পল্লী কবি জসীম উদ্‌দীন সংগ্রহশালা, ফরিদপুর

বাংলাদেশের জাদুঘর

পল্লী কবি জসীম উদ্‌দীন সংগ্রহশালা একটি ব্যক্তিভিত্তিক জাদুঘর। বাংলাদেশের ফরিদপুর জেলা শহরের অদূরে ২০১৫তে এটি নির্মিত হয়েছে। বর্তমানে এটির সাজসজ্জার কাজ চলছে এবং ২০১৬ খ্রিস্টাব্দের শেষভাগে এটি জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করা হয়। পল্লী কবি জসীম উদ্‌দীন-এর স্মৃতি রক্ষার্থে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর এই সংগ্রহশালাটি স্থাপন করেছে।

পল্লী কবি জসীম উদ্‌দীন সংগ্রহশালা
বাংলাদেশের ফরিদপুরের পল্লী কবি জসীম উদ্‌দীন সংগ্রহশালার সামনের দিক।
মানচিত্র
স্থাপিত২৯ মার্চ ২০১৭ (2017-03-29)
অবস্থানফরিদপুর, বাংলাদেশ
ধরনজাদুঘর
মালিকবাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর[]
ওয়েবসাইটkabijasimuddin.org.bd

ইতিহাস

সম্পাদনা

২০১১ সালের ২১ জানুয়ারি বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন দুই মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনআবুল কালাম আজাদ এবং কবির জামাতা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী এই কাজের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেন। সেসময় সেখানে জাতীয় জাদুঘরের মহাপরিচালক, ফরিদপুরের জেলা প্রশাসক ও কবি পরিবারের সদস্যসহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন।[]

গণপূর্ত অধিদপ্তরের অধীনে ও বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরের অর্থায়নে মোট ৪ একর জমিতে এই সংগ্রহশালাটি নির্মিত হয়। নির্মাণ কাজে মোট ১১ কোটি ২৫ লক্ষ ১৭ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়।[]

২০১৩ সালে সংগ্রহশালাটির নির্মাণ কাজ সম্পন্ন হয়। এর প্রায় তিন বছর পর ২০১৭ সালের ২৯ মার্চ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আনুষ্ঠানিকভাবে এর উদ্বোধন করেন।[]

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "জাতীয় জাদুঘরে নিদর্শন এক লাখ ছাড়াল"সমকাল। ১৮ মে ২০১৬। ২০২১-০৬-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৬জাতীয় জাদুঘরের অধীনে রয়েছে ছয়টি শাখা জাদুঘর। সেগুলো হলো আহসান মঞ্জিল জাদুঘর, ওসমানী স্মৃতি জাদুঘর, জিয়া স্মৃতি জাদুঘর, শিল্পচার্য জয়নুল আবেদিন সংগ্রহশালা, স্বাধীনতা জাদুঘর, পল্লীকবি জসীম উদ্দীন সংগ্রহশালা ও সাংবাদিক কাঙ্গাল হরিনাথ জাদুঘর। 
  2. "চার বছরেও উন্মুক্ত হয়নি জসীম উদ্‌দীন সংগ্রহশালা"বাংলানিউজ২৪.কম। ৭ ডিসেম্বর ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৬ 
  3. "Ongoing Projects"বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৬-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৬ 
  4. "২০ প্রকল্প উদ্বোধন করতে ফরিদপুরে প্রধানমন্ত্রী"বাংলা ট্রিবিউন। ২৯ মার্চ ২০১৭। ২০২১-০৬-২৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৬-২৬