বাংলা-অসমীয়া লিপি
এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটিতে মৌলিক গবেষণাযুক্ত উপাদান রয়েছে অথবা যাচাইবিহীনভাবে দাবি করা হয়েছে। দয়া করে উপযুক্ত তথ্যসূত্র এবং উৎস প্রদান করে নিবন্ধটির মানোন্নয়নে সাহায্য করুন। আরও বিস্তারিত জানতে নিবন্ধের আলাপ পাতায় দেখুন। (মার্চ ২০১৮) |
বাংলা-অসমীয়া লিপি (পূর্বী নাগরি বা প্রাচ্য নাগরি নামেও পরিচিত)[১] ব্রাহ্মী লিপি থেকে উদ্ভূত একটি আধুনিক লিপি। গৌড়ী লিপিকে এটির পূর্বসূরি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। এটি বাংলা ভাষাভাষীদের মাঝে বাংলা লিপি নামে, অসমীয়া ভাষাভাষীদের মাঝে অসমীয়া লিপি নামে পরিচিত এবং একাডেমিক কথোপকথনে এটিকে পূর্ব নাগরী নামে অভিহিত করা হয়। বাংলা ও অসমীয়া ছাড়াও এটি বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী, চাকমা, মৈতৈ (মণিপুরী), সাঁওতালি এবং অন্যান্য ভাষা লিখতে ব্যবহৃত হয়। ঐতিহাসিকভাবে, এটি পুরনো এবং মধ্য ইন্দো-আর্য ভাষার জন্য ব্যবহৃত হত এবং এটি এখনও সংস্কৃতের জন্য ব্যবহৃত হয়।
বাংলা-অসমীয়া লিপি | |
---|---|
লিপির ধরন | |
সময়কাল | আনুমানিক ১১০০-বর্তমান |
লেখার দিক | বাম-থেকে-ডান |
ভাষাসমূহ | অসমীয়া, বাংলা, সিলোটি, বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী, মৈতৈ, নোয়াখাইল্লা, চাটগাঁইয়া ভাষা, উর্দু এবং অন্যান্য |
সম্পর্কিত লিপি | |
উদ্ভবের পদ্ধতি | প্রোটো সিনেইটিক বর্ণমালা [ক]
|
ভগিনী পদ্ধতি | বাংলা, বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী, মৈথিলী ও অসমীয়া |
আইএসও ১৫৯২৪ | |
আইএসও ১৫৯২৪ | Beng, 325 , বাংলা |
ইউনিকোড | |
ইউনিকোড উপনাম | বাঙালি |
U+0980–U+09FF | |
[ক] সেমেটিক অঞ্চলের ব্রাহ্মী লিপি সার্বজনীন ভাবে স্বীকৃত নয়। | |
এর ব্যবহার মূলত বাংলা ও অসমীয় ভাষাতেই অধিক। বাংলা-অসমীয়া লিপি বিশ্বের ষষ্ঠ সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত লিখন পদ্ধতি। জানা যায় এই বর্ণমালা ঐতিহাসিক ভাবে বিভিন্ন ভাষা যেমন, বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরী, মৈতৈ মনিপুরী ও ককবরক ভাষায় ব্যবহৃত হয়েছে। আরও কিছু ভাষা যেমন, খাসি, বোড়ো, কারবি, মিসিং ইত্যাদিতে পূর্বযুগে এই বর্ণমালায় লেখা হতো। বর্তমানে চাটগাঁইয়া ভাষাও এই লিপিতে লেখা হয়।[২]
বিবরণ
সম্পাদনাবাংলা-অসমীয়া বর্ণমালা খুব কম ব্লকি এবং বর্তমানে এর বর্ণগুলো আরও বেশি সর্পিলাকাকৃতির। এই বর্ণমালার উদ্ভব হয়েছে সিদ্ধম বর্ণমালা থেকে। ১৭৭৮ সালে যখন চার্লস উইলকিন্স প্রথম বাংলা-অসমীয়া বর্ণমালার অক্ষরস্থাপক ছিলেন, তখন এর আধুনিক রূপ বিধিবদ্ধ করা হয়। বিভিন্ন ভাষায় কোন বর্ণ কীভাবে উচ্চারণ করা হয়ে থাকে তার ওপর ভিত্তি করে বাংলা ও অসমীয়া ভাষায় বাংলা-অসমীয়ার বর্ণমালার একই বর্ণের ভিন্ন রূপ দেখা যায়।
বাংলা-অসমীয়া বর্ণমালা আগে কোন নির্দিষ্ট অঞ্চলের ভাষার সাথে যুক্ত ছিলো না। তবে মধ্যযুগে ভারতের পূর্বাঞ্চলের প্রধান বর্ণমালা হিসেবে প্রভাব বিস্তার করেছিলো। এই বর্ণমালা দিয়ে সংস্কৃত ভাষাও লেখা হতো। হিন্দু ধর্মের মহাকাব্য, যেমনঃ মহাভারত ও রামায়ণ, বাংলা-অসমীয়া বর্ণমালার পুরাতন সংস্করণে লেখা হয়েছিলো। মধ্যযুগের পরবর্তী সময়ে সংস্কৃত লেখার একমাত্র ভাষা হয়ে উঠে পালি। অবশেষে পালি ভাষার স্বদেশীয় পরিভাষা বাংলা, অসমীয়া ও অন্যান্য সংশ্লিষ্ট ভাষায় বিবর্ধিত হয়ে গেলো। পঞ্চদশ ও ষোড়শ শতকে শঙ্করদেব ভক্তি মূলক কবিতা রচনার ভাষা হিসেবে অসমীয়া ও ব্রজভালি লিখতে উক্ত বর্ণমালা ব্যবহার করেন। তার পূর্বে মাধব কান্দালি এই বর্ণমালা ব্যবহার করে চতুর্দশ শতকে অসমীয় ভাষায় রামায়ণ লিখেন। ভারতীয় উপমহাদেশের পূর্বাঞ্চলীয় সাহিত্যের সমৃদ্ধময় সংকলন উক্ত বর্ণমালায় লেখা হয়েছে, যা বর্তমানে কদাচিৎ সংস্কৃত লিখতে ব্যবহৃত হয়।
ব্যাঞ্জনবর্ণ প্রকাশ করতে বিভিন্ন, কখনো সম্পূর্ণ আলাদা বর্ণ ব্যবহার করা হয়। তাই এই বর্ণমালা পড়া শিখতে বর্ণের বক্রতা, বর্ণ সমন্বয়, ৫০০ পর্যন্ত সংখ্যা লেখা ইত্যাদি কারণে অনেক জটিলতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়। বাংলা ভাষার জন্য একে প্রমিতকরণের চেষ্টা অনেক উল্লেখযোগ্য প্রতিষ্ঠান থেকে করা হচ্ছে, যেমনঃ ঢাকার বাংলা একাডেমী ও ভারতের পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, কোলকাতা। তবে এটি আজ পর্যন্ত পুরোপুরি অভিন্ন হয়নি। এখনো অনেক ব্যক্তি সেকেলে বর্ণ আকৃতি ব্যবহার করছে। ফলে একই ধ্বনীর জন্য একাধিক বর্ণ প্রচলন থেকেই যাচ্ছে। বিভিন্ন আঞ্চলিক ভিন্নতার মধ্যে উক্ত বর্ণমালার ভিন্নতা শুধুমাত্র বাংলা ও অসমীয়া ভাষার ক্ষেত্রে বিধিবদ্ধ পদ্ধতিতে রয়েছে।
ধারণা করা হয়, বাংলা-অসমীয়া বর্ণমালার প্রমিতকরণ প্রক্রিয়া কম্পিউটারে লিখন উপযোগীতার দ্বারা প্রভাবিত হবে। ২০০১ সালের দিক থেকে এই কাজ শুরু হয়েছে। ইউনিকোড ফন্টের উন্নতির কাজও তখন থেকে চলছে। মনে করা হয় যে, এটি আধুনিক ও সনাতন, এই দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে যাবে।
বর্ণমালা
সম্পাদনাবাংলা-অসমীয়া বর্ণমালার বর্ণকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়, যথাঃ স্বরবর্ণ ও ব্যাঞ্জনবর্ণ।
স্বরবর্ণ
সম্পাদনাবর্তমানে বাংলা-অসমীয়া বর্ণমালায় ১১টি স্বরবর্ণ রয়েছে। এই ১১টি বর্ণের সাহায্যে বাংলা ভাষার ৭টি স্বরধ্বনী ও অসমীয়া ভাষার ৮টি স্বরধ্বনী লেখা হয়, এর সাথে কিছু দীর্ঘ স্বরধ্বনীও রয়েছে। এই সমস্ত স্বরবর্ণ বাংলা ও অসমীয়া উভয় ভাষাতেই ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিছু স্বরবর্ণের উচ্চারণ শব্দভেদে আলাদা হয়ে থাকে। কিছু স্বরবর্ণের উচ্চারণ আধুনিক বাংলা ও অসমীয়া ভাষায় ঊহ্য রাখা হয়। উদাহরণস্বরূপঃ স্বরধ্বনী [i] ও [u] উচ্চারণের জন্য এই বর্ণমালায় দুইটি করে স্বরবর্ণ আছে। বাংলা-অসমীয়া বর্ণমালা যখন সংস্কৃত ভাষা লিখতে ব্যবহার করা হতো তখন থেকেই এই ভাষায় একটি হ্রস্ব ই (short [i]) এবং একটি দীর্ঘ ঈ (long [iː]) ধ্বনী ছিলো, ঐতিহ্যগত কারণেই যা এখনো ব্যবহার করা হয়, যাদের লিখনরূপ আলাদা হলেও উচ্চারণ সময় আলাদা করা হয় না। হ্রস্ব উ এবং দীর্ঘ ঊ স্বরবর্ণের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম মেনে চলা হয়। দুইটি পরিবর্তিত স্বরবর্ণ অ' এবং অ্যা কে বাংলা-অসমীয়া বর্ণমালার অন্তর্ভুক্ত মনে করা হয় না। তবুও এই দুই বর্ণ বাংলা ও অসমীয়া ভাষায় প্রচুর ব্যবহার করা হয়ে থাকে। বিশেষত যখন অভীষ্ট উচ্চারণ অস্পষ্ট হয়।
স্বরবর্ণ | স্বরবর্ণ বৈশিষ্ট্যসূচক প্রতীক |
অসমীয়া ভাষা | বাংলা ভাষা | চাটগাঁইয়া ভাষা | বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষা | মৈতৈ ভাষা [১] |
---|---|---|---|---|---|---|
অ | - | ô | ô | ô | ô/a | |
অ' | ' | o | - | - | - | |
আ | া | a | a | a | a: | |
ই | ি | i | i | i | i | |
ঈ | ী | i | i | - | - | |
উ | ু | u | u | u | u | |
ঊ | ূ | u | u | - | - | |
ঋ | ৃ | ri | ri | - | - | |
ৠ | ৄ | rii | rii | - | - | |
ঌ | ৢ | li | li | - | - | |
ৡ | ৣ | lii | lii | - | - | |
এ | ে | ê | e/ê | e/ê | e | |
এ' | ে' | e | - | - | - | |
ঐ | ৈ | ôi | ôi | - | ei | |
ও | ো | û | u/o | o | o/ô | |
ঔ | ৌ | ôu | ôu | - | ou |
ব্যাঞ্জনবর্ণের উচ্চারণ স্পষ্ট করার জন্য অনেক সময় ব্যাঞ্জনবর্ণের সাথে স্বরবর্ণ যুক্ত করা হয়, যেমনঃ ক=ক্+অ। স্বরবর্ণের অনুপস্থিতে কোন ব্যাঞ্জনবর্ণ লিখতে বর্ণের নিচে হসন্ত চিহ্ন (্) দেওয়া হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণ
সম্পাদনাবাংলা-অসমীয়া বর্ণমালায় ব্যাঞ্জনবর্ণের প্রতীকের নাম বর্ণটির মূল উচ্চারণের সাথে স্বরবর্ণ ‘অ’ ô যুক্ত করে করা হয়। এই স্বরবর্ণটি লেখার সময় ঊহ্য থাকে। অধিকাংশ বর্ণের নাম অনন্য। অর্থাৎ ‘ঘ’ বর্ণের নাম ঘ ghô নিজেই, gh নয়। আধুনিক বাংলা ও অসমীয়া ভাষায় কিছু কিছু বর্ণের নাম তার উচ্চারণ থেকে ভিন্ন হয়েছে, যেমনঃ/n/ধ্বনীর উচ্চারণকে ন, ণ এবং ঞ দ্বারা প্রকাশ করা হয়, যাদের শব্দের বানান অনুযায়ী লেখা হয়ে থাকে। এই বর্ণত্রয়কে শুধু nô বলা হয় না। তাদের যথাক্রমে ‘দন্ত্য ন’, ‘মূর্ধন্য ণ’ ও 'ইঁয়ো' বলা হয়। একই ভাবে বাংলায়/ʃ/ধ্বনি ও অসমীয়ায়/x/ধ্বনিকে 'তালব্য শ' (shô/xô), 'মূর্ধন্য ষ' (shô/xô) ও 'দন্ত্য স' (shô/xô) বলা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণ | অসমীয়া ভাষা | বাংলা ভাষা | চাটগাঁইয়া ভাষা | বিষ্ণুপ্রিয়া মণিপুরী ভাষা | মৈতৈ ভাষা |
---|---|---|---|---|---|
ক | kô | kô | kô | kô | |
খ | khô | khô | kòô | khô | |
গ | gô | gô | gô | gô | |
ঘ | ghô | ghô | gòô | ghô | |
ঙ | ngô | ngô | ngô | ngô | |
চ | sô | chô/sô | sô | chô | |
ছ | ssô | chhô/ssô | sòô | - | |
জ | zô | jô | zô | jô | |
ঝ | zhô | jhô | zòô | jhô | |
ঞ | nô | nô | - | - | |
ট | tô | ţô | ţô | - | |
ঠ | thô | ţhô | ţòô | - | |
ড | dô | đô | đô | - | |
ড় | ŗô | ŗô | - | - | |
ঢ | dhô | đhô | đòô | - | |
ঢ় | ŗhô | ŗhô | - | - | |
ণ | nô | nô | - | - | |
ত | tô | tô | tô | tô | |
থ | thô | thô | tòô | thô | |
দ | dô | dô | dô | dô | |
ধ | dhô | dhô | dòô | dhô | |
ন | nô | nô | nô | nô | |
প | pô | pô | - | pô | |
ফ | fô | fô | fô | fô | |
ব | bô | bô | bô | bô | |
ভ | bhô | bhô | bòô | bhô | |
ম | mô | mô | mô | mô | |
য | zô | zô | - | - | |
য় | yô | yô | yô | yô | |
র | - | rô | rô | rô | |
ৰ | rô | - | wo | - | |
ল | lô | lô | lô | lô | |
ৱ | wô | - | vô | wô | |
শ | xhô | shô | shô | - | |
ষ | xhô | shô | - | - | |
স | xô | sô | sô | sô | |
হ | hô | hô | hô | hô |
সংখ্যা
সম্পাদনাবাংলা সংখ্যা | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ |
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
অসমীয়া নাম | শূন্য | এক | দুই | তিনি | চাৰি | পাঁচ | ছয় | সাত | আঠ | ন |
বাংলা নাম | শূন্য | এক | দুই | তিন | চার | পাঁচ | ছয় | সাত | আট | নয় |
মৈতৈ নাম | ফুন | অমা | অনি | অহুম | মরি | মঙা | তরূক | তরেৎ | নীপান | মাপন |
সিলেটি নাম | শুইন্য | এখ | দুই | তিন | ছাইর | ফাছ | ছয় | সাত | আট | নয় |
নোয়াখাইল্লা নাম | শুইন্য | এক | দুই | তিন | ছাইর | হাঁছ | ছ | হাত | আইষ্টে | ন |
মৈথিলী নাম | শূন্য | এক | দু | তীন | চাৰি | পাঁচ | ছৌ | সাত | আঠ | নৌ |
কামতাপুরী (রংপুরী) নাম | শুইন্য | এক/আক | দুই | তিন | চাইর | পাঁচ | ছয় | সাত | আট | নয় |
বোড়ো নাম | লাথিখো | সে | নৈ | থাম | ব্রৈ | বা | দ' | স্নি | দাইন | গু |
ককবরক নাম | বুকচা | সা | নৗই | থম | ব্রৗই | বা | দোক | স্নি | চার | চুকু |
ইউনিকোডে বাংলা-অসমীয়া
সম্পাদনাবাংলা-অসমীয়া বর্ণমালার ইউনিকোড ব্লক হলো U+0980–U+09FF:
বাংলা[১][২] অফিসিয়াল ইউনিকোড কনসোর্টিয়াম কোড চার্ট (পিডিএফ) | ||||||||||||||||
0 | 1 | 2 | 3 | 4 | 5 | 6 | 7 | 8 | 9 | A | B | C | D | E | F | |
U+098x | ঀ | ঁ | ং | ঃ | অ | আ | ই | ঈ | উ | ঊ | ঋ | ঌ | এ | |||
U+099x | ঐ | ও | ঔ | ক | খ | গ | ঘ | ঙ | চ | ছ | জ | ঝ | ঞ | ট | ||
U+09Ax | ঠ | ড | ঢ | ণ | ত | থ | দ | ধ | ন | প | ফ | ব | ভ | ম | য | |
U+09Bx | র | ল | শ | ষ | স | হ | ় | ঽ | া | ি | ||||||
U+09Cx | ী | ু | ূ | ৃ | ৄ | ে | ৈ | ো | ৌ | ্ | ৎ | |||||
U+09Dx | ৗ | ড় | ঢ় | য় | ||||||||||||
U+09Ex | ৠ | ৡ | ৢ | ৣ | ০ | ১ | ২ | ৩ | ৪ | ৫ | ৬ | ৭ | ৮ | ৯ | ||
U+09Fx | ৰ | ৱ | ৲ | ৳ | ৴ | ৵ | ৶ | ৷ | ৸ | ৹ | ৺ | ৻ | ৼ | ৽ | ৾ | |
টীকা |
আরও দেখুন
সম্পাদনাটীকা
সম্পাদনা- ↑ "বাংলালিপি - বাংলাপিডিয়া"। bn.banglapedia.org। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৮-০১।
- ↑ Prabhakara, M S Scripting a solution ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১০ জুলাই ২০০৭ তারিখে, The Hindu, 19 May 2005.