বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য (১ মার্চ ১৯৪৪ - ৮ আগস্ট ২০২৪)[২] ছিলেন একজন ভারতীয় কমিউনিস্ট রাজনীতিবিদ এবং ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) এর পলিটব্যুরোর প্রাক্তন সদস্য। তিনি ২০০০ থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গের সপ্তম মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেন। ৫ দশকেরও বেশি রাজনৈতিক কর্মজীবনে, তিনি তার শাসনামলে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) এর সিনিয়র নেতাদের একজন হয়ে ওঠেন।[৩]
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য | |
---|---|
![]() ২০০৬ সালে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য | |
পশ্চিমবঙ্গের ৭ম মুখ্যমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ৬ নভেম্বর ২০০০ – ১৩ মে ২০১১[১] | |
গভর্নর | বীরেন জে. শাহ গোপালকৃষ্ণ গান্ধী দেবানন্দ কোঁয়র এম. কে. নারায়ণন |
পূর্বসূরী | জ্যোতি বসু |
উত্তরসূরী | মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় |
পশ্চিমবঙ্গের ২য় উপ-মুখ্যমন্ত্রী | |
কাজের মেয়াদ ১২ জানুয়ারি ১৯৯৯ – ৫ নভেম্বর ২০০০[১] | |
মুখ্যমন্ত্রী | জ্যোতি বসু |
পূর্বসূরী | জ্যোতি বসু |
উত্তরসূরী | শূন্য |
বিধানসভা সদস্য, পশ্চিমবঙ্গ | |
কাজের মেয়াদ ১৯৮৭ – ২০১১ | |
পূর্বসূরী | অশোক মিত্র |
উত্তরসূরী | মনীশ গুপ্ত |
নির্বাচনী এলাকা | যাদবপুর |
কাজের মেয়াদ ১৯৭৭ – ১৯৮২ | |
পূর্বসূরী | প্রফুল্ল কান্তি ঘোষ |
উত্তরসূরী | প্রফুল্ল কান্তি ঘোষ |
নির্বাচনী এলাকা | কাশীপুর |
পলিট ব্যুরোর সদস্য, ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) | |
কাজের মেয়াদ ২০০২ – ২০১৫ | |
ব্যক্তিগত বিবরণ | |
জন্ম | কলকাতা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত | ১ মার্চ ১৯৪৪
মৃত্যু | ৮ আগস্ট ২০২৪ কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত | (বয়স ৮০)
রাজনৈতিক দল | ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) |
সম্পর্ক | সুকান্ত ভট্টাচার্য (কাকা) |
বাসস্থান | পাম এভিনিউ,কলকাতা |
প্রাক্তন শিক্ষার্থী | প্রেসিডেন্সি কলেজ, শৈলেন্দ্র সরকার বিদ্যালয় |
জীবিকা | রাজনীতিবিদ, সাহিত্যিক, স্কোলিয়াবিদ, কলামিস্ট, কবি, বক্তা |
বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ব্যবসা সংক্রান্ত তার অপেক্ষাকৃত উন্মুক্ত নীতির জন্য পরিচিত ছিলেন, কারণ CPI(M) এর আর্থিক নীতিগুলি মূলত পুঁজিবাদ বিরোধী ছিল। কিন্তু তা করার চেষ্টা করে, ভট্টাচার্য মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে তার মেয়াদে শক্তিশালী জমি অধিগ্রহণের প্রতিবাদ এবং প্রতিবাদকারীদের বিরুদ্ধে সহিংসতার অভিযোগের মুখোমুখি হন। এর ফলে তিনি ২০১১ সালের নির্বাচনে হেরে যান। যার ফলে পশ্চিমবঙ্গে বামফ্রন্টের ৩৪ বছরের শাসনের পতন ঘটে, যা বিশ্বের দীর্ঘতম গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত কমিউনিস্ট সরকার।
জীবনের প্রথমার্ধ
সম্পাদনাবুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ১৯৪৪ সালের ১ মার্চ উত্তর কলকাতায় এক বাঙালি ব্রাহ্মণ পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতামহ কৃষ্ণচন্দ্র স্মৃতিতীর্থ ছিলেন একজন সংস্কৃত পণ্ডিত, পুরোহিত এবং একজন প্রখ্যাত লেখক। তিনি পুরোহিত দর্পণ নামে একটি পুরোহিত ম্যানুয়াল রচনা করেছিলেন, যা পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি হিন্দু পুরোহিতদের কাছে জনপ্রিয়। বুদ্ধদেবের পিতা নেপালচন্দ্র পৌরোহিত্য না করে পারিবারিক প্রকাশনা সারস্বত লাইব্রেরির সাথে জড়িত ছিলেন, যা হিন্দু ধর্মীয় সামগ্রী বিক্রির জন্য নিবেদিত ছিল।[৪] কবি সুকান্ত ভট্টাচার্য ছিলেন তাঁর পিতার মামাতো ভাই। শৈলেন্দ্র সরকার বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র ভট্টাচার্যের বাংলাদেশে তার পৈতৃক বাড়ি ছিল । তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে বাংলা সাহিত্য অধ্যয়ন করেন এবং বাংলা (সম্মান) বিষয়ে বিএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং একটি সরকারি স্কুলে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন।[৫][৬]
ব্যক্তিগত জীবন
সম্পাদনাতিনি মীরা ভট্টাচার্যকে বিয়ে করেছেন। সুচেতনা ভট্টাচার্য নামে তাদের একটি মেয়ে রয়েছে, যে বর্তমানে রূপান্তরিত হয়ে একজন পুরুষ হয়ে গিয়েছে। [৭] পরিবারটি কলকাতার বালিগঞ্জে বসবাস করে। তিনি কয়েক দশক ধরে দুই কক্ষের বাসায় ছিলেন এবং একই বাসভবন থেকে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে কাজ করেছেন। ভট্টাচার্য তার মিতব্যয়ী জীবনধারার জন্য বিখ্যাত।[৮] তিনি যদিও পুরোহিতদের পরিবারের অন্তর্গত, তবুও কমিউনিজমের নীতি অনুসারে একজন স্বীকৃত নাস্তিক।[৪]
রাজনৈতিক জীবন
সম্পাদনাকলেজজীবনে রাজনীতিতে যোগদান করেন বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য। তিনি পশ্চিমবঙ্গের উত্তাল খাদ্য আন্দোলনের সাথে সাথে ভিয়েতনাম যুদ্ধের সময় মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী আন্দোলনে সক্রিয় ভাবে যোগদান করেন। তিনি গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশনের রাজ্য সম্পাদক হন যা পরবর্তী কালে ভারতের গণতান্ত্রিক যুব ফেডারেশন রূপে আত্মপ্রকাশ করে। ১৯৭৭ সালে তিনি কাশীপুর বিধানসভা কেন্দ্র থেকে বিধায়ক নির্বাচিত হন কিন্তু ১৯৮২ সালে কংগ্রেসের প্রফুল্ল কান্তি ঘোষ এর কাছে ৭৮২ ভোট পরাজিত হন। ১৯৮৭ সালে তিনি তার নির্বাচনী কেন্দ্র পরিবর্তন করে যাদবপুরে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। ওই কেন্দ্র থেকে তিনি টানা ৫ বার জয়ী হন। ২০১১ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা নির্বাচনে তিনি এই কেন্দ্র থেকেই তৃণমূল কংগ্রেসের মণীশ গুপ্তের কাছে মোট ১৬,৬৮৪ ভোটে পরাজিত হন।[৯] প্রফুল্লচন্দ্র সেন ব্যতীত তিনি পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী যিনি নিজের বিধানসভা কেন্দ্র থেকে হেরেছেন।[১০] তিনি সি. পি. আই (এম) পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য, সি. পি. আই (এম) কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য এবং সি. পি. আই (এম) পলিটব্যুরোর সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
- ১৯৭৭-৮২ : পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য মন্ত্রিসভায় তথ্য ও জনসংযোগ বিভাগের দায়িত্ব গ্রহণ করেন এবং এই বিভাগ পরে তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ নামে পরিচিত হয়
- ১৯৮৭-৯৬ : ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ, স্থানীয় শাসন, পৌর ও নগরোন্নয়ন বিভাগ
- ১৯৯১-৯৩ : ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ, পুর ও নগর উন্নয়ন বিভাগ (অগ্নি নির্বাপণ পরিষেবা বাদে)
- ১৯৯৪ : ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ
- ১৯৯৬ : ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী, স্বরাষ্ট্র (আরক্ষা) বিভাগ, তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগ, তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ
- ১৯৯৯ : উপ-মুখ্যমন্ত্রী
- নভেম্বর ৬, ২০০০ : পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহণ করেন
- মে ১৮, ২০০১ : ত্রয়োদশ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন
- মে ১৮, ২০০৬ : চতুর্দশ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা সাধারণ নির্বাচনে জয়ী হয়ে মুখ্যমন্ত্রী হিসাবে শপথ গ্রহণ করেন
- মে ১৯, ২০১১ : পঞ্চদশ পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভা সাধারণ নির্বাচনে পরাজিত হয়ে মুখ্যমন্ত্রী থেকে পদত্যাগ করেন
টাটা ন্যানো সিঙ্গুর বিতর্ক
সম্পাদনাতাঁর মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন বুদ্ধদেব পশ্চিমবঙ্গে শিল্পায়নের প্রচেষ্টা করেন, যেমন, সিঙ্গুরে একটি জমি টাটা মোটরসকে দেওয়া হয় টাটা ন্যানো গাড়ির কারখানা তৈরির জন্য। কিন্তু ক্ষুদ্র চাষীদের জমি বলপূর্বক অধিগ্রহনের বিরুদ্ধে তৃণমূল কংগ্রেস, ভারতের সমাজতান্ত্রিক ঐক্য কেন্দ্র এবং ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস-এর [১১] যৌথ প্রতিবাদের মুখে, সিঙ্গুরে জনসাধারণের আন্দোলন, নন্দীগ্রাম গণহত্যা[১২] এবং নেতাই বিতর্কের মুখের টাটা মোটরসকে এই প্রকল্পটি বাতিল করতে হয়। [১৩]
জানুয়ারী ২০০৬-এ ভারতের সর্বোচ্চ আদালত কলকাতার সল্টলেক সিটি টাউনশিপে করা জমি বরাদ্দের বিষয়ে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এবং অন্যদের সহ বামফ্রন্ট সরকারের মন্ত্রীদের নোটিশ[১৪] জারি করে।
পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রামে বিক্ষোভকারীদের বিরুদ্ধে পুলিশি পদক্ষেপের জন্য বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যের সরকার ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়ে। তিনি শুধুমাত্র বিরোধী দলগুলি (যেমন তৃণমূল, আইএনসি, পিডিএস, BJP, CPI(ML)L, CRLI নয়) একই সাথে CPI, RSP এবং AIFB-এর মতো অন্যান্য বামফ্রন্ট জোটের মিত্রদের দ্বারাই সমালোচিত হননি, যারা এই ইস্যুতে মন্ত্রিত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর হুমকিও দিয়েছিলেন।
১৫ মার্চ ২০০৭, পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু নন্দীগ্রামে পুলিশের গুলি চালানো আটকাতে ব্যর্থ হওয়ার জন্য বুদ্ধদেবের সমালোচনা [১৫] করেন। ভট্টাচার্য পুলিশের গুলি চালানো নিয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছিলেন, কিন্তু দাবি করেছিলেন যে তিনি গুলি চালানোর অনুমতি দিয়েছিলেন কারণ নন্দীগ্রাম এমন একটি এলাকা যেখানে এক, দুই বা ১০ দিন নয়, আড়াই মাস ধরে আইনের শাসন ছিল না এবং প্রশাসনের উপস্থিতি ছিল না, এবং শত শত গ্রামবাসী নন্দীগ্রাম ছেড়েছিল এবং নন্দীগ্রামের বাইরে একটি রাষ্ট্রীয় ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় [১৬] প্রকৃতপক্ষে বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য ঘোষণা করেছিলেন যে নন্দীগ্রামে জমি অধিগ্রহণ করা হবে না নন্দীগ্রাম বিজ্ঞপ্তিটি ছিঁড়ে ফেলার আদেশ দিয়েছিলেন[১৭][১৮] তখনও নন্দীগ্রামে ঢুকতে দেওয়া হয়নি পুলিশকে। রাস্তা খোঁড়া হয়েছে, প্রশাসনকে এলাকায় প্রবেশ করতে বাধা দেওয়া হয়েছে।[১৯]
সিপিআই(এম) ঘোষণা করেছে যে তারা সম্পূর্ণরূপে ভট্টাচার্যের সমর্থনে ছিল এবং বামফ্রন্টে তার সমালোচকদের শান্ত করার জন্য "পরিকল্পনা" তৈরি [২০] সমর্থকদের দ্বারা তাঁর সরকারও সমালোচিত হয়েছিল বাম দলের কর্মীদের (তার নিজের দল সিপিআই(এম) সহ) যারা রাজনৈতিক বিরোধীদের দ্বারা আক্রমণের শিকার হয়েছিল - নন্দীগ্রাম-পরবর্তী অশান্তির সময় সপ্তম বামফ্রন্ট সরকারের শেষ পর্যন্ত ডানপন্থীরা এবং মাওবাদীরাও।
সম্মাননা
সম্পাদনা২০২২ সালে তিনি পদ্মভূষণ লাভ করলেও তা প্রত্যাখ্যান করেন।[২১]
টুইটারে তার দল জানায় তারা আদর্শগত কারণে বরাবরই রাষ্ট্রের কাছ থেকে এরূপ সম্মান প্রত্যাখ্যান করে এসেছেন ৷[২২]
মৃত্যু
সম্পাদনা২০২৪ সালের ৮ আগস্ট কলকাতার পাম অ্যাভিনিউয়ের বাড়িতে তিনি প্রয়াত হন। মৃত্যুকালে তাঁর বয়স হয়েছিল ৮০ বছর।[২৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ Business Standard (২০১১-০৫-১৬)। "Mamata to take over as Bengal CM on Friday"। Business-standard.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৭-১১।
- ↑ "প্রয়াত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য, বাম রাজনীতির অন্তিম নক্ষত্র পতন"। sangbadpratidin (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৪-০৮-০৮।
- ↑ পশ্চিমবঙ্গ সরকার
- ↑ ক খ "A ritual bond with Buddha"। www.telegraphindia.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৯।
- ↑ Choudhary, Ratnadeep (২০১৯-০৩-০১)। "Buddhadeb Bhattacharya, the last Left chief minister of West Bengal"। ThePrint (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৯।
- ↑ "Buddhadeb Bhattacharya"। Communist Party of India (Marxist) (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১১-০৮-২২। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৯।
- ↑ "Buddhadeb Bhattacharya's daughter Suchetana may undergo sex-change operation: '…as a man'"। Hindustan Times (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২৩-০৬-২১। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৯।
- ↑ "Buddhadeb's assets: No house, no car, only Rs 5,000 in bank"। The Times of India। ২০১১-০৪-০৬। আইএসএসএন 0971-8257। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১১-০৯।
- ↑ "The man who beat Buddhadeb Bhattacharjee for the first time in 24 years"। NDTV.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-০৮-২০।
- ↑ "Buddhadeb loses from Jadavpore" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ ডিসেম্বর ২০১৪ তারিখে, Yahoo! News, May 13, 2011.
- ↑ India, One (৩ ডিসেম্বর ২০০৬)। "BJP President Rajnath to visit Singur tomorrow"। ১৯ জুন ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ " Exit Buddhadeb, man who saw beyond ideological convictions", The Economic Times, 14 May 2011. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ অক্টোবর ২০১২ তারিখে
- ↑ " CPM pays for Netai, suffers losses in Junglemahal" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৯ জুলাই ২০২৩ তারিখে, Indian Express, 14 May 2011.
- ↑ "Court notice to Jyoti Basu", The Hindu, 24 January 2006.
- ↑ Subir Bhaumik, "India strike over police shooting" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৯ মার্চ ২০০৭ তারিখে, BBC News, 16 March 2007.
- ↑ "Deaths in violence unfortunate, says Buddhadeb Bhattacharjee", The Hindu, 16 March 2007.
- ↑ name="hindu2007">"National : Deaths in violence unfortunate, says Buddhadeb Bhattacharjee"। The Hindu। ১৬ মার্চ ২০০৭। ২৫ মার্চ ২০০৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১২।
- ↑ "Tear apart Nandigram notification: Buddhadeb"। Rxpgnews.com। ২১ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জুলাই ২০১২।
- ↑ উদ্ধৃতি ত্রুটি:
<ref>
ট্যাগ বৈধ নয়;hindu2007
নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি - ↑ Subrata Nagchoudhury, "Party stands by Buddha, gets restive allies to fall in line", indianexpress.com, 18 March 2007. ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৭ অক্টোবর ২০০৭ তারিখে
- ↑ "পদ্মভূষণ প্রত্যাখ্যান করলেন পশ্চিমবঙ্গের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য"। দ্য ডেইলি স্টার। ২৬ জানুয়ারি ২০২২।
- ↑ "Buddhadeb Bhattacharya who was nominated for the Padma Bhushan award has declined to accept it"।
- ↑ "বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য প্রয়াত, বাম জমানার শেষ সেনাপতির বয়স হয়েছিল ৮০"। আনন্দবাজার পত্রিকা অনলাইন। ৮ আগস্ট ২০২৪। সংগ্রহের তারিখ ৮ আগস্ট ২০২৪।
বহিঃসংযোগ
সম্পাদনাপূর্বসূরী জ্যোতি বসু |
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ২০০০-২০১১; |
উত্তরসূরী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় |
এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |