বন্দর থানা, চট্টগ্রাম
বন্দর বাংলাদেশের চট্টগ্রাম জেলার একটি মেট্রোপলিটন থানা। এটি চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের আওতাধীন।
বন্দর | |
---|---|
মেট্রোপলিটন থানা | |
চট্টগ্রাম বন্দর | |
বাংলাদেশে বন্দর থানা, চট্টগ্রামের অবস্থান | |
স্থানাঙ্ক: ২২°১৬′৪৭″ উত্তর ৯১°৪৭′২০″ পূর্ব / ২২.২৭৯৭২° উত্তর ৯১.৭৮৮৮৯° পূর্ব বন্দর ৩নং জেটি গেইট সংলগ্ন | |
দেশ | বাংলাদেশ |
বিভাগ | চট্টগ্রাম বিভাগ |
জেলা | চট্টগ্রাম জেলা |
শহর | চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন |
প্রতিষ্ঠাকাল | ৩০ নভেম্বর, ১৯৭৮ |
শাসক | চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ |
সরকার | |
• থানার কার্যনির্বাহক | মো. জাহিদুল কবির, অফিসার ইনচার্জ |
আয়তন | |
• মোট | ২০.০৪ বর্গকিমি (৭.৭৪ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ২,০৮,২৬০ |
• জনঘনত্ব | ১০,০০০/বর্গকিমি (২৭,০০০/বর্গমাইল) |
সাক্ষরতার হার | |
• মোট | ৭৫.৭% |
সময় অঞ্চল | বিএসটি (ইউটিসি+৬) |
পোস্ট কোড | ৪১০০ |
প্রশাসনিক বিভাগের কোড | ২০ ১৫ ২০ |
আয়তনসম্পাদনা
বন্দর থানার মোট আয়তন ২০.০৪ বর্গ কিলোমিটার (৪,৯৫২ একর)।[১]
প্রতিষ্ঠাকালসম্পাদনা
১৯৭৮ সালের ৩০ নভেম্বর হাটহাজারী উপজেলার কিছু অংশ ও আরো ৬টি থানা নিয়ে গঠিত হয় চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন, তন্মধ্যে বন্দর থানা অন্যতম।[২]
জনসংখ্যার উপাত্তসম্পাদনা
২০১১ সালের আদমশুমারি অনুযায়ী বন্দর থানার মোট জনসংখ্যা ২,০৮,২৬০ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১,০৫,৯১৯ জন এবং মহিলা ১,০২,৩৪১ জন। মোট পরিবার ৪২,২১৬টি।[১]
অবস্থান ও সীমানাসম্পাদনা
চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের পশ্চিমাংশে বন্দর থানার অবস্থান। এর উত্তরে হালিশহর থানা ও ডবলমুরিং থানা; পূর্বে ডবলমুরিং থানা, কর্ণফুলী নদী ও কর্ণফুলী থানা, দক্ষিণে ইপিজেড থানা ও পতেঙ্গা থানা এবং পশ্চিমে বঙ্গোপসাগর।
ইতিহাসসম্পাদনা
১৯৭১ সালে বন্দর থানায় মুক্তিযোদ্ধা নৌ-কমান্ড মাইন দিয়ে বেশ কিছু শত্রু জাহাজের ক্ষতি করে। মুক্তিযুদ্ধের শেষদিকে পাকসেনারা বন্দরে মাইন পেতে রাখে। যুদ্ধ পরবর্তী সময়ে পাকসেনাদের পেতে রাখা মাইন অপসারণ করতে গিয়ে বেশ কয়েকজন সোভিয়েত নৌসেনা নিহত হন।[২]
প্রশাসনিক এলাকাসম্পাদনা
চট্টগ্রাম বন্দর থানার আওতাধীন চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের এলাকাসমূহ হল:[২]
সংসদীয় আসনসম্পাদনা
সংসদীয় আসন | জাতীয় নির্বাচনী এলাকা[৩] | সংসদ সদস্য[৪][৫][৬][৭][৮] | রাজনৈতিক দল |
---|---|---|---|
২৮৮ চট্টগ্রাম-১১ | চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের ২৭নং দক্ষিণ আগ্রাবাদ, ২৮নং পাঠানটুলী, ২৯নং পশ্চিম মাদারবাড়ী, ৩০নং পূর্ব মাদারবাড়ী, ৩৬নং গোসাইলডাঙ্গা, ৩৭নং উত্তর মধ্য হালিশহর, ৩৮নং দক্ষিণ মধ্য হালিশহর, ৩৯নং দক্ষিণ হালিশহর, ৪০নং উত্তর পতেঙ্গা ও ৪১নং দক্ষিণ পতেঙ্গা ওয়ার্ড | এম আবদুল লতিফ | বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ |
আরও দেখুনসম্পাদনা
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ "ইউনিয়ন পরিসংখ্যান সংক্রান্ত জাতীয় তথ্য" (পিডিএফ)। web.archive.org। Wayback Machine। Archived from the original on ৮ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২০।
- ↑ ক খ গ "বন্দর থানা (চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন) - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org।
- ↑ "Election Commission Bangladesh - Home page"। www.ecs.org.bd।
- ↑ "বাংলাদেশ গেজেট, অতিরিক্ত, জানুয়ারি ১, ২০১৯" (পিডিএফ)। ecs.gov.bd। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। ১ জানুয়ারি ২০১৯। ২ জানুয়ারি ২০১৯ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "সংসদ নির্বাচন ২০১৮ ফলাফল"। বিবিসি বাংলা। ২৭ ডিসেম্বর ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ফলাফল"। প্রথম আলো। ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "জয় পেলেন যারা"। দৈনিক আমাদের সময়। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "আওয়ামী লীগের হ্যাটট্রিক জয়"। সমকাল। সংগ্রহের তারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮।