কুইন্টিন ম্যাকমিলান

দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটার

কুইন্টিন ম্যাকমিলান (ইংরেজি: Quintin McMillan; জন্ম: ২৩ জুন, ১৯০৪ - মৃত্যু: ৩ জুলাই, ১৯৪৮) ট্রান্সভালের জার্মিস্টন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী দক্ষিণ আফ্রিকান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯২৯ থেকে ১৯৩২ সময়কালে দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।[১]

কুইন্টিন ম্যাকমিলান
১৯৩১ সালের সংগৃহীত স্থিরচিত্রে কুইন্টিন ম্যাকমিলান
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নামকুইন্টিন ম্যাকমিলান
জন্ম(১৯০৪-০৬-২৩)২৩ জুন ১৯০৪
জার্মিস্টন, ট্রান্সভাল, দক্ষিণ আফ্রিকা
মৃত্যু৩ জুলাই ১৯৪৮(1948-07-03) (বয়স ৪৪)
র‍্যান্ডফন্তেইন, ট্রান্সভাল, দক্ষিণ আফ্রিকা
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি লেগ ব্রেক ও গুগলি
ভূমিকাঅল-রাউন্ডার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১৩০)
২৯ জুন ১৯২৯ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট৭ মার্চ ১৯৩২ বনাম নিউজিল্যান্ড
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
১৯২৮/২৯ - ১৯২৯/৩০ট্রান্সভাল
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট এফসি
ম্যাচ সংখ্যা ১৩ ৫০
রানের সংখ্যা ৩০৬ ১৬০৭
ব্যাটিং গড় ১৮.০০ ২৬.৭৮
১০০/৫০ –/১ ১/৬
সর্বোচ্চ রান ৫০* ১৮৫*
বল করেছে ২০২১ ৮৮৪৫
উইকেট ৩৬ ১৮৯
বোলিং গড় ৩৪.৫২ ২৬.৬২
ইনিংসে ৫ উইকেট ১২
ম্যাচে ১০ উইকেট
সেরা বোলিং ৫/৬৬ ৯/৫৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৮/– ৩০/–
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২১ জুলাই ২০১৯

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে গটেং দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ অল-রাউন্ডার হিসেবে খেলতেন। ডানহাতে মাঝারিসারি কিংবা নিচেরসারিতে ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি ডানহাতে লেগ ব্রেক ও গুগলি বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন তিনি।

প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট সম্পাদনা

১৯২৮-২৯ মৌসুম থেকে ১৯৩১-৩২ মৌসুম পর্যন্ত কুইন্টিন ম্যাকমিলানের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। অদ্ভুতভাবে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট জীবন অতিবাহিত হয়েছিল কুইন্টিন ম্যাকমিলানের। অংশগ্রহণকৃত ৫০টি প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলার মধ্যে মাত্র নয়টি নিজ মাতৃভূমি দক্ষিণ আফ্রিকার মাটিতে খেলেছেন। তন্মধ্যে পাঁচটি টেস্ট খেলা ছিল। ১৯২৯ সালে ইংল্যান্ড গমন করেন। সেখানে পঁচিশটি খেলায় অংশ নেন। এরপর ১৯৩১-৩২ মৌসুমে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড গমনকালে ১৬ খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।[২]

বড়দিনকে ঘিরে ট্রান্সভালের পক্ষে তিনটি খেলায় অংশ নিয়েছিলেন। এরফলে, ১৯২৮-২৯ মৌসুমে কারি কাপে খেলেন ও দ্রুত সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। প্রথম খেলায় ইস্টার্ন প্রভিন্সের বিপক্ষে ৬১ রান করার পর বল হাতে নিয়ে ৩/২৪ ও ৬/৪৮ করেন। এরফলে দুইদিনেই ইনিংস ব্যবধানে তার দল জয়লাভ করেছিল।[৩] পরের খেলাতেই অরেঞ্জ ফ্রি স্টেটের বিপক্ষে অপরাজিত ১৮৫ রানের ইনিংস খেলেন। এ পর্যায়ে জক ক্যামেরনের সাথে চতুর্থ উইকেট জুটিতে ২৬৫ রান তুলেছিলেন।[৪] এ ইনিংসটিই পরবর্তীকালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে তার ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ও একমাত্র শতরানের ইনিংস হিসেবে রয়ে যায়।

টেস্ট ক্রিকেট সম্পাদনা

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে তেরোটি টেস্টে অংশগ্রহণ করেছেন কুইন্টিন ম্যাকমিলান। ২৯ জুন, ১৯২৯ তারিখে লর্ডসে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ৪ মার্চ, ১৯৩২ তারিখে ওয়েলিংটনে সফরকারী নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি। প্রথম এগারো টেস্টে ২০ উইকেট পেলেও পরবর্তী দুই টেস্টে ষোল উইকেট পেয়েছিলেন। তন্মধ্যে, ক্রাইস্টচার্চ ও ওয়েলিংটনে দুইবার পাঁচ-উইকেট পেয়েছিলেন।

১৯২৯ সালে জাতীয় দলের সাথে ইংল্যান্ড গমন করেন। কুইন্টিন ম্যাকমিলান আরও অধিকসংখ্যক ৯১ উইকেট পান। সংখ্যার দিকে থেকে অন্য যে-কোন বোলারের চেয়ে বেশি ও ৭৪৯ রান তুলেন তিনি। অধিকাংশক্ষেত্রেই নিচেরদিকে ব্যাটিংয়ে নেমেছিলেন। টেস্ট খেলাগুলোয় বৃহৎভাবেই উপেক্ষিত হয়েছিলেন। পাঁচ টেস্ট নিয়ে গড়া সিরিজে কেবলমাত্র দ্বিতীয় টেস্টে সিরিল ভিনসেন্টের আঘাতপ্রাপ্তির কারণে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন। এরপর ইতোমধ্যে সিরিজে পরাজিত হবার পর চূড়ান্ত টেস্টে খেলেন। শুরুরদিকের খেলাগুলোর মধ্যে গ্ল্যামারগনের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৫/৩৬ পান। কিন্তু, ভিনসেন্টের খেলায় ৮৯ রান খরচায় এগারো উইকেট লাভে তার এ সাফল্য ম্লান হয়ে যায়।[৫] এছাড়াও, কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিপক্ষে ৫/৪৫ পান।[৬]

লর্ডসে কুইন্টিন ম্যাকমিলানের টেস্ট অভিষেক ঘটলেও খেলায় তেমন কোন প্রভাব ফেলতে পারেননি। বোলার হিসেবে তিনি কোন উইকেটেরও সন্ধান পাননি। ব্যাট হাতে একমাত্র ইনিংসে ১৭ রান তুলেছিলেন।[৭] পরবর্তীকালে জানা যায় যে, ইংরেজ অধিনায়ক ও অফ-স্পিনার জ্যাক হোয়াইটের বলে সজোরে ছক্কা হাঁকালে তা স্ট্যান্ডে অবস্থানরত জনৈক লেফটেন্যান্ট জেনারেলের মাথার উপর দিয়ে যায়।[৮] সিরিল ভিনসেন্ট সুস্থ হয়ে তৃতীয় ও চতুর্থ টেস্টে অংশ নেন। চতুর্থ টেস্টের পরপরই সমারসেটের বিপক্ষে ৮/৫০ ও খেলায় ৮৬ রান খরচায় দশ উইকেট পান।[৯] এরফলে ওভালে সিরিজের চূড়ান্ত টেস্ট খেলার জন্যে তাকে পুনরায় আমন্ত্রণ জানানো হয়। ব্যাটিং উপযোগী উইকেটে লর্ডসের চেয়েও অধিক ভালো করেন। ইংল্যান্ডের ইনিংসে ৩/৭৮ পান ও দক্ষিণ আফ্রিকার বিশাল সংগ্রহে অপরাজিত ৫০ রান করেন।[১০] এ ইনিংসটিই টেস্ট খেলায় তার একমাত্র অর্ধ-শতরানের ছিল।

ইংল্যান্ডের মুখোমুখি, ১৯৩০-৩১ সম্পাদনা

দক্ষিণ আফ্রিকায় ফিরে টেস্ট খেলা বাদে সকল প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ করা থেকে বিরত থাকেন। ১৯২৯-৩০ মৌসুমে একটি ও ১৯৩০-৩১ মৌসুমে কোন খেলায়ই অংশ নেননি। ১৯৩০-৩১ মৌসুমে ইংল্যান্ড ক্রিকেট দল দক্ষিণ আফ্রিকায় পদার্পণ করে। সিরিজের প্রত্যেকটি খেলায় তার অংশগ্রহণ ছিল।

