বাংলাদেশে সন্ত্রাসবাদ
বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ কিছুসংখ্যক ইসলামপন্থী এবং সাম্যবাদী চরমপন্থী সংঘাতে সৃষ্ট একটি চলমান ক্ষুদ্রায়তন গেরিলা প্রচারণা।[৭][৮]
বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষ | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|
২০০৫ সালে ৬৪ জেলায় জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি) বোমা বিস্ফোরণ ঘটায়। | ||||||||
| ||||||||
বিবাদমান পক্ষ | ||||||||
|
ইসলামিক স্টেট অব ইরাক অ্যান্ড দ্য লেভান্ট[১][২][৩][৪][৫] |
| ||||||
সেনাধিপতি ও নেতৃত্ব প্রদানকারী | ||||||||
আব্দুল হামিদ (উপমহাপরিদর্শক) | আব্দুর রউফ | |||||||
হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতি | ||||||||
৪০+ (ফেব্রুয়ারি ২০১৩ থেকে)[৬] ১,৩৩৩ সর্বমোট নিহত[৭][৮] |
কালপঞ্জি
সম্পাদনা১৯৯৯
সম্পাদনা- ১৯৯৯ সালের ১৮ জানুয়ারী হরকাত-উল জিহাদ আল-ইসলামী বাংলাদেশ শামসুর রহমানকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। [৯]
- ১৯৯৯ সালের ৬ মার্চ যশোরের বাংলাদেশ উদীচী শিল্পীগোষ্ঠীর উপর চালানো বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হন।[১০]
- ১৯৯৯ সালের ১৫ মার্চ আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য মহিবুর রহমান মানিকের বাড়িতে চলানো বোমা হামলায় দুজন নিহত হন। [১১]
- ১৯৯৯ সালের ৮ ডিসেম্বর, একটি আহমদী মসজিদে চালানো বোমা হামলা হয় ৮ জন নিহত হয় [১০]
২০০১
সম্পাদনা- ২০০১ সালের ২০ জানুয়ারী বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সমাবেশে বোমা হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় ৫ জন নিহত এবং ৭০ জন আহত হয়। [১০]
- ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল -, হরকাত-উল-জিহাদ আল-ইসলাম কর্তৃক রমনা বটমূলে চালানো বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হয়। [১২]
- ২০০১ সালের ১ জুন গোপালগঞ্জের রোমান ক্যাথলিক চার্চে বোমা হামলায় ১০ জন নিহত হন। [১০]
- ২০০১ সালের ১৬ জুন নারায়ণগঞ্জে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো বোমা হামলায় ২২ জন নিহত হয় । [১০]
- ২০০১ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর বাগেরহাটে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমাবেশে বোমা হামলায় ৯ জন নিহত হয়। [১০]
- ২০০১ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর সুনামগঞ্জে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সমাবেশে চালানো বোমা হামলায় ৪ জন নিহত হয়।[১০]
- ২০০১ সালের ১৬ নভেম্বর চট্টগ্রামে গোপাল কৃষ্ণ মুহুরীকে হত্যা করা হয়।[১৩][১৪]
২০০২
সম্পাদনা- ২০০২ সালের ৬ ডিসেম্বর ময়মনসিংহে সিনেমা হলগুলোতে চালানো সমন্বিত বোমা হামলায় ২৭ জন নিহত হয়। [১০]
- ২০০২ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরায় একটি সিনেমা হল ও সার্কাসে চালানো বোমা হামলায় ৩ জন নিহত ও ১০০ জন আহত হয়। [১০]
আরো দেখুন
সম্পাদনাতথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "ISIL claims responsibility for Bangladesh mosque attack"। Al Jazeera। ২৭ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "'Isil cell' plotted bombing campaign in Bangladesh, police claim"। The Telegraph। ২০ জানুয়ারি ২০১৫।
- ↑ "Report: ISIL says it shot Italian in Bangladesh"। USA Today। ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Italian priest attacked in Bangladesh"। Al Jazeera। ১৮ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Australian citizens advised to leave Bangladesh in light of ISIL activities"। বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম। ২৭ নভেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Bangladesh killings: Hindu priest hacked to death - BBC News"। সংগ্রহের তারিখ ১ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "Fatalities-Islamist Terrorism 2005 - 2016 - South Asia Terrorism Portal"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ ক খ "Fatalities - Left-wing Extremism 2005 - 2016 - South Asia Terrorism Portal"। সংগ্রহের তারিখ ২ জুলাই ২০১৬।
- ↑ "Ferocious HujiB now on the wane"। ঢাকা ট্রিবিউন। ২১ আগস্ট ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মে ২০২০।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ ছ জ ঝ Hussain, Ahmede (১২ মার্চ ২০০৪)। Star Magazine। দ্য ডেইলি স্টার https://web.archive.org/web/20171012041615/http://archive.thedailystar.net/magazine/2004/03/02/coverstory.htm। ১২ অক্টোবর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০১৬।
|শিরোনাম=
অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য) - ↑ "Bomb deaths shock Bangladesh"। BBC News। ১৪ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ ডিসেম্বর ২০১৮।
- ↑ "9 killed in bomb attack in Bangladesh"। rediff.com। ১৪ এপ্রিল ২০০১। ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ জুন ২০১৩।
- ↑ Chowdhury, Rashed (১৭ নভেম্বর ২০০১)। "Nazirhat College principal shot dead"। Gulf News। ২৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৭।
- ↑ Karlekar, Hiranmay (২০০৫)। Bangladesh: The Next Afghanistan? (ইংরেজি ভাষায়)। SAGE। পৃষ্ঠা 163। আইএসবিএন 9780761934011। ২৮ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৮ মার্চ ২০১৭।