প্রবেশদ্বার:এলজিবিটিকিউ
এলজিবিটিকিউ +
|
এলজিবিটি (বা জিএলবিটি) (ইংরেজি: LGBT বা GLBT) একটি নাম-আদ্যক্ষর। ১৯৯০-এর দশক থেকে এই আদ্যক্ষরটি পূর্বতন "গে কমিউনিটি"-র সংজ্ঞাবাচক নাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। সামগ্রিকভাবে "এলজিবিটি" বলতে বোঝায় "লেসবিয়ান, গে, বাইসেক্সুয়াল ও ট্রান্সজেন্ডার" অর্থাৎ, নারী ও পুরুষ সমকামী, উভকামী ও রূপান্তরকামী। মানবজাতির ইতিহাসের প্রায় সমগ্র সময়কাল জুড়ে এলজিবিটি সম্প্রদায় নিন্দিত হয়ে এসেছে। তবে কখনো-কখনো সামাজিক ঔদার্য ও আনুকূল্যও পরিলক্ষিত হয়েছে। এই প্রশংসা ও নিন্দা নির্ভর করেছে স্থানভেদে এদের প্রতি বহিঃপ্রকাশের রূপ, সমসাময়িক বিভিন্ন ধর্মবিশ্বাসের প্রভাব ও সাংস্কৃতিক মানসিকতার উপর। তবে অধিকাংশ সমাজে এবং সরকার ব্যবস্থায় এলজিবিটি সম্প্রদায়ের যৌন অভিমুখিতাকে নির্দেশ করে এরকম আচরণকে দণ্ডণীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। উদাহরণস্বরূপ ভারত এবং বাংলাদেশ (দশ বছরের থেকে শুরু করে আমরণ সশ্রম কারাদণ্ড)সহ দক্ষিণ এশিয়ার ৭টি দেশের সংবিধানে ৩৭৭ ধারা এবং ১৯টি দেশে সমপর্যায়ের ধারা এবং সম্পূরক ধারা মোতাবেক সমকামিতা ও পশুকামিতা প্রকৃতিবিরোধী যৌনাচার হিসেবে শাস্তিযোগ্য ও দন্ডনীয় ফৌজদারি অপরাধ। (এলজিবিটি সমাজ সম্পর্কে আরো পড়ুন)
মৌলিক বিষয়
রামধনু পতাকা (ইংরেজি: rainbow flag) হল নারী-সমকামী, পুরুষ-সমকামী, উভকামী ও রূপান্তরকামী (এলজিবিটি) আত্মাভিমান (প্রাইড) ও এলজিবিটি সামাজিক আন্দোলনগুলির একটি প্রতীক। এই পতাকাকে সচরাচর পুরুষ-সমকামী আত্মাভিমান পতাকা (ইংরেজি: gay pride flag) ও এলজিবিটি আত্মাভিমান পতাকা (ইংরেজি: LGBT pride flag) বলা হয়। এই পতাকার রংগুলি এলজিবিটি সমাজের বৈচিত্র্যকে প্রতিফলিত করে। এলজিবিটিকিউ+ অধিকার পদযাত্রাগুলিতে প্রায়শই এই পতাকাটি পুরুষ-সমকামী আত্মাভিমানের প্রতীক হিসেবে ব্যবহৃত হয়। রামধনু পতাকার উৎসস্থল নর্দার্ন ক্যালিফোর্নিয়া হলেও, এখন এটি সারা বিশ্বেই ব্যবহৃত হয়।
১৯৭৮ সালে সান ফ্রান্সিসকোর চিত্রশিল্পী গিলবার্ট বেকার রামধনু পতাকার নকশা প্রস্তুত করেছিলেন। পরে এই পতাকার নকশায় কয়েকবার পরিবর্তন করা হয়। কোন বুনন কাপড় সহজে পাওয়া যায়, সেই অনুসারেই এই পতাকা থেকে প্রথমে রং বাদ দিয়ে এবং পরে রং আবার যোগ করে নকশা পালটানো হয়েছিল। ২০০৮ সালের নকশা অনুসারে, রামধনু পতাকার সবচেয়ে বেশি পরিচিত নকশাটিতে লাল, কমলা, হলুদ, সবুজ, নীল ও বেগনি রঙের ছ’টি ডোরা-কাটা দাগ আছে। পতাকাটিকে সাধারণত আনুভূমিক অবস্থায় ওড়ানো হয়। লাল দাগটি উপরে থাকে, যাতে এটিকে প্রাকৃতিক রামধনুর মতো দেখায়। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
জীবনী
ভ্যালেন্টাইন লুই জর্জেস ইউজিন মার্সেল প্রুস্ত্ (/pruːst/; ফরাসি : [maʁsɛl pʁust]; ১০ জুলাই ১৮৭১ – ১৮ নভেম্বর ১৯২২), মার্সেল প্রুস্ত্ নামে পরিচিত, একজন ফরাসি ঔপন্যাসিক, সমালোচক ও লেখক ছিলেন যিনি তার সেরা মহাকাব্য À la recherche du temps perdu (ইন সার্চ অব লস্ট টাইম; যার মূল অর্থ অতীতের জিনিসের স্মরণ করা) উপন্যাসের জন্য পরিচিত। ১৯১৩ থেকে ১৯২৭ সালের মধ্যে সাত খণ্ডে এটি প্রকাশিত হয়। সমালোচক এবং লেখকদের দ্বারা তিনি ২০ শতকের সবচেয়ে প্রভাবশালী লেখকদের একজন হিসাবে বিবেচিত হন। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত ভুক্তির তালিকা
|
---|
- ... হিম চলচ্চিত্রে যিশুখৃস্টকে একজন সমকামী হিসেবে চিত্রায়ণ করা হয়েছে?
- ... উইলিয়াম শেকসপিয়রের যৌনচেতনায় উভকামিতার আভাস পাওয়া যায়?
বিষয়শ্রেণীসমূহ
বিশেষ নিবন্ধ
এলজিবিটি বিরোধী ভাষা হল থিম, পুনঃপুন উচ্চারিত কোনো বাক্য (ক্যাচফ্রেইজ) এবং স্লোগান যা সমকামী অথবা বিষমকামী নয় এমন যৌন অভিমুখিতা দেখা যাওয়া মানুষকে নীচু করার উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা হয়। এগুলো শুধুমাত্র অবমাননাকর এবং অপমানজনক বাক্যেই সীমাবদ্ধ থাকে না; কোথাও কোথাও ধর্মীয়, সামাজিক নৈতিকতা অথবা তথাকথিত চিকিৎসা শাস্ত্রের দোহাই দিয়ে এধরনের ভাষার ব্যবহার সমকামী ব্যক্তিদের জীবনযাত্রার প্রতি হুমকির ভিত্তি গড়ে দেয়। এধরনের ভাষার ব্যবহার ঘৃণাত্মক বক্তব্যের একটি রুপ; যা নেদারল্যান্ড নরওয়ে, এবং সুইডেনে নিষিদ্ধ। এলজিবিটি বিরোধী প্রপাগাণ্ডা প্রায়সমই দেখা যায় নৈতিক আতঙ্ক (মোরাল প্যানিক) বা ষড়যন্ত্র তত্ত্ব নিয়ে গঠিত। পূর্ব ইউরোপে এই ষড়যন্ত্র তত্ত্বগুলি পূর্বের ইহুদী বিদ্বেষী ষড়যন্ত্র তত্ত্বের গর্ভ থেকে উৎসরিত; যেখানে মনে করা হত এলজিবিটি আন্দোলন বিদেশী নিয়ন্ত্রণ এবং আধিপত্যের একটি হাতিয়ার। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
জনপ্রিয় সংস্কৃতিতে এলজিবিটি
ঘেটু পুত্র কমলা এটি ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি পরিকল্পনা ও নির্মাণ করেছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক-চলচ্চিত্রকার হুমায়ূন আহমেদ। ইমপ্রেস টেলিফিল্ম এই চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছে। ছবির কাহিনি ও চিত্রনাট্য করেছেন হুমায়ূন আহমেদ। এটি ২০১০-২০১১ খ্রিষ্টাব্দে নির্মিত হয় এবং কোনোরূপ কর্তন ছাড়াই ২০১২ খ্রিষ্টাব্দে মুক্তির জন্য সরকারি অনুমোদন লাভ করে। এই চলচ্চিত্রের কেন্দ্রীয় প্রসঙ্গ ব্রিটিশ আমলে ময়মনসিংহ অঞ্চলে ঘেটুশিল্পীদের প্রতি তৎকালীন স্থানীয় জমিদারদের অসামাজিক বালকপ্রীতি । চলচ্চিত্রের ঘেটুপুত্র কমলা চরিত্রে অভিনয় করেছেন শিশুশিল্পী মামুন।
এটি হুমায়ূন আহমেদ নির্মিত সর্বশেষ চলচ্চিত্র। চলচ্চিত্রটি আনুষ্ঠানিকভাবে মুক্তির আগেই ১৯শে জুলাই, ২০১২ যুক্তরাষ্ট্রের নিউ ইয়র্ক শহরের একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তবে একমাসের জন্যে দেশে ফিরে পুনরায় নিউ ইয়র্ক যাওয়ার আগে ৩০ মে ২০১২ তারিখে তিনি ছবিটি দেখে যেতে পেরেছিলেন। এ সময় তিনি এ চলচ্চিত্রটি টেলিভিশনে মুক্তি না দিয়ে প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শনের কড়া নির্দেশ দিয়ে যান। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)
নির্বাচিত তালিকা
|
---|
আপনি যা করতে পারেন
- এলজিবিটিকিউ, এলজিবিটিকিউ ব্যক্তির জীবনী, সংক্রান্ত ঘটনা বিষয়ক নতুন মৌলিক নিবন্ধ তৈরি অথবা অন্যান্য উইকিপ্রকল্প হতে অনুবাদ করতে পারেন।
- নিম্নের বিষয়ে এলজিবিটিকিউ বিষয়ক টেমপ্লেট হতে লাল লিঙ্ক থাকা বিষয় নিয়ে নিবন্ধ রচনা করতে পারেন।
- বিদ্যমান নিবন্ধসমূহ তথ্য দিয়ে সমৃদ্ধ, সম্প্রসারণ, রচনাশৈলীর উন্নয়ন ও তথ্যছক না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধগুলিতে উইকিমিডিয়া কমন্স হতে দরকারী ও প্রাসঙ্গিক মুক্ত চিত্র যুক্ত করতে পারেন।
- এলজিবিটিকিউ সংক্রান্ত নিবন্ধসমূহে বিষয়শ্রেণী না থাকলে যুক্ত করতে পারেন।
- নিবন্ধসমূহে তথ্যসূত্রের ঘাটতি থাকলে, পর্যাপ্ত সূত্র যোগ করতে পারেন।
- এলজিবিটিকিউ সম্পর্কিত নিবন্ধসমূহের শেষে
{{প্রবেশদ্বার দণ্ড|এলজিবিটিকিউ}}
যুক্ত করতে পারেন।
সম্পর্কিত প্রবেশদ্বার
বিষয়
উইকিমিডিয়া
প্রবেশদ্বার