চাল
চাল বা চাউল হলো ধানের শস্যল অংশ। ধান থেকে চাল উৎপাদন করা হয়। পরিমিত পানিতে চাল ফুটিয়ে ভাত রান্না করা হয়, যা ভারত , বাংলাদেশ ও পাকিস্তানসহ বিশ্বের অনেক দেশের প্রধান খাদ্যশস্য।
![]() | |
প্রতি ১০০ গ্রাম (৩.৫ আউন্স)-এ পুষ্টিমান | |
---|---|
শক্তি | ১,৫২৭ কিজু (৩৬৫ kcal) |
৮০ g | |
চিনি | ০.১২ g |
খাদ্য আঁশ | ১.৩ g |
০.৬৬ g | |
৭.১৩ g | |
ভিটামিন | পরিমাণ দৈপ%† |
থায়ামিন (বি১) | ৬% ০.০৭০১ মিগ্রা |
রিবোফ্লাভিন (বি২) | ১% ০.০১৪৯ মিগ্রা |
নায়াসিন (বি৩) | ১১% ১.৬২ মিগ্রা |
প্যানটোথেনিক অ্যাসিড (বি৫) | ২০% ১.০১৪ মিগ্রা |
ভিটামিন বি৬ | ১৩% ০.১৬৪ মিগ্রা |
খনিজ | পরিমাণ দৈপ%† |
ক্যালসিয়াম | ৩% ২৮ মিগ্রা |
লৌহ | ৬% ০.৮০ মিগ্রা |
ম্যাগনেসিয়াম | ৭% ২৫ মিগ্রা |
ম্যাঙ্গানিজ | ৫২% ১.০৮৮ মিগ্রা |
ফসফরাস | ১৬% ১১৫ মিগ্রা |
পটাশিয়াম | ২% ১১৫ মিগ্রা |
জিংক | ১১% ১.০৯ মিগ্রা |
অন্যান্য উপাদান | পরিমাণ |
পানি | ১১.৬১ g |
| |
†প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য মার্কিন সুপারিশ ব্যবহার করে শতাংশ অনুমান করা হয়েছে। উৎস: ইউএসডিএ ফুডডাটা সেন্ট্রাল |

নানা প্রকার চাল
সম্পাদনাধান থেকে খোসা/কুড়া/তুষ ছাড়িয়ে চাল বানাবার বিভিন্ন পদ্ধতি অনুসারে
সম্পাদনাঢেঁকি ব্যবহার করে ধান ভেঙ্গে এই ঢেঁকি ছাঁটা চাল তৈরি কর হয়।
সিদ্ধ চাল
সম্পাদনাধান সিদ্ধ করে শুকিয়ে যে ধান ভাংগানো হয়,সেই চাল কে সিদ্ধ চাল বলে। বাজার ব্যবস্থায় এই চাল আমরা ক্রয় করে থাকি।
আতপ/আলো চাল
সম্পাদনাধান রোদে শুকিয়ে,স্বেদ্ধ না করে যে ধান থেকে চাল প্রস্তত করা হয় তাকে আতপ চাল বলা হয়। মূলত এই চাল প্রস্তত এর উদ্দেশ্য হল আমাদের বাংলা সংস্কৃতির অংশ হিসেবে পালা পার্বণে,নবান্নে বিভিন্ন পিঠা পুলী তৈরীতে এই চালের ব্যাবহার হয়ে থাকে।
ধানের জাত ও চালের গড়ন অনুসারে
সম্পাদনাসুগন্ধি চাল
সম্পাদনাক্ষুদ/খুদ
সম্পাদনাধানের ভ্রুণ: চালের এক প্রান্তে আলগা ভাবে লেগে থাকা সাদা টুকরো। ভাংগা চাল, অর্ধেক বা পুরো কালো চাল [মরা চাল], চাল ঝেরে পরিষ্কার করার পর অবশিষ্ট চাল এগুলোকে বলে খুদ।
চাল হতে প্রস্তুত খাদ্য
সম্পাদনাশুকনো: মুড়ি, খই, চালভাজা, চিড়া
সিদ্ধ: ভাত, পায়েস, ক্ষীর, ফিরণি, জর্দা, ইড়ি আপ্পম (মালয়ালি খাবার)
চালগুঁড়া হতে প্রস্তুত খাদ্য
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- ↑ Pazuki, Arman & Sohani, Mehdi (২০১৩)। "Phenotypic evaluation of scutellum-derived calluses in 'Indica' rice cultivars" (পিডিএফ)। Acta Agriculturae Slovenica। 101 (2): 239–247। ডিওআই:10.2478/acas-2013-0020। ফেব্রুয়ারি ৩, ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২, ২০১৪।
Pazuki, Arman & Sohani, Mehdi (২০১৩)। "Phenotypic evaluation of scutellum-derived calluses in 'Indica' rice cultivars" (পিডিএফ)। Acta Agriculturae Slovenica। 101 (2): 239–247। ডিওআই:10.2478/acas-2013-0020। ফেব্রুয়ারি ৩, ২০১৪ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ফেব্রুয়ারি ২, ২০১৪।
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |