & Rosenwater I (1969) England v Australia: A compendium of Test cricket between the countries 1877-1968, p.110. London: B.T. Batsford, আইএসবিএন ০-৭১৩৪-০৩১৭-৯
  15. Sandford N (2014) The Final Over: The Cricketers of Summer 1914 p. 113. (Available online)
  16. Lewis Op. cit., p.102.
  17. Duffy T (2016) Remembering the Formby men who died at the Somme, Southport Visiter, 2016-06-09. Retrieved 2018-09-25.
  18. Renshaw A (ed) (2014) "Lt Kenneth Lotherington Hutchings" in Wisden on the Great War: The Lives of Cricket's Fallen 1914-1918 pp.240–241. (Available online).
  19. Sawer P (2015) The cricket greats who fell in World War One ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ এপ্রিল ২০১৯ তারিখে, Daily Telegraph, 2015-09-06. Retrieved 2016-02-21.
  20. Hutchings, Kenneth Lotherington, Commonwealth War Graves Commission. Retrieved 2016-02-21.
  21. Formby - St. Peter’s Church, Merseyside, Returned from the Front, 2016-09-05. Retrieved 2018-09-25.
  22. Lewis op. cit, p.354.
  23. Sport Remembers: One of the greatest England cricketers has been taken ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে, Royal British Legion, 2016-06-13. Retrieved 2016-09-13.

আরও দেখুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা