ভাড়ারা শাহী মসজিদ
ভাড়ারা শাহী মসজিদ পাবনা জেলার সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের ভাড়ারা গ্রামে অবস্থিত একটি সুপ্রাচীন ঐতিহাসিক মসজিদ।[১][২][৩] মসজিদটি ১৭৫৭ সালে বাদশাহ শাহ আলমের রাজত্বকালে দৌলত খা-এর পুত্র আসালত খা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন।[৪]
ভাড়ারা শাহী মসজিদ | |
---|---|
ধর্ম | |
অন্তর্ভুক্তি | সুন্নি ইসলাম |
জেলা | পাবনা |
অবস্থান | |
অবস্থান | সুজা নগর, পাবনা সদর, পাবনা |
স্থাপত্য | |
ধরন | জামে মসজিদ |
স্থাপত্য শৈলী | মুঘল স্থাপত্য |
প্রতিষ্ঠাতা | আসালত খা |
অর্থায়নে | আসালত খা |
প্রতিষ্ঠার তারিখ | ১৭৫৭ |
ধারণক্ষমতা | দুই শতাধিক |
ইতিহাস
সম্পাদনাভাড়ারা শাহী মসজিদ অনেক পুরাতন মসজিদ হিসাবে অনেক লোকশ্রুতি রয়েছে, স্থানীয় লোকদের শ্রুতি অনুসারে, মসজিদটি রাতে নির্মাণ করা হয়েছে। এবং তারা বলে থাকে, এই মসজিদে সৃষ্টিকর্তার বিশেষ রহমত রয়েছে। আশে পাশের গ্রাম থেকে এখানে মানুষ আকিকা, বা মানত করতে আসে।
অবস্থান
সম্পাদনাভাড়ারা মসজিদ পাবনা-সুজানগর সড়কের পাশে সদর উপজেলার ভাড়ারা ইউনিয়নের ভাড়ারা গ্রামের প্রধান বাজারের সাথেই অবস্থিত। পাবনা জেলা শহর থেকে প্রায় ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত মসজিদটি। মসজিদের পাশে প্রায় ৩ কিলোমিটার দূরে পদ্মা নদী রয়েছে।
আকার
সম্পাদনামসজিদটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট, মসজিদের আকার খুব বেশি বড় নয়, স্বাভাবিক গঠনেই রয়েছে। তবে মসজিদ গঠনগত দিক থেকে খুব শক্তিশালী।
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ভাড়ারা ইউনিয়ন, পাবনা সদর উপজেলা। "ভাড়ারা ইউনিয়ন, পাবনা সদর উপজেলা"। সরকারি ওয়েবসাইট।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ প্রতিবেদক, নিজস্ব। "অযত্নে প্রত্ন নিদর্শনের বারোটা"। প্রথম আলো। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২২।
- ↑ "'পাবনা'র নেপথ্যে যত জনশ্রুতি"। বাংলা ট্রিবিউন। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "ভাড়ারা শাহী মসিজদ | বিডিএলএসটি"। blog.bdlst.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৩-২২।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]