পশ্চিমবঙ্গে কোভিড-১৯ এর বৈশ্বিক মহামারী
২০১৯-২০২০ করোনাভাইরাসের বৈশ্বিক মহামারীটি ১৭ মার্চ ২০২০ সালে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে প্রথম নিশ্চিত হয়।[১] ২০২০ সালের ১৫ শে মার্চ ২০২০ সালে লন্ডন থেকে কলকাতাতে আসা এক যুবকের দেহে এই ভাইরাসের উপস্থিতি নিশ্চিত করা হয়।[১][২] ১৮ অক্টোবর ২০২০ অনুসারে মোট সংক্রমিত ব্যক্তির সংখ্যা ৩,২১,০৩৬ জন যার মধ্যে ৬,০৫৬ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ২,৮১,০৫৩ জন সুস্থ হয়ে গেছে। [৩][৪]
এই রোগ ইংল্যান্ড থেকে আসা লোকজনের মাধ্যমে ছড়িয়েছে। এই রোগটি ছড়িয়ে পড়ার কারণে পশ্চিমবঙ্গ সরকার অনেক সতর্কতা অবলম্বন করতে শুরু করে। উচ্চমাধ্যমিকের বোর্ড পরীক্ষা সহ পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে এবং এই রোগটি নিশ্চিহ্ন না হওয়া পর্যন্ত সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। সোমবার ২২ মার্চ বিকাল ৫ ঘটিকা থেকে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের সকল পৌরসভা, পৌরসংস্থা ও ৩টি জেলাকে লকডাউন বা অবরুদ্ধ করা হয়।[৫][৬][৭]
জেলা অনুসারে করোনা আক্রান্তের বর্তমান সংখ্যা
সম্পাদনাবিভাগ ও জেলা ভিত্তিক পশ্চিমবঙ্গে কোভিড ১৯ অতিমারী | |||
---|---|---|---|
বিভাগ | জেলা/মহানগর | সর্বমোট আক্রান্ত | |
জেলা | বিভাগ | ||
প্রেসিডেন্সি | কলকাতা মহানগরী | ৬৯,৮৪৪ | ১,৮৮,১৩৯ (৫৮.৬০%) |
উত্তর চব্বিশ পরগনা | ৬৪,৭৮০ | ||
হাওড়া | ২২,২৭৬ | ||
দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা | ২১,৩৮০ | ||
নদীয়া | ৯,৮৫৯ | ||
বর্ধমান | হুগলি | ১৫,৭১১ | ৩৬,৬২২ (১১.৪০%) |
পূর্ব বর্ধমান | ৬,৮৪৩ | ||
পশ্চিম বর্ধমান | ৮,৮৭০ | ||
বীরভূম | ৫,১৯৮ | ||
মালদহ | মালদহ | ৮,৪৯৪ | ২৬,৬৩৫ (৮.২৯%) |
দক্ষিণ দিনাজপুর | ৬,৩৩৪ | ||
উত্তর দিনাজপুর | ৪,৩৩০ | ||
মুর্শিদাবাদ | ৭,৪৭৭ | ||
জলপাইগুড়ি | দার্জিলিং | ৯,৬৮৭ | ৩১,৮৮২ (৯.৯৩%) |
জলপাইগুড়ি | ৭,৬৯১ | ||
কোচবিহার | ৭,৩৭২ | ||
আলিপুরদুয়ার | ৫,৮৪৯ | ||
কালিম্পং | ১,২৮৩ | ||
মেদিনীপুর | পূর্ব মেদিনীপুর | ১৩,২১২ | ৩৮,০৫২ (১১.৮৫%) |
পশ্চিম মেদিনীপুর | ১২,১১৮ | ||
বাঁকুড়া | ৬,৮২৩ | ||
পুরুলিয়া | ৪,৫৩৪ | ||
ঝাড়গ্রাম | ১,৩৬৫ | ||
অন্যান্য রাজ্য | ৬৬ (০.০৯%) | ||
৫ টি বিভাগে সর্বোমোট আক্রান্ত | ৩,২১,০৩৬ জন | ||
১৮ই অক্টোবর ২০২০; রাত ৮ ঘটিকা পর্যন্ত, পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্যদপ্তর এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী[৮] |
রাজ্যের রেড, গ্রিন, অরেঞ্জ জেলা
সম্পাদনা১০ টি জেলা রেড জোনে - কলকাতা, হাওড়া, উত্তর ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুর।
৫ টি জেলা অরেঞ্জ জোনে - দক্ষিণ ২৪ পরগনা, হুগলি, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, কালিম্পং, নদিয়া, জলপাইগুড়ি, দার্জিলিং, মুর্শিদাবাদ এবং মালদা।
৮ টি জেলা গ্রিন জোনে - আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, বীরভূম, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া এবং ঝাড়গ্রাম।
নিয়ন্ত্রণ বলয়
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গ রাজ্য সরকারের ওয়েবসাইট থেকে একাধিক জেলায় একাধিক সংক্রামিত অঞ্চলকে ভিত্তি করে নিয়ন্ত্রণ বলয় বা কনটেইনমেন্ট জোন নির্ধারিত করা হয়। ১০ জুন অনুযায়ী জেলার নিয়ন্ত্রণ বলয় গুলি নিম্নরূপ,[৯]
- ১) কলকাতা পৌরসংস্থার রয়েছে ১০০৯ টি
বড়তলা, উল্টোডাঙা, জোড়াসাঁকো, কলুটোলা, এন্টালি, পার্কস্ট্রিট, ট্যাংরা, তোপসিয়া, কড়েয়া, পার্ক সার্কাস, হাজরা, নিউ আলিপুর, কালীঘাট, হেস্টিংস, ওয়াটগঞ্জ, মোমিনপুর, খিদিরপুর, লর্ডস মোর, গল্ফগ্রীন, যাদবপুর, নাকতলা, গড়ফা, পঞ্চান্নগ্রাম, আনন্দপুর, বেহালা, গার্ডেনরিচ, মেটিয়াবুরুজ, হাতিবাগান, গিরিশ পার্ক, ফুলবাগান, কাঁকুড়গাছি, মানিকতলা, বড়বাজার, হেঁদুয়া, বেলেঘাটা, তালতলা, বেনিয়াপুকুর, শেক্সপিয়ার সরণি, কসবা, ভবানীপুর, চক্রবেড়িয়া, গড়িয়াহাট, আলিপুর, চেতলা, টালিগঞ্জ, ঢাকুরিয়া, যোধপুর পার্ক, বালিগঞ্জ, মুকুন্দপুর, সরশুনা চিড়িয়ামোড়, কাশীপুর, সিঁথি, পাইকপাড়া, জোড়াবাগান, রবীন্দ্র সরণি, লেবুতলা, তিলজলা, বন্ডেল রোড, মুদিয়ালি, সাউদার্ন পার্ক, বিজয়গড়, পাটুলি, হালতু, অভিষিক্তা, জেনিথ ভ্যালি, চিৎপুর, শুঁড়া, শ্যামবাজার, গোয়াবাগান, শোভাবাজার, কাদাপাড়া, জানবাজার, প্রগতি ময়দান, বন্ডেল গেট, বেকবাগান, গোবিন্দপুর, গোলপার্ক, একবালপুর, মাঝেরহাট, চারু মার্কেট, লেক গার্ডেন, ইব্রাহিমপুর, বাগমারি, দক্ষিণদাঁড়ি, কুঁদঘাট, পর্ণশ্রী, ঠাকুরপুকুর, নারিকেলডাঙ্গা, মুচিপাড়া, বেলতলা, বাঁশদ্রোণী, গড়িয়া, রবীন্দ্রনগর, বদরতলা, মহাজাতি সদন, কামারডাঙ্গা, ল্যান্সডাউন, নেতাজিনগর, রিজেন্ট পার্ক, মুকুন্দপুর, বিশালাক্ষীতলা, রাজাবাগান, কাঁঠালবাড়ীয়া, হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিট, পন্ডিতিয়া রোড, সেলিমপুর, শ্যামপুকুর, বিডন স্ট্রিট, বউবাজার, কলেজ স্ট্রিট, প্রিন্স আনোয়ার শাহ, রাইপুর (৯৮নং), পঞ্চসায়র, বড়িশা, শিয়ালদহ, পিকনিক গার্ডেন, গড়িয়াহাট, তারাতলা, গাঙ্গুলি বাগান, টালা, নিমতলা, আমহার্স্ট স্ট্রিট, মনোহরপুকুর, গড়চা, ভূকৈলাশ রোড, কুমোরটুলি, বাগবাজার, পোস্তা, আহিরীটোলা, আদি লেকপল্লী, অর্ফানগঞ্জ, ইউনিক পার্ক, দত্ত বাগান, বেনিয়াটোলা, কুন্ডুবাগান, ধর্মতলা, ক্যামাক স্ট্রীট, আহিরীপুকুর, রাসবিহারী, বৈষ্ণবঘাটা, কাঁকুলিয়া, রাণীকুঠি, সন্তোষপুর, পিয়ারলেস, সাহাপুর, চণ্ডীতলা, ফতেপুর, চালতাবাগান, মিন্টো পার্ক, চাঁদনি চক, দুর্গাপুর, ভূতঘাট, হরিদেবপুর, অক্ষয়কানন, সরকারবাজার, গণেশ টকিজ, মৌলালী, পাগলাডাঙ্গা, শিবতলা, ধাপা, দেশপ্রিয় পার্ক, ধানমাঠ, কালিকাপুর, রাজডাঙা, ফোর্ট উইলিয়াম, হাটখোলা, জয়কৃষ্ণপুর, গোপালনগর অঞ্চলগুলিতে রয়েছে কনটেইনমেন্ট জোন।
- ২) হাওড়াতে রয়েছে ১২১টি
মালিপাঁচঘড়া, বৈরাগীপাড়া, লিলুয়া, বামনগাছি, গোলাবাড়ি, হাওড়া, বাঁটরা, বেতড়, শিবপুর, কাজীপাড়া, চ্যাটার্জিহাট, লিচুবাগান, নতুনবাগান, সাঁকরাইল, বেলুড়, ঘুসুড়ি, পূর্বপাড়া, ফতেপুর, শাপাড়া, ফকিরপাড়া, কুশবেড়িয়া, বাজারপাড়া, নাহল, তেনপুর, বাগনান, বর্ভগতিপুর, বাঁগলপুর, চামরাইল, বেলতলা, দক্ষিণ জয়পুর, চকপুর, দুর্গাপুর অভয়পাড়া, ইন্দিরানগর কলোনি, আনন্দরাজনগর, জগদীশপুর, কোয়েলপাড়া, বড় দুর্গাপুর, মন্ডলপাড়া, বাঁকড়া, দক্ষিণ করোলা, বাসুদেবপুর, ঝোড়হাট, মশিলা, কায়ামণি শুভরাড়া, বন হরিশপুর, সিপাহী বড়, বিকি হাকোলা, পাঁচলা, শেখপাড়া, বেলডুবি, শ্রীকোলা, বেথবেড়িয়া, ভগবানপুর, কুড়চিবেড়িয়া, নিশ্চিন্তপুর, গাজোনকোল, নকোল, সমরুক, হাটগাছা, উত্তর দোরাল, বাহাদুরপুর, লোহানগর, বাণীতলা, ধুলাসিমলা, কাজিরচড়া, করাটবেড়িয়া, কাঁথাবেড়িয়া দেওড়া কুমারচক, বলরামপুর মোল্লাপাড়া, বলরামপুর মল্লিকপাড়া, রানাপাড়া, পূর্ব গাজীপুর, কুরিট, বসন্তপুর ভেটকেপাড়া, খোশালপুর মাঝেরপাড়া, ঝামটিয়া জয়পুর, উত্তর সন্তোষপুর, নরেন্দ্রপুর, শিবরামপুর, মানসিংহপুর, খলৎপুর, ঘোলা, রামপুর, দিহি ভূরসুট, গড় ভবানীপুর, উত্তর চাঁদচক, কানসোনা, সোনাতলা, দক্ষিণ রামপুর, খেমপুর, সীতাপুর, সুলতানপুর, পিয়ারাপুর, পেনরো, পালিয়াড়া, ডোঙ্গাজোল, কুড়চি বাগেরহানা, টোকাপুর, চিত্রসেনপুর, কুলটিকারি, উত্তর হরিশপুর, দক্ষিণ মনশ্রী, দেবীপুর, অভিরামপুর অঞ্চলগুলিতে রয়েছে কনটেইনমেন্ট জোন।
- ৩) উত্তর ২৪ পরগনায় রয়েছে ২১৯টি
কাঁকপুর, কল্যাণগড়, অশোকনগর আদর্শপল্লী, আলমবাজার, বরানগর, নিয়োগীপাড়া, সিঁথি,নেতাজী কলোনি, বারাসাত অশ্বিনীপল্লী, আরিফবাড়ি, গান্ধী মোড়, তালপুকুর, খড়দহ, চালবাজার, ব্যারাকপুর ক্যান্টনমেন্ট, সাঁইপাড়া, বসিরহাট, ভ্যাবলা বসিরহাট, কাটাডাঙ্গা, ভাটপাড়া, কাঁকিনাড়া, জগদ্দল, রাজপুকুরপথ, ছোটগাঁথি, পশ্চিম বেরাবেড়ি, বাবলাতলা, জ্যাংরা, বাগুইআটি, রঘুনাথপুর, তেঘরিয়া, সদরপাড়া, হাতিয়াড়া, রাজারহাট গোপালপুর, সেচ ভবন, করুণাময়ী, সল্টলেক, সুকান্তনগর, দত্তাবাদ, বনগাঁ সুভাষপল্লী, এয়ারপোর্ট গেট নম্বর ২, নলতা, সিদ্ধেশ্বর কলোনি, দমদম ক্যান্টনমেন্ট, দমদম, গারুলিয়া, গোবরডাঙ্গা, হাবরা, হালিশহর, তুঁতবাগান কামারহাটি, দাসুবাবু বাগান কামারহাটি, কামারহাটি কাঁঠালবাগান, কামারহাটি ধাবিয়াবাগান, আড়িয়াদহ, উত্তর নওদাপাড়া, নওদাপাড়া, রথতলা, বেলঘরিয়া, বেলঘরিয়া বাসুদেবপুর, খড়দহ বোসপাড়া, উদয়রাজপুর মধ্যপাড়া, মধ্যমগ্রাম, মেঠোপাড়া, নৈহাটি, গরিফা, নব বারাকপুর, নিউটাউন, ইছাপুর, বিশরপাড়া, উত্তর সপ্তগ্রাম, মহাজাতিনগর, পানিহাটি, সোদপুর, নাটাগড়, তারাপুকুর, ঘোলা, আগরপাড়া, রামঘর, শেঠবাগান, গোলবাগান, হরিহরনগর, লেকটাউন, বাঙ্গুর, শ্রীভূমি, টিটাগড়, তালপুকুর, আমডাঙ্গা, মসুন্দা, সাধনপুর, পদ্মপুকুর, বাদুড়িয়া ঘোড়াগাছা যদুরহাটি, পিংলেশ্বর, আরশুল্লা, কাঁকড়াসুটি, মলয়পুর, মালিদহ, হেলেঞ্চা, নলডুগারি, দত্তপুকুর, কদম্বগাছি, ফালদি, কাঠগোলা চেকপোস্ট, পুটুরিয়া, সানবেড়িয়া, খামার রামেশ্বরপুর, নান্না, ধানকল, কুলিয়াগড়, মোহনপুর, পাটুলিয়া, সেউলি, গাছা আখড়পুর, বড় জিরাকপুর, পানিতোর, বসিরহাট, পিফা, বড় গোবরা, চৈতা, চম্পাপুকুর, কাটিয়ারবাগ, ঘোড়ারাস, গোবিলা, গোবিন্দপুর, আন্দুলপোতা, মাটিয়া, দরবাসিনি, রাঘবপুর, ধরমপুকুরিয়া, পাট শিমুলিয়া, টেংরা, আমুলিয়া, মির্জানগর, কুড়ুলগাছা, দেগঙ্গা, দক্ষিণ চৌরাশি, ঝিকরা, হাদিপুর, কোলসুর, গম্ভীরগাছি, সোহাই শ্বেতপুর, পট্টবুকা, শিমুলিয়া, গাইঘাটা, বইকরা, মাটিকুমড়া, পানশিলা, রামচন্দ্রপুর, বোলদেঘাটা, মল্লিকপুর, রুদ্রপুর, রাউতাড়া, সব্দালপুর, বামনডাঙ্গা, মল্লিকবেড়িয়া, কেওসা, হাড়োয়া, হামলানি, হাসনাবাদ, চালতাবেড়িয়া, উত্তর চন্দ্রপুর, পশ্চিম মামুদপুর, চৈতাল, ধুতুরদহ, মিনাখাঁ, পাথরঘাটা, গোবিন্দপুর, স্বরূপনগর অঞ্চলগুলিতে রয়েছে কনটেইনমেন্ট জোন।
নমুনা সংগ্রহের খতিয়ান
সম্পাদনাপরীক্ষাগারভিত্তিক সংগৃহীত নমুনা সংখ্যা ও পরীক্ষাপদ্ধতি | |||
---|---|---|---|
পরীক্ষাগার | নমুনা সংখ্যা | পরীক্ষা পদ্ধতি | |
জাতীয় কলেরা ও আন্ত্রিক রোগ প্রতিষ্ঠান (NICED) | ৭২,৮৫৪ | RT-PCR | |
শেঠ সুখলাল কর্ণানী মেমোরিয়াল হাসপাতাল (SSKM) | ৭৭,১৪৭ | RT-PCR | |
মেদিনীপুর চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৬৯,২১০ | RT-PCR | |
উত্তরবঙ্গ চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৮৯,৭৫৬ | RT-PCR | |
ক্যালকাটা স্কুল অব ট্রপিক্যাল মেডিসিন | ৪৩,৫৭৬ | RT-PCR | |
অ্যাপোলো হাসপাতাল, কলকাতা | ৯,২২৬ | RT-PCR | |
টাটা মেডিকাল সেণ্টার | ৭,৯৩৮ | RT-PCR | |
মালদহ চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৪৮,২৯০ | RT-PCR | |
ডঃ লাল প্যাথল্যাব | ৭৪,৩৩২ | RT-PCR | |
কম্যাণ্ড হসপিটাল | ৭,০৮০ | RT-PCR | |
চিত্তরঞ্জন জাতীয় ক্যান্সার প্রতিষ্ঠান (CNCI) | ৬,৫৯৪ | RT-PCR | |
রাধাগোবিন্দ কর চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৬২,১৮০ | RT-PCR | |
সুরক্ষা ডায়াগনস্টিক | ৩৭,৮৫৮ | RT-PCR | |
মুর্শিদাবাদ চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৪৩,৬৮৭ | RT-PCR | |
পিয়ারলেস হসপিটাল | ১০,৯৯৩ | RT-PCR | |
বর্ধমান চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৩৫,২৯৩ | RT-PCR | |
মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতাল, কলকাতা | ১৩,৫৫০ | RT-PCR | |
নীলরতন সরকার চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ২২,৩৩৪ | RT-PCR | |
সনকা হাসপাতাল | ৩৫,২৭৫ | RT-PCR | |
মেডিকা হসপিটাল | ২৮,২৮৫ | RT-PCR | |
বাঁকুড়া সম্মিলনী মেডিক্যাল কলেজ | ২৬,৫৮২ | RT-PCR | |
সিউড়ী জেলাসদর হাসপাতাল | ১৯,৮২৩ | RT-PCR | |
জওহরলাল নেহেরু স্মৃতি চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয়, কল্যাণী | ১৭,৪২২ | RT-PCR | |
দিসান হাসপাতাল | ৯৪০ | RT-PCR | |
আর.এন. টেগোর হাসপাতাল | ২,৮০৬ | RT-PCR | |
রায়গঞ্জ সরকারি চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৭,৮৪৪ | RT-PCR | |
জগন্নাথ গুপ্তা ইন্সটিটিউট অব মেডিকাল সায়েন্সেস অ্যান্ড হসপিটাল | ৪৯৮ | RT-PCR | |
ই এস আই সি মেডিকেল কলেজ | ১,১৩৫ | RT-PCR | |
রেমিডি লাইফকেয়ার, কলকাতা | ৩৮৫ | RT-PCR | |
দ্য অ্যাডভান্সড মেডিকাল রিসার্চ ইন্সটিটিউট (AMRI), সল্টলেক | ৩,২০৩ | CBNAAT | |
ক্যালকাটা মেডিকাল রিসার্চ ইন্সটিটিউট | ২,৩৯৪ | CBNAAT | |
দ্য অ্যাডভান্সড মেডিকাল রিসার্চ ইন্সটিটিউট (AMRI), ঢাকুরিয়া | ৬,১৬৩ | TRUENAT | |
আসানসোল জেলা হাসপাতাল | ১,১০২ | TRUENAT | |
ঝাড়গ্রাম জেলা হাসপাতাল | ৫৮৩ | TRUENAT | |
রামপুরহাট সরকারি চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৩,৪৩৯ | TRUENAT | |
কলিকাতা জাতীয় আয়ুর্বিজ্ঞান বিদ্যামন্দির | ২,২২১ | TRUENAT | |
ফালাকাটা সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল | ২,১৮৪ | TRUENAT | |
ডায়মন্ড হারবার সরকারি চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ১,৪৪০ | TRUENAT | |
বালুরঘাট জেলা হাসপাতাল | ১,৪০০ | TRUENAT | |
শ্রীরামপুর জেলা হাসপাতাল | ৯৪৪ | TRUENAT | |
উলুবেড়িয়া সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল | ৭০২ | TRUENAT | |
জঙ্গিপুর মহাকুমা হাসপাতাল | ৫৭৫ | TRUENAT | |
এগরা মহাকুমা হাসপাতাল | ৩২৪ | TRUENAT | |
সাগর দত্ত চিকিৎসালায় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ৭১৭ | CBNAAT | |
এম আর বাঙ্গুর হাসপাতাল | ২৩৩ | TRUENAT | |
চাঁচল মহকুমা হাসপাতাল | ২৪৪ | TRUENAT | |
বিশ্ববাংলা ক্রীড়াঙ্গন কোভিড হাসপাতাল | ১,২৩৯ | TRUENAT | |
পুরুলিয়া সরকারি চিকিৎসালয় ও চিকিৎসা মহাবিদ্যালয় | ১,২৩৭ | TRUENAT | |
উডল্যান্ডস | ৬৯২ | CBNAAT | |
আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতাল | ১,০২৮ | TRUENAT | |
এস.আর.এল. ল্যাব | ১,০৬৬ | CBNAAT | |
বসিরহাট জেলা হাসপাতাল | ১৮১ | TRUENAT | |
আনন্দলোক সোনোস্ক্যান, শিলিগুড়ি | ৩৪৬ | TRUENAT | |
গঙ্গারামপুর মহকুমা হাসপাতাল | ২৮২ | CBNAAT | |
কাঁথি মহকুমা হাসপাতাল | ২০৩ | TRUENAT | |
আই.এল.এস হাসপাতাল | ১০০ | TRUENAT | |
রাজ্যে অ্যান্টিজেন টেস্টিং | ৯,৭৬৪ | - | |
অন্যান্য * | ১৫,৬৪৯ | RT-PCR | |
৯,৩৪,৫৩৭ | |||
২রা আগস্ট ২০২০; রাত ৮ ঘটিকা পর্যন্ত, পশ্চিমবঙ্গ স্বাস্থ্যদপ্তর এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী[১০] |
তারকাচিহ্নিত (*) হাসপাতালে পরীক্ষার জন্য রাজ্যের বাইরে নমুনা পাঠানো হয়ে থাকে৷
পরিসংখ্যান
