কে আপন কে পর (২০১১-এর চলচ্চিত্র)
কে আপন কে পর ২০১১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। ছায়াছবিটি পরিচালনা করেছেন পরিচালক জুটি শাহিন-সুমন। চিত্রনায়ক অমিত হাসানের প্রযোজনা সংস্থা 'টেলিভিউ' ছায়াছবিটি প্রযোজনা করেছে। এটিই নায়ক অমিত হাসান প্রযোজিত প্রথম ছবি।[১] এতে বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করছেন অমিত হাসান, অপু বিশ্বাস[২], আলমগীর, ববিতা, মিজু আহমেদ, মিশা সওদাগর, বিপ্লব।
কে আপন কে পর | |
---|---|
পরিচালক | শাহিন-সুমন |
প্রযোজক | অমিত হাসান |
শ্রেষ্ঠাংশে | |
সুরকার | আলম খান |
পরিবেশক | আরটিভি |
মুক্তি | ২ ডিসেম্বর ২০১১ |
দেশ | বাংলাদেশ |
ভাষা | বাংলা |
কাহিনী সংক্ষেপসম্পাদনা
শ্রেষ্ঠাংশেসম্পাদনা
- অমিত হাসান
- অপু বিশ্বাস
- আলমগীর
- ববিতা
- মিজু আহমেদ
- মিশা সওদাগর
- বিপ্লব
- শিউলি শিলা
- শাকিব খান - বিশেষ উপস্থিতি[৩]
নেপথ্য নির্মাণসম্পাদনা
কে আপন কে পর চলচ্চিত্রটির শুটিং শুরু হয় ২০০৮ সালের ২৭ জানুয়ারি এফডিসির দুই নম্বর ফ্লোরে।[১] চলচ্চিত্রটির মিডিয়া পার্টনার বাংলাদেশী টেলিভিশন চ্যানেল আরটিভি। ২০১১ সালের ৮ অক্টোবর হোটেল সোনারগাঁওয়ে আরটিভির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ আশিক রহমানের সাথে চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করেন প্রযোজনা সংস্থা 'টেলিভিউ’-এর স্বত্বাধিকারী অমিত হাসান ও এসএম এরশাদ হোসেন রানা।[৪]
মুক্তিসম্পাদনা
কে আপন কে পর চলচ্চিত্রটি ২১ টি প্রিন্ট নিয়ে ২০১১ সালের ২ ডিসেম্বর সারাদেশে মুক্তি পায়। ঈদুল ফিতরে আরটিভিতে ছায়াছবিটির ওয়ার্ল্ড টেলিভিশন প্রিমিয়ার হয়।[৫]
সঙ্গীতসম্পাদনা
কে আপন কে পর চলচ্চিত্রের সঙ্গীত পরিচালনা করেছেন আলম খান। গীত রচনা করেছেন কবির বকুল। জমকালো এই সন্ধায় গানে একসঙ্গে প্রায় অর্ধশত অভিনেতা অভিনেত্রী অংশগ্রহণ করেন। এছাড়াও শফিক তুহিনের 'এর বেশি ভালোবাসা যায় না' জনপ্রিয়তা পেলে গানটি এই ছবিতে দৃশ্যায়ন করা হয়।[৫]
গানের তালিকাসম্পাদনা
নং | গানের শিরোনাম | কণ্ঠশিল্পী | পর্দায় শিল্পী |
---|---|---|---|
১ | এর বেশি ভালোবাসা যায় না | শফিক তুহিন | অমিত হাসান ও অপু বিশ্বাস |
২ | জমকালো এই সন্ধায় | এন্ড্রু কিশোর | অমিত হাসান ও অন্যান্য |
পুরস্কারসম্পাদনা
সমালোচনাসম্পাদনা
২০১১ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়ার পর বিতর্ক শুরু হয় পুরস্কারের বৈধতা নিয়ে। পরিচালক জুটি শাহিন-সুমন পরিচালিত এই চলচ্চিত্রটি ভারতের স্বর্গ ও কলকাতার অন্নদাতা চলচ্চিত্রের পুনঃনির্মাণ হওয়া সত্ত্বেও আলমগীর জুরি বোর্ডের সদস্য হওয়ায় শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেতা ও শ্রেষ্ঠ পার্শ্বচরিত্রে অভিনেত্রীর পুরস্কার জিতে নিলে এ বিতর্কের সৃষ্টি হয়।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ ক খ "প্রযোজনায় অমিত হাসান"। বিডিনিউজ। ২৮ জানুয়ারি ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "অমিত হাসানের সঙ্গে অপুর ছবি"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ৯ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ঢাকাই ছবির যত অতিথি শিল্পী"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-১২-১০।
- ↑ "ছবিঘরের গল্প"। দৈনিক সমকাল। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৩ অক্টোবর ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ "এ সপ্তাহে মুক্তি পেয়েছে শাহীন-সুমনের চলচ্চিত্র 'কে আপন কে পর'"। বিজবিডিনিউজ। ৬ ডিসেম্বর ২০১১। ৮ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
- ↑ "জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০১১ ঘোষণা"। দৈনিক আমার দেশ। ঢাকা, বাংলাদেশ। ১৪ জানুয়ারি ২০১৩। ৭ জুন ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মার্চ ২০১৬।
বহিঃসংযোগসম্পাদনা
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। |