পোড়ামন

২০১৩-এর জাকির হোসেন রাজু পরিচালিত বাংলাদেশি চলচ্চিত্র

পোড়ামন ২০১৩ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত একটি বাংলাদেশী চলচ্চিত্র। ছবিটি পরিচালনা করেছেন জাকির হোসেন রাজু। এতে শ্রেষ্ঠাংশে অভিনয় করেছেন মাহিয়া মাহীসাইমন সাদিক। এছাড়া অন্যান্য ভূমিকায় রয়েছেন আনিসুর রহমান মিলন, মিশা সওদাগর, আলীরাজ

পোড়ামন
প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির পোস্টার
পরিচালকজাকির হোসেন রাজু
প্রযোজকআব্দুল আজিজ
রচয়িতাফারজানা
শ্রেষ্ঠাংশেসাইমন সাদিক
মাহিয়া মাহী
আনিসুর রহমান মিলন
মিশা সওদাগর
আলীরাজ
সুরকারশফিক তুহিন
আহমেদ ইমতিয়াজ বুলবুল
প্রযোজনা
কোম্পানি
পরিবেশকজাজ মাল্টিমিডিয়া
মুক্তি১৪ জুন ২০১৩
স্থিতিকাল১৪৫ মিনিট
দেশবাংলাদেশ
ভাষাবাংলা
নির্মাণব্যয়৳ ৫০ লাখ
আয়৳ ৭০ লাখ

কাহিনি সংক্ষেপ

সম্পাদনা

‘সুজন’ ‘সুন্দরপুর’ গ্রামের ডানপিটে ছেলে। তার বাবা জুয়ায় আসক্ত। সে গাড়ির হেল্পার হিসেবে কাজ শুরু করে। একদিন সে টেম্পু নিয়ে যাবার সময় দেখতে পায় তিনমাস বাড়ি ভাড়া না দেওয়ার কারণে পরী ও তার মাকে বাড়িওয়ালা বের করে দিচ্ছে। সুজন তাদেরকে তার এক দাদীর বাড়িতে থাকার ব্যবস্থা করে দেয়। পরীর পুরো পরিবারের দায়িত্ব সে নিজের কাঁধে তুলে নেয়। পরীর পড়ার ব্যবস্থা থেকে শুরু করে সমস্ত খরচ সে বহন করে। ধীরে ধীরে পরী ও সুজনের মাঝে ভালবাসা গড়ে উঠে। পরীর মা সুজনকে জামাই বলে ডাকতে থাকে। কিন্তু বিপত্তি বাধে যখন তিনি পরীকে সুজন বাদে অন্য ছেলের সাথে বিয়ে দিতে যান। সুজন এই বিয়ের প্রতিবাদ করায় পরীর মায়ের সাথে সুজনের মারামারি লাগে। সুজনকে পুলিশ হত্যা চেষ্টার অভিযোগে গ্রেপ্তার করে। সুজন থানা থেকে পালিয়ে আসে। সুজনকে পুনরায় গ্রেপ্তার করার দায়িত্ব পায় সেই থানার পুলিশ অফিসার আবিদ। আবিদ তার এক সহকারীকে নিয়ে সুন্দরপুর গ্রামে পৌঁছায়। সুজন পরীর বিবাহ অনুষ্ঠানে বাধা দেয়। আবিদ সুজনকে গ্রেপ্তার করে এবং সুজনের অনুরোধের প্রেক্ষিতে তাদের সাথে পরীকে নিতে রাজি হয়। যাবার পথে বাস দুর্ঘটনার মুখোমুখি হয়। সুজন আবিদের জীবন রক্ষা করে। আবিদ কৃতজ্ঞতাস্বরূপ সুজনকে নিজের ভাই বানিয়ে নেয়। সে পরীকে নিজেদের বাসায় নিয়ে যায় এবং সুজনের জামিনের ব্যবস্থা করে। তাছাড়াও সে তার বাড়িতে সুজনের সাথে পরীর বিয়ের ব্যবস্থা করে। আবিদের স্ত্রীর তিন সন্ত্রাসী ভাই পরীকে খুন করে লাশ রেল লাইনে ফেলে দেয়। আবিদ এবং সুজন আসার পথে পরীর লাশ দেখতে পায়। সুজন পরীর শোকে আত্মহত্যা করে। আবিদ তার স্ত্রী এবং তার তিন সন্ত্রাসী ভাইকে হত্যা করে এবং পুলিশের কাছে গ্রেপ্তার হয়।

শ্রেষ্ঠাংশে

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা