আখাউড়া পৌরসভা
আখাউড়া পৌরসভা বাংলাদেশের ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার অন্তর্গত একটি পৌরসভা।
আখাউড়া | |
---|---|
পৌরসভা | |
আখাউড়া পৌরসভা | |
বাংলাদেশে আখাউড়া পৌরসভার অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২৩°৫২′১৮″ উত্তর ৯১°১২′১৪″ পূর্ব / ২৩.৮৭১৬৭° উত্তর ৯১.২০৩৮৯° পূর্ব | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা |
উপজেলা | আখাউড়া উপজেলা |
প্রতিষ্ঠাকাল | ১২ ডিসেম্বর, ১৯৯৯ |
সরকার | |
• পৌর মেয়র | মোহাম্মদ তাকজিল খলিফা (আওয়ামী লীগ) |
আয়তন | |
• মোট | ৮.৩৩ বর্গকিমি (৩.২২ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩৬,২৬২ |
• জনঘনত্ব | ৪,৪০০/বর্গকিমি (১১,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৬১.৮% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৩৪৫০ |
ওয়েবসাইট | দাপ্তরিক ওয়েবসাইট |
আয়তন
সম্পাদনাআখাউড়া পৌরসভার আয়তন ৮.৩৩ বর্গ কিলোমিটার।[১]
জনসংখ্যার উপাত্ত
সম্পাদনা২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী আখাউড়া পৌরসভার জনসংখ্যা ৩৬,২৬২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৭,৮৫৫ জন এবং মহিলা ১৮,৪০৭ জন। মোট পরিবার ৭,৪৫৩টি।[২]
অবস্থান ও সীমানা
সম্পাদনাআখাউড়া উপজেলার উত্তরাংশে আখাউড়া পৌরসভার অবস্থান। আখাউড়া উপজেলা সদর এ পৌরসভায় অবস্থিত। এ পৌরসভার উত্তর আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন, পূর্বে আখাউড়া উত্তর ইউনিয়ন ও আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন, দক্ষিণে আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়ন এবং পশ্চিমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার বাসুদেব ইউনিয়ন অবস্থিত।
প্রতিষ্ঠাকাল
সম্পাদনাআখাউড়া উপজেলার আখাউড়া উত্তর ও আখাউড়া দক্ষিণ ইউনিয়নের কিছু অংশ নিয়ে ১৯৯৯ সালের ১২ ডিসেম্বর আখাউড়া পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়।[১]
প্রশাসনিক এলাকা
সম্পাদনাআখাউড়া পৌরসভা একটি 'ক' শ্রেণীর পৌরসভা।[১] এ পৌরসভার প্রশাসনিক কার্যক্রম আখাউড়া থানার আওতাধীন। এটি জাতীয় সংসদের ২৪৬নং নির্বাচনী এলাকা ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ এর অংশ। এ পৌরসভা ৯টি ওয়ার্ডে বিভক্ত। ওয়ার্ডভিত্তিক এ পৌরসভার এলাকাসমূহ হল:[৩][৪]
ওয়ার্ড নং | প্রশাসনিক এলাকা |
---|---|
১নং ওয়ার্ড | দুর্গাপুর (দামপাড়া) |
২নং ওয়ার্ড | টানপাড়া, উত্তর খড়মপুর, টেংরাপাড়া(খড়মপুর) |
৩নং ওয়ার্ড | আখাউড়া উত্তর-পূর্ব কর্নার, দক্ষিণ খড়মপুর, রেলওয়ে কুমারপাড়া কলোনী, রেলওয়ে পশ্চিম কলোনী, রেলওয়ে পূর্ব কলোনী (রেলওয়ে কলোনী) |
৪নং ওয়ার্ড | উত্তর আখাউড়া, মসজিদপাড়া, খালাজুড়া (আংশিক) (আর্দশপাড়া) |
৫নং ওয়ার্ড | বড় বাজার, দক্ষিণ আখাউড়া, পশ্চিম রাধানগর, সড়ক বাজার, মালদারপাড়া |
৬নং ওয়ার্ড | নারায়ণপুর, পূর্ব রাধানগর, কলেজপাড়া, খালাজুড়া (আংশিক) |
৭নং ওয়ার্ড | চন্দনসার, দেবগ্রাম শান্তিনগর, দক্ষিণ রাধানগর, সুবার পুকুর পাড়, উত্তর দেবগ্রাম, লালবাজার |
৮নং ওয়ার্ড | দক্ষিণ দেবগ্রাম |
৯নং ওয়ার্ড | পূর্ব দেবগ্রাম, তারাগন |
শিক্ষা ব্যবস্থা
সম্পাদনা২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী আখাউড়া পৌরসভার সাক্ষরতার হার ৮৭.৮%।[২]
যোগাযোগ ব্যবস্থা
সম্পাদনাআখাউড়া পৌরসভায় যোগাযোগের প্রধান সড়ক ঢাকা-আগরতলা সড়ক। সব ধরনের যানবাহনে যোগাযোগ করা যায়। এছাড়া রেল যোগেও ঢাকা, চট্টগ্রাম,সিলেট সহ দেশের বিভিন্ন জেলা শহর থেকে যাতায়াত করা যায়।[১]
নদ-নদী
সম্পাদনাআখাউড়া পৌরসভার পশ্চিম প্রান্ত দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে তিতাস নদী।[১]
দর্শনীয় স্থান
সম্পাদনা- আখাউড়া রেলওয়ে জংশন –– বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ রেলওয়ে জংশন।
- আখাউড়া স্মৃতি সৌধ
- কেন্দ্রীয় পৌর শহীদ মিনার
- খড়মপুর মাজার শরীফ
- তিতন শাহ (রহ.) মাজার (টানপাড়া)
- শের আলী শাহ (রহ.) মাজার (তারাগন)[১]
উল্লেখযোগ্য ব্যক্তি
সম্পাদনা- আবদুর রহমান –– বীর প্রতীক খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা।
জনপ্রতিনিধি
সম্পাদনা- পৌর মেয়র: মোহাম্মদ তাকজিল খলিফা[৫]
আরও দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২১ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ ক খ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার তথ্য উপাত্ত" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ১৩ নভেম্বর ২০১৪। সংগ্রহের তারিখ ২৮ নভেম্বর ২০১৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২২ নভেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৯।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাএই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |