পশ্চিমবঙ্গের বন্দর

সেই প্রাচীনকাল থেকেই নদী বা সমুদ্র বন্দর কোনও দেশের বাণিজ্যের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত। কাল বদলেছে, কিন্তু জলপথ বন্দরের সেই কার্যকারিতা এখনও গুরুত্ব হারায়নি। দেশের অন্যান্য বন্দরের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাণিজ্য করেছে এরাজ্যের জলপথ বন্দরগুলিও। প্রধানভূমিকা অবশ্যই কলকাতা বন্দরের। তারপরে স্থান হলদিয়া বন্দরের। দুটিই কলকাতা পোর্ট ট্রাস্টের অধীনে। পশ্চিমবঙ্গের পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলায় সমুদ্র উপকূলরেখা রয়েছে ১৫৭ কিলোমিটার।এই উপকূলরেখা ও হুগলি নদী তীরে বন্দর গড়ে উঠেছে।পশ্চিমবঙ্গের কলকাতা বন্দর ভারতের সবচেয়ে পুরনো বন্দর। পশ্চিমবঙ্গের বন্দর গুলি দিয়ে প্রতি বছর ৫০ মিলিয়ন টন (প্রায়) পণ্য পরিবাহিত হয় ।এর মধ্যে কলকাতা (হলদিয়া বন্দর সহ) বন্দর একক ভাবে ৪৫ মিলিয়ন টন পণ্য পরিবহন করে।এছাড়া পশ্চিমবঙ্গের বন্দর গুলি বছরে ৬ লক্ষ টিইউএস ওর বেশি কন্টেইনার পরিবহন করে।পশ্চিমবঙ্গের বন্দর গুলির দ্বারা পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাাজ্য বিহার, উত্তর প্রদেশ, ঝাড়খণ্ড, সিকিম, উত্তর-পূর্ব ভারত এর রাজ্য গুলিতে পণ্য পরিবহন করা হয়।ওছাড়া প্রতিবেশী দেশ নেপালভুটান এ পশ্চিমবঙ্গের বন্দর দ্বারা পণ্য দ্রব্য আমদানি রপ্তানি করা হয়।

ভারত সরকার অভ্যন্তরীণ জলপথ পরিবহন ব্যবস্থার অংশ হিসাবে মুর্শিদাবাদের ফারাক্কায় গড়ে তুলেছে ফারাক্কা বন্দর[১]

প্রধান বন্দর সম্পাদনা

প্রস্তাবিত বন্দর সম্পাদনা

আরও সম্পাদনা

তথ্যসূত্র সম্পাদনা

  1. "ভারতের ফারাক্কা ও ব্যান্ডেল বন্দর ব্যবহার করতে চায় বাংলাদেশ"। সংগ্রহের তারিখ ০৫-০১-২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
  2. "তাজপুর বন্দর নিয়ে সচিব গোষ্ঠীর রিপোর্ট ১৫ দিনে"আনন্দবাজার প্রত্রিকা। সংগ্রহের তারিখ ০৫-০১-২০১৭  এখানে তারিখের মান পরীক্ষা করুন: |সংগ্রহের-তারিখ= (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ সম্পাদনা