বাংলাদেশের আদমশুমারি ও গৃহগণনা ২০১১
আদমশুমারি ও গৃহগণনা ২০১১ বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত ৫ম আদমশুমারি, যা ১৫ মার্চ থেকে ১৯ মার্চ ২০১১ সালে ৫ দিন ব্যাপী অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ১০ বছর পর পর আদমশুমারি পরিচালনা করে থাকে। ২০১১ আদমশুমারি তিন পর্যায়ে সম্পন্ন হয়েছে— এক. মূল গণনা, দুই. পোস্ট এনুমারেশন চেক তিন. সাধারণ গণনা: একটি নির্দিষ্ট এলাকা যাচাই। ১৬ জুলাই ২০১১ সালে আদমশুমারির প্রাথমিক প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়।[১] প্রতিবেদন অনুসারে বাংলাদেশের জনসংখ্যা ছিল ১৪,২৩,১৯,০০০ জন[২], জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১৪.৪% এবং বার্ষিক জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ১.৩৪%। ১৫ বছরের ঊর্ধ্ব নারী-পুরুষের স্বাক্ষরতা হার ছিল ৫৩.০%।
আদমশুমারি ও গৃহগণনা ২০১১ | ||
---|---|---|
| ||
সাধারণ তথ্য | ||
দেশ | বাংলাদেশ | |
ফলাফল | ||
মোট জনসংখ্যা | ১৪,৯৭,৭২,৩৬৪ ( ১৪.৯৭%) | |
সর্বাধিক জনবহুল বিভাগ | ঢাকা বিভাগ (৪,৭৪,২৪,৪১৮) | |
সর্বনিম্ন জনবহুল বিভাগ | বরিশাল বিভাগ (৮৩,২৫,৬৬৬) |
আদমশুমারি
সম্পাদনাযুগ্ম সচিব মোঃ শাহজাহান আলী মোল্লা ২০১১ আদমশুমারির মহাপরিচালক ছিলেন। পূর্বের মত এবারেও আদমশুমারির তথ্য ইংরেজিতে নথিভূক্ত করা হয়, যদিও তথ্য সংগ্রহের ভাষা ছিল বাংলা। ২০১১ সালে, বাংলাদেশ ও ভারত তাদের সীমান্ত এলাকায় প্রথম বারের মত যৌথভাবে আদমশুমারি পরিচালনা করে।[৩]
২০১১ আদমশুমারির প্রাথমিক ফল প্রকাশের প্রায় এক বছর পর ২০১২ সালের ১৬ জুলাই চূড়ান্ত ফলাফল প্রকাশিত হয়।[৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "বাংলাদেশের জনসংখ্যা ১৪ কোটি ২৩ লাখ"। www.prothom-alo.com। প্রথম আলো। ১৭ জুলাই ২০১১। ২০১৭-০৫-০১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৭।
- ↑ Population & Housing Census-2011 (পিডিএফ) (প্রতিবেদন) (ইংরেজি ভাষায়)। ঢাকা: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো। এপ্রিল ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "আমরা কোন দেশের নাগরিক?"। বাংলাদেশ প্রতিদিন। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "জনসংখ্যা ১৫ কোটি ২৫ লাখ"। যায় যায় দিন। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৭।