সালার রেলওয়ে স্টেশন
পশ্চিমবঙ্গের রেলওয়ে স্টেশন
সালার রেলওয়ে স্টেশন হল পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া রেল বিভাগে অবস্থিত একটি রেলওয়ে স্টেশন। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ জেলায় বারহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়ার লুপ লাইনে অবস্থিত।[১][২]
সালার রেলওয়ে স্টেশন | |||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
ভারতীয় রেলওয়ে স্টেশন | |||||||||||
অবস্থান | কান্দি-কাটোয়া রোড, সালার, মুর্শিদাবাদ জেলা, পশ্চিমবঙ্গ ভারত | ||||||||||
স্থানাঙ্ক | ২৩°৪৬′২৮″ উত্তর ৮৮°০৬′৪০″ পূর্ব / ২৩.৭৭৪৫৭৯° উত্তর ৮৮.১১১০৯৭° পূর্ব | ||||||||||
উচ্চতা | ২৫ মিটার (৮২ ফু) | ||||||||||
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেলওয়ে | ||||||||||
লাইন | বারহারওয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়ার লুপ | ||||||||||
প্ল্যাটফর্ম | ৪ | ||||||||||
রেলপথ | ২ | ||||||||||
নির্মাণ | |||||||||||
গঠনের ধরন | আদর্শ (স্থল স্টেশন) | ||||||||||
অন্য তথ্য | |||||||||||
অবস্থা | সক্রিয় | ||||||||||
স্টেশন কোড | এসএএলই | ||||||||||
অঞ্চল | পূর্ব রেল | ||||||||||
বিভাগ | হাওড়া রেল বিভাগ | ||||||||||
ইতিহাস | |||||||||||
চালু | ১৯১৩ | ||||||||||
বৈদ্যুতীকরণ | হ্যাঁ | ||||||||||
আগের নাম | ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানি | ||||||||||
পরিষেবা | |||||||||||
| |||||||||||
অবস্থান | |||||||||||
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯১৩ সালে ইস্ট ইন্ডিয়ান রেলওয়ে কোম্পানির বারহারোয়া–আজিমগঞ্জ–কাটোয়া রেলওয়ে বিভাগ আজিমগঞ্জ–কাটোয়া লুপ লাইনটি তৈরি করে। এই ট্র্যাকটি ভাগীরথীর পশ্চিমে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের মুর্শিদাবাদ ও পূর্ব বর্ধমান জেলার মধ্যে দিয়ে অতিক্রম করে। এটি ব্যান্ডেল-কাটোয়া লাইনের সম্প্রসারিত অংশ।[৩] ১৯৭১ সালে ফারাক্কা বাঁধ তৈরীর পরে এই রেলওয়ে লাইনের মাধ্যমে উত্তরবঙ্গের সাথে কলকাতার যোগাযোগ সুদৃঢ় হয়।[৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "Salar Railway Station (SALE) : Station Code, Time Table, Map, Enquiry"। www.ndtv.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪।
- ↑ roy, Joydeep। "Salar Railway Station Map/Atlas ER/Eastern Zone - Railway Enquiry"। indiarailinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৪-১৪।
- ↑ "Indian Railway History Time line"। archive.is। ২০১২-০৭-১৪। Archived from the original on ২০১২-০৭-১৪। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "The Chronology of Railway development in Eastern India"। web.archive.org। ২০০৮-০৩-১৬। Archived from the original on ২০০৮-০৩-১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২০।