ওয়াহিদুল গণি
ওয়াহিদুল গণি (জন্ম: ২২ সেপ্টেম্বর, ১৯৫৮) ঢাকায় জন্মগ্রহণকারী ও বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্বকারী সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। বর্তমানে তিনি কোচ হিসেবে তরুণদেরকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছেন। বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৮৮ সালে তিনি কেবলমাত্র একটি ওডিআইয়ে অংশ নেয়ার সুযোগ পেয়েছিলেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি লেগ স্পিন বোলিং করতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে ডানহাতে ব্যাটিং করতেন তিনি।
ব্যক্তিগত তথ্য | |||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
জন্ম | ঢাকা, বাংলাদেশ | ২২ সেপ্টেম্বর ১৯৫৮||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | ||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি লেগ-স্পিন | ||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | |||||||||||||||||||||||||||
| |||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকইনফো, ২৩ জুলাই ২০১৭ |
খেলোয়াড়ী জীবন
সম্পাদনা২৯ অক্টোবর, ১৯৮৮ তারিখে চট্টগ্রামের এমএ আজিজ স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত এশিয়া কাপ প্রতিযোগিতার ৪র্থ খেলায় পাকিস্তানের বিপক্ষে ফারুক আহমেদ ও আকরাম খানের সাথে তারও একযোগে একদিনের আন্তর্জাতিকে অভিষেক ঘটে। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনের একমাত্র ওডিআইয়ে তিনি ব্যাট হাতে মাঠে নামতে পারেননি। তবে, ছয় ওভার বোলিং করেও ৩২ রান দিয়ে কোন উইকেটের সন্ধান পাননি তিনি। খেলায় তার দল ১৭৩ রানে পরাজিত হয়েছিল।[১]
অবসর
সম্পাদনাখেলোয়াড়ী জীবন থেকে অবসর নেয়ার পর ক্রিকেটের সাথে যুক্ত থাকেন ও তরুণ প্রতিভাবান ক্রিকেটারদেরকে প্রশিক্ষণ কার্যে অগ্রসর হন। ‘অঙ্কুর’ নামীয় প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান স্থাপন করেন ও আবাহনী ক্লাবের ইনডোর সুবিধা গ্রহণ করে সপ্তাহে তিনদিন প্রশিক্ষণ দেন। ১১ বছর বয়সেই মোহাম্মদ আশরাফুলকে চিহ্নিত করেন, যিনি টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ সেঞ্চুরিকারী হন। এছাড়াও, তার হাতে গড়া মোহাম্মদ শরীফ বাংলাদেশ দলে খেললেও নিজেকে স্থায়ীভাবে পাকাপোক্ত করতে ব্যর্থ হন।
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ Cricinfo Scorecard (Retrieved on 2017-7-23)
আরও দেখুন
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে ওয়াহিদুল গণি (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে ওয়াহিদুল গণি (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)