আল সালেহ মসজিদ

ইয়েমেনের মসজিদ

আল সালেহ মসজিদ (আরবি: جَامِع الصَّالِح) হলো সানায় অবস্থিত ইয়েমেনের বৃহত্তম মসজিদ। এটি সানা শহরের দক্ষিণ প্রান্তে, আল সাবিন মা ও শিশু হাসপাতালের দক্ষিণে অবস্থিত। ২০০৮ খ্রিষ্টাব্দের নভেম্বর মাসে ইয়েমেনের রাষ্ট্রপতি আলী আবদুল্লাহ সালেহ মসজিদটির উদ্বোধন করেন। পরবর্তীতে প্রয়াত এই রাষ্ট্রপতির নামে মসজিদটির নামকরণ করা হয় “আল সালেহ মসজিদ”।[২] মসজিদটির আয়তন ২৭,৩০০ বর্গমিটার (২,৯৪,০০০ বর্গফুট)। এর কেন্দ্রীয় হলের আয়তন ১৩,৫৯৬ বর্গমিটার (১,৪৬,৩৫০ বর্গফুট), যার ধারণক্ষমতা প্রায় ৪৪,০০০ জন।[৩] মসজিদটির নির্মাণে প্রায় ৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয় হয়।[১][৪] মসজিদটি অমুসলিমদের জন্য উন্মুক্ত হওয়ায়, পর্যটকেরা প্রায়ই মসজিদটিতে ঘুরতে আসেন এবং এভাবে মধ্যপন্থী ইসলামের প্রচার ঘটে। মসজিদটির সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশের পাশাপাশি বোমা-অনুসন্ধানকারী কুকুরও রয়েছে। রাষ্ট্রপতি আলী আবদুল্লাহ সালেহের মৃত্যুর পর ডিসেম্বরের শুরুতে হুতি–সালেহ বিভক্তি দেখা দেওয়ায়, হুতি নেতৃত্বাধীন কর্তৃপক্ষ মসজিদটির নাম “আল সালেহ মসজিদ” থেকে “দ্য পিপলস মসজিদ” নামকরণের সিদ্ধান্ত নিয়েছিল।[৫]

আল সালেহ মসজিদ
جَامِع الصالح
ধর্ম
অন্তর্ভুক্তিইসলাম
নেতৃত্বহুতি
পবিত্রীকৃত বছরনভেম্বর ২০০৮
অবস্থাসক্রিয়
অবস্থান
অবস্থানসানা, ইয়েমেন
স্থানাঙ্ক১৫°১৯′৩২.৮৮″ উত্তর ৪৪°১২′২৭.৭২″ পূর্ব / ১৫.৩২৫৮০০০° উত্তর ৪৪.২০৭৭০০০° পূর্ব / 15.3258000; 44.2077000
স্থাপত্য
ধরনমসজিদ
স্থাপত্য শৈলীইয়েমেনি বা হিমিয়ার স্থাপত্যশৈলী
নির্মাণ ব্যয়৬০ মিলিয়ন মার্কিন ডলার[১]
বিনির্দেশ
ধারণক্ষমতা৪৪,০০০
উচ্চতা (সর্বোচ্চ)১০০ মিটার
গম্বুজসমূহ
গম্বুজের উচ্চতা (বাহিরে)২০.৩৫ মিটার (৬৬.৮ ফু) এর ৪টি
গম্বুজের উচ্চতা (ভেতরে)কেন্দ্রেরটি ৩৯.৬ মিটার (১৩০ ফু)
গম্বুজের ব্যাস (বাহিরে)১৩.৬ মিটার (৪৫ ফু)
গম্বুজের ব্যাস (ভেতরে)২৭.৪ মিটার (৯০ ফু)
মিনার
মিনারের উচ্চতা১০০ মিটার (৩৩০ ফু)
উপাদানসমূহশক্তিশালী সিমেন্টের তৈরি কংক্রিটের সাথে অন্যান্য স্থানীয় উপকরণ

ইতিহাস সম্পাদনা

২০০৭ সালে নির্মাণাধীন মসজিদ

২০০৮ সালে আল সালেহ মসজিদটির নির্মাণ-প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়। ইয়েমেনের চরম আর্থ-সামাজিক দুরবস্থার মধ্যেও বিপুল অর্থব্যয়ে মসজিদটির নির্মাণের জন্য রাষ্ট্রপতি সালেহ ব্যাপক সমালোচনার সম্মুখীন হন। জাতিসংঘের প্রাক্কলন অনুযায়ী, সেসময় দেশটিতে ৪২% জনগণ দারিদ্র্যসীমার নিচে বসবাস করছিলেন এবং তাদের প্রতি পাঁচজনে একজন অপুষ্টির শিকার ছিলেন। মসজিদটির নির্মাণ চলাকালেও বেশ কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটে। বেশ কয়েকবার মসজিদের মিনারগুলো ভেঙে পড়ে এবং এর ফলে কিছু লোক মারাও যান। এই ঘটনার পর মসজিদের জন্য নির্ধারিত সেই ভূখণ্ডটিতে ইসলামি কলেজ ও মসজিদ-পার্শ্ববর্তী বাগান নির্মাণ করা হয়।[৬] এছাড়াও কথিত আছে যে, মসজিদটির নির্মাণে অর্থ প্রদানের জন্য স্থানীয় ব্যবসায়ী হায়ল সাইদকে ব্যবসায়িক লাইসেন্স প্রত্যাহার ও বাতিল করার হুমকি দেওয়া হয়েছিল।[৬]

২০১৭ খ্রিষ্টাব্দের ডিসেম্বর মাসে হুতি ও সালেহপন্থী বাহিনীর মধ্যে বিরোধ চলাকালীন মসজিদটি যুদ্ধক্ষেত্রে পরিণত হয়।[৭] সেসময় সানায় গুজব ছড়িয়ে পড়ে যে, হুতিরা মসজিদের গম্বুজকে সবুজ করে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে।[৮]

ইয়েমেনের মুদ্রার এক পিঠে আল সালেহ মসজিদের চিত্র রয়েছে। এটি ২০০৯ খ্রিষ্টাব্দে জারিকৃত ২৫০ রিয়ালের নোটের একপাশে মসজিদের চিত্র দেখা যায়।[৯]

নির্মাণ ও স্থাপত্যশৈলী সম্পাদনা

মসজিদটি নির্মাণে বিভিন্ন রকমের পাথর বা শিলা ব্যবহার করা হয়েছে। এর মধ্যে আগ্নেয়গিরিজাত কালো ব্যাসল্ট শিলার পাশাপাশি লাল, কালো ও সাদা রঙের চুনাপাথর অন্যতম।[১০] মসজিদ ভবনের সৌন্দর্য এবং স্থাপত্যের বিশালতার জন্য একে কখনো কখনো মক্কায় অবস্থিত মসজিদুল হারামের সাথে তুলনা করা হয়।[৬][১১] আল সালেহ মসজিদ ইয়েমেনি ও ইসলামি স্থাপত্যশৈলীর সংমিশ্রণে নির্মিত। মসজিদটির গঠনশৈলীকে অনেকসময় “হিমিয়ার স্থাপত্যশৈলী” হিসেবেও উল্লেখ করা হয়।[২]

আল সালেহ মসজিদের মূল ভবনের ছাদ কাষ্ঠনির্মিত। মসজিদে মোট সাতটি সুসজ্জিত গম্বুজ রয়েছে।[১২] এর মধ্যে পাঁচটি গম্বুজ মূল ভবনের ছাদে অবস্থিত। প্রধান গম্বুজটির ব্যাস ২৭.৪ মিটার (৯০ ফুট) ও উচ্চতা ৩৯.৬ মিটার (১৩০ ফুট)। অন্য চারটি গম্বুজের প্রতিটির ব্যাস ১৫.৬ মিটার (৫১ ফুট) ও উচ্চতা ২০.৩৫ মিটার (৬৬.৮ ফুট)। মসজিদের রঙিন কাচ-লাগানো জানালাগুলোকে স্থানীয়ভাবে “কামারিয়াহ” বলা হয়। মসজিদটির পনেরটি কাষ্ঠনির্মিত দরজার মধ্যে দশটি পূর্ব ও পশ্চিম দিকে এবং পাঁচটি দক্ষিণে ইসলামি মহাবিদ্যালয় ও অজুখানার দিকে অবস্থিত।[৩] মসজিদের দরজাগুলোর উচ্চতা ২২.৮৬ মিটার (৭৫.০ ফুট)। এগুলোতে তামা দিয়ে নকশা খোদাই করা হয়েছে। মসজিদের মোট ছয়টি মিনারের মধ্যে চারটির উচ্চতা ১৬০ মিটার (৫২০ ফুট)।[১৩]

মসজিদের অভ্যন্তরে মেঝে থেকে ছাদ পর্যন্ত উচ্চতা ২৪ মিটার (৭৯ ফুট)।[২][১৪][৩] মসজিদের দেয়ালে মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ কুরআনের আয়াত খোদাই করা হয়েছে।[৩] মেঝের কার্পেটগুলোতে সূক্ষ্ম নকশা ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। ভবনের বিশালাকার ঝাড়বাতিগুলোতেও ফুলেল ও বর্ণিল নকশা বিদ্যমান। তিনতলাবিশিষ্ট ভবনটিতে কুরআন শিক্ষার জন্য একটি মহাবিদ্যালয়ের পাশাপাশি একটি গ্রন্থাগার এবং দুই ডজনের অধিক শ্রেণিকক্ষ রয়েছে।[১৩] শ্রেণিকক্ষগুলো অন্তত ৬০০ শিক্ষার্থী ধারণ করতে পারে।[১০] মসজিদে মহিলাদের জন্য তিনটি বৃহৎ কক্ষ রয়েছে।[১০] মসজিদের একটি ছোট হল বা কক্ষে প্রায় ২,০০০ জন মহিলার স্থান-সংকুলান হয়।[১৫]

মসজিদটিতে আধুনিক কেন্দ্রীয় শীতাতপ ও শব্দ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থার পাশাপাশি ভবনের সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য বোমা-অনুসন্ধানকারী কুকুরও রয়েছে। ভবনটিতে সারারাত আলোকসজ্জা করার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে।[১২] স্থানীয় পরিবেশক আল-জাগিরের মাধ্যমে থোর্ন লাইটিং ইন্টারন্যাশনাল মসজিদের আলোকসজ্জার ঠিকাদারি লাভ করেন।[১৬] ভবনের পুরকৌশল ও যন্ত্রকৌশলের ঠিকাদারি লাভ করে দিয়াহ ইন্টারন্যাশনাল নামক একটি প্রতিষ্ঠান। এছাড়া সোডাকো ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কন্ট্রাক্টিং নামক প্রতিষ্ঠানও ভবনটির নির্মাণকাজে জড়িত ছিল।[১৭]

ভূমির ব্যবস্থাপনা সম্পাদনা

আল সালেহ মসজিদ রাষ্ট্রপতি ভবনের নিকটে, দেশের বৃহত্তম কুচকাওয়াজ ক্ষেত্র আল-সাবিন স্কয়ারে অবস্থিত।[১০] স্থানীয়ভাবে সুপরিচিত বাইত জুহরার পরিবারের কাছ থেকে অধিকৃত বিশাল জমিতে মসজিদটি নির্মিত হয়। কথিত আছে যে, জুহরা মসজিদের জন্য স্বল্পমূল্যে জমি বিক্রি করতে অস্বীকার করেন এবং ফলশ্রুতিতে তার বড় ছেলেকে অপহরণ করা হয়। তিন মাস পর তিনি জমিটি স্বল্পমূল্যে বিক্রি করতে রাজি হলে, তার ছেলেকে মুক্তি দেওয়া হয়।[১১] মসজিদের নিকটেই বিনোদনের জন্য “ফানসিটি” নামে একটি উদ্যান রয়েছে।[১৮] বিস্তৃত উদ্যান, সবুজ প্রাঙ্গণ এবং হাজার হাজার যানবাহনের জন্য সুপরিকল্পিত পার্কিং-ব্যবস্থা মসজিদটির সমন্বিত ও পরিকল্পিত পরিষেবার অংশ।[৩]

উপস্থিতি সম্পাদনা

আল সালেহ মসজিদে পরিদর্শন ও পর্যটন সকল ধর্মের মানুষের জন্য উন্মুক্ত হওয়ায়, এখানে নিয়মিত অনেক মানুষের সমাগম ঘটে।[১৯] এভাবে মানুষের মধ্যে মসজিদটি মধ্যপন্থী ইসলামের প্রচার করে বলে ধরা হয়।[২০] আল কায়েদার প্রভাবের বিপরীতে এটিকে মসজিদের একটি ইতিবাচক বৈশিষ্ট্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।[১৮] মহিলারা মসজিদের কেন্দ্রীয় কক্ষ থেকে পৃথক একটি পরিবেষ্টিত জায়গায় প্রার্থনা করেন।[২][৩] আল সালেহ মসজিদই হলো ইয়েমেনের একমাত্র মসজিদ, যেখানে নামাজ আদায়কারী ও পরিদর্শনকারীদের নজরদারি করার জন্য আলাদা পুলিশ ও বোমা-অনুসন্ধানকারী কুকুর ব্যবহার করা হয়। মসজিদের মূল প্রার্থনা অনুষ্ঠান জাতীয় টেলিভিশন নেটওয়ার্কে সম্প্রচারের মাধ্যমে সরাসরি দর্শকদের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়।[২১]

আরও দেখুন সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "Yemen's new $60m mosque" [ইয়েমেনের নতুন ৬০ মিলিয়ন ডলার মসজিদ] (ইংরেজি ভাষায়)। ২৪ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ 
  2. "আল সালেহ মসজিদ"ইয়েমেন পর্যটনের দাপ্তরিক ওয়েবসাইট। ৮ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ 
  3. "Al-Saleh Mosque in Yemen"ইসলামিক আর্টস অর্গানাইজেশন। ২৮ মার্চ ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ 
  4. "Al-Saleh Mosque, Sana'a, Yemen"ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক। ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২০ 
  5. "Sana'a largest mosque no longer named after Saleh"এএমএন - আল-মাসদার নিউজ | المصدر نيوز (ইংরেজি ভাষায়)। ৭ ডিসেম্বর ২০১৭। ২৮ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ডিসেম্বর ২০২০  অজানা প্যারামিটার |অনূদিত শিরোনাম= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  6. "Yemen: The story of al-Saleh Mosque" [ইয়েমেন:আল সালেহ মসজিদের কাহিনি]। বিকিয়ামাসর ইন্ডিপেন্ডেন্ট নিউজ ফর ফ্য ওয়ার্ল্ড। ২০ নভেম্বর ২০১২। ৮ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২০ 
  7. "Yemen powerbroker dies in Sanaa fighting"বিবিসি যুক্তরাজ্য। ৪ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২০ 
  8. "The last hours of Yemen's Saleh" [ইয়েমেনের সালেহের শেষ দিনগুলি]। রয়টার্স। ৮ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২০ 
  9. কুহাজ, জর্জ এস (১১ মার্চ ২০১১)। স্ট্যান্ডার্ড ক্যাটালগ অব ওয়ার্ল্ড পেপার মানি: মডার্ন ইস্যুস ১৯৬১ - বর্তমানক্রুজ পাবলিকেশনস। পৃষ্ঠা ১০৭৮–। আইএসবিএন 978-1-4402-1584-1। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০২০ [স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  10. আরাবাই, নাসের (২১ নভেম্বর ২০২০)। "Huge mosque inaugurated in Sana'a"। ৪ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ 
  11. "Mosquing the Problem"লোনলি প্ল্যানেট। ২৯ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৯ ডিসেম্বর ২০২০ 
  12. ব্ল্যাক, ইয়ান (২৪ জানুয়ারি ২০১০)। "Yemen: discontent and poverty simmer in west's new front against al-Qaida"দ্য গার্ডিয়ান। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০২০ 
  13. "Yemen's Poor Outraged by Massive Mosque for President"ফক্স নিউজ। ২৩ নভেম্বর ২০০৮। ৫ ডিসেম্বর ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০২০ 
  14. "Big mosque for president puzzles Yemen's poor"অ্যাসোসিয়েটেড প্রেস। ২১ নভেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ 
  15. আল-ওমরি, মনির (২৪ নভেম্বর ২০০৮)। "Yemen's Grandest Mosque Inaugurated (Local News)"ইয়েমেন পোস্ট। সংগ্রহের তারিখ ২৩ নভেম্বর ২০২০ 
  16. "Al Saleh Mosque - Yemen's 'national wonder' lit by Thorn"থর্ন লাইটিং। ৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ 
  17. "Al Saleh Mosque Sana'a, Yemen"সোডাকো। ১৯ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০২০ 
  18. হার্শ, জোশুয়া। "Yemen: A Night in FunCity"দ্য নিউ ইয়র্কার (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ 
  19. "Travel & Activities"Yemen College for Middle Eastern Studies। ৫ জুলাই ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ 
  20. "Yemen: Days of Reckoning"ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক (ইংরেজি ভাষায়)। ১৯ নভেম্বর ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ 
  21. "Yemen: a tale of 2 mosques"ইন্ডিপেন্ডেন্ট অনলাইন। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০২০ 

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা