প্রকাশম জেলা
প্রকাশম জেলা; (তেলুগু: ప్రకాశం జిల్లా, প্রতিবর্ণী. প্রকাশম্ জিল্লা) হল ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশ রাজ্যের উপকূলীয় অন্ধ্র অঞ্চলের একটি প্রশাসনিক জেলা। এই জেলার সদর শহর হল অঙ্গোল। প্রকাশম জেলাটি বঙ্গোপসাগরের পশ্চিম উপকূলে অবস্থিত। এই জেলার উত্তর দিকে রয়েছে গুন্টুর জেলা, পশ্চিম দিকে রয়েছে কুর্নুল জেলা এবং দক্ষিণ দিকে রয়েছে কাডাপা ও নেল্লোর জেলা। জেলার উত্তরপশ্চিম দিকে কিছু অঞ্চল তেলঙ্গানা রাজ্যের মাহবুবনগর জেলার সীমান্তে অবস্থিত।[৩] প্রকাশম জেলার আয়তন ১৭,৬২৬ কিমি২ (৬,৮০৫ মা২)। আয়তনের হিসেবে এটি ৩য় বৃহত্তম জেলা। ২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, এই জেলার জনসংখ্যা ৩,৩৯২,৭৬৪।[৪]
প্রকাশম জেলা ప్రకాశం జిల్లా | |
---|---|
অন্ধ্রপ্রদেশের জেলা | |
অন্ধ্রপ্রদেশে প্রকাশমের অবস্থান | |
দেশ | ভারত |
রাজ্য | অন্ধ্রপ্রদেশ |
সদরদপ্তর | অঙ্গোল |
তহশিল | ৫৬[১] |
সরকার | |
• লোকসভা কেন্দ্র | বাপাটলা (তফসিলি জাতি), অঙ্গোল |
• বিধানসভা আসন | ১২ |
আয়তন | |
• মোট | ১৭,৬২৬ বর্গকিমি (৬,৮০৫ বর্গমাইল) |
জনসংখ্যা (২০১১) | |
• মোট | ৩৩,৯৭,৪৪৮[২] |
• পৌর এলাকা | ১৯.৫২% |
জনতাত্ত্বিক | |
• সাক্ষরতা | ৬৩.৫৩% |
• লিঙ্গানুপাত | ৯৮১ মহিলা/ ১০০০ পুরুষ |
যানবাহন নিবন্ধন | এপি২৭, এপি৩৯ |
প্রধান মহাসড়ক | ১৬ নং জাতীয় সড়ক |
স্থানাঙ্ক | ১৫°২০′ উত্তর ৭৯°৩৩′ পূর্ব / ১৫.৩৩৩° উত্তর ৭৯.৫৫০° পূর্ব |
ওয়েবসাইট | [Prakasam district website দাপ্তরিক ওয়েবসাইট] |
নামকরণ
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলাটি বিশিষ্ট স্বাধীনতা সংগ্রামী টাঙ্গুটুরি প্রকাশমের নামাঙ্কিত। উল্লেখ্য, ‘অন্ধ্রকেশরী’ নামে পরিচিত প্রকাশম এই জেলার বিনোদরায়উনিপালেম গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। ১৯৭২ সালে জেলার নাম পরিবর্তন করে ‘প্রকাশম জেলা’ রাখা হয়।[৫]
ইতিহাস
সম্পাদনা১৯৭০ সালের ২ ফেব্রুয়ারি অন্ধ্রপ্রদেশের গুন্টুর, নেল্লোর ও কুর্নুল জেলার কয়েকটি তালুক নিয়ে প্রকাশম জেলা গঠিত হয়।[৬] গুন্টুর জেলার আড্ডাঙ্কি, চিরালা, ডারসি ও ওঙ্গোল—এই ৪টি তালুক; নেল্লোর জেলার কান্ডুকুর, কানিগিরি ও পোডিলি—এই তিনটি তালুক এবং কুর্নুল জেলার মারকাপুর, কুমবুম ও গিড্ডালুরু—এই তিনটি তালুক নিয়ে প্রকাশম জেলা গঠিত হয়েছিল। এই জেলা অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলীয় অন্ধ্র অঞ্চলের ৯টি জেলার অন্যতম।
বর্তমানে প্রকাশম জেলা মাওবাদী উগ্রপন্থী অধ্যুষিত রেড করিডোরের অংশ।
ভূগোল
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলার আয়তন ১৭,৬২৬ বর্গকিলোমিটার (৬,৮০৫ মা২)।[৭] এই জেলার আয়তন ইন্দোনেশিয়ার সারেম দ্বীপের আয়তনের প্রায় সমান।[৮]
প্রশাসনিক বিভাগ
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলা ৩টি রাজস্ব বিভাগে বিভক্ত। এগুলি হল: কান্ডুকুর, মারকাপুর ও ওঙ্গোল।[৯] এই রাজস্ব বিভাগগুলি আবার ৫৬টি মণ্ডলে বিভক্ত। মণ্ডলগুলি মোট ১০৮১টি গ্রাম ও ১৩টি শহর নিয়ে গঠিত। প্রকাশম জেলায় ১টি পৌরসংস্থা, ৩টি পুরসভা ও ৯টি সেন্সাস টাউন আছে। ওঙ্গোল এই জেলার একমাত্র পৌরসংস্থা। জেলার পুরসভাগুলি হল চিরালা, কান্ডুকুর ও মারকাপুর।[১০] ৯টি সেন্সাস টাউন হল কুমবুম, চিরালা (সিটি), পোডিলি, বেটাপালেম, গিড্ডালুরু, কানিগিরি, পামুর, মুলাগুন্টাপাডু ও সিঙ্গারায়াকোন্ডা।[১১]
মণ্ডল
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলার ৩টি রাজস্ব বিভাগের অন্তর্গত ৫৬টি মণ্ডলের তালিকা নিচে দেওয়া হল:[১১]
# | কান্ডুকুর বিভাগ |
মারকাপুর বিভাগ |
ওঙ্গোল বিভাগ |
---|---|---|---|
১ | চন্দ্রশেখরপুরম | অর্ধবীডু | আড্ডাঙ্কি |
২ | ডারসি | বেসটাবরিপেটা | বল্লিকুরব |
৩ | ডোনাকোন্ডা | কুমবুম | চিমাকুর্তি |
৪ | গুডলুরু | ডোরনালা | চিনাগঞ্জাম |
৫ | হনুমন্তুনিপাডু | গিড্ডালুরু | চিরালা |
৬ | কান্ডুকুর | কোমারোলু | ইনকোল্লু |
৭ | কানিগিরি | মারকাপুর | জনকাবরম পাঙ্গুলুরু |
৮ | কোনাকানামিটলা | পেডা অরবীডু | করমচেডু |
৯ | কোন্ডাপি | পুল্লালাচেরুবু | কোরিসাপাডু |
১০ | কুরিচেডু | রাচেরলা | কোতাপত্তনম |
১১ | লিঙ্গসমুদ্রম | ত্রিপুরান্তকম | মাড্ডিপাডু |
১২ | মাররিপাডু | ইয়েররাগোন্ডাপালেম | মারটুর |
১৩ | মুন্ডলামুরু | নাগুলুপ্পালাপাডু | |
১৪ | পামুর | ওঙ্গোল | |
১৫ | পেডাচেরোপল্লি | পারচুর | |
১৬ | পোডিলি | সন্তমাগুলুরু | |
১৭ | পোন্নালুরু | সন্তনুতলপাডু | |
১৮ | সিঙ্গারায়াকোন্ডা | টানগুটুর | |
১৯ | টাল্লুর | বেটাপালেম | |
২০ | টারলুপাডু | ইয়েড্ডানাপুডি | |
২১ | উলাবাপাডু | ||
২২ | বেলিগান্ডলা | ||
২৩ | বোলেটিবারিপালেম | ||
৩৪ | জারুগুমিল্লি |
জনপরিসংখ্যান
সম্পাদনা২০১১ সালের জনগণনা অনুসারে, প্রকাশম জেলার জনসংখ্যা ৩,৩৯২,৭৬৪।[১২] এই জেলার জনসংখ্যা পানামা রাষ্ট্র[১৩] বা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কানেক্টিকাট রাজ্যের জনসংখ্যার প্রায় সমান।[১৪] জনসংখ্যার হিসেবে ভারতের ৬৪০টি জেলার মধ্যে এই জেলার স্থান ৯৮তম।[১২] প্রকাশম জেলার জনঘনত্ব ১৯২ জন প্রতি বর্গকিলোমিটার (৫০০ জন/বর্গমাইল)।[১২] ২০০১-২০১১ দশকে এই জেলায় জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার ছিল ১০.৯%।[১২] প্রকাশম জেলায় লিঙ্গানুপাতের হার প্রতি ১০০০ পুরুষে ৯৮১ জন নারী[১২] এবং সাক্ষরতার হার ৬৩.৫৩%।[১২]
গৃহব্যবস্থা
সম্পাদনা২০০৭-২০০৮ সালে ইন্টারন্যাশানাল ইনস্টিটিউট ফর পপুলেশন সায়েন্সেস প্রকাশম জেলার ৪২টি গ্রামের ৯৭৭টি বাড়িতে একটি সমীক্ষা চালায়।[১৫] এই সমীক্ষা থেকে জানা যায়, ৯১.১% বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ, ৯১.৩% বাড়িতে পানীয় জলের সংযোগ ও ৪০% বাড়িতে শৌচালয় আছে এবং ৫৪.৬% মানুষ পাকা বাড়িতে বাস করেন।[১৫] ৩১.৭% মেয়ের বিয়ে বিবাহযোগ্য বয়সে (১৮ বছর বয়স) পৌঁছানোর আগেই হয়ে যায়।[১৬] ৭৩.৯% সাক্ষাৎকারদাতার একটি করে বিপিএল রেশন কার্ড আছে।[১৫]
অর্থনীতি
সম্পাদনাশিল্প
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলায় ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেস্টিং, ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যাপ্লায়েন্স রিপেয়ার, ক্লিনিক্যাল ল্যাবোরেটরি, কম্পিউটার হার্ডওয়ার সার্ভিসিং, পর্যটন, হসপিটালিটি ইন্ডাস্ট্রি প্রভৃতি একাধিক সার্ভিস শিল্প বিদ্যমান। এই জেলা থেকে প্রধানত সামুদ্রিক খাদ্য, প্রক্রিয়াকৃত তামাক, গ্র্যানাইট ব্লক, গ্র্যানাইট স্মারক ও সুতো রফতানি করা হয়।[১৭]
প্রকাশম জেলায় খাদ্য ও কৃষি, খনিজ, কেমিক্যাল, চামড়া, প্লাস্টিক ও রবার, ইঞ্জিনিয়ারিং, সূতি ও বস্ত্র, ইলেকট্রনিক দ্রব্যের বিভিন্ন শিল্পকেন্দ্র রয়েছে। এই শিল্পকেন্দ্রগুলি চিংড়ি ও মাছ প্রক্রিয়াকরণ, দুগ্ধজাত দ্রব্য উৎপাদন, গ্র্যানাইট শিল্প, ঔষধ ও ফার্মাকিউটিক্যাল, চর্মশিল্প, মাছ ধরার জাল তৈরি ও সার্জিকাল তুলো উৎপাদনের জন্য খ্যাত। অরণ্যভিত্তিক শিল্পকেন্দ্রগুলিতে আয়ুর্বেদিক ঔষধ, সার তৈল (পাম রোজ ওয়েল), কাঠের আসবাব, কাঠের পুতুল ও বাঁশের দ্রব্য উৎপাদিত হয়।[১৮]
খনিজ
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলার চিমাকুর্তি এলাকায় ‘গ্যালাক্সি গ্র্যানাইট’ আবিষ্কৃত হওয়ার পর এই জেলা গ্র্যানাইট উত্তোলনের একটি অন্যতম প্রধান কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। উপ্পুমঙ্গলুরু ও কোডিডেনার আশেপাশে রঙিন গ্র্যানাইট প্রচুর পরিমাণে সঞ্চিত আছে।[১৮]
এছাড়া এই জেলায় ব্যারিট, আকরিক লৌহ, কোয়ার্টজ ও সিলিকা বালি পাওয়া যায়। ২০১০-১১ সালে এই জেলায় ৪,৩০০ টন ব্যারিট, ২২,৭২২ টন কোয়ার্টজ, ২,২৪,০৭৫ টন সিলিকা ও ৪০০ টন আকরিক লৌহ উত্তোলিত হয়েছে।[১৮]
পর্যটন
সম্পাদনাসমুদ্রসৈকত
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলায় ১০০ কিমি (৬২ মা) দীর্ঘ সমুদ্রসৈকত দেখা যায়। রাজ্য পর্যটন বিভাগ জেলার রামায়াপত্তনম, পাকালা, কোতাপত্তনম ও ওডারেবু অঞ্চলে সৈকত উন্নয়ন ও রিসর্ট স্থাপনের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে।[৫]
ভৈরব কোনা গুহাসমূহ
সম্পাদনাভৈরব কোনা গুহামন্দিরগুলি হল খ্রিস্টীয় ৭ম শতাব্দীতে নির্মিত শিবের একশিলা প্রস্তরখোদিত গুহামন্দির (মহাবলীপুরমের মতো)।[১৯][২০][২১]
পরিবহণ ব্যবস্থা
সম্পাদনাসড়ক পরিবহণ
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলা জাতীয় সড়ক, রাজ্য সড়ক ও গ্রামীণ সড়কের মাধ্যমে সুসংযুক্ত। হাওড়া ও চেন্নাই শহরের মধ্যে যোগাযোগ-রক্ষাকারী ৫ নং জাতীয় সড়ক জেলাসদর ওঙ্গোলের উপর দিয়ে গিয়েছে। এই সড়কটি এশিয়ান হাইওয়ে নেটওয়ার্কের অংশ। অন্ধ্রপ্রদেশের সরকারি বাস পরিবহন সংস্থা কান্ডুকুর, চিরালা, মারকাপুর, ওঙ্গোল এবং প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের মধ্যে বাস চালায়।
রেল পরিবহণ
সম্পাদনাপ্রকাশম জেলা ভারতীয় রেলের দক্ষিণ মধ্য রেল ক্ষেত্রের অন্তর্গিত। হাওড়া-চেন্নাই মেন লাইন এই জেলার উপর দিয়ে প্রসারিত। ওঙ্গোল এই জেলার অন্যতম প্রধান রেল স্টেশন। এই জেলার অধিকাংশ রেল স্টেশন বিজয়ওয়াড়া রেল বিভাগের অন্তর্গত।[২২]
বিমানবন্দর
সম্পাদনাভারত সরকারের অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রক ওঙ্গোল শহরে একটি গ্রিনফিল্ড বিমানবন্দর অনুমোদন করেছে।[২৩]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ "District - Guntur"। Andhra Pradesh Online Portal। ২৮ এপ্রিল ২০১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ আগস্ট ২০১৪।
- ↑ "West Godavari district profile"। Andhra Pradesh State Portal। ১৫ জুলাই ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Mandals in Prakasam district"। AP State Portal। ৬ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ মে ২০১৪।
- ↑ "Prakasam dist"। AP state portal। ১৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪।
- ↑ ক খ "District info" (পিডিএফ)। apind.gov.in। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৩ তারিখে মূল (pdf) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪।
- ↑ Law, Gwillim (২৫ সেপ্টেম্বর ২০১১)। "Districts of India"। Statoids। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ Srivastava, Dayawanti et al. (ed.) (২০১০)। "States and Union Territories: Andhra Pradesh: Government"। India 2010: A Reference Annual (54th সংস্করণ)। New Delhi, India: Additional Director General, Publications Division, Ministry of Information and Broadcasting (India), Government of India। পৃষ্ঠা 1111–1112। আইএসবিএন 978-81-230-1617-7। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ "Island Directory Tables: Islands by Land Area"। United Nations Environment Program। ১৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৮। ২০ ফেব্রুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ অক্টোবর ২০১১।
Seram 17,454
- ↑ "Administrative Setup"। Krishna District Official Website। ২০ অক্টোবর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১৪।
- ↑ "About Ongole"। Ongole Municipal Corporation। ১৭ জুন ২০১৫। ১ মার্চ ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ "District Census Handbook - Prakasam" (PDF)। Census of India। পৃষ্ঠা 16,17,48। সংগ্রহের তারিখ ১৮ জানুয়ারি ২০১৬।
- ↑ ক খ গ ঘ ঙ চ "District Census 2011"। Census2011.co.in। ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১।
- ↑ US Directorate of Intelligence। "Country Comparison:Population"। ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ অক্টোবর ২০১১।
Panama, 3,460,462, July 2011 est.
- ↑ "2010 Resident Population Data"। U. S. Census Bureau। ২৩ আগস্ট ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ সেপ্টেম্বর ২০১১।
Connecticut, 3,574,097
- ↑ ক খ গ "District Level Household and Facility Survey (DLHS-3), 2007-08: India. Andhra Prades" (পিডিএফ)। International Institute for Population Sciences and Ministry of Health and Family Welfare। ২০১০। ১৭ এপ্রিল ২০১২ তারিখে মূল (PDF) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ "How Do I? : Obtain Marriage Certificate"। National Portal Content Management Team, National Informatics Centre। ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ৩ অক্টোবর ২০১১।
To be eligible for marriage, the minimum age limit is 21 for males and 18 for females.
- ↑ "Brief Industrial Profile of Prakasam District" (পিডিএফ)। Ministry of Micro, Small & Medium Enterprises, Government of India। Development Commissioner (MSME)। ২৩ আগস্ট ২০১৩ তারিখে মূল (pdf) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪।
- ↑ ক খ গ "Geology and Mineral Resources of Prakasam District"। Department of mines and geology, Andhra Pradesh। ১৬ জুন ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪।
- ↑ "Temples of South India"। google.com.sg।
- ↑ Staff Reporter। "Devotees throng rock cut cave temples at Bhairavakona"। The Hindu।
- ↑ "List of rock-cut temples in India"। chinabuddhismencyclopedia.com। ২৯ নভেম্বর ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১৬।
- ↑ "Vijayawada Division" (পিডিএফ)। Indian Railways - South Central Zone। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জুন ২০১৪।
- ↑ "Site Clearance for Greenfield Airport at Ongole"। Press Information Bureau। Ministry of Civil Aviation। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জুন ২০১৪।