প্রবেশদ্বার:ইসলাম

Islamic quotes,flag,verse,banner,Islamic calligraphy,quran,আয়াত.svg
আল-ইসলাম প্রবেশদ্বারে স্বাগতম
উইকিপিডিয়ায় ইসলাম-সম্পর্কিত সম্পদের জন্য একটি প্রবেশদ্বার
বাংলা ভাষায় ২,৫২১ টি নিবন্ধ রয়েছে।
ইসলাম প্রবেশদ্বার মুহাম্মাদ (সাঃ) প্রবেশদ্বার ইসলাম কী? সূচক উইকিপ্রকল্প বিষয়শ্রেণী


প্রবেশদ্বার ইসলাম

ইসলাম (আরবি ভাষায়: الإسلام আল্‌-ইসলাম্‌) একটি একেশ্বরবাদী ধর্ম। "ইসলাম" শব্দের অর্থ "আত্মসমর্পণ", বা একক স্রষ্টার নিকট নিজেকে সমর্পণ। খ্রিষ্টীয় সপ্তম শতকে আরবের ধর্মীয় ও রাজনৈতিক নেতা এবং ইসলামের নবী মুহাম্মদ এই ধর্ম প্রচার করেন। কুরআন ইসলামের মূল ধর্মগ্রন্থ। এই ধর্মে বিশ্বাসীদের মুসলমান বা মুসলিম বলা হয়। কুরআন আল্লাহর বাণী এবং তার কর্তৃক মুহাম্মদের নিকট প্রেরিত বলে মুসলমানরা বিশ্বাস করেন। তাদের (মুসলমানদের) বিশ্বাস অনুসারে মুহাম্মদ শেষ নবী। হাদিসে প্রাপ্ত তাঁর নির্দেশিত কাজ ও শিক্ষার ভিত্তিতে কুরআনকে ব্যাখ্যা করা হয়। ইহুদিখ্রিস্ট ধর্মের ন্যায় ইসলাম ধর্মও আব্রাহামীয়। মুসলমানের সংখ্যা আনুমানিক ১৪০ কোটি ও তারা পৃথিবীর দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মাবলম্বী গোষ্ঠী। মুহাম্মদ ও তার উত্তরসূরীদের প্রচার ও বলিষ্ঠ নেতৃত্বের ফলশ্রুতিতে ইসলাম দ্রুত বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। বর্তমানে সমগ্র বিশ্ব জুড়ে, বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য, উত্তর আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া, পূর্ব আফ্রিকা, পশ্চিম আফ্রিকা, মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় মুসলমানরা বাস করেন। আরবে এ ধর্মের গোড়া পত্তন হলেও অধিকাংশ মুসলমান অনারব এবং আরব দেশের মুসলমানরা মোট মুসলমান সংখ্যার শতকরা মাত্র বিশ ভাগ। যুক্তরাজ্যসহ বেশ কিছু ইউরোপীয় দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্ম ইসলাম।
ইসলাম সম্পর্কে আরও জানুন...

প্রধান নিবন্ধ

আল্লাহ্ (আরবি: ﺍﷲ) একটি আরবি শব্দ, ইসলাম ধর্মানুযায়ী যার মানে হল "বিশ্বজগতের একমাত্র স্রষ্টা এবং প্রতিপালকের নাম"। "আল্লাহ" শব্দটি প্রধানতঃ মুসলমানরাই ব্যবহার করে থাকেন। মূলতঃ “আল্লাহ্" নামটি ইসলাম ধর্মে বিশ্বজগতের সৃষ্টিকতার সাধারনভাবে বহুল-ব্যবহৃত নাম। এটি ছাড়াও আরো কিছু নামে সম্বোধন করা হয়। মুসলমানদের ধর্মগ্রন্থ কোরআনে আল্লাহ্‌র নিরানব্বইটি নামের কথা উল্লেখ আছে; তার মধ্যে কয়েকটি হল: সৃষ্টিকতা, ক্ষমাকারী, দয়ালু, অতিদয়ালু, বিচারদিনের মালিক, খাদ্যদাতা, বিশ্বজগতের মালিক প্রভৃতি।

তবে আরবি খ্রিস্টানরাও প্রাচীন আরবকাল থেকে "আল্লাহ" শব্দটি ব্যবহার করে আসছেন। বাহাই, মাল্টাবাসী, মিজরাহী ইহুদি এবং শিখ সম্প্রদায়ও "আল্লাহ" শব্দ ব্যবহার করে থাকেন।

আরো দেখুন

নির্বাচিত নিবন্ধ

সালাফিবাদসুফিবাদ নামক ইসলামের দুটি পৃথক ব্যাখ্যাবিশিষ্ট আন্দোলনের মধ্যকার সম্পর্ক হল ঐতিহাসিকভাবে বৈচিত্র্যময় এবং এটি আজকের দিনে মুসলিম বিশ্বের কিছু পরিবর্তন ও দ্বন্দ্বকে তুলে ধরে।

সালাফিবাদ হল ইসলামের আক্ষরিক, কঠোর ও সনাতন পদক্ষেপ। পশ্চিমা বিশ্বে একে প্রায়শই সালাফি জিহাদী-মতবাদ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। সুফিবাদ হল আত্মার পরিশুদ্ধি (তাসাউফ-তাজকিয়া) সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত এবং জান্নাত বা স্বর্গে উচ্চমর্যাদা অর্জনের জন্য ভালো মুসলিম ও ভালো মানুষ হওয়ার দিকে নজর দেয়।

কিছু মুসলিম সালাফিবাদ ও সুফিবাদকে পরস্পর সম্পর্কযুক্ত মনে করলেও, সালাফিগণ সুফিবাদের প্রতি সমালোচনাসূচক প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন। বিভিন্ন পর্যবেক্ষকের মতে, সালাফিগণ "সাধারণত ... ছাড়বিহীনভাবে ভক্তিমুলক সুফি চর্চাসমূহের বিরোধী",তাদের দাবি হল, সুফিবাদ ইসলামের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়, এবং এটি এমন একটি উপাদান যা আধুনিক সময়ে ইসলামকে বিকৃত করছে। এই দুই আন্দোলনের মাঝে সম্পর্ককে সাধারণত "সাক্ষাত যুদ্ধ", বা "দলীয় ফাটল" বলে অভিহিত করা হয় যা কার্যত প্রতিটি মুসলিম দেশে এবং পাশাপাশি পাশ্চাত্যের অভিবাসী মুসলিম সম্প্রদায়গুলোতে দেখা যায়।

আরও জানুন...

নির্বাচিত রাজ্য

উসমানীয় সাম্রাজ্য (/ˈɒtəmən/; উসমানীয় তুর্কি: دَوْلَتِ عَلِيّهٔ عُثمَانِیّه, Devlet-i Aliyye-i Osmâniyye, আধুনিক তুর্কি: Osmanlı İmparatorluğu or Osmanlı Devleti), ঐতিহাসিকভাবে তুর্কি সাম্রাজ্য বা তুরস্ক বলে পরিচিত, ছিল একটি ইসলামি সাম্রাজ্য। ১২৯৯ সালে অঘুজ তুর্কি বংশোদ্ভূত প্রথম উসমান উত্তরপশ্চিম আনাতোলিয়ায় এই সালতানাত প্রতিষ্ঠা করেন। প্রথম মুরাদ কর্তৃক বলকান জয়ের মাধ্যমে উসমানীয় সাম্রাজ্য বহুমহাদেশীয় সাম্রাজ্য হয়ে উঠে এবং খিলাফতের দাবিদার হয়। ১৪৫৩ সালে সুলতান দ্বিতীয় মুহাম্মদের কনস্টান্টিনোপল জয় করার মাধ্যমে উসমানীয়রা বাইজেন্টাইন সাম্রাজ্য উচ্ছেদ করে।

১৬শ ও ১৭শ শতাব্দীতে বিশেষত সুলতান প্রথম সুলাইমানের সময় উসমানীয় সাম্রাজ্য দক্ষিণপূর্ব ইউরোপ, পশ্চিম এশিয়া, ককেসাস, উত্তর আফ্রিকা ও হর্ন অব আফ্রিকা জুড়ে বিস্তৃত একটি শক্তিশালী বহুজাতিক, বহুভাষিক সাম্রাজ্য ছিল।১৭শ শতাব্দীর শুরুতে সাম্রাজ্যে ৩২টি প্রদেশ ও বেশ কয়েকটি অনুগত রাজ্য ছিল। এসবের কিছু পরে সাম্রাজ্যের সাথে একীভূত করে নেয়া হয় এবং বাকিগুলোকে কিছুমাত্রায় স্বায়ত্ত্বশাসন দেয়া হয়।

উসমানীয় সাম্রাজ্য ছয় শতাব্দী ধরে প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের যোগাযোগের কেন্দ্র হিসেবে কাজ করেছে। তবে দীর্ঘদিনব্যাপী ইউরোপীয়দের তুলনায় সামরিক ক্ষেত্রে পিছিয়ে পড়ে। ধারাবাহিক অবনতির ফলে সাম্রাজ্য ভেঙে পড়ে এবং প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পর সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হয়ে যায়। এরপর আনাতোলিয়ায় নতুন প্রজাতন্ত্র হিসেবে আধুনিক তুরস্কের উদ্ভব হয়। বলকানমধ্যপ্রাচ্যে সাম্রাজ্যের সাবেক অংশগুলো বিভিন্ন নতুন রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে।

আরও জানুন...

নির্বাচিত চিত্র

মুহাম্মদ আলীম খান, বোখারার আমির, ১৯১১
মুহাম্মদ আলীম খান, বোখারার আমির, ১৯১১
কৃতিত্ব: সের্গেই মিখাইলোভিচ প্রকুদিন-গোরস্কি

আমির সাইয়েদ মীর মুহাম্মদ আলীম খান (উজবেক: Said Mir Muhammad Olimxon, ৩ জানুয়ারি ১৯৮০ – ২৮ এপ্রিল ১৯৪৪) ছিলেন উজবেকীয় মাঙ্গুদ রাজবংশের শেষ আমির।

নির্বাচিত জীবনী

আবু ইউসুফ ইয়াকুব ইবনে ইসহাক আল-কিন্দি (আরবি: أبو يوسف يعقوب بن إسحاق الكندي‎) (৮০১ - ৮৭৩) প্রখ্যাত আরব পণ্ডিত। পাশ্চাত্য বিশ্বে তিনি লাতিনিকৃত "আলকিন্ডাস" (Alkindus) নামে পরিচিত। তিনি ছিলেন একাধারে দার্শনিক, বিজ্ঞানী, জ্যোতিষী, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বিশ্বতত্ত্ববিদ, রসায়নবিদ, যুক্তিবিদ, গণিতজ্ঞ, সঙ্গীতজ্ঞ, পদার্থবিজ্ঞানী, মনোবিজ্ঞানী এবং আবহবিজ্ঞানী। মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দার্শনিকদের মধ্যে তিনিই প্রথম। তাই তাকে মুসলিম পেরিপ্যাটেটিক দর্শনের জনক বলা যায়। তার অনেক অর্জনের মধ্যে বিশেষ উল্লেখযোগ্য ছিল গ্রিক এবং হেলেনীয় দর্শনকে আরব জগতে পরিচিত করে তোলা। এছাড়া বিজ্ঞানের অনেকগুলো শাখায় তিনি অগ্রদূতের ভূমিকা পালন করেছেন।

আল-কিন্দিই প্রথম ভারতীয় সংখ্যা পদ্ধতিকে মুসলিম ও খ্রিস্টান বিশ্বে পরিচিত করে তোলেন। ক্রিপ্টোলজি ও ক্রিপ্ট্যানালাইসিসে তার বিশেষ আগ্রহ ছিল, গুপ্ত সংকেতের মর্ম উদ্ধারের জন্য কয়েকটি নতুন গাণিতিক পদ্ধতিও আবিষ্কার করেছিলেন যার মধ্যে কম্পাঙ্ক বিশ্লেষণ পদ্ধতি উল্লেখয়োগ্য। গণিত ও চিকিৎসাবিজ্ঞানের জ্ঞানকে ব্যবহার করে ডাক্তারদের জন্য একটি স্কেল নির্ধারণ করেছিলেন। এই স্কেল দিয়ে ডাক্তাররা তাদের প্রস্তাবিত ঔষুধের কার্যকারিতা পরিমাপ করতে পারতো। এছাড়া তিনিই প্রথম সঙ্গীত থেরাপি পরীক্ষা করে দেখেছিলেন। আল-কিন্দির দর্শনের প্রধান বিষয় চিল মূলধারার ইসলামী ধর্মতত্ত্বের সাথে সার সংযোগ। অনেক ইসলামী চিন্তাবিদের মত তিনিও ধর্মতত্ত্বের সাথে দর্শনের সম্পর্ক নির্ণয়ের চেষ্টা করেছিলেন। কিন্দির অনেক রচনাতেই ধর্মতত্ত্বের মৌলিক বিষয়ের দেখা মিলে। যেমন, আল্লাহ্‌র প্রকৃতি, আত্মা এবং ভবিষ্যদ্বাণী। মুসলিম বুদ্ধিজীবীদের কাছে দর্শনের গুরুত্ব তুলে ধরার ক্ষেত্রে তার কাজ যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ হলেও তার নিজস্ব দার্শনিক চিন্তায় মৌলিকত্ব খুব বেশি ছিল না। আল-ফারাবি নামক আরেকজন মুসলিম দার্শনিকের মতবাদ তার দার্শনিক ধারাকে অনেকটাই ম্লান করে দিয়েছে। তার উপর বর্তমান যুগে পরীক্ষা করার মত তার খুব কম লেখাই অবশিষ্ট আছে। তার পরও কিন্দিকে আরব ইতিহাসের অন্যতম সেরা দার্শনিকের মর্যাদা দেয়া হয়। আর এ কারণেই তাকে অনেকে সরাসরি "দ্য আরব ফিলোসফার" নামে ডাকেন।

আরো দেখুন


আপনি জানেন কি ?

...সংগ্রহশালা

নির্বাচিত যুদ্ধ

আলী ইবনে আবি তালিব (বাম) এবং আমর ইবনে আব্দ উদ্দ (ডান) এর মধ্যে সঙ্ঘটিত একক লড়াই
আলী ইবনে আবি তালিব (বাম) এবং আমর ইবনে আব্দ উদ্দ (ডান) এর মধ্যে সঙ্ঘটিত একক লড়াই
৫ম হিজরীর শাওয়াল মাসে খন্দকের যুদ্ধ (ইংরেজি: Battle of the Trench, আরবি: غزوة الخندق, প্রতিবর্ণীকৃত: Ghazwah al-Khandaq) সংঘঠিত হয়। খন্দকের যুদ্ধে কোরাইশদের সম্মিলিত বাহিনীর আক্রমণের বিরুদ্ধে মদিনা নগরী রক্ষাকল্পে পারস্য থেকে আগত বর্ষীয়ান সাহাবী হযরত সালমান ফারসী রা. পরামর্শে তার দেশের প্রাচীন প্রথায় শত্রুবাহিনীর প্রবেশ রোধ করার উদ্দেশ্যে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মদীনা নগরীর চারপাশে পরিখা খননের নির্দেশ দেন। ইহা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর সমর-কৌশলের এক অনন্য অভাবনীয় কৃতিত্ব। এই পরিকল্পনাই বারো হাজার সৈন্যে প্রবল শত্রুবাহিনীকে প্রায় এক মাসকাল পরিখার বাইরে নিস্ফল অবস্থানের পর প্রবল শীত ও তুষার ঝড়ের মধ্যে ভবিষ্যতে মুসলমানদের বিরুদ্ধে আর কোনো যুদ্ধের অভিপ্রায় ত্যাগ করে চলে যেতে বাধ্য করেছিল। এরপর কুরাইশরা মক্কার অভিমুখে আর কখনো আক্রমণ করেনি। পরিখা খননের সময় বিরাট একটি পাথর কোনো সাহাবি ভাঙতে না পারলেও রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম ইহা কুঠারের তিন আঘাতে টুকরো টুকরো করেন। সেই সময় উনি মুসালমানদের সিরিয়া, ইরান ও ইয়ামেন বিজয়ের সুসংবাদ দেন। ইহা রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর একটি মুজিযা।
আরও জানুন...

নির্বাচিত আয়াতের ভাবানুবাদ

শুরু করছি আল্লাহর নামে, যিনি পরম করুণাময় ও অসীম দয়ালু

এবং মানুষ তাই পায়, যা সে করে, তার কর্ম শীঘ্রই দেখা হবে। অতঃপর তাকে পূর্ণ প্রতিদান দেয়া হবে।

মানুষের জন্য কিছুই নেই, কিন্তু শুধু সে তাই লাভ করবে, যার জন্য সে চেষ্টা সাধনা করেছে।

যারা আমাদের পথে চেষ্টা-সাধনা করবে, আমরা তাদেরকে আমাদের পথ দেখাব। নিশ্চয়ই আল্লাহ সৎকর্মশীলদের সাথে আছেন।

...সংগ্রহশালা/মনোনয়ন

নির্বাচিত উক্তি

- আরবী প্রবাদ

নির্বাচিত হাদীস

আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ( রা:) থেকে বনিত ;

নবীজি বলেছেন  :
(সহীহ আল-বুখারী : ৩৪৬১.) -- ভলিউম ৪ , বই ৫৫ , হাদীস ৬৬৭ . [১] [২]

নির্বাচিত বিস্তৃত দৃশ্য

জেরুজালেমের টেম্পল মাউন্টের প্রবেশদ্বারে

প্রসঙ্গ

প্রসঙ্গ
ইসলাম (বই)

ঈমান ও আমল : আল্লাহ'র একত্ববাদশাহাদাহ্‌নামাযরোযাহজ্জযাকাত

Islam topics

প্রধান বাক্তিত্ব : মুহাম্মাদ (সা:)আবু বকর ওমরওসমানআলীমুহাম্মাদ (সা:) এঁর সাথীরাআহল আল-বাইত ইসলামে নবীশিয়া ইমাম

কিতাব আইন : কুর'আনহাদীসশরিয়াহআইনশাস্ত্র • কালাম • মুহাম্মাদ (সা:) এঁর জীবনী

মুসলমানদের শ্রেণীবিভাগ : সুন্নিশি'য়াসূফীইবাদীকুরানবাদী

সমাজ-রাষ্ট্রীয় ব্যাবস্থা: শিক্ষা প্রতিষ্ঠানদর্শনশিল্পকলাবিজ্ঞানস্থাপত্যবর্ষপঞ্জিছুটির দিনইসলামে নারীনেতৃবৃন্দরাজনীতিইসলামে শান্তিজিহাদউদারতাবাদআন্তর্জাতিক মুক্তি সমোঝোতাইসলামোফোবিয়া


আরও দেখুন : ইসলামী শব্দকোষ, ইসলামি নিবন্ধের সূচিপত্র

সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার

বিষয়শ্রেণীসমূহ

নির্দিষ্ট কোন বিষয়শ্রেণীর উপবিষয়শ্রেণীগুলো দেখতে "►"  চিহ্নে ক্লিক করুন। পূর্বাবস্থায় ফেরৎ যেতে "▼"  চিহ্নে ক্লিক করুন।

উইকিপ্রকল্প

মূল প্রকল্প

উইকিপ্রকল্প ইসলাম

উইকিপ্রকল্প কি?

ইসলাম টেমপ্লেটসমূহ

আপনি যা করতে পারেন

আপনি যা করতে পারেন

উইকিমিডিয়া


উইকিসংবাদে ইসলাম
উন্মুক্ত সংবাদ উৎস


উইকিউক্তিতে ইসলাম
উক্তি-উদ্ধৃতির সংকলন


উইকিসংকলনে ইসলাম
উন্মুক্ত পাঠাগার


উইকিবইয়ে ইসলাম
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল


উইকিবিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলাম
উন্মুক্ত শিক্ষা মাধ্যম


উইকিমিডিয়া কমন্সে ইসলাম
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার


উইকিঅভিধানে ইসলাম
অভিধান ও সমার্থশব্দকোষ


উইকিউপাত্তে ইসলাম
উন্মুক্ত জ্ঞানভান্ডার


উইকিভ্রমণে ইসলাম
উন্মুক্ত ভ্রমণ নির্দেশিকা

সার্ভার ক্যাশ খালি করুন