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের বুলেটিন অনুযায়ী, ২রা আগস্ট ২০২০[১১]
- সর্বমোট সরকারি কোয়ারেন্টাইন সেন্টার: ৫৮২ টি
- সরকারি কোয়ারেন্টাইন গুলোতে থাকা লোকজনের সংখ্যা: ৩,১৭৪
- সরকারি কোয়ারেন্টাইন থেকে মুক্তি প্রাপ্তের সংখ্যা: ১,০৫,৫৯২
- কোভিড-১৯ রোগীর সেবায় নিবেদিত মোট চিকিৎসালয়: ৮৩ (সরকারি- ২৮ টি, বেসরকারি- ৫৫ টি)
- মোট নমুনা পরীক্ষাগার: ৫৭ টি
- কোভিড-১৯ রোগীর জন্য নির্দিষ্ট শয্যাসংখ্যা: ১১,৫৫২
- অদ্যাপি নির্দিষ্ট শয্যাসংখ্যার অধিকৃত শয্যার হার: ৩৭.৮৮%
- কোভিড-১৯ মোকাবিলার জন্য নির্দিষ্ট চিকিৎসালয়গুলিতে আই সি ইউ শয্যাসংখ্যা: ৯৪৮
- কোভিড-১৯ মোকাবিলার জন্য নির্দিষ্ট চিকিৎসালয়গুলিতে ভেন্টিলেটর সংখ্যা:৩৯৫
- স্বগৃহে পৃথকীকৃত মোট সংখ্যা: ৪,১৬,৯৩৭
- বর্তমানে (সক্রিয়) স্বগৃহে পৃথকীকৃত সংখ্যা: ৩৩,৪৭৯
- নিরাপদ আশ্রয়গৃহ: ১০৬ টি
- নিরাপদ আশ্রয়গৃহে মোট শয্যাসংখ্যা: ৬,৯০৮
- বর্তমানে নিরাপদ আশ্রয়গৃহে থাকা রোগীসংখ্যা: ১,৫৬৫
আক্রান্ত, সুস্থ এবং মৃত্যুর পরিসংখ্যান
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গের ৪ঠা ফেব্রুয়ারি আটটি নমুনা পরীক্ষার মাধ্যমে কোভিড-১৯ আক্রান্তের শনাক্তকরণ পরীক্ষা শুরু হয়। ঐদিন থেকে ২৯শে ফেব্রুয়ারি অবধি মোট ২৫ টি কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ পরীক্ষা করা হয়। মার্চ মাসে ১৩ তারিখ অবধি সর্বমোট ৫০ টি পরীক্ষা করা হয়। তার পরবর্তী পরিসংখ্যান নিম্নরূপ,
সর্বমোট | গত ২৪ ঘণ্টায় | টীকা | ||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
তারিখ | মোট পরীক্ষিত | সর্বোমোট আক্রান্ত | সর্বোমোট মৃত্যু | সর্বোমোট সুস্থ হয়েছেন | নতুন পরীক্ষা করা হয়েছে | নতুন আক্রান্ত | দৈনিক পরীক্ষায় আক্রান্তের হার | নতুন মৃত্যু | নতুন সুস্থ হয়েছেন | |
২০২০-০৩-১৪ | ৫২ | ০ | ০ | ০ | ২ | ০ | ০.০০% | ০ | ০ | |
২০২০-০৩-১৫ | ৫৮ | ০ | ০ | ০ | ৬ | ০ | ০.০০% | ০ | ০ | |
২০২০-০৩-১৬ | ৬২ | ০ | ০ | ০ | ৪ | ০ | ০.০০% | ০ | ০ | |
২০২০-০৩-১৭ | ৭০ | ১ | ০ | ০ | ৮ | ১ | ১২.৫০% | ০ | ০ | পশ্চিমবঙ্গের কলকাতায় প্রথম কোভিড-১৯ আক্রান্ত শনাক্তকরণ। ১৮ বছর বয়সী ঐ যুবক ১৫ই মার্চ'২০২০ যুক্তরাজ্য থেকে কলকাতা ফেরেন। |
২০২০-০৩-১৮ | ৭৭ | ১ | ০ | ০ | ৭ | ০ | ০.০০% | ০ | ০ | |
২০২০-০৩-১৯ | - | - | - | - | - | - | - | - | - | বিশেষ কারণবশত ঐদিন রাজ্য সরকারের কোন বুলেটিন প্রকাশিত হয়নি। |
২০২০-০৩-২০ | ১০৪ | ২ | ০ | ০ | ২৭ | ১ | ৩.৭০% | ০ | ০ | ১৩ই মার্চ'২০২০ যুক্তরাজ্য ফেরত ২২ বছর বয়সী যুবকের দেহে কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ |
২০২০-০৩-২১ | ১১৪ | ৩ | ০ | ০ | ১০ | ১ | ১০.০০% | ০ | ০ | ১৯শে মার্চ'২০২০ স্কটল্যান্ড ফেরত ২৩ বছর বয়সী যুবতীর দেহে কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ |
২০২০-০৩-২২ | ১২৮ | ৪ | ০ | ০ | ১৪ | ১ | ৭.১৪% | ০ | ০ | ৫৭ বছর বয়স্ক প্রৌঢ়ের দেহে কোভিড-১৯ শনাক্তকরণ |
২০২০-০৩-২৩ | ১৭২ | ৭ | ১ | ০ | ৪৪ | ৩ | ৬.৮২% | ১ | ০ | রোগাক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার ফলে ৪৮ বছর বয়সী প্রৌঢ় ২২ বছর বয়সী ও ৪৭ বছর বয়সী প্রৌঢ়ার দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকৃত হয়। ৫৭ বছর বয়স্ক প্রৌঢ়ের মৃত্যু হয়। |
২০২০-০৩-২৪ | ১৯০ | ৯ | ১ | ০ | ১৮ | ২ | ১১.১১% | ০ | ০ | ইজিপ্ট ফেরত ৫৮ বছর বয়স্ক প্রৌঢ় এবং যুক্তরাজ্য ফেরত ৫৫ বছর বয়স্ক প্রৌঢ়ার দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ হয়। |
২০২০-০৩-২৫ | ২৪৪ | ৯ | ১ | ০ | ৫৪ | ০ | ০.০০% | ০ | ০ | |
২০২০-০৩-২৬ | ২৯৭ | ১০ | ১ | ০ | ৫৩ | ১ | ১.৮৯% | ০ | ০ | ৬৬ বছর বয়স্ক প্রৌঢ়র দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ হয়। |
২০২০-০৩-২৭ | ৩৩০ | ১৫ | ১ | ০ | ৩৩ | ৫ | ১৫.১৫% | ০ | ০ | ১১ বছর বয়স্ক শিশুপুত্র, ২৭ বছর বয়স্কা যুবতী, ৪৫ বছর বয়স্ক প্রৌঢ়া এবং ৬ ও ৯ মাসের দুই শিশুকন্যার দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ হয়। তারা প্রত্যেকেই ১৬ই মার্চ'২০২০ দিল্লিতে যুক্তরাজ্য ফেরত কোভিড-১৯ আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এসেছিলেন। |
২০২০-০৩-২৮ | ৩৮৯ | ১৭ | ১ | ০ | ৫৯ | ২ | ৩.৩৯% | ০ | ০ | করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে আসার জন্য ৭৬ ও ৫৬ বছর বয়স্কা প্রৌঢ়াকে পৃথকীকৃত করা হয়েছিল। এই দিন তাদের দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ করা হয়। |
২০২০-০৩-২৯ | ৪৫৭ | ২০ | ১ | ০ | ৬৮ | ৩ | ৪.৪১% | ০ | ০ | শ্বাসজনিত সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৪৪ বছর বয়স্কা যুবতী এবং ৫২ ও ৬৬ বছর বয়স্ক প্রৌঢ়ের দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ করা হয়। |
২০২০-০৩-৩০ | ৫১৯ | ২২ | ২ | ০ | ৬২ | ২ | ৩.২৩% | ১ | ০ | শ্বাসজনিত সমস্যার কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৫৯ ও ৭৭ বছর বয়স্ক প্রৌঢ়ের দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ করা হয়। তার পূর্বের দিন ওই একই কারণে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ৪৪ বছর বয়স্কা যুবতীর মৃত্যু হয়। |
২০২০-০৩-৩১ | ৫৪৩ | ২৭ | ৩ | ৩ | ২৪ | ৫ | ২০.৮৩% | ১ | ৩ | হাসপাতালের ভিন্ন ওয়ার্ডে ভর্তি এক মহিলা ও চার পুরুষের দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ করা হয় ও তাদের মধ্যে একজনের সাথে করোনা আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শ নিশ্চিত করা হয়। ৪৮ বছর বয়স্কা প্রৌঢ়ার মৃত্যু হয়। |
২০২০-০৪-০১ | ৬৫৯ | ৩৭ | ৬ | ৩ | ১১৬ | ১০ | ৮.৬২% | ৩ (তিনটি সহউপসর্গ) | ০ | সাতজন পুরুষ ও তিনজন মহিলার দেহে রোগ সংক্রমণ শনাক্তকরণ করা হয়। |
২০২০-০৪-০২ | - | - | - | - | - | - | - | - | - | বিশেষ কারণে রাজ্য বুলেটিন প্রকাশ হয়নি৷ |
২০২০-০৪-০৩ | - | - | - | - | - | - | - | - | - | বিশেষ কারণে রাজ্য বুলেটিন প্রকাশ হয়নি৷ |
২০২০-০৪-০৪ | ১,০৪২ | ৫৩ | ৬ | ৩ | ৩৮৩ | ১৬ | ৪.১৮% | ২ | ০ | |
২০২০-০৪-০৫ | - | - | - | - | - | - | - | - | - | বিশেষ কারণে রাজ্য বুলেটিন প্রকাশ হয়নি৷ |
২০২০-০৪-০৬ | ১,৩০১ | ৮০ | ৯ | ১০ | ২৫৯ | ২৭ | ১০.৪৩% | ৩ (একটি সহউপসর্গ) | ৭ | |
২০২০-০৪-০৭ | ১,৪৮৭ | ৯১ | ৯ | ১৩ | ১৮৬ | ১১ | ৬.০১% | ০ | ৩ | |
২০২০-০৪-০৮ | ১,৬৫৭ | ৯৯ | ১৫ | ১৩ | ১৭০ | ৮ | ৪.৭১% | ৬ (ছয়টি সহউপসর্গ) | ০ | |
২০২০-০৪-০৯ | ১,৮৮৯ | ১০৩ | ১৫ | ১৬ | ২৩২ | ৪ | ১.৭১% | ০ | ৩ | |
২০২০-০৪-১০ | ২,০৯৫ | ১১৬ | ১৫ | ১৬ | ২০৬ | ১৩ | ৬.৩১% | ০ | ০ | |
২০২০-০৪-১১ | ২,২৮৬ | ১২৬ | ১৫ | ১৬ | ১৯১ | ১০ | ৫.২৪% | ০ | ০ | |
২০২০-০৪-১২ | ২,৫২৩ | ১৩৪ | ২০ | ১৯ | ২৩৭ | ৮ | ৩.৩৮% | ৫ (তিনটি সহউপসর্গ) | ৩ | |
২০২০-০৪-১৩ | ২,৭৯৩ | ১৫২ | ২০ | ২৯ | ২৭০ | ১৮ | ৬.৬৭% | ০ | ১০ | |
২০২০-০৪-১৪ | ৩,০৮১ | ১৯০ | ৪৪ | ৩৬ | ২৮৮ | ৩৮ | ১৩.১৯% | ২৪ (বাইশটি সহউপসর্গ) | ৭ | |
২০২০-০৪-১৫ | ৩,৪৭০ | ২১৩ | ৪৪ | ৩৭ | ৩৮৯ | ২৩ | ৫.৯১% | ০ | ১ | |
২০২০-০৪-১৬ | ৩,৮১১ | ২৩১ | ৪৫ | ৪২ | ৩৪১ | ১৮ | ৫.২৮% | ১ (একটি সহউপসর্গ) | ৫ | |
২০২০-০৪-১৭ | ৪,২১২ | ২৫৫ | ৪৯ | ৫১ | ৪০১ | ২৪ | ৫.৯৯% | ৪ (তিনটি সহউপসর্গ) | ৯ | |
২০২০-০৪-১৮ | ৪,৬৩০ | ২৮৭ | ৫৪ | ৫৫ | ৪১৮ | ৩২ | ৭.৬৬% | ৫ (চারটি সহউপসর্গ) | ৪ | মৃত্যু সংখ্যা পঞ্চাশ অতিক্রম৷ |
২০২০-০৪-১৯ | ৫,০৪৫ | ৩১০ | ৫৫ | ৬২ | ৪১৫ | ২৩ | ৫.৫৪% | ০ | ৭ | পাঁচ হাজার পরীক্ষা সম্পূর্ণ হলো৷ |
২০২০-০৪-২০ | ৫,৪৬৯ | ৩৩৯ | ৫৯ | ৬৬ | ৪২৪ | ২৯ | ৬.৮৪% | ৪ (চারটি সহউপসর্গ) | ৪ | |
২০২০-০৪-২১ | ৬,১৮২ | ৩৯২ | ৬২ | ৭৩ | ৭১৩ | ৫৩ | ৭.৪৪% | ৩ | ৭ | |
২০২০-০৪-২২ | ৭,০৩৭ | ৪২৩ | ৬৫ | ৭৩ | ৮৫৫ | ৩১ | ৩.৬৩% | ৩ (তিনটি সহউপসর্গ) | ০ | |
২০২০-০৪-২৩ | ৭,৯৯০ | ৪৫৬ | ৬৯ | ৭৯ | ৯৫৩ | ৩৩ | ৩.৪৬% | ৪ (চারটি সহউপসর্গ) | ৬ | |
২০২০-০৪-২৪ | ৮,৯৩৩ | ৫১৪ | ৭২ | ১০৩ | ৯৪৩ | ৫৮ | ৬.১৫% | ৩ | ২৪ | একশত জন সুস্থ হলেন৷ |
২০২০-০৪-২৫ | ৯,৮৮০ | ৫৭১ | ৭৮ | ১০৩ | ৯৪৭ | ৫৭ | ৬.০২% | ৬ (ছয়টি সহউপসর্গ) | ০ | |
২০২০-০৪-২৬ | ১০,৮৯৩ | ৬১১ | ৮০ | ১০৫ | ১,০১৩ | ৪০ | ৩.৯৫% | ২ | ২ | দশ হাজার টেস্ট সম্পূর্ণ হলো৷ |
২০২০-০৪-২৭ | ১২,০৪৩ | ৬৪৯ | ৮২ | ১০৫ | ১,১৫০ | ৩৮ | ৩.৩০% | ২ (দুটি সহউপসর্গ) | ০ | |
২০২০-০৪-২৮ | ১৩,২২৩ | ৬৯৭ | ৮৫ | ১০৯ | ১,১৮০ | ৪৮ | ৪.০৭% | ৩ (একটি সহউপসর্গ) | ৪ | |
২০২০-০৪-২৯ | ১৪,৬২০ | ৭২৫ | ৯৪ | ১১৯ | ১,৩৯৭ | ২৮ | ২.০০% | ৯ (নয়টি সহউপসর্গ) | ১০ | |
২০২০-০৪-৩০ | ১৬,৫২৫ | ৭৫৮ | ১০৫ | ১২৪ | ১,৯০৫ | ৩৩ | ১.৭৩% | ১১ | ৫ | মৃত্যু সংখ্যা একশত অতিক্রম করলো৷ |
২০২০-০৫-০১ | ১৮,৫৬৬ | ৭৯৫ | ১১৩ | ১৩৯ | ২,০৪১ | ৩৭ | ১.৮১% | ৮ | ১৫ | |
২০২০-০৫-০২ | ২০,৯৭৬ | ৯২২ | ১২০ | ১৫১ | ২,৪১০ | ১২৭ | ৫.২৭% | ৭ | ১২ | |
২০২০-০৫-০৩ | ২২,৯১৫ | ১,১৯৮ | ১২২ | ১৮২ | ১,৯৩৯ | ২৭৬ | ১৪.২৩% | ২ | ৩১ | করোনা আক্রান্ত হাজার অতিক্রম |
২০২০-০৫-০৪ | ২৫,১১৬ | ১,২৫৯ | ১৩৩ | ২১৮ | ২,২০১ | ৬১ | ২.৭৭% | ১১ | ৮৬ | |
২০২০-০৫-০৫ | ২৭,৫৭১ | ১,৩৪৪ | ১৪০ | ২৬৪ | ২,৪৫৫ | ৮৫ | ৩.৪৬% | ৭ | ৪৬ | |
২০২০-০৫-০৬ | ৩০,১৪১ | ১,৪৫৬ | ১৪৪ | ২৬৫ | ২,৫৭০ | ১১২ | ৪.৩৬% | ৪ | ১ | |
২০২০-০৫-০৭ | ৩২,৭৫২ | ১,৫৪৮ | ১৫১ | ২৯৬ | ২,৬১১ | ৯২ | ৩.৫২% | ৭ | ৩১ | |
২০২০-০৫-০৮ | ৩৫,৭৬৭ | ১,৬৭৮ | ১৬০ | ৩২৩ | ৩,০১৫ | ১৩০ | ৪.৩১% | ৯ | ২৭ | |
২০২০-০৫-০৯ | ৩৯,৩৬৮ | ১,৭৮৬ | ১৭১ | ৩৭২ | ৩,৬০১ | ১০৮ | ৩.০০% | ১১ | ৪৯ | |
২০২০-০৫-১০ | ৪৩,৪১৪ | ১,৯৩৯ | ১৮৫ | ৪১৭ | ৪,০৪৬ | ১৫৩ | ৩.৭৮% | ১৪ | ৪৫ | |
২০২০-০৫-১১ | ৪৭,৬১৫ | ২,০৬৩ | ১৯০ | ৪৯৯ | ৪,২০১ | ১২৪ | ২.৯৫% | ৫ | ৮২ | করোনা আক্রান্ত দুহাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৫-১২ | ৫২,৬২২ | ২,১৭৩ | ১৯৮ | ৬১২ | ৫,০০৭ | ১১০ | ২.২০% | ৮ | ১১৩ | আক্রান্ত রোগী সুস্থ সংখ্যা পাঁচশত অতিক্রম৷ মোট পরীক্ষা সংখ্যা পঞ্চাশ হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৫-১৩ | ৫৭,৫৭৫ | ২,২৯০ | ২০৭ | ৭০২ | ৫,০১০ | ১১৭ | ২.৩৪% | ৯ | ৯০ | |
২০২০-০৫-১৪ | ৬২,৮৩৭ | ২,৩৭৭ | ২১৫ | ৭৬৮ | ৫,২০৫ | ৮৭ | ১.৬৭% | ৮ | ৬৬ | |
২০২০-০৫-১৫ | ৬৯,৫৪৩ | ২,৪৬১ | ২২৫ | ৮২৯ | ৬,৭০৯ | ৮৪ | ১.২৫% | ১০ | ৬১ | |
২০২০-০৫-১৬ | ৭৭,২৮৮ | ২,৫৭৬ | ২৩২ | ৮৯২ | ৭,৭৪৫ | ১১৫ | ১.৪৯% | ৭ | ৬৩ | |
২০২০-০৫-১৭ | ৮৫,৯৫৬ | ২,৬৭৭ | ২৩৮ | ৯৫৯ | ৮,৬৬৮ | ১০১ | ১.১৭% | ৬ | ৬৭ | |
২০২০-০৫-১৮ | ৯৩,৫৭০ | ২,৮২৪ | ২৪৪ | ১০০৬ | ৭,৬১৪ | ১৪৭ | ১.৯৩% | ৬ | ৪৭ | করোনা থেকে রোগমুক্ত হাজার অতিক্রম |
২০২০-০৫-১৯ | ১,০২,২৮২ | ২,৯৬১ | ২৫০ | ১,০৭৪ | ৮,৭১২ | ১৩৭ | ১.৫৭% | ৬ | ৬৮ | একলক্ষ পরীক্ষা অতিক্রম হলো৷ |
২০২০-০৫-২০ | ১,১১,০০২ | ৩১০১ | ২৫৩ | ১,১৩৬ | ৮,৭২০ | ১৪২ | ১.৬৩% | ৩ | ৬২ | এইদিন রাতে আমফান ঝড়ের ভূসংঘর্ষ |
২০২০-০৫-২১ | ১,১৫,২৪৪ | ৩,১৯৭ | ২৫৯ | ১,১৯৩ | ৪,২৪২ | ৯৪ | ২.২২% | ৬ | ৫৭ | |
২০২০-০৫-২২ | ১,২০,৫৯৯ | ৩,৩৩২ | ২৬৫ | ১,২২১ | ৫,৩৫৫ | ১৩৫ | ২.৫২% | ৬ | ২৮ | |
২০২০-০৫-২৩ | ১,২৯,৬০৮ | ৩,৪৫৯ | ২৬৯ | ১২৮১ | ৯,০০৯ | ১২৭ | ১.৪১% | ৪ | ৬০ | |
২০২০-০৫-২৪ | ১৩৮,৮২৪ | ৩,৬৬৭ | ২৭২ | ১,৩৩৯ | ৯,২১৬ | ২০৮ | ২.২৬% | ৩ | ৫৮ | |
২০২০-০৫-২৫ | ১৪৮,০৪৯ | ৩,৮১৬ | ২৭৮ | ১,৪১৪ | ৯,২২৫ | ১৪৯ | ১.৬২% | ৬ | ৭৫ | |
২০২০-০৫-২৬ | ১,৫৭,২৭৭ | ৪,০০৯ | ২৮৩ | ১,৪৮৬ | ৯,২২৮ | ১৯৩ | ২.০৯% | ৫ | ৭২ | |
২০২০-০৫-২৭ | ১,৬৬,৫১৩ | ৪,১৯২ | ২৮৯ | ১,৫৭৮ | ৯,২৩৬ | ১৮৩ | ১.৯৮% | ৬ | ৯২ | |
২০২০-০৫-২৮ | ১৭৫,৭৬৯ | ৪,৫৩৬ | ২৯৫ | ১,৬৬৮ | ৯,২৫৬ | ৩৪৪ | ৩.৭২% | ৬ | ৯০ | |
২০২০-০৫-২৯ | ১,৮৫,০৫১ | ৪,৮১৩ | ৩০২ | ১,৭৭৫ | ৯,২৮৫ | ২৭৭ | ২.৯৮% | ৭ | ১০৭ | মৃত্যু সংখ্যা তিনশত অতিক্রম৷ |
২০২০-০৫-৩০ | ১,৯৪,৩৯৭ | ৫,১৩০ | ৩০৯ | ১,৯৭০ | ৯,৩৪৬ | ৩১৭ | ৩.৩৯% | ৭ | ১৯৫ | আক্রান্ত সংখ্যা পাঁচ হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৫-৩১ | ২,০৩,৭৫১ | ৫,৫০১ | ৩১৭ | ২,১৫৭ | ৯,৩৫৪ | ৩৭১ | ৩.৯৭% | ৮ | ১৮৭ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা দুইলক্ষ অতিক্রম৷ করোনা থেকে রোগমুক্ত দুহাজার অতিক্রম। |
২০২০-০৬-০১ | ২,১৩,২৩১ | ৫,৭৭২ | ৩২৫ | ২,৩০৬ | ৯,৪৮০ | ২৭১ | ২.৮৬% | ৮ | ১৪৯ | |
২০২০-০৬-০২ | ২,২২,৭২৬ | ৬,১৬৮ | ৩৩৫ | ২,৪১০ | ৯,৪৯৫ | ৩৯৬ | ৪.১৭% | ১০ | ১০৪ | |
২০২০-০৬-০৩ | ২,৩২,২২৬ | ৬,৫০৮ | ৩৪৫ | ২,৫৮০ | ৯,৪৯৯ | ৩৪০ | ৩.৫৮% | ১০ | ১৭০ | |
২০২০-০৬-০৪ | ২,৪১,৮৩১ | ৬,৮৭৬ | ৩৫৫ | ২,৭৬৮ | ৯,৬০৬ | ৩৬৮ | ৩.৮৩% | ১০ | ১৮৮ | |
২০২০-০৬-০৫ | ২,৫১,৫১৭ | ৭,৩০১ | ৩৬৬ | ২,৯১২ | ৯,৬৮৬ | ৪২৭ | ৪.৪১% | ১১ | ১৪৪ | |
২০২০-০৬-০৬ | ২,৬১,২৮৮ | ৭,৭৩৮ | ৩৮৩ | ৩,১১৯ | ৯,৭৭১ | ৪৩৫ | ৪.৪৫% | ১৭ | ২০৭ | করোনা থেকে রোগমুক্ত তিনহাজার অতিক্রম। |
২০২০-০৬-০৭ | ২,৭১,০৭৪ | ৮,১৮৭ | ৩৯৬ | ৩,৩০৩ | ৯,৭৮৬ | ৪৪৯ | ৪.৫৯% | ১৩ | ১৮৪ | |
২০২০-০৬-০৮ | ২,৮০,০৯৮ | ৮,৬১৩ | ৪০৫ | ৩,৪৬৫ | ৯,০২৪ | ৪২৬ | ৪.৭২% | ৯ | ১৬২ | মৃত্যুর সংখ্যা ৪০০ অতিক্রম। |
২০২০-০৬-০৯ | ২,৮৭,৯০০ | ৮,৯৮৫ | ৪১৫ | ৩,৬২০ | ৭,৮০২ | ৩৭২ | ৪.৭৭% | ১০ | ১৫৫ | |
২০২০-০৬-১০ | ২,৯৭,৪১৯ | ৯,৩২৮ | ৪৩২ | ৩,৭৭৯ | ৯,৫১৯ | ৩৪৩ | ৩.৬০% | ১৭ | ১৫৯ | |
২০২০-০৬-১১ | ৩,০৬,৯৪১ | ৯,৭৬৮ | ৪৪২ | ৩,৯৮৮ | ৯,৫২২ | ৪৪০ | ৪.৬২% | ১০ | ২০৯ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা তিন লক্ষ অতিক্রম৷ |
২০২০-০৬-১২ | ৩,১৫,৬৯৯ | ১০,২৪৪ | ৪৫১ | ৪,২০৬ | ৮,৭৫৮ | ৪৭৬ | ৫.৪৪% | ৯ | ২১৮ | মোট করোনা আক্রান্ত সংখ্যা দশ হাজার অতিক্রম। করোনা থেকে রোগমুক্ত চার হাজার অতিক্রম। |
২০২০-০৬-১৩ | ৩,২৪,৭০৭ | ১০,৬৯৮ | ৪৬৩ | ৪,৫৪২ | ৯,০০৮ | ৪৫৪ | ৫.০৪% | ১২ | ৩৩৬ | |
২০২০-০৬-১৪ | ৩,৩৩,৭৩৩ | ১১,০৮৭ | ৪৭৫ | ৫,০৬০ | ৯,০২৬ | ৩৮৯ | ৪.৩১% | ১২ | ৫১৮ | করোনা থেকে রোগমুক্ত পাঁচ হাজার অতিক্রম। |
২০২০-০৬-১৫ | ৩,৪৩,২৪২ | ১১,৪৯৪ | ৪৮৫ | ৫,৪৯৪ | ৯,৫০৯ | ৪০৭ | ৪.২৮% | ১০ | ৪৩৪ | |
২০২০-০৬-১৬ | ৩,৫১,৭৫৪ | ১১,৯০৯ | ৪৯৫ | ৬,০২৮ | ৮,৫১২ | ৪১৫ | ৪.৮৮% | ১০ | ৫৩৪ | |
২০২০-০৬-১৭ | ৩,৬০,৯৭৬ | ১২,৩০০ | ৫০৬ | ৬,৫৩২ | ৯,২২২ | ৩৯১ | ৪.২৪% | ১১ | ৫০৪ | করোনায় মৃত্যু সংখ্যা পাঁচশত অতিক্রম৷ |
২০২০-০৬-১৮ | ৩,৭০,২৯১ | ১২,৭৩৫ | ৫১৮ | ৭,০০১ | ৯,৩১৫ | ৪৩৫ | ৪.৬৭% | ১২ | ৪৬৮ | |
২০২০-০৬-১৯ | ৩,৮০,৬১২ | ১৩,০৯০ | ৫২৯ | ৭,৩০৩ | ১০,৩২১ | ৩৫৫ | ৩.৪৪% | ১১ | ৩০২ | |
২০২০-০৬-২০ | ৩,৯০,৯৪২ | ১৩,৫৩১ | ৫৪০ | ৭,৮৬৫ | ১০,৩৩০ | ৪৪১ | ৪.২৮% | ১১ | ৫৬২ | |
২০২০-০৬-২১ | ৪,০১,৪৯১ | ১৩,৯৪৫ | ৫৫৫ | ৮,২৯৭ | ১০,৫৪৯ | ৪১৪ | ৩.৯৩% | ১৫ | ৪৩২ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা চার লক্ষ অতিক্রম। |
২০২০-০৬-২২ | ৪,১০,৮৫৪ | ১৪,৩৫৮ | ৫৬৯ | ৮,৬৮৭ | ৯,৩৬৩ | ৪১৩ | ৪.৪১% | ১৪ | ৩৯০ | |
২০২০-০৬-২৩ | ৪,২০,২৭৭ | ১৪,৭২৮ | ৫৮০ | ৯,২১৮ | ৯,৪২৩ | ৩৭০ | ৩.৯৩% | ১১ | ৫৩১ | |
২০২০-০৬-২৪ | ৪,২৯,৭৬৬ | ১৫,১৭৩ | ৫৯১ | ৯,৭০২ | ৯,৪৮৯ | ৪৪৫ | ৪.৬৯% | ১১ | ৪৮৪ | |
২০২০-০৬-২৫ | ৪,৩৯,২৫৮ | ১৫,৬৪৮ | ৬০৬ | ১০,১৯০ | ৯,৪৯২ | ৪৭৫ | ৫.০০% | ১৫ | ৪৮৮ | করোনা থেকে সুস্থতাপ্রাপ্তির সংখ্যা দশ হাজার অতিক্রম৷ মৃৃৃত্যু সংখ্যা ছয়শত অতিক্রম৷ |
২০২০-০৬-২৬ | ৪,৪৮,৭৯৫ | ১৬,১৯০ | ৬১৬ | ১০,৫৩৫ | ৯,৫৩৭ | ৫৪২ | ৫.৬৮% | ১০ | ৩৪৫ | |
২০২০-০৬-২৭ | ৪,৫৮,৩৪৩ | ১৬,৭১১ | ৬২৯ | ১০,৭৮৯ | ৯,৫৪৮ | ৫২১ | ৫.৪৬% | ১৩ | ২৫৪ | |
২০২০-০৬-২৮ | ৪,৬৮,৯০৬ | ১৭,২৮৩ | ৬৩৯ | ১১,১৯৩ | ১০,৫৬৩ | ৫৭২ | ৫.৪২% | ১০ | ৪০৪ | |
২০২০-০৬-২৯ | ৪,৭৮,৪১৯ | ১৭,৯০৭ | ৬৫৩ | ১১,৭১৯ | ৯,৫১৩ | ৬২৪ | ৬.৫৬% | ১৪ | ৫২৬ | |
২০২০-০৬-৩০ | ৪,৮৮,০৩৮ | ১৮,৫৫৯ | ৬৬৮ | ১২,১৩০ | ৯,৬১৬ | ৬৫২ | ৬.৭৮% | ১৫ | ৪১১ | |
২০২০-০৭-০১ | ৪,৯৭,৫৯৬ | ১৯,১৭০ | ৬৮৩ | ১২,৫২৮ | ৯,৫৫৮ | ৬১১ | ৬.৩৯% | ১৫ | ৩৯৮ | |
২০২০-০৭-০২ | ৫,০৮,০০১ | ১৯,৮১৯ | ৬৯৯ | ১৩,০৩৭ | ১০,৪০৫ | ৬৪৯ | ৬.২৪% | ১৬ | ৫০৯ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা পাঁচলক্ষ অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-০৩ | ৫,১৯,০৫৪ | ২০,৪৮৮ | ৭১৭ | ১৩,৫৭১ | ১১,০৫৩ | ৬৬৯ | ৬.০৫% | ১৮ | ৫৩৪ | মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা কুড়ি হাজার ও মৃৃত্যু সংখ্যা সাতশত অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-০৪ | ৫,৩০,০৭২ | ২১,২৩১ | ৭৩৬ | ১৪,১৬৬ | ১১,০১৮ | ৭৪৩ | ৬.৭৪% | ১৯ | ৫৯৫ | |
২০২০-০৭-০৫ | ৫,৪১,০৮৮ | ২২,১২৬ | ৭৫৭ | ১৪,৭১১ | ১১,০১৬ | ৮৯৫ | ৮.১৩% | ২১ | ৫৪৫ | |
২০২০-০৭-০৬ | ৫,৫২,০০৭ | ২২,৯৮৭ | ৭৭৯ | ১৫,২৩৫ | ১০,৯১৯ | ৮৬১ | ৭.৮৯% | ২২ | ৫২৪ | |
২০২০-০৭-০৭ | ৫,৬২,১৩৭ | ২৩,৮৩৭ | ৮০৪ | ১৫,৭৯০ | ১০,১৩০ | ৮৫০ | ৮.৩৯% | ২৫ | ৫৫৫ | |
২০২০-০৭-০৮ | ৫,৭২,৫২৩ | ২৪,৮২৩ | ৮২৭ | ১৬,২৯১ | ১০,৩৮৬ | ৯৮৬ | ৯.৪৯% | ২৩ | ৫০১ | |
২০২০-০৭-০৯ | ৫,৮৩,৩২৮ | ২৫,৯১১ | ৮৫৪ | ১৬,৮২৬ | ১০,৮০৫ | ১০৮৮ | ১০.০৭% | ২৭ | ৫৩৫ | প্রথমবারের জন্য দৈনিক সংক্রমণ শনাক্তকরণ একহাজার ও মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা পঁচিশ হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-১০ | ৫,৯৩,৯৬৭ | ২৭,১০৯ | ৮৮০ | ১৭,৩৪৮ | ১০,৬৩৯ | ১,১৯৮ | ১১.২৬% | ২৬ | ৫২২ | |
২০২০-০৭-১১ | ৬,০৫,৩৭০ | ২৮,৪৫৩ | ৯০৬ | ১৭,৯৫৯ | ১১,৪০৩ | ১,৩৪৪ | ১১.৭৯% | ২৬ | ৬১১ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা ছয় লাখ অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-১২ | ৬,১৭,০৭৯ | ৩০,০১৩ | ৯৩২ | ১৮,৫৮১ | ১১,৭০৯ | ১,৫৬০ | ১৩.৩২% | ২৬ | ৬২২ | মোট আক্রান্ত সংখ্যা তিরিশ হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-১৩ | ৬,২৭,৪৩৮ | ৩১,৪৪৮ | ৯৫৬ | ১৯,২১৩ | ১০,৩৫৯ | ১,৪৩৫ | ১৩.৮৫% | ২৪ | ৬৩২ | |
২০২০-০৭-১৪ | ৬,৩৮,৫৪০ | ৩২,৮৩৮ | ৯৮০ | ১৯,৯৩১ | ১১,১০২ | ১,৩৯০ | ১২.৫২% | ২৪ | ৬৪৫ | |
২০২০-০৭-১৫ | ৬,৪৯,৯২৮ | ৩৪,৪২৭ | ১,০০০ | ২০,৬৮০ | ১১,৩৮৮ | ১,৫৮৯ | ১৩.৯৫% | ২০ | ৭৪৯ | মোট করোনায় মৃৃত্যুর সংখ্যা এক হাজার ও সুস্থ সংখ্যা কুড়ি হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-১৬ | ৬,৬৩,১০৮ | ৩৬,১১৭ | ১,০২৩ | ২১,৪১৫ | ১৩,১৮০ | ১,৬৯০ | ১২.৮২% | ২৩ | ৭৩৫ | |
২০২০-০৭-১৭ | ৬,৭৬,৩৪৮ | ৩৮,০১১ | ১,০৪৯ | ২২,২৫৩ | ১৩,২৪০ | ১,৮৯৪ | ১৪.৩১% | ২৬ | ৮৩৮ | |
২০২০-০৭-১৮ | ৬,৮৯,৮১৩ | ৪০,২০৯ | ১,০৭৬ | ২৩,৫৩৯ | ১৩,৪৬৫ | ২,১৯৮ | ১৬.৩২% | ২৭ | ১,২৮৬ | আক্রান্ত সংখ্যা চল্লিশ হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-১৯ | ৭,০৩,২৮৪ | ৪২,৪৮৭ | ১,১১২ | ২৪,৮৮৩ | ১৩,৪৭১ | ২,২৭৮ | ১৬.৯১% | ৩৬ | ১,৩৪৪ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা সাত লক্ষ অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-২০ | ৭,১৬,৩৬৫ | ৪৪,৭৬৯ | ১,১৪৭ | ২৬,৪১৮ | ১৩,০৮১ | ২,২৮২ | ১৭.৪৫% | ৩৫ | ১,৫৩৫ | |
২০২০-০৭-২১ | ৭,২৯,৪২৯ | ৪৭,০৩০ | ১,১৮২ | ২৮,০৩৫ | ১৩,০৬৪ | ২,২৬১ | ১৭.৩১% | ৩৫ | ১,৬১৭ | |
২০২০-০৭-২২ | ৭,৪৩,৪৬৯ | ৪৯,৩২১ | ১,২২১ | ২৯,৬৫০ | ১৪,০৪০ | ২,২৯১ | ১৬.৩২% | ৩৯ | ১,৬১৫ | |
২০২০-০৭-২৩ | ৭,৫৮,০২৭ | ৫১,৭৫৭ | ১,২৫৫ | ৩১,৬৫৬ | ১৪,৫৫৮ | ২,৪৩৬ | ১৬.৭৩% | ৩৪ | ২,০০৬ | করোনা আক্রান্ত শনাক্তকৃত পঞ্চাশ হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-২৪ | ৭,৭৩,৫১২ | ৫৩,৯৭৩ | ১,২৯০ | ৩৩,৫২৯ | ১৫,৪৮৫ | ২,২১৬ | ১৪.৩১% | ৩৫ | ১,৮৭৩ | |
২০২০-০৭-২৫ | ৭,৮৯,১৪০ | ৫৬,৩৭৭ | ১,৩৩২ | ৩৫,৬৫৪ | ১৫,৬২৮ | ২,৪০৪ | ১৫.৩৮% | ৪২ | ২,১২৫ | |
২০২০-০৭-২৬ | ৮,০৫,১৮৫ | ৫৮,৭১৮ | ১,৩৭২ | ৩৭,৭৫১ | ১৬,০৪৫ | ২,৩৪১ | ১৪.৫৯% | ৪০ | ২,০৯৭ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা আটলক্ষ অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-২৭ | ৮,২২,১৯০ | ৬০,৮৩০ | ১,৪১১ | ৩৯,৯১৭ | ১৭,০০৫ | ২,১১২ | ১২.৪২% | ৩৯ | ২,১৬৬ | করোনা আক্রান্ত শনাক্তকৃত সংখ্যা ষাট হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-২৮ | ৮,৩৯,২১১ | ৬২,৯৬৪ | ১,৪৪৯ | ৪২,০২২ | ১৭,০২১ | ২,১৩৪ | ১২.৫৪% | ৩৮ | ২,১০৫ | |
২০২০-০৭-২৯ | ৮,৫৬,৩৫৫ | ৬৫,২৫৪ | ১,৪৯০ | ৪৪,১১৬ | ১৭,১৪৪ | ২,২৯৪ | ১৩.৩৮% | ৪১ | ২,০৯৪ | |
২০২০-০৭-৩০ | ৮,৭৪,৩৯৭ | ৬৭,৬৯২ | ১,৫৩৬ | ৪৬,২৫৬ | ১৮,০৪২ | ২,৪৩৪ | ১৩.৪৯% | ৪৬ | ২,১৪০ | |
২০২০-০৭-৩১ | ৮,৯৩,৪০০ | ৭০,১৮৮ | ১,৫৮১ | ৪৮,৩৭৪ | ১৯,০০৩ | ২,৪৯৬ | ১৩.১৪% | ৪৫ | ২,১১৮ | আক্রান্ত শনাক্তকৃত সংখ্যা সত্তর হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-০১ | ৯,১৩,৪৬৫ | ৭২,৭৭৭ | ১,৬২৯ | ৫০,৫১৭ | ২০,০৬৫ | ২,৫৮৯ | ১২.৯০% | ৪৮ | ২,১৪৩ | মোট পরীক্ষা সংখ্যা নয় লক্ষ অতিক্রম৷ করোনা থেকে সুস্থতাপ্রাপ্তি সংখ্যা পঞ্চাশ হাজার অতিক্রম৷ |
২০২০-০৭-০২ | ৯,৩৪,৫৩৭ | ৭৫,৫১৬ | ১,৬৭৮ | ৫২,৭৩০ | ২১,০৭২ | ২,৭৩৯ | ১৩.০০% | ৪৯ | ২,২১৩ | |
২০২০-০৭-০৩ | ৯,৫৬,৬৫৯ | ৭৮,২৩২ | ১,৭৩১ | ৫৪,৮১৮ | ২২,১২২ | ২,৭১৬ | ১২.২৮% | ৫৩ | ২,০৮৮ | |
২০২০-০৭-০৪ | ৯,৭৮,৯৮০ | ৮০,৯৮৪ | ১,৭৮৫ | ৫৬,৮৮৪ | ২২,৩২১ | ২,৭৫২ | ১২.৩৩% | ৫৪ | ২,০৬৬ | করোনা আক্রান্ত শনাক্তকৃত সংখ্যা আশি হাজার অতিক্রম। |
২০২০-০৭-০৫ | ১০,০৩,০২৭ | ৮৩,৮০০ | ১,৮৪৬ | ৫৮,৯৬২ | ২৪,০৪৭ | ২,৮১৬ | ১১.৭১% | ৬১ | ২,০৭৮ | মোট করোনা পরীক্ষা সংখ্যা দশ লক্ষ অতিক্রম। |
২০২০-০৭-০৬ | ১০,২৮,২৫১ | ৮৬,৭৫৪ | ১,৯০২ | ৬১,০২৩ | ২৫,২২৪ | ২,৯৫৪ | ১১.৭১% | ৫৬ | ২,০৬১ |
নমুনা পরীক্ষা
সম্পাদনাসর্বোমোট নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে | ৩৯,৯১,২৭০ |
---|---|
প্রতি দশ লাখে নমুনা পরীক্ষা করা হয়েছে | ৪১,১৮৭ |
গত ২৪ ঘণ্টায় পরীক্ষা | ৪৩,৫২০ |
সর্বোমোট আক্রান্ত | ৩,২১,০৩৬ |
১৮ অক্টোবর ২০২০ পর্যন্ত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুসারে[১২] |
তারিখ অনুসারে করোনার মামলার সংখ্যা
সম্পাদনাকারিগরি সমস্যার কারণে গ্রাফ এই মূহুর্তে অস্থায়ীভাবে অনুপলব্ধ রয়েছে। |
