গোলাম মোস্তফা আহমেদ সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যাওয়ার পর মার্চ ২০১৮ সালে পুনরায় উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় এবং তাতে জাতীয় পার্টির শামীম হায়দার পাটোয়ারী বিজয়ী হন।
গাইবান্ধা-১ আসনের সংসদ সদস্য মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন ৩১ ডিসেম্বর ২০১৬ তারিখে নিহত হলে আসনটি শুন্য হয়। ২০১৭ সালের ২২ মার্চ উপনির্বাচনে গোলাম মোস্তফা আহমেদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। নির্বাচনে মোস্তফা ৯০ হাজার ১৭১ ভোট এবং জাতীয় পার্টির ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী ৬০ হাজার ১০০ ভোট পেয়েছে। এছাড়াও জাতীয় পার্টি (মঞ্জু)র প্রার্থী ওয়াহিদুজ্জামান সহ আরও চারজন প্রার্থী ছিল।
সাধারণ নির্বাচন ১৯৯১: গাইবান্ধা-১[১১]
|
দল
|
প্রার্থী
|
ভোট
|
%
|
±%
|
|
জাতীয় পার্টি
|
হাফিজুর রহমান প্রামাণিক
|
২৮,৭৭৬
|
২৭.৫
|
|
|
জামায়াতে ইসলামী
|
আব্দুল আজিজ
|
২২,৭৩২
|
২১.৭
|
|
|
আওয়ামী লীগ
|
গোলাম মোস্তফা আহমেদ
|
১৯,৬৬০
|
১৮.৮
|
|
|
জাতীয় জনতা পার্টি ও গণতান্ত্রিক ঐক্য জোট
|
সৈয়দ আবুল হোসেন খাজা
|
১০,১২৮
|
৯.৭
|
|
|
স্বতন্ত্র
|
আব্দুস সাত্তার সরকার
|
৫,৪৬৬
|
৫.২
|
|
|
বিএনপি
|
জাহাঙ্গীর আলম
|
৪,৬১৬
|
৪.৪
|
|
|
বাংলাদেশ জনতা পার্টি
|
আব্দুল হাই মন্ডল
|
৪,৪৩৯
|
৪.২
|
|
|
স্বতন্ত্র
|
মোসাদ্দেক হোসেন খান
|
২,৯৬৭
|
২.৮
|
|
|
ইসলামী ঐক্য জোট
|
কাজী মোসলেম আলী
|
২,৭১৪
|
২.৬
|
|
|
বাংলাদেশ মুসলিম লীগ (কাদের)
|
মশিহর রহমান
|
১,৬২৫
|
১.৬
|
|
|
জাকের পার্টি
|
এমএ আওয়াল
|
৭২৭
|
০.৭
|
|
|
ওয়ার্কার্স পার্টি
|
সাদেকুল ইসলাম দুলাল
|
৬২৭
|
০.৬
|
|
|
স্বতন্ত্র
|
আজগার আলী খান
|
২৫০
|
০.২
|
|
সংখ্যাগরিষ্ঠতা
|
৬,০৪৪
|
৫.৮
|
|
ভোটার উপস্থিতি
|
১,০৪,৭২৭
|
৪৬.৩
|
|
|
জাতীয় পার্টি নির্বাচনী এলাকা ধরে রাখে
|
উদ্ধৃতি ত্রুটি: <references> -এ সংজ্ঞায়িত "1988results" নামসহ <ref> ট্যাগ পূর্ববর্তী লেখায় ব্যবহৃত হয়নি।
|