এজেকিয়েল লাভেজ্জি

আর্জেন্টিনীয় ফুটবলার

ইজেকিয়েল ইভান লাভেজ্জি (স্পেনীয়: Ezequiel Iván Lavezzi, স্পেনীয় উচ্চারণ: [eseˈkjel iˈβan laˈβesi]; ইতালীয় উচ্চারণ: [laˈveddzi]; জন্ম ৩ মে ১৯৮৫) একজন আজেন্টিনীয় ফুটবলার যিনি সিরি এ’র দল পারি সাঁ-জের্‌মাঁ এবং আর্জেন্টিনা জাতীয় দলে ফরোয়ার্ড বা উইঙ্গার হিসেবে খেলেন।

ইজেকিয়েল লাভেজ্জি
২০১১ সালে আর্জেন্টিনার হয়ে খেলছেন লাভেজ্জি
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম ইজেকিয়েল ইভান লাভেজ্জি
জন্ম (1985-05-03) ৩ মে ১৯৮৫ (বয়স ৩৯)
জন্ম স্থান ভিয়া গোবের্নাদর গালভেজ, আর্জেন্টিনা
উচ্চতা ১.৭৩ মিটার (৫ ফুট ৮ ইঞ্চি)
মাঠে অবস্থান ফরোয়ার্ড / উইঙ্গার
ক্লাবের তথ্য
বর্তমান দল
পারি সেঁ-জার্মেই
জার্সি নম্বর ১১
যুব পর্যায়
১৯৯৫–২০০৩ বোকা জুনিয়র্স
জ্যেষ্ঠ পর্যায়*
বছর দল ম্যাচ (গোল)
২০৩–২০০৪ এস্তুদিয়ান্তেস ৩৯ (১৭)
২০০৪–২০০৫ গিনোয়া (০)
২০০৪–২০০৫ → সান লরেঞ্জো (ধার) ১৮ (৮)
২০০৫–২০০৭ সান লরেঞ্জো ৬৬ (১৭)
২০০৭–২০১২ নাপোলি ১৫৬ (৩৮)
২০১২– পারি সাঁ-জের্‌মাঁ ১৬ (৩)
জাতীয় দল
অসচ আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২০ (৫)
২০০৮ আর্জেন্টিনা অনূর্ধ্ব ২৩ ১০ (৬)
২০০৭– আর্জেন্টিনা ২০ (২)
* কেবল ঘরোয়া লিগে ক্লাবের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা গণনা করা হয়েছে এবং ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখ অনুযায়ী সকল তথ্য সঠিক।
‡ জাতীয় দলের হয়ে ম্যাচ ও গোলসংখ্যা ১০ জুন ২০১২ তারিখ অনুযায়ী সঠিক।

প্রারম্ভিক জীবন

সম্পাদনা

তারুন্যের সময় থেকেই ফুটবলের প্রতি লাভেজ্জির ছিল তীব্র আকর্ষণ। তিনি স্থানীয় দল রোজারিও সেন্ট্রালের ভক্ত ছিলেন এবং পিঠে তাদের ট্যাটু আঁকিয়ে নিয়েছিলেন।

অনেক কম বয়সেই লাভেজ্জির ফুটবল প্রতিভা চোখে পড়ে। বোকা জুনিয়র্স থেকে প্রত্যাখ্যাত হওয়ার পর তিনি রোজারিও সেন্ট্রালের যুব দলে খেলতে শুরু করেন।

ক্লাব ক্যারিয়ার

সম্পাদনা

এস্তুদিয়ান্তেস

সম্পাদনা

২০০৩ সালে লাভেজ্জি এস্তুদিয়ান্তেসে যোগ দেন। সেখানে তিনি এক মৌসুমেরও বেশি সময় কাটান এবং ৩৯ খেলায় ১৭ গোল করেন।

স্যান লরেঞ্জো

সম্পাদনা

২০০৪ সালে লাভেজ্জিকে ১ মিলিয়ন ইউরোর বিনিময়ে কিনে নেয় ইতালীয় ক্লাব গিনোয়া, কিন্তু তাকে ধারে নিয়ে যায় আর্জেন্টিনীয় ক্লাব স্যান লরেঞ্জো।[] তিনি ১৯ বছর বয়সে আপের্চুরা ২০০৪ প্রতিযোগীতায় খেলেন এবং পুরো মৌসুমে আট গোল করেন। রিভার প্লেটের বিপক্ষে খেলার ৬৯তম মিনিটে তিনি গোল করেন এবং দলকে জয় এনে দেন। যার কারণে আর্জেন্টিনীয় সংবাদমাধ্যম তার নাম দেয় ‘‘লা বেস্তিয়া (দ্য বিস্ট বা জানোয়ার)’’।

নাপোলি

সম্পাদনা

সিরি বি-তে দ্বিতীয় স্থান অর্জনের মাধ্যমে নাপোলি পুনরায় সিরি এ-তে খেলার সুযোগ পায়। দলকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষে ২০০৭ সালের ৫ জুলাই লাভেজ্জিকে পাঁচ বছরের চুক্তি স্বাক্ষর করায় নাপোলি।[] তার স্থানান্তর প্রক্রিয়ায় মোটামুটি ৬ মিলিয়ন ইউরো খরচ হয়। নাপোলিতে লাভেজ্জিকে ৭ নম্বর জার্সি দেওয়া হয়।

কোপা ইতালিয়াতে পিসার বিপক্ষে হ্যাট্রিক করার মাধ্যমে দলে খুব দ্রুতই প্রভাব বিস্তার করেন লাভেজ্জি; এটি ছিল ১৪ বছরের মধ্যে নাপোলির কোনো খেলোয়াড়ের প্রথম হ্যাট্রিক। ২০০৭ সালের ২ সেপ্টেম্বর, উদিনেসের বিপক্ষে ৫–০ গোলে জয়ের খেলায় লাভেজ্জি নাপোলির হয়ে প্রথম লিগ গোল করেন। বিভিন্ন প্রতিবেদনে তাকে “অনুপ্রেরণীয়” হিসেবে বর্ণনা করা হয়। ১৯৮৮ সালের পর দলটি কখনও লিগের খেলায় এরকম বড় জয়ের দেখা পায়নি, যখন দলে দিয়েগো মারাদোনা ছিলেন।[]

মিডিয়াতে লাভেজ্জিকে নতুন মারাদোনা হিসেবে প্রচার করা হয়।[]

 
এসএসসি নাপোলির হয়ে খেলছেন লাভেজ্জি।

৩৫ খেলায় ৮ গোল নিয়ে ২০০৭–০৮ মৌসুম শেষ করেন লাভেজ্জি। তিনি খুব দ্রুতই সমর্থকদের আকর্ষণের কেন্দ্র বিন্দুতে পরিণত হন। ২০০৮–০৯ মৌসুমে তিনি ৩০ খেলায় ৭ গোল করেন। ২০০৯–১০ মৌসুমে করেন ৩০ খেলায় ৮ গোল, কিন্তু ইনজুরির কারণে প্রায় ১০টি খেলায় তাকে মাঠে বাহিরে থাকতে হয়। ২০১০–১১ মৌসুম পর্যন্ত নাপোলিতে ছিলেন লাভেজ্জি, কিন্তু তার সাত নম্বর জার্সিটি এডিনসন কাভানিকে দেওয়া হলে তিনি পান ২২ নম্বর জার্সি। ঐ মৌসুমে ইউরোপা লিগে তিনি দুইটি গোল করেন, আইএফ এল্ফসবোর্গ এবং লিভারপুলের বিপক্ষে। সিরি এ-তে ছয়টি গোল করেন এবং ১২টি গোলে সহায়তা করেন। এছাড়া কোপা ইতালিয়াতে বোলোগনার বিপক্ষেও একটি গোল করেন।

লাভেজ্জি ২০১১–১২ মৌসুমে তার প্রথম গোল করেন ১০ সেপ্টেম্বর চেসেনার বিপক্ষে। ঐ খেলায় নাপোলি ৩–১ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে।[] ২৬ অক্টোবর, উদিনেসের বিপক্ষে লাভেজ্জি একটি গোল করেন এবং দলকে ২–০ গোলের জয় এনে দেন। তাকে “ম্যান অফ দ্য ম্যাচ” ঘোষণা করা হয়।[] শীতকালীন বিরতির কিছু আগে লাভেজ্জি নাপোলির হয়ে আরও একটি গোল করেন এবং কাভানির একটি গোল সহায়তা করেন, ফলে লেচের বিপক্ষে নাপোলি ৪–২ গোলের জয় পায়।[]

২০১২ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি, ফায়োরেন্তিনার বিপক্ষে খেলার ৯০তম মিনিটে গোল করেন লাভেজ্জি। খেলায় নাপোলি ৩–০ গোলে জয় লাভ করে।[] এর ঠিক চার দিন পর চ্যাম্পিয়নস লিগের রাউন্ড অফ ১৬ এর খেলায় চেলসির বিপক্ষে তিনি জোড়া গোল করেন এবং দলকে ৩–১ ব্যবধানের জয় এনে দেন।[] ২৬ ফেব্রুয়ারি, ইন্টার মিলানের বিপক্ষে খেলায় একমাত্র গোলটি করেন লাভেজ্জি। এই জয়ের মধ্য দিয়ে নাপোলি লিগ টেবিলে পঞ্চম অবস্থানে উঠে আসে।[১০]

২০১২ সালের ৪ মার্চ, প্রামার বিপক্ষে খেলার ৮৬তম মিনিটে নাপোলির হয়ে জয়সূচক গোল করেন লাভেজ্জি। খেলার ফলাফলটি ছিল বিতর্কিত, যেহেতু লাভেজ্জি অফসাইড অবস্থানে থেকে গোলটি করেছিলেন।[১১] লাভেজ্জি সিরি এ-তে মৌসুমে তার নবম এবং শেষ গোল করেন ১১ এপ্রিল। অবশ্য আটলান্টার বিপক্ষে ঐ খেলায় তারা ৩–১ গোলে পরাজিত হয়।[১২]

২০১২ সালের ২০ মে, লাভেজ্জি নাপোলির হয়ে প্রথম শিরোপা জিতেন। কোপা ইতালিয়ার ফাইনালে জুভেন্টাসের বিপক্ষে তারা ২–০ ব্যবধানে জয় লাভ করে।[১৩] খেলা চলাকালে জুভেন্টাস গোলরক্ষক মার্কো স্তোরারি পেনাল্টি বক্সের ভেতরে লাভেজ্জিকে ফাউল করলে, নাপোলির পক্ষে পেনাল্টি দেওয়া হয়, যেখান থেকে গোল করে কাভানি দলকে ১–০ গোলে এগিয়ে নিয়ে যান। ২০ বছরেরও বেশি সময় পর এটি ছিল নাপোলির প্রথম শিরোপা।[১৪]

পারি সাঁ-জের্‌মাঁ

সম্পাদনা

২০১২ সালের ২ জুলাই, পিএসজি নিশ্চিত করে যে তারা লাভেজ্জির সাথে চার বছরের চুক্তি করেছে। তাকে দলে ভেড়াতে পিএসজি’র মোটামুটি ৩০ মিলিয়ন ইউরো খরচ হয়।[১৫] ১১ আগস্ট, ২০১২–১৩ লিগ ১ মৌসুমের প্রথম খেলায় লরিয়াঁর বিপক্ষে পিএসজির হয়ে লাভেজ্জির অভিষেক হয়। খেলাটি ২–২ গোলে ড্র হয়।[১৬] ২১ নভেম্বর, চ্যাম্পিয়নস লিগে ডায়নামো কিয়েভের বিপক্ষে পিএসজির হয়ে প্রথম দুইটি গোল করেন লাভেজ্জি। খেলায় তারা ২–০ গোলে জয় লাভ করে।[১৭] ৪ ডিসেম্বর, লাভেজ্জি পিএসজির হয়ে তার তৃতীয় চ্যাম্পিয়নস লিগ গোল করেন। পোর্তোর বিপক্ষে ঐ খেলায় তারা ২–১ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে। এ জয়ের মাধ্যমে গ্রুপে শীর্ষস্থানে থেকে গ্রুপ পর্ব শেষ করে পিএসজি।[১৮] এর চার দিন পর ৮ ডিসেম্বর পিএসজির হয়ে প্রথম লিগ গোল করেন লাভেজ্জি। এভিয়ানের বিপক্ষে ঐ খেলায় পিএসজি ৪–০ গোলে জয় লাভ করে।[১৯] ১১ ডিসেম্বর, ভ্যালেন্সিয়েনেসের বিপক্ষে জ্লাতান ইব্রাহিমোভিচের হ্যাট্রিকের পর পিএসজির হয়ে চতুর্থ গোলটি করেন লাভেজ্জি।[২০] ২০১৩ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি, ভালেনসিয়ার বিপক্ষে চ্যাম্পিয়নস লিগের রাউন্ড অফ ১৬ এর প্রথম লেগের খেলায় পিএসজির হয়ে তিনি প্রথম গোলটি করেন। খেলায় পিএসজি ২–১ গোলের ব্যবধানে জয় পায়।[২১] দ্বিতীয় লেগে লাভেজ্জির গোলে সমতায় ফেরে পিএসজি। খেলাটি ১–১ গোলে ড্র হয় এবং দুই লেগ মিলিয়ে ৩–২ গোল ব্যবধানে ১৯৯৫ সালের পর প্রথমবারের মত কোয়ার্টার-ফাইনালে পৌছায় তারা।[২২]

আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ার

সম্পাদনা
 
২০১১ সালে ইজেকিয়েল লাভেজ্জি।

২০০৭ সালের ১৮ এপ্রিল চিলির বিপক্ষে আর্জেন্টিনার হয়ে লাভেজ্জির অভিষেক হয়। ২০০৮ সালে, ২০০৮ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের জন্য ঘোষিত আর্জেন্টিনা দলে জায়গা পান তিনি।[২৩] অলিম্পিকে তিনি দুইটি গোল করেন, ১০ আগস্ট অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে এবং ১৩ আগস্ট সার্বিয়ার বিপক্ষে। ফাইনালে নাইজেরিয়ার বিপক্ষে আর্জেন্টিনা ১–০ গোলে জয় লাভ করলে, আর্জেন্টিনার হয়ে অলিম্পিক স্বর্ণপদক জিতেন লাভেজ্জি।[২৪][২৫]

২০১০ ফিফা বিশ্বকাপে দিয়েগো মারাদোনার স্কোয়াডে জায়গা পাননি লাভেজ্জি। তার সাথে স্কোয়াডে নিউকাসল ডিফেন্ডার ফ্যাব্রিসিও কলোচ্চিনির অনুপস্থিতিও ছিল আশ্চর্যজনক।[২৬]

২০১০ সালের ১৭ নভেম্বর, কাতারে ব্রাজিলের বিপক্ষে একটি প্রীতি খেলায় মুখোমুখি হয় আর্জেন্টিনা। খেলায় লিওনেল মেসির একমাত্র গোলে জয় পায় তারা। লাভেজ্জির সাথে দূর্দান্ত ওয়ান-টু এর পর তিনি এই গোল করেন।[২৭]

সার্জিও বাতিস্তার অধীনে লাভেজ্জি দলের নিয়মিত খেলোয়াড়ে পরিণত হন। তিনি ২০১১ কোপা আমেরিকার জন্য ঘোষিত দলে জায়গা পান।[২৮] প্রতিযোগিতার পূর্বে আলবেনিয়ার বিপক্ষে প্রস্তুতি খেলায় তিনি আর্জেন্টিনার হয়ে খেলার প্রথম গোল করেন। খেলায় আর্জেন্টিনা ৪–০ গোলের ব্যবধানে জয় লাভ করে। এই গোলটি ছিল আর্জেন্টিনার হয়ে তার প্রথম গোল।[২৯]

ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান

সম্পাদনা

২৭ জানুয়ারি ২০১৬ অনুসারে।

ক্লাব মৌসুম লিগ কাপ মহাদেশীয় মোট
উপস্থিতি গোল সহায়তা উপস্থিতি গোল সহায়তা উপস্থিতি গোল সহায়তা উপস্থিতি গোল সহায়তা
এস্তুদিয়ান্তেস (বিএ) ২০০৩–০৪ ৩৯ ১৭ - - - - - - ৩৯ ১৭
মোট ৩৯ ১৭ - - - - - - ৩৯ ১৭
স্যান লরেঞ্জো ২০০৪–০৫ ২৯ - - - ৩৭
২০০৫–০৬ ২২ - - - - - - ২২
২০০৬–০৭ ৩৩ - - - ৩৮
মোট ৮৪ ২৫ ১১ - - - ১৩ ৯৭ ২৬ ১৩
নাপোলি ২০০৭–০৮ ৩৫ - - - ৪০ ১১
২০০৮–০৯ ৩০ ৩৪
২০০৯–১০ ৩০ - - - ৩১
২০১০–১১ ৩১ ১২ ৪১ ১৫
২০১১–১২ ৩০ ৪২ ১১ ১১
মোট ১৫৬ ৩৮ ৪০ ১২ ২০ ১৮৮ ৪৮ ৪৯
প্যারিস সেইন্ট জার্মেন ২০১২-১৩ ২৮ ৪২ ১১
২০১৩-১৪ ৩২ ১০ ৪৮ ১২
২০১৪-১৫ ৩১ ৪৫
২০১৫-১৬ ১৬ ২৪
সর্বোমোট ১০৭ ২২ ২২ ৩১ ১৬৩ ৩৫
ক্যারিয়ার টোটাল ৩৮৬ ১০২ ৩৪ ১১ ৬৪ ১৩ ৪৮৪ ১২৬

আন্তর্জাতিক

সম্পাদনা

২১ শে জুন ২০১৬ অনুসারে।

জাতীয় দল সাল উপস্থিতি গোল
আর্জেন্টিনা ২০০৭
২০০৮
২০০৯
২০১০
২০১১
২০১২
২০১৩
২০১৪
২০১৫ ১১
২০১৬
মোট ৫১

আন্তর্জাতিক গোল

সম্পাদনা
# তারিখ মাঠ প্রতিপক্ষ স্কোর ফলাফল প্রতিযোগিতা
১. ২০ জুন ২০১১ এস্তাদিও মনুমেন্টাল, বুয়েন্স আর্য়াস, আর্জেন্টিনা   আলবেনিয়া –০ ৪–০ ফ্রেন্ডলি
২. ১১ নভেম্বর ২০১১ এস্তাদিও মনুমেন্টাল, বুয়েন্স আর্য়াস, আর্জেন্টিনা   বলিভিয়া –১ ১–১ ২০১৪ বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব (কনমেবল)
৩. ১১ অক্টোবর ২০১৩ এস্তাদিও মনুমেন্টাল, বুয়েন্স আর্য়াস, আর্জেন্টিনা   পেরু –১ ৩–১ ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব (কনমেবল)
৪. ১১ অক্টোবর ২০১৩ এস্তাদিও মনুমেন্টাল, বুয়েন্স আর্য়াস, আর্জেন্টিনা   পেরু –১ ৩–১ ২০১৪ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব (কনমেবল)
৫. ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিবিভা কম্পাস স্টেডিয়াম, হাউজটন, যুক্তরাষ্ট্র   বলিভিয়া –০ ৭–০ ফ্রেন্ডলি
৬. ৪ সেপ্টেম্বর ২০১৫ বিবিভা কম্পাস স্টেডিয়াম, হাউজটন, যুক্তরাষ্ট্র   বলিভিয়া –০ ৭–০ ফ্রেন্ডলি
৭. ১৩ নভেম্বর ২০১৫ এস্তাদিও মনুমেন্টাল, বুয়েন্স আর্য়াস, আর্জেন্টিনা   ব্রাজিল –০ ১–১ ২০১৮ ফিফা বিশ্বকাপ বাছাই পর্ব (কনমেবল
৮. ১৪ জুন ২০১৬ সেন্চুরি লিঙ্ক, স্ক্যোটেল, যুক্তরাষ্ট্র   বলিভিয়া –০ ৩–০ কোপা আমেরিকা সেন্টারিও
৯. ২১ জুন ২০১৬ এন আর জি স্টেডিয়াম, হাউজটন, যুক্তরাষ্ট্র   মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র –০ ৪–০ কোপা আমেরিকা সেন্টারিও

সম্মাননা

সম্পাদনা
স্যান লরেঞ্জো
নাপোলি
প্যারিস সেইন্ট জার্মেন

আন্তজার্তিক

সম্পাদনা
আর্জেন্টিনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Lavezzi fue presentado en el Genoa" (স্পেনীয় ভাষায়)। Clarin.com। ১৬ জুলাই ২০০৫। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৩  একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
  2. "Ezequiel Lavezzi al Napoli"SSC Napoli (ইতালীয় ভাষায়)। ৭ জুলাই ২০০৭। ৮ জুলাই ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৩ 
  3. "Torneo 1988/1989"Napolissimo (ইতালীয় ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১ জুন ২০১৩ 
  4. "Livewire Lavezzi sparks Napoli into life, before the inevitable"The Guardian। ৪ সেপ্টেম্বর ২০০৭। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  5. Matthews, Luke (১০ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Cesena 1-3 Napoli"Goal.com। ২৬ নভেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  6. Caferoglu, Livio (২৬ অক্টোবর ২০১১)। "Napoli 2-0 Udinese"Goal.com। ২৯ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  7. Wheeler, Adam (৩ ডিসেম্বর ২০১১)। "Napoli 4-2 Lecce: Cavani nets brace as Mazzari's men demolish Lecce"Goal.com। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  8. "Cavani at the double"ইএসপিএন সকারণেট। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  9. Lawton, Matt (২২ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Napoli 3 Chelsea 1: Villas-Boas gets it wrong and Cavani doubles his misery"Mail Online। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  10. Voakes, Kris (২৬ ফেব্রুয়ারি ২০১২)। "Napoli 1-0 Inter"Goal.com। ২৯ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  11. "Napoli claim controversial win"ইএসপিএন সকারণেট। ৪ মার্চ ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  12. Whelan, Padraig (১১ এপ্রিল ২০১২)। "Napoli 1-3 Atalanta: Partenopei's Slump Continues With Shock Loss"Forza Italian Football। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  13. MacAree, Graham (২০ মে ২০১২)। "Juventus Vs. Napoli, 2012 Coppa Italia Final: Napoli Cruise To 2-0 Win"SB Nation। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  14. Kotsev, Vasil (২০ মে ২০১২)। "Juventus 0-2 Napoli: Cavani and Hamsik clinch Coppa Italia and dash double dreams of Turin giants"Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  15. Bairner, Robin (৩ জুলাই ২০১২)। "Lavezzi signs, Dani Alves & Moutinho could follow - how PSG are shaping up for a Champions League assault"। Goal.com। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  16. "Ibrahimovic rescues PSG in 2-2 draw with Lorient"। Yahoo Sports। ১১ আগস্ট ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  17. "Lavezzi double seals place"। ESPN FC। ২১ নভেম্বর ২০১২। ১ ডিসেম্বর ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  18. "Lavezzi sinks Porto to put PSG top"উয়েফা। ৪ ডিসেম্বর ২০১২। 
  19. "PSG 4-0 Evian: PSG in comprehensive win"ইএসপিএন সকারণেট। ৮ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  20. "Zlatan Ibrahimovic scored a hat-trick as Paris Saint-Germain handed Valenciennes FC a first home defeat of the season, sweeping aside the northerners 4-0 on Tuesday."। LFP। ১১ ডিসেম্বর ২০১২। ২০ এপ্রিল ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  21. "Rami strike halves PSG advantage"। উয়েফা। ১২ ফেব্রুয়ারি ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  22. "PSG survive stern Valencia examination"। উয়েফা। ৬ মার্চ ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  23. "Argentina 2008 Olympic Football Squad"। Soccer Lens। ১০ জুলাই ২০০৮। ২৯ জুলাই ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩  একের অধিক |archiveurl= এবং |আর্কাইভের-ইউআরএল= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |archivedate= এবং |আর্কাইভের-তারিখ= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য); একের অধিক |url-status= এবং |ইউআরএল-অবস্থা= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)
  24. "Nigeria 0 - 1 Argentina"। ESPN FC। ২২ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  25. "Argentina brave heat to take gold"। বিবিসি স্পোর্ট। ২৩ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  26. "Lavezzi and Coloccini left out"। ESPN FC। ২০ মে ২০১০। ১৮ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  27. Glendenning, Barry (১৭ নভেম্বর ২০১০)। "Argentina 1-0 Brazil - as it happened"দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  28. "Argentina National Squad"। কোপা আমেরিকা। ৫ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 
  29. "Argentina ease past Albania"। ফিফা। ২১ জুন ২০১১। ৭ এপ্রিল ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জুন ২০১৩ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা