মো:হবিবুর রহমান
মো: হবিবুর রহমান (১৯৩৪-২০২২) বাংলাদেশের প্রখ্যাত আলিম ও শায়খুল হাদিস। বাংলাদেশ আঞ্জুমানে আল ইসলাহ-এর সাবেক সভাপতি।১৯৬৩ সালে তিনি সৎপুর কামিল মাদরাসায় হেড মুহাদ্দিস হিসেবে যোগদান করেন।১৯৭৪ ইছামতি দারুল উলুম সিনিয়র মাদরাসার প্রিন্সিপাল হন। ১৯৭৭ সালে তিনি চলে যান সংযুক্ত আরব আমিরাতে। সেখানে প্রথমে উম্মুল কুওয়াইন নামক শহরের একটি জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব নিযুক্ত হন। সেখানে প্রতিযোগিতামূলক এক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়ে বিচার বিভাগে যোগদান করেন এবং ১৯৮১ সাল পর্যন্ত উম্মুল কুওয়াইন কোর্টে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে।১৯৯১সালে তিনি মাসিক শাহজালাল নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। এছাড়া তিনি বেশ কিছু গ্রন্থ সম্পাদনা ও রচনা করেন[২] [৩][৪][৫]
শায়খুল হাদিস আল্লামা হবিবুর রহমান | |
---|---|
উপাধি | শাইখুল হাদীস, আল্লামা,মুহাদ্দিস সাহেব |
জন্ম | ১৯৩৪ রারাই জকিগঞ্জ, সিলেট, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | ৭ ফেব্রুয়ারি ২০২২ রারাই, জকিগঞ্জ, সিলেট। |
জাতিভুক্ত | ব্রিটিশ ভারত (১৯৪৭ সাল পর্যন্ত) পাকিস্তান (১৯৭১ সালের পূর্বে) বাংলাদেশ |
অঞ্চল | ইসলাম |
মাজহাব | হানাফি |
শাখা | আহলে সুন্নাত ওয়াল জাম'আত |
মূল আগ্রহ | কুরআন,হাদীস, বুখারী শরীফ, |
যাদের দ্বারা প্রভাবিত হয়েছেন | |
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেন
| |
ওয়েবসাইট | https://alhabibfoundation.com/allama-habibur-rahman/ |
প্রাথমিক জীবন
সম্পাদনাহবিবুর রহমান জকিগঞ্জ উপজেলার রারাই গ্রামে ১৯৩৪ সালে জন্মগ্রহন করেন । তাঁর পিতা ছিলেন এলাকার খ্যাতিমান আলিমে দ্বীন মরহুম মাওলানা মুমতায আলী রাহ.। মাতা মরহুমা আমিনা খাতুন। সাত ভাই ও এক বোনের মধ্যে তিনি তৃতীয়।[৬]
শিক্ষা জীবন
সম্পাদনাএলাকার প্রাইমারী স্কুলে কিছু দিন লেখা পড়া করে বাল্য বয়সেই তিনি বড় ভাই মরহুম মাওলানা নজিবুর রাহমান’র সাথে বর্তমান ভারতের বদরপুর সিনিয়র মাদরাসায় ভর্তি হন। সেখানে কিছু দিন লেখা পড়া করে ফিরে এসে কানাইঘাট থানাধিন সড়কের বাজার আহমদিয়া মাদরাসায় ভর্তি হন। এখানে মাধ্যমিক স্থর পর্যন্ত লেখা পড়া করেন। সড়কের বাজার মাদরাসার ছাত্র থাকাকালীন পার্শ্ববর্তী প্রাইমারী স্কুল থেকে জেলা ভিত্তিক প্রাইমারী বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহন করে মেধা তালিকায় দ্বিতীয় স্থান লাভ করে বৃত্তিপ্রাপ্ত হন। পরবর্তীতে সিলেটের অন্যতম প্রাচীন ইসলামী বিদ্যাপিঠ গাছবাড়ি জামেউল উলূম মাদরাসায় ভর্তি হন। ১৯৫৫ সালে পূর্ব পাকিস্তান মাদরাসা এডুকেশন বোর্ডের অধিন আলিম পরীক্ষায় সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বাদশ স্থান লাভ করে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। একই মাদরাসা থেকে ১৯৫৭ সালে ফাযিল পরীক্ষায় বোর্ডের সম্মিলিত মেধা তালিকায় তৃতীয় স্থান লাভ করে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। ১৯৫৯ সালে হাদীস বিভাগে কামিল পরীক্ষায় বোর্ডের সম্মিলিত মেধা তালিকায় দ্বাদশ স্থান লাভ করে প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। উল্লেখ্য যে, গাছবাড়ি মাদরাসার ইতিহাসে বোর্ডের মেধা তালিকায় স্থান লাভকারী প্রথম ছাত্র তিনি।[৭]
ইলমে কিরাত, ইলমে হাদীস, ইলমে ফিকহ এবং ইলমে তাসাউফে প্রভৃতিতে তাঁর উস্তাদ শায়খগণের মধ্যে রয়েছেন-শামসুল উলামা আল্লামা আবদুল লতিফ চৌধুরী ফুলতলী (১৯১৩-২০০৮), শায়খুল হাদীস আল্লামা সাঈদ আলী (১৯০৭-১৯৬৪), শায়খুল হাদীস আল্লামা শফিকুল হক (১৯২৭-২০০১), শায়খুল হাদীস আল্লামা ইদরী আহমাদ(১৯২৪-২০০৭), শায়খুল হাদীস আল্লামা মুফতি আবদুল গণি(১৯২০-১৯৮৭), শায়খুল হাদীস আল্লামা আবদুল ওয়াহিদ (১৯০৮-১৯৮১), বাহরুল বাহরুল উলূম আল্লামা মুহাম্মাদ হুসাইন (১৮৯০-১৯৭২), মুফতি সায়্যিদ আমীমুল ইহসান মুজাদ্দিদী বারাকাতি (১৯১১-১৯৭৪), মুহাদ্দিসুল হিজায সায়্যিদ মুহাম্মাদ বিন আলাওয়ী মালিকী আল মাক্কী(১৯৪৪-২০০৪), সুলতানুল উলামা সায়্যিদ সালিম বিন আবদুল্লাহ শাতিরি শাফিঈ ইয়ামনী (১৩৫৯-১৪৩৯ হিজরি) প্রমূখ যুগ বরেণ্য উলামায়ে কিরাম।
কর্মজীবন
সম্পাদনা১৯৫৯ সালে তিনি ইছামতি দারুল উলুম সিনিয়র মাদরাসায় শুরু করেন শিক্ষকতা। ১৯৬৩ সালে তিনি সৎপুর কামিল মাদ্রাসায় প্রধান মুহাদ্দিস হিসেবে যোগদান করেন। এরপর ১৯৭৪ ইছামতি দারুল উলুম সিনিয়র মাদরাসায় তাঁকে প্রিন্সিপাল নিযুক্ত করা হয়। সেখানে যোগ্যতা ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭৭ সালে তিনি চলে যান সংযুক্ত আরব আমিরাতে। সেখানে প্রথমে উম্মুল কুওয়াইন নামক শহরের একটি জামে মসজিদের ইমাম ও খতীব নিযুক্ত হন। সেখানে প্রতিযোগিতামূলক এক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে কৃতিত্বের সাথে উত্তীর্ণ হয়ে বিচার বিভাগে যোগদান করেন[৮] এবং ১৯৮১ সাল পর্যন্ত উম্মুল কুওয়াইন কোর্টে বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করে দেশে প্রত্যাবর্তন করেন এবং আবার তাঁর পুরাতন কর্মস্থল ইছামতি মাদরাসায় প্রিন্সিপালের দায়িত্ব গ্রহণ করেন। সেখানে অত্যন্ত সুনাম-সুখ্যাতি ও দক্ষতার সাথে দায়িত্ব পালন করেন ১৯৯৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ঐ তারিখেই তিনি নিয়মতান্ত্রিকভাবে অবসর গ্রহণ করেন এ দায়িত্ব থেকে।[৯]
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনাশিক্ষকতা ও দাওয়াতি কার্যক্রমের পাশাপাশি একসময় তিনি সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করেন। স্বাধীনতা-পূর্ববর্তীতে তিনি নেজামে ইসলাম পার্টির সিলেটের একজন উল্লেখযোগ্য নেতা ছিলেন। ১৯৭০ সালের ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে নেজামে ইসলামের মনোনয়নে তিনি তখনকার সিলেট ৭ আসনে ( জকিগঞ্জ, বিয়ানীবাজার ও কানাইঘাট) এমএনএ পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে সম্মানজনক ভোট পান। পরবর্তীতে দীর্ঘ সময় বাংলাদেশ আঞ্জুমানে আল-ইসলাহ’র সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৯৬ সালে আঞ্জুমানে আল-ইসলাহ মনোনীত ও সম্মিলিত সংগ্রাম পরিষদ সমর্থিত প্রার্থী হিসেবে তিনি জাতীয় নির্বাচনে সিলেট পাঁচ আসনে ( জকিগঞ্জ-কানাইঘাট ) প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন।[১০]
বিভিন্ন দেশে দাওয়াতি সফর
সম্পাদনাযুক্তরাজ্য
সম্পাদনা১৯৮১ সালে স্বীয় পীর ও মুরশিদ হযরত ফুলতলী ছাহেব কিবলা রহ. নির্দেশে তিনি আরব আমিরাত থেকে প্রথমবারের মতো যুক্তরাজ্য সফর করেন। মাত্র পনেরো দিনের সফরে তিনি ছাহেব কিবলার সাথে সে দেশের বিভিন্ন শহরে আয়োজিত মাহফিলে বয়ান পেশ করেন। স্বল্পদিনের সফর শেষে ছাহেব কিবলার সাথে হজ পালন করে আপন কর্মস্থল আমিরাতে ফেরত যান। এরপর থেকে তিনি প্রায় প্রতি বছরই যুক্তরাজ্য সফর করেন। এসব সফরে তিনি গ্রেট ব্রিটেনের উল্লেখযোগ্য প্রতিটি শহরে বিভিন্ন মাহফিলের মাধ্যমে মানুষের মাঝে ইসলামি শিক্ষা বিস্তারের মহান দায়িত্ব পালন করছেন। ব্রিটেনে বসবাসরত তাঁর ছাত্রগণের অনুরোধে ২০০৯ সালে তিনি একাধারে প্রায় নয় মাস সে দেশে অবস্থান করেন। সে সময় প্রতি শনিবার লন্ডনস্থ দারুল হাদীস লতিফিয়ায় শামায়েলে তিরমিজি নামক বিখ্যাত হাদীসের কিতাব সম্পূর্ণ দারস পেশ করেন। নিয়মিত সে দারসে ব্রিটেনের বিভিন্ন শহর থেকে প্রচুর সংখ্যক উলামা এবং সাধারণ মানুষ অংশগ্রহণ করতেন। দারস পূর্ণ হলে দুই শতাধিক আলিমকে শামায়েলে তিরমিজির সনদ প্রদান করেন।এছাড়াও তিনি ব্রিটেন সফরে থাকাকালে বিভিন্ন শহরে রিয়াদুস সালিহীন এবং আদাবুল মুফরাদ নামক হাদীসের কিতাবের দারস প্রদান করতেন।
যুক্তরাষ্ট্র
সম্পাদনা১৯৯৫ সালে আমেরিকায় অবস্থানরত তাঁর ছাত্র ও শুভানুধ্যায়ীদের আমন্ত্রণে তিনি যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন। সে সময় বিভিন্ন শহরে মাহফিল সমূহে যোগদান করেন। উল্লেখ্য যে, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের বিভন্ন শহরে তাঁর প্রেরণা ও নির্দেশনায় বিভিন্ন মসজিদ ও ইসলামি সেন্টার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
সিরিয়া
সম্পাদনা২০০৮ সালের অক্টোবর মাসে তিনি সিরিয়া সফর করেন। সে সময় দামেস্কের বিখ্যাত ইসলামি চিন্তাবিদগণের সাথে ব্যাপকভাবে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময় করেন। সে সফরে দামেস্কের প্রখ্যাত হানাফী আলিম, আল ফিকহুল হানাফী ওয়া আদিল্লাতুহু-সহ বহু মূল্যবান কিতাব প্রণেতা শায়খ ড. আসআদ মুহাম্মাদ সাঈদ সাগিরজি তাঁর কাছ থেকে ইলমে হাদীসের সনদ গ্রহণ করেন। সনদ গ্রহণ উপলক্ষে শায়খ সাগিরজি দামেস্কের উল্লেখযোগ্য উলামার উপস্থিতিতে ২৯ অক্টোবর নৈশভোজের আয়োজন করেন। এ ছাড়া বহু গ্রন্থপ্রণেতা শায়খ ড. আজ্জাজ আল খাতিব, শায়খ হিশাম বুরহানি, শায়খ আবদুর রাহমান হাম্মামি প্রমুখ তাঁর সাথে একান্তভাবে ইলমি আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন। বিশেষ করে শায়খ হাম্মামি পুরো সফরে নিজে ড্রাইভ করে উনাকে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান পরিদর্শনে নিয়ে যান।
মরক্কো
সম্পাদনা২০১০ সালের এপ্রিল মাসে তিনি মরক্কো সফর করেন। এ সময় মদিনাতুল আউলিয়া নামে খ্যাত মারাকাশ শহরে দালাইলুল খাইরাত প্রণেতা ইমাম জাজুলি রহমতুল্লাহি আলাইহি, ইমাম কাজি আয়াজ রহমতুল্লাহি আলাইহি ও ইমাম সুহাইলি রহমতুল্লাহি আলাইহি প্রমুখের মাজার জিয়ারত করেন।
ভারত
সম্পাদনাভারতের আসাম প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে তিনি বিভিন্ন সময়ে ব্যাপক সফর করেন। সেসব সফরে মাহফিলে যোগদান ছাড়াও উলামায়ে কেরামের চাহিদার প্রেক্ষিতে বিভিন্ন স্থানে হাদীস শরিফের দরস প্রদান করেন।
মিশর
সম্পাদনা২০১৮ সালের অক্টোবর মাসে তিনি মিশর সফর করেন। সেই সফরে কায়রো শহরে সাহাবি উকবা ইবন আমির রাদিয়াল্লাহু আনহুর মাজার প্রাঙ্গণ, ইমাম ইবনে হাজার আসকালানি রাহিমাহুল্লাহ’র মাজার প্রাঙ্গণ এবং ইতিহাসখ্যাত আল-আজহার মসজিদে হাদীস শরীফের দরস প্রদান করেন।
পত্রিকা প্রকাশ
সম্পাদনা১৯৯১ সালে হবিবুর রহমানের সম্পাদনায় সিলেট থেকে ‘মাসিক শাহজালাল’ নামে একটি পত্রিকা প্রকাশিত হয়েছিল এবং সেটি বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছিল।
প্রকাশিত গ্রন্থ
সম্পাদনাএ পর্যন্ত তাঁর লেখা ১৮টি গ্রন্থ প্রকাশিত হয়েছে।
- ১. হাদিয়াতুল লবীব ফী নবযতিম মিন সীরতিন নবিয়্যিল হবীব ( هدية اللبيب في نبذة من سيرة النبي الحبيب)।
- ২. যখীরতুল আহাদীছিল আরবঈন ফী ফজায়েলি সৈয়দিল মুরসলীন ( ذخيرة الأحاديث الأربعين في فضاءل سيد المرسلين)।
- ৩. কনযুল আহাদীছিল আরবঈন ফী মনাকেবি আহলি বাইতিন নবিয়্যিল আমীন ( كنز الأحاديث الأربعين في مناقب اهل بيت النبي الأمين )।
- ৪. তুহফাতুল লবীব বিআসানীদিল হবীব ( تحفة اللبيب بأسانيد الحبيب )।
- ৫. আত তুহফাতুল লতীফাহ ফী আহাদীছিল মুসলসলতিল মুনীফাহ ( التحفة اللطيفة في احاديث المسلسلة المنيفة )
- ৬. মুনতখবুস সুনন ওয়াল আছার।[১১][১২]
- ৭.দরসে হাদীছ-১।[১৩]
- ৭.সলাতুত তরাবীহ ( القول الراجح في صلاة التراويح)
- ৮. আল কাউলুল মকবুল ফী মিলাদির রসুল।
- ৯. দোয়ায়ে মসনুনা ও তেত্রিশ আয়াতের ফজিলত।
- ১০.মাসআলায়ে উশর : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ।
- ১১.দুরূদ শরীফের ফযীলত ও ওযীফা।
- ১২. যিয়ারতে মদীনা মুনাওয়ারা (ফযীলত ও নিয়ম)।
- ১৩. আসহাবে বদর।
- ১৪. ওযীফা।
- ১৫. হজ্জ ও যিয়ারত।
তহকিক
সম্পাদনা- ১৬.দলাইলুল খইরাত- ইমাম জজূলী রাহি.।
- ১৭. আল হিযবুল আযম-মুল্লা আলী আল-ক্বারী রাহি.।[১৪]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ শায়খুল হাদিস আল্লামা মো: হবিবুর রহমান স্মৃতিস্মারক
- ↑ https://m.dailyinqilab.com/article/461468/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%B8-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A7%8B-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8
- ↑ https://mzamin.com/article.php?mzamin=314980
- ↑ জালালাবাদের কথা (বাংলা একাডেমি প্রকাশিত) দেওয়ান নুরুল আনওয়ার হোসেন চৌধুরী
- ↑ হাদীস চর্চায় বাংলাদেশী মুহাদ্দিসগণের অবদান ( ইসলামিক ফাউন্ডেশন প্রকাশিত)
- ↑ https://mzamin.com/article.php?mzamin=314980
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২৩।
- ↑ https://www.jugantor.com/country-news/518006/%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A7%8B-%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8%E0%A7%81%E0%A6%B7%E0%A7%87%E0%A6%B0-%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A7%8B%E0%A6%AC%E0%A6%BE%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%B0%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%BF%E0%A6%A4-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8
- ↑ https://m.dailyinqilab.com/article/461468/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A7%9F%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%B8-%E0%A6%86%E0%A6%B2%E0%A7%8D%E0%A6%B2%E0%A6%BE%E0%A6%AE%E0%A6%BE-%E0%A6%AE%E0%A7%8B-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE%E0%A6%A8
- ↑ https://fateh24.com/%E0%A6%B6%E0%A6%BE%E0%A6%87%E0%A6%96%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%B9%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A7%80%E0%A6%B8-%E0%A6%B9%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B0-%E0%A6%B0%E0%A6%B9%E0%A6%AE%E0%A6%BE/
- ↑ https://www.prothoma.com/product/20084/%E0%A6%AE%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%A4%E0%A6%BE%E0%A6%96%E0%A6%BE%E0%A6%AC%E0%A7%81%E0%A6%B8-%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A8-%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A6%B2-%E0%A6%86%E0%A6%9B%E0%A6%BE%E0%A6%B0
- ↑ https://banglapost.co.uk/2022/03/58394/
- ↑ https://www.rokomari.com/book/author/58636/shaikhul-hadis-allama-muhammad-habibur-rahman
- ↑ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৪ মার্চ ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মার্চ ২০২৩।