প্রবেশদ্বার:আফগানিস্তান/নির্বাচিত নিবন্ধ
![](http://upload.wikimedia.org/wikipedia/bn/thumb/3/3d/%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%A8_%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F_%E0%A6%95%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0.jpg/220px-%E0%A6%AC%E0%A7%8D%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%B0%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A6%A8_%E0%A6%B0%E0%A6%BF%E0%A6%AA%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%9F_%E0%A6%95%E0%A6%AD%E0%A6%BE%E0%A6%B0.jpg)
ইন্সপেক্টর জেনারেল অব দ্য অস্ট্রেলিয়ান ডিফেন্স ফোর্স আফগানিস্তান ইনকুইরি রিপোর্ট, যা সাধারণত ব্রেরেটন রিপোর্ট (তদন্ত প্রধানের নামে) নামে পরিচিত, হলো ২০০৫ থেকে ২০১৬ সালের মধ্যে আফগানিস্তান যুদ্ধের সময় অস্ট্রেলিয়ান প্রতিরক্ষা বাহিনী (এডিএফ) কর্তৃক সংঘটিত যুদ্ধাপরাধের প্রতিবেদন। তদন্তের নেতৃত্বে ছিলেন পল ব্রেরেটন, যিনি উভয় নিউ সাউথ ওয়েলস সুপ্রিম কোর্টের বিচারক এবং সেনা রিজার্ভের একজন মেজর জেনারেল ছিলেন। স্বাধীন কমিশন ইন্সপেক্টর জেনারেল অব দ্য অস্ট্রেলিয়ান ডিফেন্স ফোর্স দ্বারা তদন্ত ২০১৬ সালে শুরু হয়েছিল। দীর্ঘ তদন্তের পর ৬ নভেম্বর ২০২০ সালে চূড়ান্ত প্রতিবেদনটি জমা দেয়া হয়। ১৯ নভেম্বর ২০২০ প্রকাশ্যে তা প্রকাশিত হয়।
প্রতিবেদনে অস্ট্রেলিয়ার বিশেষ বাহিনীর সদস্যদের দ্বারা (অথবা নির্দেশে) ৩৯ জন বেসামরিক নাগরিক ও বন্দীদের হত্যার প্রমাণ পাওয়া যায়, যা এডিএফ কর্মীদের দ্বারা সংগঠিত করা হয়েছিল।. প্রতিবেদনে বলা হয়, এডিএফের ২৫ জন কর্মী এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত ছিল, যারা এই ঘটনার জন্য "আনুষঙ্গিক" ছিল। জড়িতদের মধ্যে কেউ কেউ এখনও এডিএফ -এর সাথে কাজ করছেন। প্রতিবেদনে আলোচিত আইনবিরোধী হত্যাকাণ্ড ২০০৯ সাল থেকে শুরু হয়েছিল, যার বেশিরভাগ ২০১২ এবং ২০১৩ সালে ঘটেছিল। (সম্পূর্ণ নিবন্ধ...)