কারিগরি সমস্যার কারণে গ্রাফ এই মূহুর্তে অস্থায়ীভাবে অনুপলব্ধ রয়েছে। |
কারিগরি সমস্যার কারণে গ্রাফ এই মূহুর্তে অস্থায়ীভাবে অনুপলব্ধ রয়েছে। |
কারিগরি সমস্যার কারণে গ্রাফ এই মূহুর্তে অস্থায়ীভাবে অনুপলব্ধ রয়েছে। |
কারিগরি সমস্যার কারণে গ্রাফ এই মূহুর্তে অস্থায়ীভাবে অনুপলব্ধ রয়েছে। |
ঘটনার কালপঞ্জি
সম্পাদনামার্চ
সম্পাদনা- ১৭ মার্চ, মঙ্গলবার রাতে পশ্চিমবঙ্গে প্রথম করোনাভাইরাস আক্রান্তের খবর নিশ্চিত করল রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। এক উচ্চপদস্থ স্বাস্থ্য আধিকারিক জানিয়েছেন, সদ্য ইংল্যান্ডের রাজধানী লন্ডন থেকে ফেরা ১৮ বছরের এক যুবকের দেহে পাওয়া গিয়েছে করোনাভাইরাসের চিহ্ন। মঙ্গলবার সকালেই বেলেঘাটা আইডি ও বিজি হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে, এবং তাঁর নমুনা পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয় কলকাতার এনআইসিইডী-এ।
ওই আধিকারিকের কথায়, “পরীক্ষার রিপোর্ট আসে সন্ধ্যাবেলা, এবং ফলাফল পজিটিভ।” বর্তমানে আইডি হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে সরানো হয়েছে রোগীকে। চিকিৎসকদের নজরদারিতে রয়েছেন তিনি। যুবকের বাবা-মা এবং ড্রাইভারকে রাজারহাটে সদ্য খোলা বিশেষ কোয়ারান্টিন ইউনিটে পাঠানো হয়েছে, যেখানে বিচ্ছিন্ন রয়েছেন তাঁরা।
- ২০ মার্চ, ১৩ মার্চ লন্ডন থেকে দিল্লি হয়ে কলকাতা শহরে ফেরেন ২২ বছররে এক যুবক। তার পর জ্বর এবং সর্দি-কাশির মতো উপসর্গ দেখা থাকায় প্রথমে কোয়ারেন্টাইনে থাকেন। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় দু’দিন আগে তাকে বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে তার লালারসের নমুনা পাঠানো হয় নাইসেডে (ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব এন্টেরিক অ্যান্ড কলেরা ডিজ়িজ়)। শুক্রবার (২০ মার্চ) তার রিপোর্ট আসার পর জানা যায়, তিনি কোভিড-১৯ ভাইরাসে আক্রান্ত। এ মুহূর্তে হাসপাতালের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রাখা হয়েছে তাকে।[১৩]
- ২১ মার্চ, পশ্চিমবঙ্গের ২৪ পরগনায় নতুন করোনা রোগী শনাক্ত হয়। এ নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে তিন জন করোনায় আক্রান্ত হলেন। উত্তর ২৪ পরগনার হাবড়ায় আক্রান্ত এ তরুণী সম্প্রতি ইউরোপ থেকে দেশে ফেরেন। তিনি শুক্রবার (২০ মার্চ) সন্ধ্যায় অসুস্থ বোধ করায় তাকে নিয়ে যাওয়া হয় কলকাতা বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে। সেখানে তার রক্ত পরীক্ষার পর শনিবার (২১ মার্চ) সকালে চিকিৎসকরা নিশ্চিত হন তিনি করোনায় আক্রান্ত। ওই তরুণীর পরিবারের সব সদস্যকে কোয়ারেন্টাইন রাখা হয়। সেই দিনই রাজ্যে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা বাতিল করা হয়। [১৪]
- ২২ মার্চ, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর ডাকা জনতা কারফিউ তে গোটা রাজ্যে স্বেচ্ছায় লকডাউন পালন করা হয়।৫৭ বছর বয়সী এক ব্যক্তির সংক্রমণ ধরা পড়ে।[১৫]
- ২৩ মার্চ, পশ্চিমবঙ্গে প্রথম মৃত্যু ঘটনা ঘটে বিধাননগরের আমরি হাসপাতালে।[১৬] সোমবার বিকালে মৃত্যু হয়েছে তাঁর। ২১ মার্চ ৫৭ বছরের প্রৌঢ়ের রক্তের নমুনা থেকে জানা যায় যে তাঁর করোনা পজিটিভ।[১৭] দমদমের এই বাসিন্দাকে ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিটে ভর্তি করা হয়। মৃত্যুর কারণ হিসাবে হৃদরোগের উল্লেখ করা হয়।[১৮][১৯]
১৬ মার্চ শ্বাসপ্রশ্বাসের কষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন প্রৌঢ়। তাঁকে ভেন্টিলেটরেও রাখা হয়। তাঁর রক্তের নমুনা নাইসেড এবং এসএসকেএম- পাঠানো হয়েছিল। এরমধ্যে একটি রিপোর্ট ‘পজেটিভ’ আসে। পরে ২১ মার্চ ফের যে রিপোর্টটি আসে, সেখানেও করোনা পজিটিউভই দেখা যায়। বেসরকারি হাসপাতালটির সূত্রে খবর, আক্রান্তের পরিবার জানিয়েছিল যে তিনি এরমধ্যে বিদেশ ভ্রমণ করেননি।[১৮]
হাসপাতালের তরফে আরও জানানো হয়েছে যে মৃতের দেহ পরিবারের হাতে তুলে দেওয়া হবে না। বরং, জাতীয় স্বাস্থ্য বিধি মেনেই মরদেহের পরবর্তী ব্যবস্থা করা হবে।[১৮]
- ২৪ মার্চ,মিশর থেকে ফিরে আসা ৫৮ বছর বয়সী একজন পুরুষ এবং যুক্তরাজ্য থেকে ফিরে আসা ৫৫ বছর বয়সী এক মহিলা ইতিবাচক পরীক্ষিত হন।[২০]
- ২৬ মার্চ, একটি প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি ৬৬ বছর বয়সী এক ব্যক্তির আজ সংক্রমণ ধরা পড়েছে।[২১]
- ২৭ মার্চ, ১১ বছর বয়সের একটি ছেলে, ৯ মাসের শিশু কন্যা, ছ বছরের একটি মেয়ে এবং ৪৫ ও ২৭ বছর বয়সী দুই মহিলা, সকলে ভাইবোন ও ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজনদের মধ্যে, তারা সবাই সংক্রমিত। ১৬ মার্চ যুক্তরাজ্য ফেরত সংক্রমণ হয়েছে এমন দিল্লির একজন ব্যক্তির সাথে তাদের যোগাযোগ হয়েছিল।[২২]
- ২৮ মার্চ,আগে করোনার ইতিবাচক এক ব্যক্তির প্রত্যক্ষ সংস্পর্শে আসার জন্য, পৃথকীকরণ ব্যবস্থায় থাকা ৭৬ বছর, ৫৬ বছর বয়সী দুজন মহিলা আজ ইতিবাচক পরীক্ষিত হন।[২৩]কালিম্পং -এ ৪৫ বছর বয়সী এক মহিলার করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ধরা পড়েছে।[২৪]
পরীক্ষা এবং পাল্টা ব্যবস্থা
সম্পাদনাপরীক্ষামূলক
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গ সরকার রাজ্যের সব সরকারি হাসপাতালে করোনা রোগ চিকিৎসার জন্য আইসোলেশন ওয়ার্ড তৈরি করে। পশ্চিমবঙ্গের বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে ২০ টি শয্যা যুক্ত প্রথম আইসোলেশন ওয়ার্ড খোলা হয়। পরে বেলেঘাটা আইডিতে তৈরি হয় ১০০ টি শয্যা যুক্ত নতুন আইসোলেশন ওয়ার্ড। আর কলকাতার উপশহর রাজারহাটে তৈরি বিশেষ কোয়ারিন্টন কেন্দ্রে ৫০০ শয্যার ব্যবস্থা করা হয়। এ ছাড়া এমআর বাঙ্গুর হাসপাতালে ১২০ টি শয্যা, আরজিকর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১০ টি শয্যা, এনআরএস মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৪ টি শয্যা, সিএমসিতে ২৬ টি শয্যা, ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৬ টি শয্যা, সাগরদত্ত মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ৭ টি শয্যার আইসোলেশন ওয়ার্ডের ব্যবস্থা করা হয়।
চিকিৎসা
সম্পাদনামার্চ মাসে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ কেমিক্যাল টেকনোলজি, কাউন্সিল অফ সায়েন্টিফিক অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল রিসার্চ অ্যান্ড সিপলা কর্পোরেশন একটি অ্যান্টি-কোভিড -১৯ ড্রাগের বিকাশের জন্য একটি যৌথ উদ্যোগ চালু করে।[২৫] পুনে ভিত্তিক সিরাম ইনস্টিটিউট অফ ইন্ডিয়া ভারতের ড্রাগ কন্ট্রোলার জেনারেলের কাছ থেকে নির্দিষ্ট স্ট্রেনের ক্লিনিকাল ট্রায়ালের জন্য আবেদন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কোম্পানির সভাপতি আদার পূুনাওয়ালার মতে, সিওভিড-১৯ এর একটি ভ্যাকসিন এক বছরের মধ্যে সরবরাহ করা হবে, তবে এটি ২০ থেকে ৩০% লোকের জন্য কার্যকর নাও হতে পারে।[২৬]
২৩ শে মার্চ, ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিকেল রিসার্চ কর্তৃক গঠিত সিওভিআইডি-১৯ এর জন্য জাতীয় টাস্ক ফোর্স উচ্চ-ঝুঁকির ক্ষেত্রে সিওভিআইডি-১৯ এর চিকিৎসার জন্য হাইড্রোক্সাইক্লোরোকুইন ব্যবহারের সুপারিশ করে।[২৭]
২২ মার্চ ৩০০ জন করোনা-পজিটিভ রোগীর চিকিৎসা পরিকাঠামো গড়ার জন্য নীলরতন সরকার মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়। যার প্রেক্ষিতে তিন জন অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপারের নেতৃত্বে দল গড়ে সেই নির্দেশ রূপায়ণের কাজ শুরু হয়।[২৮]
ব্যক্তিকে পৃথককরণ বা কোয়ারেন্টিন
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গে বিদেশ থেকে প্রত্যাবর্তনকারীদের জন্য ১৪ দিনের হোম কোয়ারেন্টিন বাধ্যতামূলক করা হয়, ভারতের জাতীয় নির্দেশিকাতেও ১৪ দিনের কোয়ারান্টিন বাধ্যতামূলক। যে সকল লোককে বাড়ির কোয়ারেন্টিনের পরামর্শ দেওয়া হয় তাদের ১৪ দিনের সময়কালে তাদের বাড়িতে থাকতে পরামর্শ দেওয়া হয় এবং করোন ভাইরাস সংক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে স্বাস্থ্যসেবা কর্তৃপক্ষকে জানাতে বলা হয়।
করোনাভাইরাস সম্পর্কিত ভুল তথ্য এবং মিথ্যা তত্ত্ব
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গে করোনাভাইরাস সংক্রমণের রিপোর্টের পরে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধ, সংক্রমণ এবং নিরাময়ের জাল সংবাদগুলি ইন্টারনেটে, বিশেষত সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপে প্রচার শুরু হয়।
- ইউনিসেফের পরামর্শদাতা বলে দাবি করা একটি ভুয়া বার্তা মানুষকে বরফের ক্রিম এড়ানোর জন্য অনুরোধ করে এবং নিশ্চিত করে যে করোনোভাইরাস ২৭ ডিগ্রির বেশি তাপমাত্রায় ছড়িয়ে পড়তে পারে না।[২৯]
- জনতা কার্ফু চলাকালীন একসাথে তালি দেওয়ার ফলে যে কম্পন তৈরি হবে তা ভাইরাসটিকে মেরে ফেলবে বলে মিডিয়া জানিয়েছে।[৩০] একটি ভাইরাল বার্তায় বলা হয়েছে যে করোনভাইরাসটির জীবন মাত্র ১২ ঘণ্টা এবং জনতা কারফিউ চলাকালীন ১৪ ঘণ্টার জন্য বাড়িতে থাকার কারণে সংক্রমণ বন্ধ হয়ে যাবে। অন্য বার্তায় দাবি করা হয়েছে যে জনতা কারফিউ পর্যবেক্ষণের ফলে করোনাভাইরাসের ঘটনা ৪০% হ্রাস পাবে।[৩১]
অলাভজনক বা বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এর ভূমিকা
সম্পাদনাঅনেক বেসরকারী সংস্থা, ক্লাব, ধর্মীয় সংগঠন, রাজনৈতিক দল, ব্যক্তি এবং এনআরআই সরকারী প্রচেষ্টার পাশাপাশি কোভিড মহামারী নিয়ন্ত্রণে অংশ নেয়।[৩২] চিকিৎসক দের একটি বেসরকারী সংস্থা ওয়েস্ট বেঙ্গল ডক্টরস ফোরাম বিনামূল্যে টেলিমেডিসিন পরিষেবা প্রদানের জন্য স্যুইচনের সাথে একত্রিত হয়েছিল।[৩৩] কোভিড এর দ্বিতীয় তরঙ্গে অক্সিজেনের চাহিদা বৃদ্ধির আলোকে কলকাতা ভিত্তিক একটি এনজিও লিভার ফাউন্ডেশন পশ্চিমবঙ্গ সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগিতায় অক্সিজেন সরবরাহের জন্য 'অক্সিজেন অন হুইলস' নামে একটি প্রকল্প শুরু করেছে।[৩৪] আর.জি. কর মেডিকেল কলেজ থেকে চিকিৎসকরা নাগরিকদের সহায়তার জন্য কোভিড সম্পর্কিত তথ্য সংগঠিত করতে পিপল কেয়ার নেটওয়ার্ক নামে একটি অ্যাপ্লিকেশন তৈরি করেছেন।[৩৫] পশ্চিমবঙ্গের একটি এনজিও, কোভিড -১৯ এর লক্ষণযুক্ত লোকদের সনাক্ত করতে এবং চিকিত্সা্য সহায়তা করছে।[৩৬] রেড স্বেচ্ছাসেবকরা কোভিড আক্রান্ত নাগরিকদের কাছে পৌঁছে গিয়ে তাদের সাহায্য করছেন।[৩৭] বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন আশ্রম উচ্চ বিদ্যালয় কোভিড-১৯ এর প্রথম তরঙ্গ চলাকালীন কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে লকডাউনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলির ত্রাণ পরিষেবা অব্যাহত রেখেছিল। এই স্কুলের প্রাক্তন ছাত্ররা একটি কোভিড ত্রাণ তহবিল সংগঠিত করে এবং কোভিড-১৯ এর দ্বিতীয় তরঙ্গের সময় কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগী এবং উত্তর কলকাতার বরাহনগর ও আশপাশের এলাকায় তাদের পরিবারকে অতি প্রয়োজনীয় অক্সিজেন, খাদ্য এবং প্রয়োজনীয় জিনিস সরবরাহ করে।[৩৮][৩৯]
প্রভাব
সম্পাদনাশিক্ষা
সম্পাদনাকোরনা ভাইরাসের প্রভাবে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের থেকে ২১ মার্চ একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের দ্বারা ২৩ মার্চ থেকে ৩১ মার্চ পর্যন্ত রাজ্যের সমস্ত বিদ্যালয়- কলেজ এবং মাদ্রাসাসহ সমস্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হয়।[৪০] পরে সতর্কতামূলক ব্যবস্থা হিসেবে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ে আপৎকালীন ছুটির মেয়াদ ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বৃদ্ধি করে রাজ্য সরকার।[৪১] পশ্চিমবঙ্গের উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা সংসদ ২১ মার্চ জানান, আগামী ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত পরীক্ষা স্থগিত করার কথা। উচ্চমাধ্যমিকের সঙ্গে চলা একাদশ শ্রেণির পরীক্ষাও স্থগিত করা হয়।[৪২] করোনা সংক্রমণের জেরে পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)-এর ২১ মার্চ থেকে ৫ এপ্রিল পর্যন্ত নির্ধারিত সব লিখিত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। সেইসঙ্গে দমকল ও জরুরি দপ্তরে নিয়োগের জন্য প্রার্থীদের শারীরিক সক্ষমতার যে পরীক্ষা ২৩ মার্চ শুরুর কথা ছিল, তা-ও পিছিয়ে দেওয়া হয়। পিএসসি'র সচিব এক প্রেস বিবৃতিতে ২০ মার্চ এই কথা জানান।[৪৩]
বিনোদন
সম্পাদনাপশ্চিমবঙ্গ সরকার রাজ্যের সকল প্রেক্ষাগৃহগুলি বন্ধ করে। চলচ্চিত্র সংস্থাগুলি ৩১ শে মার্চ পর্যন্ত চলচ্চিত্র, টিভি শো এবং ওয়েব সিরিজগুলির প্রযোজনা বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।[৪৪][৪৫]
ট্রেন চলাচল
সম্পাদনা২৩ মার্চ ৩১ মার্চ পর্যন্ত পশ্চিমবঙ্গসহ দেশ জুড়ে সমস্ত যাত্রিবাহী ট্রেন পুরোপুরি বন্ধ রাখা হয়। রেল মন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ৩১ মার্চ পর্যন্ত মেল, এক্সপ্রেস, প্যাসেঞ্জার, লোকাল-সহ সমস্ত রকম ট্রেন পরিষেবা বন্ধ থাকবে। ২২ মার্চ মধ্যরাত অর্থাৎ ২৩ মার্চ থেকে বন্ধ করা হয় কলকাতার মেট্রো পরিষেবা।[৪৬]
২২ মার্চ রেলের ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘‘করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ব্যাপক আকারে ছড়িয়ে পড়ায় সমস্ত মেল, এক্সপ্রেস ও প্যাসেঞ্জার ট্রেন বাতিল করা হল। তবে কলকাতা ও শহরতলিতে এখনও লোকাল ট্রেন চলছে। পাশাপাশি কলকাতা মেট্রো ও ইস্ট-ওয়েস্ট মেট্রোও চলছে। আজ মধ্যরাত পর্যন্ত চলার পর সেগুলিও বন্ধ করে দেওয়া হবে। পরিষেবা বন্ধ থাকবে আগামী ৩১ মার্চ মধ্যরাত পর্যন্ত।’’[৪৬]
তবে পণ্য পরিষেবা অর্থাৎ মালগাড়ির চলাচল চালু রাখা হয়। অন্য দিকে ২২ মার্চ ভোর চারটের আগে যে সব এক্সপ্রেস বা মেল ট্রেন যাত্রা শুরু করে, সেগুলি গন্তব্য পর্যন্ত যাত্রা করে।[৪৬]
তথ্যসূত্র
সম্পাদনা- ↑ ক খ "পশ্চিমবঙ্গে প্রথম করোনা ভাইরাসের রোগী শনাক্ত"। www.mzamin.com। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Big Breaking:কলকাতায় প্রথম করোনা ভাইরাস আক্রান্ত, ভর্তি আইডিতে"। bengali.news18.com। ১৭ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "উত্তরবঙ্গ এবং কলকাতায় আরও চার জনের মৃত্যু, প্রত্যেকেরই কোভিড-১৯ পজিটিভ"। Anandabazar Patrika। ২০২০-০৪-০৫।
- ↑ "Welcome to WB HEALTH Portal"। ২৭ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস লাইভ আপডেট: করোনা-মোকাবিলায় রাজ্যে জারি লকডাউন"। এই সময়। ২৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ অমিতাভ ভট্টশালী (২২ মার্চ ২০২০)। "করোনাভাইরাস: সোমবার থেকে কলকাতাসহ পশ্চিমবঙ্গের অনেক শহরে লকডাউন শুরু হচ্ছে"। বিবিসি বাংলা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "কাল বিকেল ৫টা থেকে কলকাতা-সহ রাজ্যের প্রায় সব শহর লকডাউন"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ২২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "২রা আগস্ট পর্যন্ত জেলাভিত্তিক কোভিড-১৯ নিশ্চিত আক্রান্ত"। আইইআরডিসি। ২৭ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২রা আগস্ট ২০২০। এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:
|সংগ্রহের-তারিখ=
(সাহায্য) - ↑ https://wb.gov.in/containment-zones-in-west-bengal.aspx
- ↑ ক খ "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২৭ এপ্রিল ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০২০।
- ↑ "Government of West Bengal Health & Family Welfare Department Bulletin" (পিডিএফ)। ০২-০৮-২০২০। line feed character in
|শিরোনাম=
at position 26 (সাহায্য); এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন:|তারিখ=
(সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ] - ↑ https://www.covid19india.org/state/WB[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "কলকাতায় দ্বিতীয় করোনা রোগী শনাক্ত"। www.somoynews.tv। ২০ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "পশ্চিমবঙ্গে তৃতীয় করোনা রোগী শনাক্ত"। www.somoynews.tv। ২১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "nCoV bulletin as on 22.03.2020" (পিডিএফ)। WB Health Portal। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "বাড়ছে আতঙ্ক! করোনায় রাজ্যে প্রথম মৃত্যু, মারা গেলেন দমদমের প্রৌঢ়"। এই সময়। ২৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Government of West Bengal Health & family Welfare Department www.wbhealth.gov.in Bulletin" (পিডিএফ)। ২৩ মার্চ ২০২০। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ গ "বাংলার প্রথম করোনায় মৃতের দেহ পাবে না পরিবার"। bengali.indianexpress.com। ২৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "রাজ্যে প্রথম করোনা আক্রান্তের মৃত্যু, দমদমের প্রৌঢ় প্রয়াত সল্টলেকের হাসপাতালে"। দ্য ওয়াল। ২৩ মার্চ ২০২০। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "nCoV bulletin as on 24.03.2020" (পিডিএফ)। WB Health Portal। ২৪ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "nCoV bulletin as on 26.03.2020" (পিডিএফ)। WB Health Portal। ২৭ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "2019 nCoV bulletin as on 27th March 2020" (পিডিএফ)। WB Health Portal। ২৭ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "nCoV bulletin as on 28.03.2020" (পিডিএফ)। WB Health Portal। ২৮ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা।
- ↑ "এ বার উত্তরবঙ্গে করোনার হানা, আক্রান্ত কালিম্পঙের মহিলা"। Ei Samay News Portal।
- ↑ "Health: CSIR-IICT ties up with Cipla to develop anti-COVID-19 drug"। The Economic Times। ১৮ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Coronavirus vaccine within a year but it won't be 100% effective"। The Economic Times। ২১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ মার্চ ২০২০।
- ↑ Bureau, ABP News (২০২০-০৩-২২)। "Coronavirus Live Updates: Total Count Of Positive Covid-19 Cases Jump To 562; Ten Deaths Reported So Far"। news.abplive.com (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৩-২৩।
- ↑ "এনআরএসে গড়া হচ্ছে ৩০০ জনের চিকিৎসার পরিকাঠামো"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ২৩ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Misinformation, fake news spark India coronavirus fears"। aljazeera.com। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Misinformation on Janta Curfew"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Misinformation on Janta Curfew"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "Civic organizations come forward to lend their helping hands amid Covid crisis in West Bengal"। newsonair.com। ২০২১-০৫-২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২০।
- ↑ "COVID-19 pandemic in West Bengal"। Wikipedia (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৫-২০।
- ↑ KolkataMay 15, Suryagni Roy; May 15, 2021UPDATED:; Ist, 2021 08:54। "'Oxygen on Wheels': NGO to provide free oxygen to Kolkata's Covid patients"। India Today (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২০।
- ↑ "কোথা থেকে পাবেন অক্সিজেন? খোঁজ দেবে R.G Kar হাসপাতালের জুনিয়র ডাক্তারের তৈরি অ্যাপ"। Zee24Ghanta.com। ২০২১-০৫-০৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২০।
- ↑ "Covid: City-based NGO team to locate people with symptoms"। www.telegraphindia.com। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২০।
- ↑ "Red Volunteers Swing to Action as West Bengal Faces Covid Crisis with 15,889 New Cases"। NewsClick (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৪-২৬। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৫-২০।
- ↑ "COVID-19 Pandemic Relief Services By Ramakrishna Mission, Baranagar"। belurmath.org। ২১ এপ্রিল ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "আক্রান্তদের পাশে বরানগর রামকৃষ্ণ মিশন প্রাক্তনীরা"। sangbadpratidin.in। Sangbad Pratidin। ২৪ মে ২০২১। সংগ্রহের তারিখ ২২ আগস্ট ২০২১।
- ↑ "রাজ্যে ঢুকে পড়লো করোনার কোপ, সোমবার থেকে পশ্চিমবঙ্গের সমস্ত স্কুল কলেজ বন্ধের নির্দেশ! জারি নির্দেশিকা…"। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনাভাইরাস: মহামারী আইন চালু হল বাংলাতেও"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ১৭ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "১৫ এপ্রিল পর্যন্ত উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা স্থগিত"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ২১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনার জেরে লিখিত পরীক্ষা স্থগিত পিএসসির"। এই সময়। ২১ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "করোনা সতর্কতা: ৩০ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ টলিউডের সমস্ত শ্যুটিং"। দ্য ওয়াল। ১৭ মার্চ ২০২০। ২৩ মার্চ ২০২০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ "বলিউডের পথেই টলিউড, ৩০ মার্চ পর্যন্ত বন্ধ সিরিয়াল-সিনেমার শ্যুটিং"। এই সময়। ১৭ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।
- ↑ ক খ গ "৩১ মার্চ পর্যন্ত বাতিল সব রকম যাত্রিবাহী ট্রেন, বন্ধ মেট্রোও"। আনন্দবাজার পত্রিকা। ২২ মার্চ ২০২০। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২০।