প্রবেশদ্বার:চিত্রকর্ম
চিত্রাঙ্কন (স্পষ্টতর অর্থে রংচিত্র অঙ্কন) বলতে কোনও সমতল পৃষ্ঠের উপর সাধারণত তুলি বা আঙুলের মাধ্যমে এক বা একাধিক রঙ (বিশেষ পদার্থে মিশ্রিত রঞ্জক পদার্থ) লেপন করে কোনও চিত্র অঙ্কন করাকে বোঝায়। চিত্রাঙ্কন প্রক্রিয়ার শেষে যে শিল্পকর্ম সৃষ্টি হয়, তাকে চিত্রকর্ম বলে। একজন শিল্পী যিনি পেশাগত কাজ অথবা শখের বশে চিত্রাঙ্কনের কাজ করেন তাকে চিত্রকর বা চিত্রশিল্পী বলা হয়। রংচিত্র অঙ্কন একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্যকলা, যা অঙ্কন, অঙ্গভঙ্গি (অঙ্গভঙ্গি চিত্রকর্ম হিসেবে) কিংবা যে কোনো রচনা বিমূর্ত করে তোলে। চিত্রকর্ম হতে পারে স্বতঃস্ফূর্ত এবং প্রতিনিধিত্বমূলক (যেমনটি পাওয়া যায় স্থিরচিত্রে(Still Life) কিংবা প্রাকৃতিক চিত্রকর্মে, বিমূর্ত, বর্ণনামূলক, প্রতীকী কিংবা আবেগপুর্ণ। প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্য উভয়ের চিত্রাঙ্কনের ইতিহাসের একটি অংশ ধর্মীয় চিত্রকলা দ্বারা প্রভাবিত। এই ধরনের চিত্রকর্মের নিদর্শন পাওয়া যায় মৃৎশিল্পের ওপর আঁকা পৌরাণিক চরিত্রের, বাইবেলে উল্লেখিত চরিত্রের, বুদ্ধের জীবন নিয়ে আঁকা দৃশ্যপটে কিংবা অন্যান্য ধর্মীয় চিত্রক্রমে যা পূর্বাঞ্চলের দেশগুলো থেকে জন্ম নিয়েছে। যে জিনিসের উপর চিত্রাঙ্কন করা যায়, তাকে অবলম্বন বলে। অবলম্বনগুলির মধ্যে আছে দেয়াল, কাগজ, ক্যানভাস, কাঠ, কাঁচ, বার্নিশ, মৃৎশিল্প, পাতা, তামা এবং কংক্রিট। আবার যেসব ব্যবহার করে চিত্রকর্ম করা যায় তার মধ্যে আছে বালি, কাদা, কাগজ, চুন, শুকনো পাতাসহ আরও অনেক কিছু। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) সূচীপত্রনির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন
![]() রঙ বলতে রঞ্জক পদার্থবিশিষ্ট এক ধরনের তরল বা অর্ধতরল মিশ্রণকে বোঝায় যা কোনও পৃষ্ঠতলের উপর পাতলা স্তরের মত প্রয়োগ করা হয়, যা পরে শুকিয়ে ঐ পৃষ্ঠের উপরে একটি স্থায়ী শক্ত রঙিন প্রলেপে পরিণত হয়। সাধারণত প্রকৃতিতে প্রাপ্ত খনিজ রঞ্জক পদার্থের গুঁড়াকে তরল কোনও মাতৃপদার্থ বা বাহক পদার্থ (যাকে রঙের মাধ্যম বলে) নিলম্বিত করে বা আবদ্ধ করে রঙ প্রস্তুত করা হয়। তেল, পানি, আঠা জাতীয় পদার্থ, ইত্যাদি রঙের মাধ্যম হিসেবে ব্যবহৃত হতে পারে। এরপর এই রঙকে সাধারণত তুলির সাহায্যে কোনও সমতল পৃষ্ঠের উপরে প্রয়োগ করা হয়। রঙকে পানি বা অন্য কোনও দ্রাবক বা লুঘকারকের মাধ্যমে পাতলা করা যেতে পারে। চিত্রাঙ্কন প্রক্রিয়াতে কিংবা কোনও পৃষ্ঠতলকে আবহাওয়া থেকে সুরক্ষা করার কাজে রঙ ব্যবহৃত হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
ভিনসেন্ট উইলেম ভ্যান গখ (ওলন্দাজ: [ˈvɪnsɛnt ˈʋɪləɱ vɑŋ ˈɣɔx] ; ৩০ মার্চ ১৮৫৩ – ২৯ জুলাই ১৮৯০) ছিলেন একজন ডাচ উত্তর-অন্তর্মুদ্রাবাদী চিত্রশিল্পী, যিনি পশ্চিমা শিল্পের ইতিহাসের অন্যতম বিখ্যাত ও প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব হিসেবে বিবেচিত। মাত্র এক দশকের কিছু বেশি সময়ে তিনি প্রায় ২১০০টি শিল্পকর্ম তৈরি করেন, যার মধ্যে প্রায় ৮৬০টি তৈলচিত্র, যার বেশিরভাগই তার জীবনের শেষ দুই বছরে তৈরি। তার শিল্পকর্মের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক দৃশ্য, স্থিরচিত্র, প্রতিকৃতি, এবং আত্মপ্রতিকৃতি, যা বেশিরভাগই সাহসী রং এবং নাটকীয় তুলির আঁচড়ে চিহ্নিত, যা আধুনিক শিল্পের বহির্মুদ্রাবাদের উত্থানে ভূমিকা রেখেছিল। ভ্যান গখের কাজ তার মৃত্যুর আগে সমালোচকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে শুরু করেছিল, যখন তিনি ৩৭ বছর বয়সে নিজের হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে আত্মহত্যা করেন। জীবদ্দশায় ভ্যান গখের মাত্র একটি চিত্রকর্ম, লাল দ্রাক্ষাক্ষেত্র (১৮৮৮), বিক্রি হয়েছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
![]() ![]() ![]()
এটি একটি ভালো নিবন্ধ, যা উচ্চ সম্পাদকীয় মানদণ্ডের মূল শর্তগুলো পূরণ করে।
লিসা দেল জোকোন্দো (ইতালীয় উচ্চারণ: [ˈliːza del dʒoˈkondo]; বংশনাম: গেরার্দিনি [ɡerarˈdiːni]; ১৫ জুন ১৪৭৯ – ১৫ জুলাই ১৫৪২) ছিলেন একজন ইতালীয় সম্ভ্রান্ত নারী। তিনি ফ্লোরেন্স ও তোসকানার গেরার্দিনি পরিবারের সদস্য ছিলেন। ইতালীয় রেনেসাঁর সময়ে তার স্বামী ফ্রান্সেসকোর উদ্যোগে লিওনার্দো দা ভিঞ্চি তার প্রতিকৃতি হিসেবে জগদ্বিখ্যাত মোনা লিসা চিত্রকর্মটি এঁকেছিলেন বলে বিবেচনা করা হয়। লিসার জীবন সম্পর্কে খুব কমই জানা যায়। তিনি ফ্লোরেন্সে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। কৈশোরে একজন কাপড় ও রেশম ব্যবসায়ী এবং জুতা প্রস্তুতকারক ফ্রান্সেসকো দেল জোকোন্দোর সাথে তার বিয়ে হয়। পরবর্তীতে তার স্বামী স্থানীয় কর্মকর্তা হয়েছিলেন। লিসা পাঁচ সন্তানের জননী ছিলেন। তার পারিবারিক জীবন সুখী-সাধারণ মধ্যবিত্ত জীবন ছিল বলে মনে করা হয়। লিসা তার স্বামীর চেয়ে বেশিদিন বেঁচে ছিলেন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
চিত্রকলা সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র
আপনি যা করতে পারেন![]()
বিষয়শ্রেণীউইকিমিডিয়া |