কুষ্টিয়া পৌরসভা
বিশ্বকোষীয় পর্যায়ে যেতে এই নিবন্ধে আরো বেশি অন্য নিবন্ধের সাথে সংযোগ করা প্রয়োজন। |
কুষ্টিয়া পৌরসভা বাংলাদেশের মধ্য-দক্ষিণের শহর কুষ্টিয়ার স্থানীয় সরকার সংস্থা। কুষ্টিয়া পৌরসভা ১৮৬৯ সালে প্রতিষ্ঠত হয়। কুষ্টিয়া বাংলাদেশের ২য় বৃহত্তম পৌরসভা। বর্তমানে এটি ক শ্রেণীর পৌরসভা (বাংলাদেশে ক, খ, গ তিন শ্রেণীর পৌরসভা বিদ্যমান)। এর আয়তন প্রায় ৪৩ বর্গ কিলোমিটার, এবং জনসংখ্যা ৩,৫০,০৬৬জন। এটি ২১টি ওয়ার্ডে বিভক্ত।
ইতিহাসসম্পাদনা
১৮৬১ সালে পাবনা জেলার অধীনে কুষ্টিয়া মহকুমা গঠিত হয়েছিল। ১৮৬৯ সালের ১লা এপ্রিল তৎকালীন ব্রিটিশ শাসনামলে কুষ্টিয়া পৌরসভা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। ১৯৮১ সালে প্রতিষ্ঠার একশত বছরেরও বেশি সময় পর পৌরসভাকে সম্প্রসারিত করা হয়।[১]
এলাকাসমূহসম্পাদনা
মজমপুর, কমলাপুর,থানাপাড়া, হাউজিং, আমলাপাড়া,কুঠিপাড়া,আড়ুয়াপাড়া,মিলপাড়া, কালিশংকরপুর, কোর্টপাড়া, বড় বাজার, রাজার হাট,টালিপাড়া,ইদগাহপাড়া,মঙ্গলবাড়িয়া, বাড়াদী, জুগিয়া, বারখাদা, জগতি,হরিশংকরপুর, লাহিনী বটতলা, মোল্লাতেঘরিয়া,চৌড়হাস,বটতৈল, স্টেডিয়ামপাড়া, নারিকেলতলা, ফুলতলা, কদমতলা, পেয়ারাতলা, জামতলা,কাটাইখানা মোড়, কলেজ মোড়, হসপিটাল মোড়, থানা মোড়, বাবর আলী গেট, সিঙ্গার মোড়,চালের বর্ডার, ছয় রাস্তার মোড়,বঙ্গবন্ধু চত্বর, ঝাউতলা, কাস্টমস মোড়, জেলখানার মোড়,ডিসি কোর্ট,পুলিশ লাইন, পিটিআই রোড,নিশান মোড়, বজলুর মোড়, ঘোড়ার ঘাট,আলোকদিয়া,রক্সি গলি,ইবি ক্লাব গলি, মার্কাজ মসজিদ গলি,সোনার বাংলা মসজিদ,র্যাব গলি,উপজেলা মোড়, সাদ্দাম বাজার,বিআরবি, কুমারগাড়া এবং এনএস রোড।
তথ্যসূত্রসম্পাদনা
- ↑ "কুষ্টিয়া জেলা"। জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-২৬।