অক্ষয় কুমার

ভারতীয় অভিনেতা ও প্রযোজক

অক্ষয় কুমার (পাঞ্জাবি: ਅਕਸ਼ੈ ਕੁਮਾਰ অ্যক্‌শ্যয় কুমার; জন্ম: রাজীব হরী ওম ভাটিয়া, ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬৭) একজন ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব।[][][১০][১১][১২][১৩] ২৯ বছরের অধিক অভিনয় জীবনে তিনি এক শতাধিক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন এবং কয়েকটি পুরস্কার অর্জন করেছেন, তন্মধ্যে রয়েছে রুস্তম (২০১৬) চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার, এবং অজনবী (২০০১) ও গরম মসলা (২০০৫) চলচ্চিত্রের জন্য দুটি ফিল্মফেয়ার পুরস্কার

অক্ষয় কুমার
২০১৭ সালে অক্ষয় কুমার
জন্ম
রাজিব হরি ওম ভাটিয়া

(1967-09-09) ৯ সেপ্টেম্বর ১৯৬৭ (বয়স ৫৭)
অন্যান্য নাম
  • আক্কি
  • খিলাড়ী
  • খিলাড়ী কুমার
  • বলিউডের রাজা (২০০৭)[][][]
নাগরিকত্বভারতীয় (১৯৬৭-২০১১; ২০২৩-বর্তমান)[]
কানাডীয় (২০১১-২০২৩)[][][]
পেশাচলচ্চিত্র অভিনেতা, প্রযোজক, উপস্থাপক
কর্মজীবন১৯৮৭ – বর্তমান
দাম্পত্য সঙ্গীটুইঙ্কেল খান্না (২০০১ – বর্তমান)
সন্তান
আত্মীয়
পুরস্কারপূর্ণ তালিকা
স্বাক্ষর

তিনি প্রথম বলিউড অভিনেতা যার চলচ্চিত্রের সংগ্রহ ₹২,০০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায় ২০১৩ সালে,[১৪] এবং ₹৩,০০০ কোটি টাকা ছাড়িয়ে যায় ২০১৬ সালে।[১৫] এর মাধ্যমে তিনি হিন্দি চলচ্চিত্রের অন্যতম অভিনেতা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন।[১৬][১৭] নব্বইয়ের দশকে তিনি মূলত মারপিটধর্মী চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে তিনি খ্যাতি অর্জন করেন। পরবর্তী কালে তিনি নাট্যধর্মী, প্রণয়ধর্মী ও হাস্যরসাত্মক চলচ্চিত্রে অভিনয় করেও বেশ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন।

তিনি অভিনেত্রী টুইঙ্কল খান্নার স্বামী এবং অভিনেতা রাজেশ খান্নাডিম্পল কপাড়িয়ার জামাতা। ভারতীয় চলচ্চিত্র শিল্পে তার অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে ২০০৮ সালে উইন্ডসর বিশ্ববিদ্যালয় তাকে সম্মানসূচক ডক্টরেট প্রদান করে। ২০০৯ সালে ভারত সরকার তাকে পদ্মশ্রী সম্মাননায় ভূষিত করে। ২০১১ সালে চলচ্চিত্র শিল্পে তার অনন্য অবদানের জন্য তিনি এশিয়ান অ্যাওয়ার্ডস থেকে সম্মাননা লাভ করেন।

জন্ম ও শিক্ষাজীবন

সম্পাদনা
 
স্ত্রী টুইঙ্কল খান্নার সাথে অক্ষয় কুমার, ২০১৫ সাল

অক্ষয় কুমারের জন্ম পাঞ্জাবের অমৃতসরে৷ বাবা সামরিক বাহিনীতে ছিলেন। তার মায়ের নাম আরুনা ভাটিয়া। কুমার নাচিয়ে হিসেবে বেশি পরিচিত ছিলেন। মুম্বাইয়ে স্থানান্তর হওয়ার পূর্বে তিনি দিল্লির চাঁদনি চকে থাকতেন। মুম্বাইয়ে তিনি কলিওারাতে থাকতেন, সেখানকার অধিকাংশ মানুষ ছিলো পাঞ্জাবী। তিনি মুম্বাইয়ের ডন বসকো স্কুল এ পড়েন এবং পরে তিনি মুম্বাইয়ের গুরু নানক খালসা কলেজএ পড়াশোনা করেন। কুমারের বোনের নাম আল্কা ভাটিইয়া।

তায়কোয়ান্দোতে ব্লাক বেল্ট পাওয়ার পর তিনি আরো মার্শাল আর্ট শিখার জন্য ব্যাংকক এ যান। পরে থাইল্যান্ড এ তিনি মুই থাই শিখার পর প্রধান ওয়েটারের কাজ করেন। তিনি বাংলাদেশ এর রাজধানী ঢাকার হোটেল পূর্বাণীতেও কিছুদিন শেফ (রাঁধুনী) হিসেবে কাজ করেছেন। এছাড়া তিনি ভারতএর পশ্চিববঙ্গের কলকাতায় একটি ট্রাভেল এজেন্সিতেও কাজ করেছেন। [১৮][১৯][২০][২১] যখন তিনি মুম্বাই ফেরেন, তখন তিনি মার্শাল আর্ট শেখানো শুরু করেন। তার এক ছাত্র, ফটোগ্রাফার, কুমারকে মডেলিং করার জন্য পরামর্শ দেয়, যা তার চলচ্চিত্রে অভিষেকের প্রথম সোপানটি তৈরি করে দেয়।

চলচ্চিত্র কর্মজীবন

সম্পাদনা

কুমারের প্রধান চলচ্চিত্র অভিনেতা হিসেবে প্রথম কাজ ছিল রাখী গুলজারশান্তিপ্রিয়ার বিপরীতে সৌগন্ধ (১৯৯১)। একই বছর তিনি কিশোর ব্যস পরিচালিত ড্যান্সার চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, ছবিটি নেতিবাচক পর্যালোচনা লাভ করে।[২২] পরের বছর তিনি আব্বাস-মুস্তান পরিচালিত রোমহর্ষক খিলাড়ি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন, যা তার প্রথম সাফল্য হিসেবে গণ্য হয়।[২৩][২৪][২৫] তার পরের কাজ ছিল জেমস বন্ড চরিত্রের উপর ভিত্তি করে রাজ সিপ্পির নির্মিত গোয়েন্দা চলচ্চিত্র মিস্টার বন্ড[২৬] ১৯৯২ সালে তার অভিনীত শেষ চলচ্চিত্র ছিল দিদার। ছবিটি বক্স অফিসে ব্যর্থ হয়।[২৭] ১৯৯৩ সালে তিনি কেশু রামসির দুভাষী অশান্ত চলচ্চিত্রে বিষ্ণুবর্ধণ, অশ্বিনী ভবে ও আশুতোষ রানার সাথে অভিনয় করেন। ১৯৯৩ সালে তার বাকি চলচ্চিত্রগুলো ছিল দিল কী বাজী, কায়দা কানুন, ওয়াক্ত হামারা হ্যায়, ও সৈনিক, সবকয়টি চলচ্চিত্র বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হয়। ১৯৯৪ সালে তিনি সমীর মালকান পরিচালিত ম্যাঁয় খিলাড়ি তু আনাড়ি ও রাজিব রাই পরিচালিত মোহরা চলচ্চিত্রে পুলিশের ভূমিকায় অভিনয় করেন। মোহরা সে বছরের সর্বোচ্চ আয়কারী চলচ্চিত্রের একটি।[২৮] এই বছরে তিনি যশ চোপড়া প্রযোজিত ইয়ে দিল্লাগী চলচ্চিত্রে কাজলের বিপরীতে অভিনয় করেন। এই চলচ্চিত্রে তার কাজের জন্য তিনি শ্রেষ্ঠ অভিনেতা বিভাগে ফিল্মফেয়ার পুরস্কার[২৯]স্টার স্ক্রিন পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন।[৩০] একই বছর তিনি ব্যবসা সফল সুহাগ ও স্বল্প নির্মাণ ব্যয়ের এলান ছবিতে অভিনয় করেন। ১৯৯৪ সালে তিনি ১১টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন।[৩১]

আরও দেখুন

সম্পাদনা

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Mishra, Somen (২ জানুয়ারি ২০০৮)। "Akshay Kumar crowned 2007 King of Bollywood"। Mumbai: CNN-IBN। ১৩ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৪ 
  2. Singh, Mauli; Shah, Jigar (১৫ আগস্ট ২০০৮)। "Khiladi is King"The HinduThe Hindu Group। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৪ 
  3. "Akshay- the undisputed king of Bollywood, bags Rs72 crore deal"। Mumbai: Zee News। ২২ আগস্ট ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ৬ নভেম্বর ২০১৪ 
  4. "Akshay Kumar coincidentally received Indian citizenship on August 15; expresses happiness on holding Indian passport: 'It is the best thing'"The Indian Express (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১০-১২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-৩০ 
  5. Blackwell, Tom (১৩ মে ২০১৯), Canadian passport sparks controversy for Modi-supporting 'Brad Pitt of Bollywood', National Post, সংগ্রহের তারিখ ২৯ মে ২০২০, An inconvenient fact challenged Akshay Kumar's nationalist credentials: under pressure, he admitted he traded his Indian citizenship for a Canadian passport. In fact, he owns a mansion in Oakville, Ont., once said 'Toronto is my home,' and in 2011 campaigned for Canada’s own prime minister at the time, Stephen Harper. 'What’s most embarrassing is he’s involved in urging (Indian) people to go to the polls, and he doesn’t have voting rights,' said Narendra Subramanian, a McGill University political scientist.  অজানা প্যারামিটার |archive-ইউআরএল= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |ইউআরএল-status= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য)
  6. Dyer, Evan (Parliamentary Affairs Bureau) (৭ মার্চ ২০২০), Canada's politicians have stayed mostly silent about a wave of anti-Muslim violence in India, Canadian Broadcasting Corporation (CBC) News, সংগ্রহের তারিখ ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২০  অজানা প্যারামিটার |archive-ইউআরএল= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); অজানা প্যারামিটার |ইউআরএল-status= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য) Quote: "(Former prime minister Stephen) Harper campaigned in 2011 alongside one of Modi's biggest celebrity backers, Bollywood star Akshay Kumar, who was later given a special grant of Canadian citizenship."
  7. "Bollywood actor Akshay Kumar relinquishes Canadian nationality, confirms Indian Citizenship on Independence Day"The Economic Times। ২০২৩-০৮-১৬। আইএসএসএন 0013-0389। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-৩০ 
  8. "বলিউডে আমিই ক্ষমতাধর: অক্ষয় কুমার"www.prothom-alo.com। ২০১১-০৬-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  9. "হাউসফুল সিক্যুয়েলকে ঘিরে নতুন চমক, টাইটেল ট্র্যাক নিজেই গাইতে চলেছেন অক্ষয় কুমার"Asianet News Network Pvt Ltd। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  10. "সোশ্যাল মিডিয়ার সমালোচনার মুখে অক্ষয় কুমার, কিন্তু কেন?"NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  11. "একই অঙ্গে কত রূপ! এবার র‌্যাপ গানে মাতাতে আসছেন অক্ষয় - Akshay Kumar To Turn A Rapper For His Next Movie Housefull 4"Eisamay। ২০১৯-০৭-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  12. "অক্ষয় কুমার যেখানে বলিউডের বড়ো বড় তারকাদের ছবি"Eisamay। ২০১৯-০৭-২৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  13. bengalidesk (২০১৯-০৭-১৯)। "দান করুন, ট্যুইটারে দুঃখপ্রকাশ নয়! অসমের মানুষদের পাশে দাঁড়ান: অক্ষয় কুমার"Mahanagar24x7 (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৭-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৭-২৪ 
  14. *"Forget Rs 100 crore club, Akshay Kumar is now a Rs 2,000 crore hero!" (ইংরেজি ভাষায়)। জি নিউজ। ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  15. "Akshay Kumar becomes the first actor to cross 3000 cr" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউডএরেনাt। ৩১ আগস্ট ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  16. "Akshay Kumar might well be the new king of Bollywood. Here is why"দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস (ইংরেজি ভাষায়)। ৩১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  17. "10 years, 37 films: Akshay Kumar's ridiculously high success rate in graphs"হিন্দুস্তান টাইমস (ইংরেজি ভাষায়)। ১২ আগস্ট ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  18. "ঢাকার হোটেল পূর্বাণীতে শেফের কাজ করতেন অক্ষয়"কালের কণ্ঠ। ঢাকা। আগস্ট ২০, ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩০, ২০২১ 
  19. "পূর্বাণী হোটেল থেকে মুম্বাই কাঁপানো সেই অক্ষয়"বাংলাদেশ প্রতিদিন। ঢাকা। জুন ১৮, ২০২০। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩০, ২০২১ 
  20. "'নব্বই দশকে ঢাকায় পূর্বাণী হোটেলে কাজ করেছি'"রাইজিংবিডি। ঢাকা। জুলাই ৫, ২০১৩। সংগ্রহের তারিখ জুলাই ৩০, ২০২১ 
  21. Siddique, Habibulla; Khan, Rupak। "He chopped vegetables in the kitchen - Akshay Kumar's brief stint in Dhaka's Purbani hotel"। The Business Standard। সংগ্রহের তারিখ ৩০ জুলাই ২০২১ 
  22. বর্মা, সুকন্যা (২৮ নভেম্বর ২০১১)। "The Ten Worst Films of Akshay Kumar (Dancer)" (ইংরেজি ভাষায়)। মুম্বই: রেডিফ.কম। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  23. "Movie review: Khiladi 786 is a leave-your-brains-at-home kinda comedy"ফার্স্টপোস্ট (ইংরেজি ভাষায়)। নেটওয়ার্ক এইটিন। ৮ ডিসেম্বর ২০১২। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  24. "Akshay Kumar- The Khiladi superstar" (ইংরেজি ভাষায়)। জি নিউজ। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  25. বসু, মোহর (৩ নভেম্বর ২০১২)। "Khel Khiladi Ka – Akshay Kumar Strikes Back with Khiladi 786" (ইংরেজি ভাষায়)। কইমই। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  26. "Bombay Bond – Akshay Kumar to play lead in Raj Sippy's film Mr Bond"ইন্ডিয়া টুডে (ইংরেজি ভাষায়)। ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৯১। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  27. Srinivasan, V S (১১ আগস্ট ১৯৯৮)। "Akki up front" (ইংরেজি ভাষায়)। রেডিফ.কম। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  28. "Box Office 1994" (ইংরেজি ভাষায়)। বক্স অফিস ইন্ডিয়া। ৪ এপ্রিল ২০০৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  29. "The nominations-1994"দ্য টাইমস অব ইন্ডিয়া (ইংরেজি ভাষায়)। ৩ জানুয়ারি ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  30. "Akshay Kumar, the Entertainment Khiladi, Turns 47 (Slide 6)" (ইংরেজি ভাষায়)। এনডিটিভি। ৯ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  31. "After 20 years, Akshay to set new record with Special Chabbis" (ইংরেজি ভাষায়)। বলিউড হাঙ্গামা। ৩ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা

টেমপ্লেট:অক্ষয় কুমার