হাবরা রেলওয়ে স্টেশন

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রেলওয়ে স্টেশন

হাবরা রেলওয়ে স্টেশন[১] শিয়ালদহ-বনগাঁ লাইনের একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন। এটি কলকাতা শহরতলির রেল ব্যবস্থার একটি অংশ। এটি হাবরা শহর ও বৃহত্তর হাবরার (হাবরা, অশকনগর-কল্যাণগর ও গুমা) প্রধান রেলওয়ে স্টেশন।


হাবরা
কলকাতা শহরতলী রেল
হাবড়া স্টেশনের প্রবেশ পথ
উচ্চতা১১ মিটার (৩৬ ফু)
পরিচালিতপূর্ব রেল
লাইনশিয়ালদহ-বনগাঁ লাইন
প্ল্যাটফর্ম
রেলপথ
নির্মাণ
গঠনের ধরনভূমিগত
পার্কিংহ্যাঁ
সাইকেলের সুবিধাহ্যাঁ
অন্য তথ্য
অবস্থাসক্রিয়
ভাড়ার স্থানপূর্ব রেল
বৈদ্যুতীকরণ১৯৬৩
পরিষেবা
পূর্ববর্তী স্টেশন   ভারতীয় রেলওয়ে   পরবর্তী স্টেশন
পূর্ব রেল
অবস্থান
মানচিত্র

এই স্টেশনের কোড হল এইচবি। এই স্টেশনটি হাবরা শহরে পরিষেবা প্রদান করে।

অবস্থান সম্পাদনা

 
হাবরা রেলওয়ে স্টেশনের বোড

এটি শিয়ালদহ রেলস্টেশন থেকে ৪৫ কিলোমিটার উত্তর পূর্বে অবস্থিত এবং পূর্ব রেলের শিয়ালদহ-বনগাঁ শাখা লাইনের বারাসাত থেকে ২৩ কিমি দূরে অবস্থিত। স্টেশনটি সমুদ্র সমতল থেকে ১১ মিটার উঁচু। গোবরডাঙা, ঠাকুরনগর এবং বনগাঁর স্থানীয় ট্রেনগুলি এই শহরটিকে শিয়ালদহ স্টেশন এবং সেই সাথে শিয়ালদহ-বনগাঁর শাখা লাইনের অন্যান্য স্টেশনগুলির সাথে সংযুক্ত করে। হাবড়া স্টেশন রোডটি সরাসরি এনএইচ ৩৫ (যশোর রোড) এর সাথে সংযুক্ত। এই স্টেশনটি বনগাঁ ও বারাসতের মধ্যকার অন্যতম একটি প্রধান রেলস্টেশন।

ইতিহাস সম্পাদনা

হাবড়া কলকাতা শহরতলি রেলওয়ের শিয়ালদহ–হাসনাবাদ–বনগাঁ–রানাঘাট লাইনে অবস্থিত। ১৮২৮-৮৪ সালে বেঙ্গল সেন্ট্রাল রেলওয়ে কোম্পানি বনগাঁ হয়ে দমদম থেকে খুলনার (বর্তমান বাংলাদেশে) মধ্যে সংযোগ লাইন নির্মিত করে।[২] ১৯৬৩-৬৪ সালে সিলাহ-দম দম-বারাসাত-অশোক নগর-বনগাঁও সেক্টরের লাইন বিদ্যুতায়িত করা হয়েছিল।[৩]

পরিকাঠামো সম্পাদনা

স্টেশনটিতে মোট ৩টি প্লাটফর্ম রয়েছে। এখানে সংরক্ষিত ও অসংরক্ষিত - উভয় প্রকার রেল টিকিট সংগ্রহের ব্যবস্থা রয়েছে। স্টেশনে পানীয় জলের ব্যবস্থা রয়েছে।

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "হাবরা,ছ'থন্টা বন্ধ ট্রেন চলাচল"আনন্দবাজার প্রত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৬ 
  2. "The Chronology of Railway development in Eastern Indian"। railindia। ১৬ মার্চ ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৭ 
  3. "History of Electrification"। IRFCA। সংগ্রহের তারিখ ২৮ আগস্ট ২০১৭