সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট

প্রগতিশীল বামপন্থী ছাত্র সংগঠন
(সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট থেকে পুনর্নির্দেশিত)

সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট বাংলাদেশের ছাত্র রাজনীতিতে একটি প্রগতিশীল বামপন্থী ছাত্র সংগঠন। ১৯৮৪ সালের ২১ জানুয়ারি সামরিক স্বৈরাচারবিরোধী ছাত্র গণআন্দোলনের সময়ে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট আত্মপ্রকাশ করে।[১] বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) এর এটি অঙ্গ সংগঠন। এই সংগঠনের মূলমন্ত্রঃ ঐক্য, সংগ্রাম, প্রগতি এবং মুখপত্রঃ অভিমত।[২]

সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট
সভাপতিমুক্তা বাড়ৈ
মহাসচিবশোভন রহমান
প্রতিষ্ঠা২১ জানুয়ারি, ১৯৮৪
সদর দপ্তর২৩/২ তোপখানা রোড (৩য় তলা) ,ঢাকা -১০০০
ভাবাদর্শমার্কসবাদ - লেনিনবাদসম্মত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র
মাতৃ সংগঠনবাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল
আন্তর্জাতিক অন্তর্ভুক্তিবিশ্ব গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন, আন্তর্জাতিক ছাত্র সংগঠন, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী সংগঠন, এশীয় শিক্ষার্থীদের 'তথ্য কেন্দ্র, এশীয় শিক্ষার্থীদের সমিতি, প্রগতিশীল ছাত্র জোট
ওয়েবসাইটspb.org.bd/mass-organizations/সমাজতান্ত্রিক-ছাত্র-ফ্রন/

ইতিহাসসম্পাদনা

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পরের বছর, ১৯৭২ সালে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের একটি বড় র‌্যাডিক্যাল অংশ ‘আমরা লড়ছি শ্রেণী সংগ্রামকে ত্বরান্বিত করে সামাজিক বিপ্লবের মাধ্যমে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্য’ স্লোগানকে সামনে রেখে ছাত্রলীগ থেকে বেরিয়ে আসে।[৩] ১৯৭২ সালের ৩১ অক্টোবর তাদের সমন্বয়ে যাত্রা শুরু করে নতুন রাজনৈতিক দল জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল - জাসদ।[৪] তারা মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছিল। উল্লেখ্য, ১৯৭০ সালের ১২ আগস্ট তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় সর্বপ্রথম স্বাধীন সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার আনুষ্ঠানিক প্রস্তাব উত্থাপন করা হয়। প্রস্তাবের পক্ষে ৪৫ ভোটের মধ্যে ৩৬ ভোট পেয়ে যা সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।[৫]

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ থেকে বেরিয়ে আসা এই লক্ষাধিক নেতাকর্মীদের নিয়ে গঠিত হয় জাসদের ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগ। এটি সারাদেশে সংক্ষেপে জাসদ ছাত্রলীগ নামে পরিচিত হয়।[৬]

এর ৮ বছর পরে খালেকুজ্জামান ভূঁইয়ার নেতৃত্বে ১৯৮০ সালের ৭ নভেম্বর বাংলাদেশের সমাজতান্ত্রিক দল - বাসদ প্রতিষ্ঠিত হয়।[৭] তখন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা জাসদ থেকে আলাদা হয়ে বাসদের ছাত্র সংগঠন হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে। দেশে তারা পরিচিত হয় বাসদ ছাত্রলীগ নামে। ১৯৮০ এবং ১৯৮২ সালে পরপর দুইবার বাসদ ছাত্রলীগের প্যানেল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ - ডাকসু’র নির্বাচনে ভিপি এবং জিএস পদে জয়ী হয়।[৮] ১৯৮৩ সালে এই ছাত্রলীগের অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে পৃথক ও স্বতন্ত্র সাংগঠনিক অস্তিত্ব চিহ্নিত করার জন্য সংগঠনের নাম পরিবর্তনের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সেই সিদ্ধান্ত অনুসারে ১৯৮৪ সালের ২১ ও ২২ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নাম পরিবর্তন করে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট নামে নামকরণ করা হয়।[৯]

সংগঠনটির প্রতিষ্ঠালগ্নে ঘোষণা দিয়েছিল শোষণ মুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজ গড়ার লক্ষ্যে সর্বজনীন, বৈষম্যহীন, সেক্যুলার, বিজ্ঞানভিত্তিক, একই পদ্ধতির গণতান্ত্রিক শিক্ষার দাবিতে বাংলাদেশে ছাত্র আন্দোলন পরিচালনা করবে।[১০][১১]

২০১৩ সালের এপ্রিলে মতাদর্শিক বিতর্কের কারণে বাসদের ভাঙ্গনের ফলে সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ফ্রন্ট দুইভাগে বিভক্ত হয়। পরে ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে মুবিনুল হায়দার চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন বাসদ (মার্কসবাদী) এর পুনরায় ভাঙ্গনের ফলে এর অন্তর্ভুক্ত ছাত্র সংগঠন সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট আবারও দুই অংশে বিভক্ত হয়। তখন শুভ্রাংশু চক্রবর্তীর নেতৃত্বে নবগঠিত বাংলাদেশের সাম্যবাদী আন্দোলন (সিএমবি) অংশে যুক্ত হয় সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের তৃতীয় অংশ। ২০২১ সালের ১৬ জানুয়ারি এই অংশ নিজেদের সংগঠনের নাম পরিবর্তন করে এবং সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের পরিবর্তে গণতান্ত্রিক ছাত্র কাউন্সিল নামে আত্মপ্রকাশ করে। [১২][১৩]

কেন্দ্রীয় কমিটিসম্পাদনা

সর্বশেষ ২৬শে জানুয়ারি, ২০২২ তারিখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের অষ্টাদশ কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে নির্বাচিত ২২ সদস্যবিশিষ্ট ঊনবিংশ কেন্দ্রীয় কমিটি ঘোষিত হয়।[১৪] কাউন্সিলে মুক্তা বাড়ৈ সভাপতি, শোভন রহমান সাধারণ সম্পাদক ও রাজীব কান্তি রায় সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হয়। তারা যথাক্রমে ইডেন মহিলা কলেজ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করেছেন।[১৫]

সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ১৮তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত কমিটির:

  • সভাপতি - মুক্তা বাড়ৈ
  • সহসভাপতি - রায়হান উদ্দিন
  • সাধারণ সম্পাদক - শোভন রহমান
  • সাংগঠনিক সম্পাদক - রাজীব কান্তি রায়
  • দপ্তর সম্পাদক - অনিক কুমার দাস
  • অর্থ সম্পাদক - সুলতানা আক্তার
  • প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক - সুহাইল আহমেদ শুভ
  • স্কুল সম্পাদক - ঋজু লক্ষ্মী অবরোধ
  • আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক - সুস্মিতা মরিয়ম

সদস্য:

১. যুগেশ ত্রিপুরা ২. ধনঞ্জয় বর্মণ ৩. রেহনোমা রুবাইয়াৎ ৪. লাবনী সুলতানা ৫. বিশ্বজিৎ নন্দী ৬. রিনা মুর্মু ৭. আনারুল ইসলাম ৮. ফজলুল হক রনি ৯. হারুন অর রশীদ ১০. আবু সাইদ ১১. লাবনী বন্যা ১২. রিদম শাহরিয়ার ১৩. বিজন শিকদার

 
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ১৮তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত উনবিংশতম কমিটির সদস্যবৃন্দ

ছাত্র রাজনীতিতে ভূমিকাসম্পাদনা

 
সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ১৮তম কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের আলোকচিত্র
  • ১৯৮৪ সালের ২১ জানুয়ারি সামরিক স্বৈরাচারবিরোধী ছাত্র গণআন্দোলনের সময় আত্নপ্রকাশ ও অংশগ্রহণ।[১৬][১৭]
  • ১৯৮৬ সালে শিক্ষা রক্ষার দাবিতে ব্যাপক আন্দোলন
  • ১৯৮৭ সালে সরকারি স্কুল কলেজে ছাত্র বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিরোধ আন্দোলন, বর্ধিত বাসভাড়াবিরোধী আন্দোলন, ২৮ জানুয়ারি সংগঠনের প্রথম কেন্দ্রীয় সম্মেলন আয়োজন, ২২ ছাত্র সংগঠনের ঐক্য গড়া
  • ১৯৮৮ সালের ২২ জুন ১০ দফা কর্মসূচির ভিত্তিতে ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ পুনর্গঠন , স্বৈরশাসক এরশাদকর্তৃক সংবিধানের ৮ম সংশোধনীর বিরোধিতা করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও রাষ্ট্রীয় ধর্ম শীর্ষক সেমিনার আয়োজন
  • ১৯৮৯ সালে ৯টি ছাত্র সংগঠনের ঐক্য গড়া
  • ১৯৯০ সালে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে সংগ্রামে সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গঠন, ২৮ জানুয়ারি সংগঠনের দ্বিতীয় কেন্দ্রীয় সম্মেলন আয়োজন
  • ১৯৯১ সালে ছাত্র আন্দোলনের নতুন জোট- গণতান্ত্রিক ছাত্র ঐক্য গঠন
  • ১৯৯২ সালে একাত্তরের ঘাতক দালালদের বিচারের দাবিতে গড়ে উঠা আন্দোলনের সম্পূরক ছাত্র আন্দোলন গড়ে তোলা এবং দেশব্যাপী জামায়াত-শিবিরের সন্ত্রাস প্রতিরোধে ইস্যুভিত্তিক ঐক্য- সাম্প্রদায়িকতাবিরোধী ছাত্রসমাজ গঠন , এপ্রিলে সংগঠিত প্রলয়ংকরী ঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে ক্ষতিগ্রস্ত কক্সবাজার জেলার চকরিয়ায় ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
  • ১৯৯৪ সালের ২৬ জানুয়ারি সংগ্রামের প্রথম দশক এর সমাপনী অনুষ্ঠান আয়োজন
  • ১৯৯৫ সালের ১৩ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে ছাত্র-শিক্ষক-অভিভাবক সমাবেশ আয়োজন
  • ১৯৯৯ সালের ১৬-২১ সেপ্টেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি মিলনায়তনে ১০টি অধিবেশনে ১২৯ জন আলোচকের অংশগ্রহণে ৬ দিনব্যাপী শিক্ষা সম্মেলন আয়োজন
  • ২০০০ সালে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ঘেরাও
  • ২০০১ সালের ২১ সেপ্টেম্বর ৬ দফার ভিত্তিতে ঢাবিতে সকল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিনিধিদের নিয়ে সংহতি সমাবেশ, ৬ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে ইউজিসি ঘেরাও
  • ২০০২ সালের ২০ জুলাই ৮ দফা দাবির সমর্থনে দেশের সমস্ত কলেজে প্রথম সফল ছাত্র ধর্মঘট পালন, বুয়েট ছাত্র আন্দোলন
  • ২০০৩ সালের ২ এপ্রিল ঢাকার পল্টন ময়দানে জাতীয় কনভেনশন আয়োজন, ২৪ জুলাই ৮ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে দ্বিতীয় ছাত্র ধর্মঘট
  • ২০০৪ সালের বন্যায় কেন্দ্রীয়ভাবে মোট দেড় লক্ষাধিক স্যালাইন প্রস্তুত করে দুর্গত এলাকায় বিতরণ এবং বন্যাপরবর্তীতে শিক্ষা সহায়তা কর্মসূচির আওতায় বিপন্ন শিক্ষার্থীদের মধ্যে শিক্ষা উপকরণ সরবরাহ
  • ২০০৬ সালে কৌশলপত্র বাতিলের দাবিতে ইউজিসি ঘেরাও , একমুখী শিক্ষা বাতিলের দাবিতে আন্দোলন
  • ২০০৭ সালে সিডর ও বন্যাদুর্গতদের জন্য ত্রাণ-কার্যক্রম ও মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা, দু'লাখ প্যাকেট স্যালাইন তৈরি ও বিতরণ এবং বন্যাপরবর্তীতে শিক্ষা-উপকরণ সংগ্রহ ও বিতরণ ও কৃষকদের মাঝে কৃষিযন্ত্র বিতরণ
  • ২০০৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সংগঠনের রজতজয়ন্তী উদ্‌যাপন , ১২ মে ঢাবির টিএসসিতে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় কনভেনশন আয়োজন, টিপাইমুখ বাঁধ নির্মাণ বিরোধী আন্দোলন , খুলনাসাতক্ষীরা জেলায় জলোচ্ছ্বাস আইলায় ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় মেডিকেল ক্যাম্প পরিচালনা, ত্রাণ ও বিশুদ্ধ খাবার পানি বিতরণ
  • ২০১০ সালে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ধিত বেতন - ফি বিরোধী ছাত্র আন্দোলন সংগঠন , ৩০ মার্চ রজতজয়ন্তী বর্ষের সমাপনী কর্মসূচি পালন
  • ২০১২ জাতীয় সংসদ ঘেরাও
  • ২০১৩ সালে দেশব্যাপী গণজাগরণ মঞ্চের আন্দোলনে সক্রিয় অবস্থান, রানা প্লাজা ধ্বসে হতাহত শ্রমিকদের সন্তানদের মধ্যে শিক্ষাসামগ্রী বিতরণ, ২৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ঘেরাও
  • ২০১৪ সালে লড়াই সংগ্রামের তিন দশক পালন , ২৬ মে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি মিলনায়তনে শিক্ষার বাণিজ্যিকীকরণবিরোধী জাতীয় কনভেনশন আয়োজন ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্ধিত বেতন - ফি বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, ১০ জুলাই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংকট নিরসনে মঞ্জুরী কমিশন ঘেরাও
  • ২০১৬ সালের ২১ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চতুর্থ কেন্দ্রীয় সম্মেলনের আয়োজন।[১৮]

গণসংগঠনসম্পাদনা

শিশু কিশোর গণসংগঠনসম্পাদনা

  • শিশু কিশোর মেলা

শিশু কিশোর মেলা নামে ত্রৈমাসিক সাময়িকী প্রকাশিত হয়।

বিজ্ঞান বিষয়ক গণসংগঠনসম্পাদনা

  • বিজ্ঞান আন্দোলন মঞ্চ

বিজ্ঞান নামে ত্রৈমাসিক সাময়িকী প্রকাশিত হয়।

আরো দেখুনসম্পাদনা

তথ্যসূত্রসম্পাদনা

  1. "ছাত্র ফ্রন্টের ২৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদ্‌যাপন"banglanews24.com। ২১ জানুয়ারি ২০১২। 
  2. গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র
  3. "জাসদের যাত্রাপথের চুয়াল্লিশ বছর: কতিপয় খসড়া উপপাদ্য ও সম্পাদ্য"bdnews24.com। ৩১ অক্টোবর ২০১৬। 
  4. "মৃতপ্রায় জাসদের নিজস্ব রাজনীতি"সাম্প্রতিক দেশকাল। ৩১ অক্টোবর ২০২০। 
  5. "স্মরণ : স্বাধীন সমাজতান্ত্রিক বাংলাদেশের প্রবক্তা শহীদ স্বপন চৌধুরী"দৈনিক আজাদী। ৭ ডিসেম্বর ২০২১। 
  6. "বিবিধ ছাত্রলীগ ও আশির দশকের ঐক্যের রাজনীতি"ঢাকা টাইমস। ৫ ডিসেম্বর ২০১৭। 
  7. "বাসদ-এর ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে লালপতাকা মিছিল"একতা। ১৩ নভেম্বর ২০২১। 
  8. "'অনেক সূর্যের আশায়' মান্না"দৈনিক কালের কন্ঠ। ২ ডিসেম্বর ২০২০। 
  9. গঠনতন্ত্র ও ঘোষণাপত্র
  10. "সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের ৩৮তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ"dhakapost.com। ২১ জানুয়ারি ২০২২। 
  11. ছাত্রসমাজ কেন রাজনীতি করবে - খালেকুজ্জামান
  12. "সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট ভেঙে নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ"prothomalo.com। ১৬ জানুয়ারি ২০২১। 
  13. "ভেঙে তিন টুকরো সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্ট"bd-journal.com। ১৬ জানুয়ারি ২০২১। 
  14. "সমাজতান্ত্রিক ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি মুক্তা, সম্পাদক শোভন | কালের কণ্ঠ"। ৭ আগস্ট ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯ 
  15. দেশ গড়তে ছাত্র সমাজকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে : সেলিনা আক্তার[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  16. "'স্বৈরাচার প্রতিরোধ দিবস': সেদিন যা ঘটেছিল"বিবিসি নিউজ বাংলা। ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০১৮। 
  17. রজতজয়ন্তী সম্মেলন স্মারক ম্যাগাজিন ও মুখপত্র অভিমত
  18. "ছাত্র ফ্রন্ট'র ৪র্থ কেন্দ্রীয় সম্মেলনের কর্মসূচী"। ২৩ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ মার্চ ২০১৬ 

বহিঃসংযোগসম্পাদনা