প্রবেশদ্বার:চিত্রকর্ম
চিত্রাঙ্কন (স্পষ্টতর অর্থে রংচিত্র অঙ্কন) বলতে কোনও সমতল পৃষ্ঠের উপর সাধারণত তুলি বা আঙুলের মাধ্যমে এক বা একাধিক রঙ (বিশেষ পদার্থে মিশ্রিত রঞ্জক পদার্থ) লেপন করে কোনও চিত্র অঙ্কন করাকে বোঝায়। চিত্রাঙ্কন প্রক্রিয়ার শেষে যে শিল্পকর্ম সৃষ্টি হয়, তাকে চিত্রকর্ম বলে। একজন শিল্পী যিনি পেশাগত কাজ অথবা শখের বশে চিত্রাঙ্কনের কাজ করেন তাকে চিত্রকর বা চিত্রশিল্পী বলা হয়। রংচিত্র অঙ্কন একটি গুরুত্বপূর্ণ দৃশ্যকলা, যা অঙ্কন, অঙ্গভঙ্গি (অঙ্গভঙ্গি চিত্রকর্ম হিসেবে) কিংবা যে কোনো রচনা বিমূর্ত করে তোলে। চিত্রকর্ম হতে পারে স্বতঃস্ফূর্ত এবং প্রতিনিধিত্বমূলক (যেমনটি পাওয়া যায় স্থিরচিত্রে(Still Life) কিংবা প্রাকৃতিক চিত্রকর্মে, বিমূর্ত, বর্ণনামূলক, প্রতীকী কিংবা আবেগপুর্ণ। প্রাচ্য এবং পাশ্চাত্য উভয়ের চিত্রাঙ্কনের ইতিহাসের একটি অংশ ধর্মীয় চিত্রকলা দ্বারা প্রভাবিত। এই ধরনের চিত্রকর্মের নিদর্শন পাওয়া যায় মৃৎশিল্পের ওপর আঁকা পৌরাণিক চরিত্রের, বাইবেলে উল্লেখিত চরিত্রের, বুদ্ধের জীবন নিয়ে আঁকা দৃশ্যপটে কিংবা অন্যান্য ধর্মীয় চিত্রক্রমে যা পূর্বাঞ্চলের দেশগুলো থেকে জন্ম নিয়েছে। যে জিনিসের উপর চিত্রাঙ্কন করা যায়, তাকে অবলম্বন বলে। অবলম্বনগুলির মধ্যে আছে দেয়াল, কাগজ, ক্যানভাস, কাঠ, কাঁচ, বার্নিশ, মৃৎশিল্প, পাতা, তামা এবং কংক্রিট। আবার যেসব ব্যবহার করে চিত্রকর্ম করা যায় তার মধ্যে আছে বালি, কাদা, কাগজ, চুন, শুকনো পাতাসহ আরও অনেক কিছু। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) সূচীপত্রনির্দিষ্ট বিষয় দেখতে লিঙ্কে ক্লিক করুন
গুহাচিত্র (ইংরেজি Cave Painting বা "parietal art") হল সেই সব চিত্র যা প্রাচীন গুহার দেয়াল বা ছাদে আবিষ্কার করা হয়েছে। বিশেষ করে সেই সকল চিত্রকর্ম যা প্রাগৈতিহাসিক কালে মানুষেরা প্রায় ৪০,০০০ হাজার বছর আগে (আনুমানিক ৩৮,০০০ খ্রীস্টপূর্বাব্দ) অঙ্কন করেছিল। এশিয়া ও ইউরোপে এই গুহা চিত্রগুলি পাওয়া গিয়েছে। পুরাতন প্রস্তরযুগ এই সকল চিত্রকর্ম ঠিক কি কারণে অঙ্কন করা হয়েছিল তা জানা যায়নি। সংগৃহিত প্রমাণাদি থেকে ইঙ্গিত পাওয়া যায় যে নিছক গৃহসজ্জার জন্য এই চিত্রগুলো অঙ্কন করা হয়নি। কারণ, এই গুহাগুলি বা তার আশেপাশে মানুষের কোন বসতি থাকার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তাছারা প্রায়ই সব গুহাই খুব দুর্গম এলাকায় অবস্থিত। কিছু মতবাদ অনুযায়ী, গুহাচিত্র দ্বারা প্রগৈতিহাসিক মানুষেরা একে অন্যের সাথে যোগাযোগ করত। যদিও অনেকে আবার মনে করেন যে এগুলো সম্পূর্ণ ধর্মীয় বা আনুষ্ঠানিকতার কাজে ব্যবহৃত হত। প্রায় সবগুলো চিত্রই একই রকম যেখানে পশু হচ্ছে প্রধান উপজিব্য বিষয়। চিত্রকর্মের বিষয় হিসাবে মানুষ এসেছে মূলতঃ তার হাতের ছাপ এর মধ্য দিয়ে। মানুষের হাতে রঙ মেখে গুহার দেয়ালে এই হাতের ছাপগুলো তৈরী করা হয়েছিল। ২০১৪ সালের ঘোষণা অনুযায়ী, ইন্দোনেশিয়ার মরক্কো দ্বীপে পাওয়া গুহাচিত্রটি এ পর্যন্ত প্রাপ্ত সবচেয়ে প্রাচীন যার বয়স আনুমানিক ৩৫,০০০ বছর। এর আগে ধারণা করা হতো যে, সবচেয়ে প্রাচীন গুহাচিত্রটি ইউরোপে আবস্থিত। ইউরোপে প্রাপ্ত Aurignacian যুগে অঙ্কিত অনিন্দ্য চিত্রকর্মটির বয়স আনুমানিক ৩০,০০০ থেকে ৩২,০০০ বছর। এটি পাওয়া গিয়েছিল ফ্রান্সের Chauvet গুহায় এবং রোমানিয়ার কোলিবোয়াই গুহায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...) পাবলো রুইজ ই পিকাসো (/pɪˈkɑːsoʊ, উল্লিখিত তথ্যগুলি উইকিপিডিয়া:আপনি জানেন কি প্রকল্পের অংশ হিসেবে প্রধান পাতায় প্রদর্শিত হয়েছে।
এটি একটি ভালো নিবন্ধ, যা উচ্চ সম্পাদকীয় মানদণ্ডের মূল শর্তগুলো পূরণ করে।
ফ্রিডম ফ্রম ফিয়ার হল মার্কিন চিত্রশিল্পী নরম্যান রকওয়েল কর্তৃক সৃষ্ট জনপ্রিয় ফোর ফ্রিডমস তৈলচিত্রের শেষ অংশ। ধারাবাহিকটি ১৯৪১ সালের ৬ জানুয়ারি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি ফ্রাঙ্কলিন ডি. রুজভেল্ট কর্তৃক প্রদেয় ফোর ফ্রিডমস নামে বিবৃত চারটি লক্ষের উপর ভিত্তি করে তৈরি। ১৯৪৩ সালের ১৩ মার্চ দা সেটারডে ইভিনিং পোস্টে সেসময়ের বিশিষ্ট চিন্তাবিদ স্টিফেন ভিনচেন্ট বেনেটের প্রবন্ধের সাথে ধারাবাহিকের এই কর্মটি প্রকাশিত হয়েছিল। চিত্রকর্মটি সাধারণত দা ব্লিটজের (দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে নাৎসি জার্মানি কর্তৃক যুক্তরাজ্যের উপর বোমাহামলা) সময় অভিভাবক কর্তৃক শিশুদের ঘুম পারানো হচ্ছে তা বুঝানো হয়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
চিত্রকলা সম্পর্কিত বিভিন্ন নিবন্ধে ব্যবহৃত চিত্র
আপনি যা করতে পারেন
বিষয়শ্রেণীউপবিষয়শ্রেণী দেখার জন্য [►] ক্লিক করুন
উইকিমিডিয়া |