প্রথম খেলার মাধ্যমেই সিরিজের নিষ্পত্তি ঘটে। খেলায় স্বাগতিক দল ২৮ রানে জয় পায়। বাদ-বাকী সবগুলো খেলা ড্রয়ে পরিণত হয়। বল হাতে নেয়ার চেয়ে ব্যাটিংয়েই তিনি সবিশেষ ভূমিকা রাখেন। দলের সংগ্রহ ৮১/৯ থাকা অবস্থায় শেষ ব্যাটসম্যান বব নিউসনের সাথে দশম উইকেটে মূল্যবান ৪৫ রান তুলেন। ৪৫ রান তুলে অপরাজিত অবস্থায় মাঠ ছাড়েন। অন্যদিকে, বব নিউসনকে মরিস টেট বোল্ড করেন। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৪ রান করেন ও মাত্র একটি উইকেট পান।[১১] দ্বিতীয় টেস্ট উচ্চ রান সংগ্রহের খেলা ছিল। ড্র হওয়া ঐ খেলায় ৩৫ গড়ে পাঁচ উইকেট পেয়েছিলেন।[১২] তৃতীয় টেস্ট বৃষ্টির কারণে পরিত্যক্ত হয়। ব্যাট কিংবা বল হাতে খুব কমই সফলতার স্বাক্ষর রাখেন।[১৩]

চতুর্থ টেস্টে কয়েকটি উইকেট পান ও দ্বিতীয় ইনিংসে কিছু কার্যকরী রান তুলেন। ইংল্যান্ড ইনিংস ঘোষণা করলে দক্ষিণ আফ্রিকা দল পরাজয়ের মুখোমুখি পর্যায়ে ছিল।[১৪] সিরিজ জয়ের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার কেবলমাত্র ড্রয়ের প্রয়োজন ছিল। অপরাজিত ২৯ ও ২৮ রান এবং ধীরগতিতে রান তোলার খেলায় কয়েকটি উইকেট পান।[১৫] সামগ্রীকভাবে ঐ সিরিজে কুইন্টিন ম্যাকমিলান ৩০ গড়ে ১৮০ রান ও ৪০.৯০ গড়ে ১০ উইকেট পেয়েছিলেন।

অস্ট্রেলিয়া গমন, ১৯৩১-৩২ সম্পাদনা

১৯৩১-৩২ মৌসুমে দক্ষিণ আফ্রিকা দলের সদস্যরূপে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড গমন করেন।[৮] এ সফরে কুইন্টিন ম্যাকমিলানের টেস্ট খেলার পরিসংখ্যান মাঝারিমানের হলেও লুইস ডাফাস অস্ট্রেলীয় সংবাদপত্রের নিবন্ধে সফরকারী দলের সেরা স্লো বোলার হিসেবে উল্লেখ করেন। এ সফরেই কুইন্টিন ম্যাকমিলানের প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট খেলোয়াড়ী জীবনের শেষ প্রান্তে পৌঁছেন। এ সফরের শুরুতে প্রথম টেস্ট শুরুর পূর্বে প্রস্তুতিমূলক খেলায় সাউথ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ব্যক্তিগত সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ৯/৫৩ করেন।[১৬]

টেস্টটিতে ব্যক্তিগতভাবে ব্যর্থতার পরিচয় দেন। কোন ইনিংসেই রান পাননি। দশটি খরুচে ওভারে উইকেটও পাননি। সিরিজের পাঁচ ইনিংসে ডোনাল্ড ব্র্যাডম্যান তার চার সেঞ্চুরির প্রথমটি আদায় করে নেন।[১৭] দ্বিতীয় টেস্টে দলের বাইরে অবস্থান করেন। তবে, তৃতীয় খেলায় প্রত্যাবর্তন করেন। প্রথম ইনিংসে কোন উইকেট পাননি। তবে, ২৯ রান তুলেন। অষ্টম উইকেটে কেন ভিলজোয়েনের সাথে ১০৪ রানের জুটি গড়েন। দ্বিতীয় ইনিংসে ১৫০ রান খরচায় চার উইকেট পান। ঐ মুহুর্তে এটিই তার সেরা বোলিং পরিসংখ্যান ছিল।[১৮] চতুর্থ টেস্টে তেমন ভালো করেননি। ১৯ ও ৩ রান তুলেন এবং কোন উইকেট পাননি।[১৯] পঞ্চম ও চূড়ান্ত টেস্টে ৩/২৯ পেলেও দক্ষিণ আফ্রিকা দল ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে। প্রথম ইনিংসে ৩৬ ও দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৫ রান তুলেন। এ সিরিজে দ্বিতীয়বারের মতো পেয়ার লাভ করেন কুইন্টিন ম্যাকমিলান।[২০]

অস্ট্রেলিয়ায় ৫-০ ব্যবধানে সিরিজ খোঁয়ানোর পর তুলনামূলকভাবে কম শক্তিধর নিউজিল্যান্ডের মুখোমুখি হন। উভয় খেলাতেই তার দল জয় পায়। খেলাগুলোয় তিনি তার সেরা দুইটি টেস্ট বোলিং করেন। প্রথমটিতে ৪/৬১ ও ৫/৬৬ পান।[২১] দ্বিতীয় খেলায় ৫/১২৫ ও আরও দুই উইকেট পান।[২২]

অবসর সম্পাদনা

নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় টেস্টই কুইন্টিন ম্যাকমিলানের সর্বশেষ প্রথম-শ্রেণীর খেলায় অংশগ্রহণ ছিল। পরবর্তী মৌসুমগুলোয় দক্ষিণ আফ্রিকান ঘরোয়া ক্রিকেটে তাকে আর অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর ব্যবসায়ের দিকে ঝুঁকে পড়েন তিনি।

৩ জুলাই, ১৯৪৮ তারিখে ট্রান্সভালের র‍্যান্ডফন্তেইন এলাকায় মাত্র ৪৪ বছর বয়সে কুইন্টিন ম্যাকমিলানের দেহাবসান ঘটে।[২৩]

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Quintin McMillan"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জানুয়ারি ২০১২ 
  2. "First-class matches played in Each Season by Quintin McMillan"। www.cricketarchive.com। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  3. "Scorecard: Eastern Province v Transvaal"। www.cricketarchive.com। ২৪ ডিসেম্বর ১৯২৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  4. "Scorecard: Orange Free State v Transvaal"। www.cricketarchive.com। ২৮ ডিসেম্বর ১৯২৮। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  5. "Scorecard: Glamorgan v South Africans"। www.cricketarchive.com। ১৮ মে ১৯২৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  6. "Scorecard: Cambridge University v South Africans"। www.cricketarchive.com। ১৮ মে ১৯২৯। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  7. "Scorecard: England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ২৯ জুন ১৯২৯। সংগ্রহের তারিখ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  8. "Youthful South Africans"Advertiser and Register। Adelaide। ২৪ আগস্ট ১৯৩১। পৃষ্ঠা 6। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  9. "Scorecard: Somerset v South Africans"। www.cricketarchive.com। ৩১ জুলাই ১৯২৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  10. "Scorecard: England v South Africa"। www.cricketarchive.com। ১৭ আগস্ট ১৯২৯। সংগ্রহের তারিখ ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  11. "Scorecard: South Africa v England"। www.cricketarchive.com। ২৪ ডিসেম্বর ১৯৩০। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  12. "Scorecard: South Africa v England"। www.cricketarchive.com। ১ জানুয়ারি ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  13. "Scorecard: South Africa v England"। www.cricketarchive.com। ১৬ জানুয়ারি ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  14. "Scorecard: South Africa v England"। www.cricketarchive.com। ১৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  15. "Scorecard: South Africa v England"। www.cricketarchive.com। ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  16. "Scorecard: South Australia v South Africans"। www.cricketarchive.com। ৩০ অক্টোবর ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  17. "Scorecard: Australia v South Africa"। www.cricketarchive.com। ২৭ নভেম্বর ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  18. "Scorecard: Australia v South Africa"। www.cricketarchive.com। ৩১ ডিসেম্বর ১৯৩১। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  19. "Scorecard: Australia v South Africa"। www.cricketarchive.com। ২৯ জানুয়ারি ১৯৩২। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  20. "Scorecard: Australia v South Africa"। www.cricketarchive.com। ১২ ফেব্রুয়ারি ১৯৩২। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  21. "Scorecard: New Zealand v South Africa"। www.cricketarchive.com। ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৩২। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  22. "Scorecard: New Zealand v South Africa"। www.cricketarchive.com। ৪ মার্চ ১৯৩২। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২ 
  23. "The man who retrieved the Ashes"ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৩ জুন ২০১৭ 

আরও দেখুন সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা