পঞ্চগড়

বাংলাদেশের মানব বসতি

পঞ্চগড় বাংলাদেশের সর্বউত্তরের একটি শহর। শহরটি উত্তরবঙ্গের রংপুর বিভাগে অবস্থিত পঞ্চগড় জেলার জেলা শহর। প্রশাসনিকভাবে শহরটি পঞ্চগড় জেলা এবং পঞ্চগড় সদর উপজেলার সদর দফতরকরতোয়া নদীর পাশে অবস্থিত এ শহরটি হিমালয় এতই কাছাকাছি অবস্থিত যে, মাঝেমাঝে এ শহরে দাঁড়িয়েই দেখা যায় হিমালয় পর্বত

পঞ্চগড়
শহরজেলা সদর
পঞ্চগড় বাংলাদেশ-এ অবস্থিত
পঞ্চগড়
পঞ্চগড়
বাংলাদেশে পঞ্চগড় শহরের অবস্থান
স্থানাঙ্ক: ২৬°২০′০৮″ উত্তর ৮৮°৩৩′০৮″ পূর্ব / ২৬.৩৩৫৫৫৬° উত্তর ৮৮.৫৫২৩২২° পূর্ব / 26.335556; 88.552322
দেশ বাংলাদেশ
বিভাগরংপুর বিভাগ
জেলাপঞ্চগড় জেলা
উপজেলাপঞ্চগড় সদর উপজেলা
সরকার
 • ধরনপৌরসভা
 • শাসকপঞ্চগড় পৌরসভা
আয়তন
 • মোট২২.০ বর্গকিমি (৮.৫ বর্গমাইল)
উচ্চতা৬০ মিটার (২০০ ফুট)
জনসংখ্যা (২০১১)
 • মোট৪৬,০৩৮
 • জনঘনত্ব২,১০০/বর্গকিমি (৫,৪০০/বর্গমাইল)
সময় অঞ্চলবাংলাদেশ সময় (ইউটিসি+৬)

ভৌগোলিক উপাত্ত

সম্পাদনা

শহরটির অবস্থানের অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমাংশ হল ২৬°২০′০৮″ উত্তর ৮৮°৩৩′০৮″ পূর্ব / ২৬.৩৩৫৫৫৬° উত্তর ৮৮.৫৫২৩২২° পূর্ব / 26.335556; 88.552322। সমুদ্রতল থেকে শহরটির গড় উচ্চতা ৪৭ মিটার। পঞ্চগড় ভূ-খন্ডের উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে ২২ টি নদী। পঞ্চগড় শহরের উপর দিয়ে বা আশেপাশে দিয়ে বয়ে যাওয়া নদীগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল চাওয়াই, করতোয়া, তালমা ও কুরম নদী । করতোয়া নদীটি পঞ্চগড় শহরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত, নদীটি ২০ কি.মি. দীর্ঘ।[]

প্রশাসন

সম্পাদনা

১৯৮৫ সালে পঞ্চগড় পৌরসভা গঠিত হয় যা ৯টি ওয়ার্ড এবং ৩৭টি মহল্লায় বিভক্ত । ২২ বর্গ কি.মি. আয়তনের পঞ্চগড় শহরের পুরো এলাকাই পঞ্চগড় পৌরসভা দ্বারা শাসিত হয়।[]

জনসংখ্যা

সম্পাদনা

বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১ অনুযায়ী পঞ্চগড় শহরের মোট জনসংখ্যা ৪৬,০৩৮ জন যার মধ্যে ২৩,৪৪৩ জন পুরুষ এবং ২২,৫৯৫ জন নারী। এ শহরের পুরুষ এবং নারী অনুপাত ১০৪:১০০। []

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "নদ-নদী"। ২০১৯-১১-২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৪ 
  2. "পৌরসভা সম্পর্কে"। ১৮ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৪ 
  3. "Urban Centers in Bangladesh"। Population & Housing Census-2011 [আদমশুমারি ও গৃহগণনা-২০১১] (পিডিএফ) (প্রতিবেদন)। জাতীয় প্রতিবেদন (ইংরেজি ভাষায়)। ভলিউম ৫: Urban Area Rport, 2011। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। মার্চ ২০১৪। পৃষ্ঠা ২৬৯। ২০১৯-০৪-১১ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১১-১৪