বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
বাংলাদেশের সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট
বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের একটি অন্যতম বৃহৎ কারিগরী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এই পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি ১৯৬২ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। [১]
নীতিবাক্য | বিশ্ব বাজারের জন্য শ্রেষ্ঠ মানের আউটপুট |
---|---|
ধরন | সরকারী পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট (শহুরে) |
স্থাপিত | ১৯৬২ |
ইআইআইএন | ১৩৩৮১৯ |
অধ্যক্ষ | মোঃ আবু সাইম জাহান (অতিরিক্ত দায়িত্ব) |
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ | ৯ জন |
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ | ১৫০ + |
অবস্থান | শেরপুর সড়ক, বগুড়া ৫৮০০ ২৪°৪৯′২৪″ উত্তর ৮৯°২২′৩৬″ পূর্ব / ২৪.৮২৩৩৫৩° উত্তর ৮৯.৩৭৬৫৮০° পূর্ব |
শিক্ষাঙ্গন | শহুরে ২০ একর (৮.১ হেক্টর) |
সংক্ষিপ্ত নাম | বপই |
অধিভুক্তি | বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড |
ওয়েবসাইট | www |
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৬২ সালে ফোর্ড ফাউন্ডেশন ঢাকা, রংপুর, সিলেট, পাবনা ও বরিশাল এই পাঁচটি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সাথে বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটটি প্রতিষ্ঠা করে। শুরুতে বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ওকলাহোমা স্টেট ইউনিভার্সিটির পাঠ্যক্রমানুসারে ৩ বছর মেয়াদি কোর্স দেওয়া হতো। যুক্তরাষ্ট্রে বিজ্ঞান কোর্সে প্রকৌশলে স্নাতককারী কর্তৃক বিধান রেখে তৎকালীন কারিগরি শিক্ষা বোর্ড কর্তৃক সার্টিফিকেট প্রদান করা হত।[১]
ডিপার্টমেন্ট এবং আসনসংখ্যা
সম্পাদনাএকাডেমিক টেকনোলজিসমূহের মধ্যে রয়েছে:
- পুরকৌশল - ২০০
- তড়িৎ প্রকৌশল- ৩০০
- যন্ত্রকৌশল - ৩০০
- পাওয়ার - ১০০
- ইলেকট্রনিক্স - ১০০
- কম্পিউটার - ১০০
- [রেফ্রিজারেশন ও এয়ার কন্ডিশনিং টেকনোলজি] - ১০০
ছাত্রাবাস
সম্পাদনা- উত্তর প্রান্তিক (৫তলা)
- দক্ষিণ প্রান্তিক (৫তলা)
- পান্থশালা (টিনশেড)
ছাত্রীনিবাস
সম্পাদনা- করতোয়া
ক্যাফেটেরিয়া
সম্পাদনা- অ আ ক্যাফেটেরিয়া
তথ্যসূত্র
সম্পাদনাবহিঃসংযোগ
সম্পাদনা- অফিসিয়াল ওয়েবসাইট ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৫ জুন ২০২০ তারিখে
উইকিমিডিয়া কমন্সে বগুড়া পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সংক্রান্ত মিডিয়া রয়েছে।