প্রবেশদ্বার:দিল্লি/নির্বাচিত ছবি/সংরক্ষণাগার

যদি আপনি এই প্রবেশদ্বারের মধ্যে পরিক্রমার জন্য একটি ছবি যোগ করতে চান, অনুগ্রহ করে

  • এই প্রবেশদ্বারের একটি উপপৃষ্ঠায় ছবি যোগ করুন, যেমন প্রবেশদ্বার:দিল্লি/নির্বাচিত ছবি/#, "#"-কে সাম্প্রতিক সর্বোচ্চের চেয়ে উপরের সংখ্যার সাথে প্রতিস্থাপন করে। উদাহরণ স্বরূপ, যদি ১০টি ছবি পরিক্রমায়, তাহলে আপনি ছবির সংখ্যা দ্বারা বানাবেন যা হলো ১১।
  • আসল প্রবেশদ্বারে সর্বাধিক সীমিত স্থিতিমাপে ছবিটিকে হালনাগাদ করবেন
  • ন্যায্য ব্যবহার কৃত ছবি যা স্বাধীন-অনুমতিতে মুক্তি প্রাপ্ত নয় (যেমন - পাবলিক ডোমেইন, গ্নু ফ্রি ডকুমেন্টেশান লাইসেন্স) তা দৃষ্টিশক্তি দ্বারা অপসারণ করা হবে

পরিক্রমায় ছবিসমূহ

সম্পাদনা
 
কুতুব মিনার

কুতুব মিনার (হিন্দি: क़ुतुब मीनार, উর্দু: قطب منار‎‎, ক্বতুব মীনার্‌ বা ক়ুতুব্‌ মীনার্‌) ভারতের নতুন দিল্লিতে অবস্থিত একটি স্তম্ভ বা মিনার, যা বিশ্বের সর্বোচ্চ ইটনির্মিত মিনার। দিল্লী সালতানাতের প্রথম শাসক কুতুবুদ্দিন আইবেকের আদেশে ১১৯৩ খ্রিস্টাব্দে কুতুব মিনারের নির্মাণকাজ শুরু হয় তবে ১৩৮৬ খ্রিস্টাব্দে মিনারের উপরের তলাগুলোর কাজ সম্পূর্ণ করেন ফিরোজ শাহ তুঘলক। কুতুব মিনার ইন্দো-ইসলামি স্থাপত্যের এক গুরুত্বপূর্ণ এবং অন্যতম প্রাচীন নিদর্শন।


 
লোদি উদ্যান

লোদি উদ্যান (হিন্দি: लोधी बाग़ লোধী বাগ়, উর্দু: لودھی باغ) ভারতের দিল্লি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের একটি ঐতিহাসিক উদ্যান। এই উদ্যানের আয়তন ৯০ একর (৩,৬০,০০০ মি), মহম্মদ শাহের সমাধিসৌধ, সিকন্দর লোদির সমাধিসৌধ, শিশ গুম্বাদ ও বড় গুম্বাদ এখানে অবস্থিত। এগুলি পঞ্চদশ শতাব্দীতে উত্তর ভারত এবং আধুনিক পাকিস্তানের আঞ্জাবখাইবার পাখতুনখোয়া শাসনকারী সৈয়দআফগান লোদি রাজবংশের (১৪৫১-১৫২৬) স্থাপত্য নিদর্শন। এখন আর্কিওলজিক্যাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়া (এএসআই) এই উদ্যানের রক্ষণাবেক্ষণ করে।


 
কর্তব্য পথ

কর্তব্য পথ (হিন্দি: कर्तव्य पथ, প্রতিবর্ণীকৃত: কর্তৱ্‌য়্‌অ পথ্, পূর্বনাম রাজপথ এবং কিংসওয়ে) হল আড়ম্বরপূর্ণ বৃক্ষরাশি ঘেরা একটি প্রশস্ত পথ যা ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লিতে অবস্থিত। রাস্তাটি রাষ্ট্রপতি ভবন থেকে বিজয় চক এবং ইন্ডিয়া গেট থেকে ধ্যানচাঁদ জাতীয় স্টেডিয়াম পর্যন্ত বিস্তৃত। পথটির উভয় দিকই বিশাল বনভূমি, খাল এবং বৃক্ষরাশি দ্বারা পরিবেষ্টিত। এটিকে ভারতের একটি গুরুত্বপূর্ণ পথ হিসাবে বিবেচনা করা হয় যেখানে ২৬ জানুয়ারি ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের বার্ষিক কুচকাওয়াজ হয়ে থাকে।