হামাস

ফিলিস্তিন স্বাধীনতাকামী আন্দোলন

হামাস (আরবি: حماس, প্রতিবর্ণীকৃত: হামাস, অনুবাদ'উদ্দীপনা', حركة المقاومة الاسلامية হারাকাত আল-মুকাওয়ামা আল-ইসলামিয়া (ইসলামি প্রতিরোধ আন্দোলন) এর একটি সংক্ষিপ্ত রূপ) হল ফিলিস্তিনের একটি ইসলামি[২৬][২৭][২৮][২৯][৩০][৩১][৩২] রাজনৈতিক দল যারা গাজা শহর নিয়ন্ত্রণ করে। হামাসের ইজ্ আদ-দীন আল-কাসসাম ব্রিগেড নামে একটি সামরিক শাখা আছে।[৩৩] জানুয়ারী ২০০৬ সালে ফিলিস্তিনি পার্লামেন্টে সংসদীয় নির্বাচনে অধিকাংশ আসন জিতে,জুন ২০০৭ সাল থেকে হামাস ফিলিস্তিন অঞ্চলের গাজা ভূখণ্ড পরিচালিত করছে [৩৪][৩৫][৩৬] এবং তারপর সহিংস সংঘাতের মাধ্যমে ফাতাহ রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানকে পরাজিত করেছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন,[৩৭][৩৮][৩৯] মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র,[৪০] কানাডা, ইসরায়েল হামাসকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করেছে,[৪১][৪২]কিন্তু ইরান, রাশিয়া [৪৩] এবং তুরস্ক [৪৪], চীন, সিরিয়া হামাসকে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিসেবে আখ্যায়িত করেনি।[৪৫][৪৬][৪৭][৪৮][৪৯]

হামাস
রাজনৈতিক শাখার প্রধানখালেদ মিশাল
রাজনৈতিক শাখার উপ-প্রধানখলিল আল হাইয়া
সামরিক বাহিনী প্রধানমুহাম্মদ দেইফ
প্রতিষ্ঠাতাআহমেদ ইয়াসিন, আবদেল আজিজ আল-রান্টিসি, মাহমুদ জাহার তাহ আব্দেল ফাত্তাহ দুখান,[] ইব্রাহিম ফারেস আল-ইয়াজুরি,;[] 'ইসা আল-নাশশার []ইব্রাহিম কুকা,[] এবং মোহাম্মদ হাসান, শামা,[] হাসান ইউসুফ (হামাস নেতা) হাসান ইউসুফ[]
প্রতিষ্ঠা১৪-১২-১৯৮৭
পূর্ববর্তীফিলিস্তিনি মুসলিম ব্রাদারহুড
সদর দপ্তরগাজা, ফিলিস্তিন
ভাবাদর্শসুন্নি, ফিলিস্তিনি জাতীয়তাবাদ, ইসলামবাদ,[] ধর্মীয় জাতীয়তাবাদ[]জায়ানবাদ বিদ্বেষী,গণতন্ত্র
ধর্মসুন্নি ইসলাম
আন্তর্জাতিক অধিভুক্তিমুসলিম ব্রাদারহুড
আনুষ্ঠানিক রঙসবুজ
আইন পরিষদ (২০০৬)
৭৪ / ১৩২
দলীয় পতাকা
ওয়েবসাইট
hamas.ps/en
সদরদপ্তরগাজা শহর, গাজা ভূখণ্ড
মিত্ররাষ্ট্রীয় মিত্র:

রাষ্ট্রহীন মিত্র:

বিপক্ষরাষ্ট্র বিরোধীরা:

Non-state opponents:

খণ্ডযুদ্ধ ও যুদ্ধ
যার দ্বারা সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসাবে মনোনীত

হামাস ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়,[৫০][৫১] মিশরীয় মুসলিম ব্রাদারহুডের একটি শাখা হিসাবে প্রথম ইন্তিফাদা ছড়িয়ে পড়ার পরপরই[৫২] যা এর আগে গাজা শাখায় ইসরায়েলের প্রতি দ্বন্দ্বহীন ছিল এবং প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) প্রতি বিদ্বেষপূর্ণ ছিল।[৫৩] সহ-প্রতিষ্ঠাতা শেখ আহমেদ ইয়াসিন ১৯৮৭ সালে বলেন, এবং হামাস সনদ ১৯৮৮ সালে নিশ্চিত করে যে হামাস আধুনিক ইজরায়েলসহ ফিলিস্তিনকে ইসরায়েলি দখল থেকে মুক্ত করতে এবং বর্তমানে ইসরায়েল, পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকা এলাকায় একটি ইসলামিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।[৫৪] ১৯৯৪ সাল থেকে[৫৫] দলটি প্রায়শই বলে আসছে যে, ইসরায়েল যদি ১৯৬৭ সালের সীমান্তে সরে যায়, ক্ষতিপূরণ প্রদান করে, অঞ্চলগুলিতে অবাধ নির্বাচনের অনুমতি দেয়[৫৬] এবং ফিলিস্তিনি শরণার্থীদের ফিরে আসার অধিকার দেয় তবে তারা একটি যুদ্ধবিরতি গ্রহণ করবে।[৫৭]

হামাস ১৯৯০-এর দশকের শেষের দিকে ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংঘাতের সাথে ক্রমবর্ধমানভাবে জড়িত হয়;[৫৮] এটি ইসরায়েল-পিএলও পারস্পারিক স্বীকৃতির না দেওয়ার পাশাপাশি অসলো চুক্তির বিরোধিতা করে, যা হামাসের ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিদ্বন্দ্বী ফাতাহ "সন্ত্রাসবাদ এবং অন্যান্য সহিংসতার ব্যবহার" ত্যাগ করতে এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের সন্ধানে ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেয়। হামাস ফিলিস্তিনিদের সশস্ত্র প্রতিরোধের পক্ষে সমর্থন অব্যাহত রাখে। হামাস ২০০৬ সালের ফিলিস্তিনি আইনসভা নির্বাচনে জয়লাভ করে,[৫৯] ফিলিস্তিনি আইন পরিষদে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করে,[৬০] এবং পরবর্তীতে ২০০৭ সালে ফাতাহ থেকে গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণ গ্রহণ করে।[৬১][৬২]

২০০৭ সাল থেকে হামাস ইসরায়েলের সঙ্গে বেশ কয়েকটি যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে।[৬৩] এটি ঐতিহাসিকভাবে ইসরায়েল, পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকার সম্মিলিত অঞ্চলের উপর একটি ইসলামী ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায় এবং দ্বি-রাষ্ট্র সমাধান প্রত্যাখ্যান করে।[৬৪][৬৫] হামাস ২০০৫, ২০০৬ এবং ২০০৭ সালে ফাতাহর সাথে স্বাক্ষরিত চুক্তিতে ইসরায়েল এবং ১৯৬৭ সালের সীমান্তের সাথে আলোচনা গ্রহণ করতে শুরু করে। অনেক পণ্ডিত মনে যে হামাসের ২০১৭ সালের সনদে, অন্তত নীতিগতভাবে, ১৯৬৭ সালের সীমানার মধ্যে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে গ্রহণ করেছে।[৬৬][৬৭][৬৮][৬৯]

ব্যুৎপত্তি

সম্পাদনা

হামাস (Hamas) হলো আরবি বাক্যাংশ حركة المقاومة الإسلامية (Ḥarakah al-Muqāwamah al-ʾIslāmiyyah)-এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যার অর্থ "ইসলামিক প্রতিরোধ আন্দোলন"। HMS ১৯৮৮ সালের হামাস সনদে আরবি শব্দ ḥamās (حماس) দিয়ে ব্যাখ্যা করা হয়েছে যার অর্থ "উৎসাহ", "শক্তি", বা "সাহসিকতা"।[৭০][৭১]

গাজা শাসন

সম্পাদনা
 
পশ্চিম তীরে হামাসের মুরাল।

ফিলিস্তিনে দুটি দল বেশ সক্রিয়; একটি হামাস, অন্যটি ফাতাহ। এর মধ্যে হামাসের দখলে রয়েছে গাজা এলাকা। ২০০৪ সালে আরাফাতের মৃত্যুর পর হামাস ও ফাতাহ'র মধ্যে সম্পর্কের অবনতি হয় এবং সেটা চরম আকার ধারণ করে ২০০৬ এর নির্বাচনের পর। ঐ নির্বাচনে হামাস জয়ী হয় এবং এর প্রতিক্রিয়ায় যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় ইউনিয়ন ও আরব রাষ্ট্রসমূহ ফিলিস্তিনে সাহায্য বন্ধ করে দেয়। এরপর ২০০৭ সালে হামাস ফাতাহ সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীকে পরাজিত করে গাজার দখল নিয়ে নেয়। সেই থেকে গাজা শাসন করছে হামাস।[৭২]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. Abdelal 2016, পৃ. 122।
  2. Dalloul 2017
  3. Abu Amr 1993, পৃ. 10।
  4. Litvak 1998, পৃ. 151।
  5. Barzak 2011
  6. AFP 2019
  7. Dunning 2016, পৃ. 270।
  8. Stepanova 2008, পৃ. 113।
  9. "Pakistan, Afghanistan show support to Palestine, calls for "cessation of hostilities""The Economic Times। ২০২৩-১০-০৭। ২০২৩-১০-০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৭ 
  10. "Adviser to Iran's Khamenei expresses support for Palestinian attacks: Report"alarabiya 
  11. Ehl, David (১৫ মে ২০২১)। "What is Hamas and who supports it?"। Deutsche Welle। 
  12. "Experts Weigh in on Regional Impact of Syria-Hamas Rapprochement"। VOA News। ২০ অক্টোবর ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ৮ অক্টোবর ২০২৩ 
  13. Gidda, Mirren (২৫ জুলাই ২০১৪)। "Hamad Still Has Some Friends Left"। Time। 
  14. "Is Jordan planning to restore ties with Hamas?"The Jerusalem Post | Jpost.com 
  15. "Beware Iran's 'Axis of Resistance' | People's Mojahedin Organization of Iran (PMOI/MEK)"। ২০২১-১০-৩১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০১-১৬ 
  16. "Entirety of Hamas to be listed as a terrorist organisation"ABC News। ফেব্রুয়ারি ১৭, ২০২২। 
  17. "Currently listed entities"। ডিসেম্বর ২১, ২০১৮। 
  18. "EU court upholds Hamas terror listing"TheGuardian.com। জুলাই ২৬, ২০১৭। 
  19. Fighting terrorism.
  20. "National Police Agency" (পিডিএফ)। মার্চ ২৮, ২০২২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ নভেম্বর ২৬, ২০২২ 
  21. "Japan's Foreign Policy in Major Diplomatic Fields" (পিডিএফ) 
  22. "OAS – Organization of American States: Democracy for peace, security, and development"। আগস্ট ২০০৯। 
  23. "Paraguay adds Hamas, Hezbollah to terrorism list"। আগস্ট ২০, ২০১৯। 
  24. "Proscribed terrorist groups or organisations"GOV.UK 
  25. "Foreign Terrorist Organizations" 
  26. * In this way the PA has been able to control the economic activities of its political adversaries, including the Hamas and other Islamic opposition groups. Investment in peace: politics of economic cooperation between Israel, Jordan, and the Palestinian Authority, by Shaul Mishal, Ranan D. Kuperman, David Boas, 2001, p. 85 [১][স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]; * "Understanding Islamism" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৭ মার্চ ২০১৩ তারিখে, Crisis Group Middle East/North Africa Report N°37, 2 March 2005 * "Hamas leader condemns Islamist charity blacklist"। Reuters। ২০০৭-০৮-২৩। ২০১৬-০২-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৮  * Hider, James (২০০৭-১০-১২)। "Islamist leader hints at Hamas pull-out from Gaza"। London: The Times Online। ২০১১-০৮-০৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০০৯-০১-২৮  * The New Hamas: Between Resistance and Participation. Middle East Report. Graham Usher, August 21, 2005 * "Council on Foreign Relations"। Council on Foreign Relations। জুন ২, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ মে ২৭, ২০১০ 
  27. Mishal, Shaul; Sela, Avraham (২০০৬)। The Palestinian Hamas: Vision, Violence, and Coexistence (ইংরেজি ভাষায়)। Columbia University Press। পৃষ্ঠা xxviii। আইএসবিএন 978-0-231-14006-5This is particularly the case in view of the scholarly debate on the compatibility of Islam and democracy but even more so in view of Hamas's self-definition as an Islamic national liberation movement. 
  28. Cordesman, Anthony H. (২০০২)। Peace and War: The Arab-Israeli Military Balance Enters the 21st Century (ইংরেজি ভাষায়)। Greenwood Publishing Group। পৃষ্ঠা 243। আইএসবিএন 978-0-275-96939-4Hamas is a radical Islamic fundamentalist organization that has stated that its highest priority is a Jihad (holy war) for the liberation of Palestine ... 
  29. Susser, Asher (২০০৮)। Challenges to the Cohesion of the Arab State (ইংরেজি ভাষায়)। The Moshe Dayan Center। পৃষ্ঠা ১৫৩। আইএসবিএন 978-965-224-079-8Hamas: Palestinian Identity, Islam, and National Sovereignty 
  30. Martin, Gus (২০১০)। Understanding Terrorism: Challenges, Perspectives, and Issues (ইংরেজি ভাষায়)। SAGE। পৃষ্ঠা ১৫৩। আইএসবিএন 978-1-4129-7059-4Hamas is an Islamic fundamentalist movement founded in 1987... 
  31. Corsi, Jerome R. (২০০৯-০৯-২৯)। Why Israel Can't Wait: The Coming War Between Israel and Iran (ইংরেজি ভাষায়)। Simon and Schuster। পৃষ্ঠা ৩৯। আইএসবিএন 978-1-4391-8301-4Hamas is an Islamic jihadist organization..." 
  32. Webman, Esther (১৯৯৪)। Anti-semitic Motifs in the Ideology of Hizballah and Hamas (ইংরেজি ভাষায়)। Project for the study of Anti-semitism, Tel Aviv University। পৃষ্ঠা ১৭। আইএসবিএন 978-965-222-592-4The Islamic Resistance Movement (Harakat al-Muqawama al-Islam- iyya), known by its acronym Hamas, is an Islamic fundamentalist organization which defines itself as the military wing of the Muslim Brethren. 
  33. "Frequently Asked Questions About Hamas"। Abcnews.go.com। ২০০৬-০১-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-০৮-০২ 
  34. "Who are Hamas?"। London: BBC News। জানুয়ারি ২৬, ২০০৬। 
  35. Davis, Richard (২০১৬-০২-০৫)। Hamas, Popular Support and War in the Middle East: Insurgency in the Holy Land (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। পৃষ্ঠা ৬৮। আইএসবিএন 978-1-317-40258-9 
  36. Mukhimer, Tariq (২০১৩-০১-০১)। Hamas Rule in Gaza: Human Rights Under Constraint (ইংরেজি ভাষায়)। Palgrave Macmillan। পৃষ্ঠা vii। আইএসবিএন 978-1-137-31018-7 
  37. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; eu নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  38. "Hamas declared a terrorist organisation by Europe's highest court"The Independent (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৭-০৭-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৬ 
  39. "EU blacklists Hamas political wing"। BBC News। সেপ্টেম্বর ১১, ২০০৩। 
  40. "Country reports on terrorism 2005", United States Department of State. Office of the Coordinator for Counterterrorism. US Dept. of State Publication 11324. April 2006. p 196
  41. If HAMAS is a Terrorist Organization, What Does That Make Israel? ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১ জুন ২০১৩ তারিখে Intifada: The Voice of Palestine. July 11, 2010
  42. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; fox1 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  43. How to Confront Russia's Anti-American Foreign Policy The Heritage Foundation. June 27, 2007
  44. Gaza flotilla: Turkey threat to Israel ties over raid ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ জুন ২০১২ তারিখে BBC News. June 4, 2010
  45. Davidovich, Joshua। "The China bank is not the issue here, dude"www.timesofisrael.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৬ 
  46. "Why Palestine Supports China on the South China Sea"thediplomat.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৬ 
  47. "Moscow risks anger over Hamas visit" (ইংরেজি ভাষায়)। ২০০৬-০৩-০৩। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৬ 
  48. "Erdogan: 'Hamas is not a terrorist organization'"The Jerusalem Post | JPost.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৬ 
  49. "The Hamas-Iran alliance remains and expands"Middle East Monitor (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০১-১৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৬ 
  50. "Fatah agrees to celebrate Hamas anniversary in Gaza"Jewish Telegraphic Agency (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১২-১২-০৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-১০-১৬ 
  51. Jamal, Amal (২০০৫)। The Palestinian national movement : politics of contention, 1967-2005। Internet Archive। Bloomington : Indiana University Press। আইএসবিএন 978-0-253-34590-5 
  52. Milton-Edwards 2015, পৃ. 93।
  53. Lindholm Schulz 1999, পৃ. 76।
  54. Mattar 2005, পৃ. 196।
  55. Zweiri 2006, পৃ. 683।
  56. Inbar 2007, পৃ. 132।
  57. Milton-Edwards ও Farrell 2013, পৃ. 7–8।
  58. "Afghanistan in Palestine"Haaretz (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৫ 
  59. Charrett 2020, পৃ. 129–37।
  60. "Islamistisk politik vinner mark"Stockholms Fria (সুইডিশ ভাষায়)। ২০০৬-০১-২৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৫ 
  61. Davis 2016, পৃ. 67–69।
  62. Mukhimer 2012, পৃ. vii, 58।
  63. Sinai 2019, পৃ. 273–90।
  64. May, Tiffany (২০২৩-১০-০৮)। "A Quick Look at Hamas"The New York Times (ইংরেজি ভাষায়)। আইএসএসএন 0362-4331। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৫ 
  65. "Two-state solution"Encyclopædia Britannica (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-১০-১০। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৫ 
  66. "What does Israel's declaration of war mean for Palestinians in Gaza?"www.aljazeera.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৫ 
  67. "What will the Israeli-Palestinian conflict look like in 30 years?"The Jerusalem Post | JPost.com (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৯-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৫ 
  68. "Hamas accepts Palestinian state with 1967 borders"www.aljazeera.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-১৫ 
  69. হামাসের ২০১৭ সালের সনদে ১৯৬৭ সালের সীমান্ত মেনে নেওয়া হয়েছে বলে বিশ্বাস করে এমন সূত্রগুলো:
    • Bjorn Brenner। Gaza Under HamasI. B. Tauris। পৃষ্ঠা 206। 
    • Mohammed AyoobThe Many Faces of Political Islam, Second EditionUniversity of Michigan Press। পৃষ্ঠা 133। 
    • Maria Koinova। Diaspora Entrepreneurs and Contested StatesOxford University Press। পৃষ্ঠা 150। 
    • Jonathan Zartman। "Conflict in the Modern Middle East: An Encyclopedia of Civil War, Revolutions, and Regime Change"। ABC-CLIO। পৃষ্ঠা 230। 
    • Asaf Siniver (সম্পাদক)। Routledge Companion to the Israeli-Palestinian Conflict 
    • Seurat 2019, পৃ. 61-62
  70. Jefferis, J. (২০১৬)। Hamas: Terrorism, Governance, and Its Future in Middle East Politics: Terrorism, Governance, and Its Future in Middle East Politics। Praeger Security International। ABC-CLIO। আইএসবিএন 978-1-4408-3903-0। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ 
  71. Herzog, Michael (২০০৬)। "Can Hamas Be Tamed?"Foreign Affairs। Council on Foreign Relations। 85 (2): 83–94। আইএসএসএন 0015-7120জেস্টোর 20031913। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ 
  72. হামাস প্রতিষ্ঠার ২৫ বছর। ঢাকা থেকে প্রকাশের তারিখ: ১৪-১২-২০১২ খ্রিস্টাব্দ।

উদ্ধৃতি

সম্পাদনা

সাময়িকী

সম্পাদনা

অন্যান্য

সম্পাদনা
  • ABC (২৫ এপ্রিল ২০০২)। "Youths' Suicide Mission Stuns Palestinians"ABC News 
  • AFP (৮ এপ্রিল ২০১৯)। "Hamas West Bank leader given six-month detention without trial"Arab News 
  • Amayreh, Khaled (২৯ জানুয়ারি – ৪ ফেব্রুয়ারি ২০০৪)। "Running out of time"Al-Ahram (675)। জানুয়ারি ২০, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  • Assi, Seraj (১৬ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Hamas Owes Its 'Palestine From the River to the Sea' Slogan to Zionism"Haaretz 
  • Barzak, Ibrahim (১১ জুন ২০১১)। "Muhammad Hassan Shama, little-known Hamas founder"Boston Globe 
  • DW (৭ ডিসেম্বর ২০১৮)। "UN General Assembly rejects US resolution to condemn Hamas"Deutsche Welle 
  • "Hamas: The Organizations, Goals and Tactics of a Militant Palestinian Organization"। CRS Issue Brief। অক্টোবর ১৪, ১৯৯৩। জানুয়ারি ৬, ২০০৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  • Dalloul, Motasem A (১৪ ডিসেম্বর ২০১৭)। "Interview with Dr Ibrahim Al-Yazouri, a founder of Hamas"Middle East Monitor 
  • "Blowback: How Israel Went From Helping Create Hamas to Bombing It"The Intercept। ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০১৮। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৭, ২০২০ 
  • Higgins, Andrew (জানুয়ারি ২৪, ২০০৯)। "How Israel Helped to Spawn Hamas"WSJ। জুন ২৬, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৭, ২০২০ 
  • Hirst, David (নভেম্বর ২২, ১৯৯৯)। "Jordan curbs Hamas"The Guardian। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৮, ২০২০ 
  • Platt, Edward (আগস্ট ৩০, ২০১০)। "For Arabs in Israel, a house is not a home"New Statesman। সংগ্রহের তারিখ অক্টোবর ২৭, ২০২০ 
  • "The Hamas Way of Death"The New York Times। এপ্রিল ১৬, ১৯৯৩। 
  • Rose, David (মার্চ ৫, ২০০৮)। "The Proof Is in the Paper Trail"Vanity Fair। সংগ্রহের তারিখ আগস্ট ১, ২০১১ 

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা