কলকাতা বন্দর

ভারতের বন্দর

আনুষ্ঠানিকভাবে শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী পোর্ট ট্রাস্ট নামে পরিচিত কলকাতা বন্দর (কেপিটি) ভারতের একমাত্র নদীতীরস্থ প্রধান বন্দর[১৩] বন্দরটি সমুদ্র থেকে প্রায় ২০৩ কিলোমিটার (১২৬ মাইল) অভ্যন্তরে পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা শহরে হুগলী নদীর পূর্ব তীরে অবস্থিত।[১৪] এটি ভারতের প্রাচীনতম সক্রিয় বা কার্যক্ষম বন্দর[১৫] এবং বন্দরটি ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি দ্বারা নির্মিত হয়েছিলে।[১৬] কলকাতা একটি সাধু বা মিষ্টি জলের বন্দর এবং জলে লবণাক্ততার কোনও পরিবর্তন বা প্রকরণ নেই।[১৭] বন্দরের দুটি স্বতন্ত্র ডক ব্যবস্থা রয়েছে — কলকাতায় কলকাতা ডক ব্যবস্থা ও হলদিয়ার হলদিয়া ডক কমপ্লেক্সে একটি গভীর জলের ডক।

কলকাতা বন্দর
River Hooghly-8-Kolkata-India.jpg
অবস্থান
দেশ ভারত
অবস্থানখিদিরপুর, কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ
স্থানাঙ্ক২২°১৪′ উত্তর ৮৮°১৪′ পূর্ব / ২২.২৩° উত্তর ৮৮.২৪° পূর্ব / 22.23; 88.24
ইউএন/লোকোডINCCU[১]
বিস্তারিত
চালু১৮৭০; ১৫২ বছর আগে (1870)
পরিচালনা করেকলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ
মালিককলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ, জাহাজ মন্ত্রক, ভারত সরকার
পোতাশ্রয়ের ধরননদী বন্দর, গভীর সমুদ্র বন্দর
উপলব্ধ নোঙরের স্থানকলকাতা-২৮ টি
হলদিয়া-১২ টি
জেটি৮৬
পোতাশ্রয়ের গভীরতাকলকাতা ৬ মিটার (২০ ফু)
হলদিয়া ৮ মিটার (২৬ ফু)
পরিসংখ্যান
জলযানের আগমন৩,৬২৩ (২০১৮-২০১৯) [২][৩][৪]
বার্ষিক কার্গো টন৬১.২৭ মিলিয়ন টন (২০২০-২০২১)[২][৫][৬][৩]
বার্ষিক কন্টেইনারের আয়তন৬,৮৭,৯৪০ টিইইউ (২০২০-২০২১)[৭][৮][৯][১০]
যাত্রী গমনাগমন৩৯,৫৫২
বার্ষিক আয় ২,৬২২ কোটি (US$ ৩২০.৪৯ মিলিয়ন) (২০২০-২০২১)[১১]
মোট আয় ১০৪.০৮ কোটি (US$ ১২.৭২ মিলিয়ন) (২০২০-২০২১)[১২][১১]
প্রধান আমদানি দ্রব্যযন্ত্রপাতি, খনিজ তেল, রাসায়নিক সার, কাঁচা সুত, ইস্পাত, অটোমোবাইল প্রভৃতি
প্রধান রপ্তানি দ্রব্যপাট ও পাট জাতদ্রব্য, সুতির বস্ত্র, চর্ম, লৌহ খনিজ, কয়লা, ম্যাঙ্গানিজ, ফ্লাইস ওস প্রভৃতি
ডক ও জেটি৩ টি (খিদিরপুর ডক, নেতাজি সুভাষ ডক ও হলদিয়া ডক), বজবজ তরল পণ্য জেটি
কলকাতা বন্দরের খিদিরপুর ডক

কলকাতা বন্দর ঊনবিংশ শতাব্দীতে ব্রিটিশ ভারতের প্রধান বন্দর ছিল। দাস ব্যবস্থা ১৮৩৩ সালে বিলুপ্ত হওয়ার পরে, ব্রিটিশ সাম্রাজ্যে আখের চাষের শ্রমিকদের উচ্চ চাহিদা ছিল। ব্রিটিশরা ১৮৩৮ সাল থেকে ১৯১৭ সাল পর্যন্ত বন্দরটিকে মাধ্যমে সমগ্র ভারত থেকে অর্ধ মিলিয়ন ভারতীয়কে পরিবহন করার জন্য ব্যবহার করেছিল — বেশিরভাগ হিন্দি বলয় (বিশেষত ভোজপুরঅবধ) থেকে — এবং তাদেরকে মরিশাস, ফিজি, দক্ষিণ আফ্রিকা, ত্রিনিদাদ এবং টোবাগো, গায়ানা, সুরিনাম এবং অন্যান্য ক্যারিবিয়ান দ্বীপগুলি সহ সারা বিশ্বের জুড়ে চুক্তিভিত্তিক শ্রমিক হিসাবে নিয়ে যাওয়া হয়। স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে পশ্চাদভূমি হ্রাসপ্রাপ্ত হওয়ার কারণে এই বন্দরের সাময়িক অবনতি ঘটে। সমগ্র বিশ্বে লক্ষ লক্ষ ইন্দো-মরিশিয়ান, ইন্দো-ফিজিয়ানইন্দো-ক্যারিবিয়ান মানুষ রয়েছে।

স্বাধীনতার পরে, বঙ্গভঙ্গের (১৯৪৭) কারণে বন্দরের পশ্চাৎভূমির আয়তন হ্রাস ও পূর্ব ভারতে অর্থনৈতিক স্থবিরতা সহ অন্যান্য কারণে বন্দরের গুরুত্ব হ্রাস পায়।

২০১৫ সালের হিসাবে কলকাতা বন্দর বিশ্বের ৮৫ তম ব্যস্ত বন্দর (বাল্ক পণ্যের হিসাবে)।

ইতিহাসসম্পাদনা

 
১৮৫২ সালের কলকাতা বন্দরের দৃশ্য

মুঘল সম্রাট আওরঙ্গজেবের নিকট হতে বাণিজ্য সনদ লাভের পরই ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কলকাতা বন্দরের গোড়াপত্তন ঘটায়। ভারত শাসনভার কোম্পানির হাত থেকে ব্রিটিশ সরকারের হাতে হস্তান্তরিত হলে, ১৮৭০ সালে সরকার বন্দর কমিশন গঠন করে।

কলকাতা বন্দর একটি বাণিজ্যিক বন্দর তথা পূর্ব ভারতের প্রবেশদ্বার হলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন এর গুরুত্ব বৃদ্ধি পেয়েছিল। জাপানি সেনাবাহিনী এই সময় দুই বার বন্দরের উপর বোমাবর্ষণ করে। পূর্বতন বন্দর কর্তৃপক্ষ ১৯৭৫ সাল অবধি বন্দরের দায়িত্বে রত ছিল। এরপর ১৯৬৩ সালের প্রধান বন্দর কর্তৃপক্ষ আইন কার্যকর হলে, কলকাতার বর্তমান পোর্ট ট্রাস্ট বা বন্দর কর্তৃপক্ষ গঠিত হয়।

ডক ব্যবস্থাসম্পাদনা

 
কলকাতা বন্দরের খিদিরপুর ডকে একটি পন্যবাহী জাহাজের মাল খালাসের দৃশ্য

কলকাতা বন্দর কর্তৃপক্ষ বা কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট দুটি পৃথক ডকসমষ্টির দায়িত্বে নিযুক্ত রয়েছে: কলকাতা ডক ব্যবস্থাহলদিয়া ডক চত্বর। কলকাতা ডক ব্যবস্থার অধীনে রয়েছে খিদিরপুর ডক, নেতাজি সুভাষ ডক, বজবজ নদী মুরিং ও ডায়মন্ড হারবার নোঙরখানা। বজবজ ডক চত্বরে রয়েছে ইমপাউন্ডেড ডক, তিনটি তৈল জেটি, তিনটি বজরা জেটি ও হলদিয়া নোঙরখানা।

বন্দর চ্যানেলসম্পাদনা

 
কলকাতা বন্দরের প্রবেশ পথ বা চ্যানেল হুগলি নদীতে একটি জাহাজ

কলকাতা বন্দরে ২০৩ কিলোমিটার দীর্ঘ চ্যানেল বা প্রবেশ পথ রয়েছে। এটি হুগলি নদীর মোহনা থেকে শুরু হয়ে কলকাতা শহরের কাছে কলকাতা ডক পর্যন্ত বিস্তৃত। চ্যানেলটি গড়ে ৭ মিটার (২৩ ফু) গভীর। তবে মোহনার কাছে এই চ্যানেল ৯ থেকে ১০ মিটার গভীর। হলদিয়া বন্দর চ্যানেলটি ৭.৫ মিটার (২৫ ফু) এর বেশি গভীর। বঙ্গোপসাগর এর স্যান্ড হেডেন থেকে চ্যানেলটি প্রায় ২০৩ কিলোমিটার দীর্ঘ। এই চ্যানেল অনেকগুলি ডুবোচর রয়েছে ও চ্যানেলটি ঘনঘন বাঁকযুক্ত ফলে জাহাজ চলাচলে অসুবেধা হয়।

আমদানি-রপ্তানিসম্পাদনা

কলকাতা বন্দরের প্রধান আমদানি দ্রব্য হল কোক কয়লা, যন্ত্রপাতি, খনিজ তেল প্রভৃতি। বন্দর থেকে রপ্তানি করা হয় পাটজাত দ্রব্য, কয়লা, পেট্রোরাসায়নিক দ্রব্য, চা, ম্যাঙ্গানিজ, লৌহ আকরিক, ফ্লাই অ্যাস প্রভৃতি।বন্দরটির হলদিয়া ডক ব্যবহার করা হয় বাল্ক জাতীয় পণ্য আমদানি রপ্তানিতে এবং সামান্য কিছু কন্টেইনার পণ্য পরিবহন করে। কলকাতা ডক ব্যবস্থা প্রধানত ব্যবহার করা হয় কন্টেইনার পরিবহনে। এছাড়াও কলকাতা ডক ব্যবস্থা বাল্ক পণ্য পরিবহন করে। ২০১৫-২০১৬ সালে কলকাতা বন্দর ৫০.১৯ মিলিয়ন টন পণ্য ও ৬,৬২৮৯১ টিইউএস কন্টেইনার পরিবহন করেছে। এর মধ্যে কলকাতা ডক ব্যবস্থা ১৬ মিলিয়ন টন পণ্য ও ৫ লক্ষের বেশি কন্টেইনার এবং হলদিয়া ডক ৩৪ মিলিয়ন টন পণ্য ও ১ লক্ষের বেশি কন্টেইনার পরিবহন করেছে।

বছর কার্গো কন্টেইনার (টিইউএস)
২০১৫-২০১৬ ৫০.১৯ মিলিয়ন টন ৬,৬২,৮৯১
২০১৪-২০১৫ ৪৬ মিলিয়ন টন ৬,৩০,০০০
২০১৩-২০১৪ ৪১ মিলিয়ন টন ৬ ,০০,০০০
২০১২-২০১৩ ৩৯ মিলিয়ন টন
২০১৮-২০১৯ ৬৩.৭ মিলিয়ন টন ৮,৩০,০০০

নতুন বন্দর ও জেটিসম্পাদনা

বর্তমান কলকাতা বন্দর বা কলকাতা- হলদিয়া বন্দরের নাব্যতা কমে যাওয়ায় বন্দরের পণ্য আমদানি রপ্তানি কমেছে।এই কারণে পশ্চিমবঙ্গে সাগরদ্বীপে ১০.৫ মিটার গভীরতার সাগর বন্দর গড়া হচ্ছে যেখানে কলকাতা বন্দর এর গভীরতা ৬ মিটার (২০ ফু) ও হলদিয়া বন্দরের গভীরতা ৮ মিটার (২৬ ফু) ।প্রস্তাবিত সাগর বন্দর প্রকল্পটিকে আর্থিকদিক থেকে সম্ভাবনাময় করে তুলতে ৫১৫ কোটি টাকা অনুমোদন করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এই বন্দরটির উন্নয়নে গত দু’বছর ধরে কেন্দ্রীয় জাহাজ চলাচল মন্ত্রক যে নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছে সরকারের এই অনুমোদন তারই একটি অঙ্গ। এই প্রকল্পটি রূপায়ণের কাজে যুক্ত করা হয়েছে ভোর সাগর পোর্ট লিমিটেড অর্থাৎ বিএসপিএল’কে। সমগ্র প্রকল্পটি রূপায়ণে কলকাতা পোর্ট ট্রাস্ট এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকারের অংশীদারত্বের মাত্রা হবে যথাক্রমে ৭৪ শতাংশ ও ২৬ শতাংশ।

বন্দরের নতুন করে পরিকাঠামো উন্নয়নের জন্যই পিপিপি মডেলে চারটি বার্জ জেটি তৈরি করা হচ্ছে। এই প্রকল্পের বার্জ জেটিগুলি বেশ বড় মাপের তৈরি করা হচ্ছে বলে খবর। এই জেটিগুলির মাধ্যমে বাল্ক জাতীয় এবং লিকুইড জাতীয় কার্গো পরিবহন করা যাবে।হলদিয়া বন্দরের পাশেই হলদি নদী ও হুগলী নদীর পাড় বরাবর নতুন চারটি বার্জ জেটি তৈরিতে উদ্যোগী হয়েছে। এগুলিকেই বলা হচ্ছে আউটার টার্মিনাল। ৪১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে সবচেয়ে বড় আউটার টার্মিনাল তৈরি হতে চলেছে। এই টার্মিনালটি তৈরি হবে হলদিয়া ভবনের ঠিক বিপরীতে। পাশাপাশি শালুকখালিতে ১৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে লিকুইড কার্গো হ্যান্ডেলিংয়ের বার্জ তৈরি হচ্ছে। ৪১৩ কোটি টাকার আউটার টার্মিনালের কাজ পেতে টেন্ডারে যোগ দিয়েছে দু’টি গোষ্ঠী। ইতিমধ্যেই ৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ে একটি বার্জ জেটি আর ৭০ কোটি টাকা ব্যয়ে স্বয়ংক্রিয় ফ্লোটিং ক্রেন তৈরির কাজ শুরু হয়ে গিয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার পর দক্ষিণ ভারতের বোথরা শিপিং এজেন্সি বরাত পেয়েছে।

ট্রান্সলোডিংসম্পাদনা

যে সব বড় জাহাজ নাব্যতার অভাবে কলকাতা বা হলদিয়া বন্দর অবধি পৌঁছতে পারবে না, তাদের জন্য গভীর সমুদ্রেই পণ্য খালাসের ব্যবস্থা করে দেয় ট্রান্সলোডিং অপারেশন। পিপিপি মডেল অনুসরণ করে এই কাজে কেওপিটি-র সঙ্গে হাত মিলিয়েছে জিন্দল আইটিএফ। ২৫০ কোটি টাকা লগ্নি করেছে তারা। জিন্দল আইটিএফ-এরই এমভি যুগলরাজ এবং এমভি ভিগনরাজ নামে দু’টি ট্রান্সলোডার এখন কাজ সামলাচ্ছে। এরা একসঙ্গে অনেকগুলো ক্রেনের সাহায্যে বড় জাহাজ থেকে নির্বিঘ্নে পণ্য খালাস করতে পারে এবং সেই পণ্য ওই সব ক্রেনের সাহায্যেই ছোট জাহাজে তুলেও দিতে পারে। ২০১৩ থেকে এখনও অবধি ১৭টি বড় জাহাজে ট্রান্সলোডিং চালানো হয়েছে। পণ্য নেমেছে ১২ লক্ষ ১৭ হাজার ২৪৬ মেট্রিক টন। ২০১৩ সালের অক্টোবর মাস থেকে ট্রান্সলোডিং-এর কাজ শুরু হয়েছে।

বর্তমানে বঙ্গোপসাগরের মধ্যে তিনটি এলাকায়— স্যান্ডহেডস, কণিকা স্যান্ড [১৮] এবং সাগরে— ট্রান্সলোডিং চলছে। ফলে ২০১৪-১৫তেই কলকাতা ও হলদিয়া বন্দরে পণ্য আমদানির পরিমাণ ১২ শতাংশ বাড়েছে। সে বার ৪ কোটি ৬০ লক্ষ ২৯ হাজার টন পণ্য খালাস করেছিল কেওপিটি। ২০২০-র মধ্যে বৃদ্ধির পরিমাণ ২৫ শতাংশ ছোঁবে বলে বন্দর কর্তৃপক্ষ আশাবাদী।মনে করা হচ্ছে ২০১৯-২০২০ সালে শুধুমাত্র ট্রান্স লোডিং এর মাধ্যমে কলকাতা বন্দর ২.৫ কোটি বা ২৫ মিলিয়ন টন পণ্য খালাস করবে।[১৯]

২০২১ সালের ৯ই জুন এই প্রথম কোনো একটি কেপ আকারের জাহাজ, এম.ভি. LAKE D সাগর অ্যাঙ্কারেজে পৌঁছতে পেরেছে ও ট্রান্সলোড হয়েছে । এটি কলকাতা বন্দরের জন্য বড় মাইলফলক। জাহাজটি অস্ট্রেলিয়ার অ্যাবট পয়েন্ট বন্দর থেকে বাষ্পীয় কয়লা বহন করে নেপালের উদ্দ্যেশে যাত্রা করে।[২০]

আরও দেখুনসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "UN/LOCODE (IN) India"www.unece.org। সংগ্রহের তারিখ ১১ সেপ্টে ২০২০ 
  2. "Kolkata: KoPT creates record, registers 11.6% growth in carg .."। timesofindia.indiatimes.com। 03 April 2019। সংগ্রহের তারিখ 04 April 2019  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ=, |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)
  3. "Kolkata Port Trust - Cargo Statistics"। Kolkata Port Trust। সংগ্রহের তারিখ ১৩ জুন ২০১৭ 
  4. http://www.kolkataporttrust.gov.in/index1.php?layout=2&lang=1&level=1&sublinkid=83&lid=124
  5. "KoPT gets highest ever cargo growth this year http://www.millenniumpost.in/kolkata/kopt-gets-highest-ever-cargo-growth-this-year-347511"http://www.millenniumpost.in। ৩ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৪ এপ্রিল ২০১৯  |title=, |প্রকাশক= এ বহিঃসংযোগ দেয়া (সাহায্য)
  6. file:///C:/Data/Users/DefApps/APPDATA/LOCAL/Packages/UCMobileLimited.UC_6n7f2ndsr2206/LocalState/Download/80345301.pdf
  7. "Containers handled at major ports up 8% at 9.876 million TEUs in FY19"। Business Line। ৩ এপ্রিল ২০১৯। সংগ্রহের তারিখ ৩ এপ্রিল ২০১৯ 
  8. https://web.archive.org/web/20130812155911/http://c/। ১২ আগস্ট ২০১৩ তারিখে [file:///C:/Data/Users/DefApps/APPDATA/LOCAL/Packages/UCMobileLimited.UC_6n7f2ndsr2206/LocalState/Download/22520712.pdf মূল] |ইউআরএল= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)
  9. "containervolume of Kolkata Port in 2015-2016"। ১৫ জুলাই ২০১৩ তারিখে মূল |ইউআরএল= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। 
  10. "India's major ports see 6.7 percent growth in container volumes"। JOC.co। ৭ এপ্রিল ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৫ 
  11. "Calcutta Port Trust posts 26% surplus hike"। www.telegraphindia.com। ১২ এপ্রিল ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০২১ 
  12. https://bengali.news18.com/amp/news/coronavirus-latest-news/kolkata-port-present-situation-after-two-months-lockdown-ss-460325.html
  13. "Business Portal of India : Infrastructure : National Level Infrastructure : Maritime Transport : Ports"archive.india.gov.in। ২০১৬-০৭-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৬-১৬ 
  14. "Calcutta Port Trust - Brief History"। Calcutta Port Trust। ১৩ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ 
  15. Bhattacharya, Snigdhendu (২০১৭-০৫-০৫)। "Close to 150 years, country's oldest port staring at threats from proposed ports in Odisha and Bengal"Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-০৪ 
  16. Acharya, Shangkar (মার্চ ১০, ২০১৮)। "Kolkata Port plans upgrade to stave off competition"Kathmandu Post (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০১৮-০৪-০৪ 
  17. "Kolkata Port Trust renamed after Syama Prasad Mukherjee, announces PM Modi"The Times Of India। ১২ জানুয়ারি ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ৩১ মার্চ ২০২০ 
  18. "কণিকা স্যান্ডে-জিন্দাল- বন্দর চুক্তি"। সংগ্রহের তারিখ ২৪-০১-২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  19. "মাঝদরিয়ায় 'ডাউনলোড'ই এখন নতুন ভরসা বন্দরের"। আনন্দবাজার প্রত্রিকা। 14 ডিসেম্বের 2017। সংগ্রহের তারিখ 26 October 2017  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |তারিখ= (সাহায্য)
  20. "Major Milestone for Kolkata Port! In a first, a cape size vessel, M.V. LAKE D arrived at Sagar anchorage" 
  • কলকাতা: এক পূর্ণাঙ্গ ইতিহাস, অতুল সুর, জেনারেল প্রিন্টার্স অ্যান্ড পাবলিশার্স প্রাঃ লিঃ, কলকাতা, ১৯৮১
  • কলকাতা: একাল ও সেকাল, রথীন মিত্র, আনন্দ পাবলিশার্স প্রাঃ লিঃ, কলকাতা, ১৯৯১
  • ইতিহাসে খিদিরপুর, সমর দত্ত, দে বুক স্টোর, কলকাতা, ২০০৫

বহিঃসংযোগসম্পাদনা