ন্যায়বিচার ও উন্নয়ন দল (তুরস্ক)

ন্যায়বিচার ও উন্নয়ন দল (তুর্কি: Adalet ve Kalkınma Partisi, তুর্কি উচ্চারণ: [adaːˈlet ve kaɫkɯnˈma paɾtiˈsi]; একেপি), সংক্ষেপে আনুষ্ঠানিকভাবে ইংরেজিতে একে পার্টি[] হলো তুরস্কের একটি রাজনৈতিক দল যা রক্ষণশীল-গণতন্ত্রী হিসেবে নিজেকে বর্ণনা করে।[৩৭] এটি প্রজাতন্ত্রী জনতা দল (সিএইচপি) সহ সমসাময়িক তুরস্কের দুটি প্রধান দলের মধ্যে অন্যতম।

ন্যায়বিচার ও উন্নয়ন দল
Adalet ve Kalkınma Partisi
সংক্ষেপেএকে পার্টি (বাংলায় সরকারি নাম)[]
AK PARTİ (তুর্কি সরকারি নাম)[]
একেপি (অনানুষ্ঠানিক)[]
নেতারেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
সাধারণ সম্পাদকফাতিহ শাহিন
সংসদীয় নেতাইসমেত ইলমাজ
মুখপাত্রওমের চেলিক
প্রতিষ্ঠাতারেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
প্রতিষ্ঠা১৪ আগস্ট ২০০১; ২৩ বছর আগে (2001-08-14)
বিভক্তিফজিলেত পার্টি
সদর দপ্তরসৌতোজু জাদ্দেসি নম্বর ৬
চাঙ্কায়া, আঙ্কারা
যুব শাখাএকে যুব
সদস্যপদ  (২০২২)বৃদ্ধি ১১,২৪১,২৩০[]
ভাবাদর্শ
রাজনৈতিক অবস্থানডানপন্থী[৩৩][৩৪]
ঐতিহাসিক:
মধ্যম-ডানপন্থী[৩৫][৩৬]
জাতীয় অধিভুক্তিজনতা জোট
ইউরোপীয় অধিভুক্তিইউরোপীয় রক্ষণশীল ও সংস্কারবাদীদের জোট (২০১৩–২০১৮)
আনুষ্ঠানিক রঙ     কমলা
     নীল
     সাদা
মহান জাতীয় সভা
২৮৫ / ৬০০
মেট্রোপলিটন পৌরসভা
১৫ / ৩০
জেলা পৌরসভা
৭৪২ / ১,৩৫১
প্রাদেশিক কাউন্সিলর
৭৫৭ / ১,২৫১
পৌর কাউন্সিলর
১০,১৭৩ / ২০,৪৯৮
দলীয় পতাকা
একেপির পতাকা
ওয়েবসাইট
www.akparti.org.tr
তুরস্কের রাজনীতি

২০১৭ সালের দলীয় সভা থেকে রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান একেপির সভাপতি আছেন।[৩৮] ২০১৮ সালের তুর্কি সংসদীয় নির্বাচনে ৪২.৬% ভোট জিতে ৬০০ আসনের মধ্যে ২৮৫টি নিয়ে একেপি মহান জাতীয় সভা তথা তুরস্কের জাতীয় আইনসভার বৃহত্তম দল হয়। এটি জাতীয়তাবাদী আন্দোলন দলের (এমএইচপি) সাথে জনতা জোট গঠন করে। বর্তমান একেপির সংসদীয় নেতা হলেন ইসমেত ইলমাজ

২০০১ সালে এফপি, এএনএপিডিওয়াইপির মতো বেশ কয়েকটি দলের সদস্যদের দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এই দল তুরস্কের রক্ষণশীল ঐতিহ্যের লোকদের মধ্যে সমর্থনের একটি শক্তিশালী ভিত্তি রয়েছে,[৩৯] যদিও দলটি দৃঢ়ভাবে অস্বীকার করে যে এটি ইসলামপন্থী[৪০] ইউরোপীয় ইউনিয়নে তুরস্কের সদস্যপদ সমর্থন করে দলটি নিজেদের উদারপন্থী বাজার অর্থনীতি সমর্থনকারী হিসেবে দেখায়।[৪১] কমলা হলো এই দলের প্রধান রঙ। অন্যান্য রঙের মধ্যে রয়েছে প্রতীকের জন্য সাদা, পতাকার জন্য নীল ও সংঘের নকশার জন্য কমলা-সাদা-নীল-লাল।[৪২]

একেপি তুরস্কের একমাত্র দল যাদের তুরস্কের সমস্ত প্রদেশে উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে।[৪৩] ১৯৪৬ সালে তুরস্কের বহুদলীয় গণতন্ত্রের সূচনা থেকে একেপিই একমাত্র দল যারা টানা ছয়টি সংসদীয় নির্বাচনে জয়লাভ করে।[৪৩][৪৪] একেপি ২০০২ সাল থেকে আবদুল্লাহ গুল (২০০২–২০০৩), রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান (২০০৩–২০১৪), আহমেত দাভুতোওলু (২০১৪–২০১৬), বিনালি ইলদিরিম (২০১৬–২০১৮) ও রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ানের (২০১৮–বর্তমান অধীনে জাতীয় সরকারের নেতৃত্ব দিয়েছে। একেপির শাসনকে ক্রমবর্ধমান কর্তৃত্ববাদ, সম্প্রসারণবাদ, বিবাচন এবং দল বা ভিন্নমত নিষিদ্ধ করার সাথে চিহ্নিত করা হয়েছে।[৪৫][৪৬][৪৭][৪৮][৪৯]

দলটি ২০০৫ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে ইউরোপীয় জনতা দলের (ইপিপি) পর্যবেক্ষক ছিল। ইপিপিতে পূর্ণ সদস্যপদ না পাওয়ায় হতাশার পর, দলটি ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় রক্ষণশীল ও সংস্কারবাদীদের জোটের (এসিআরই) সদস্য হয়।[৫০]

দলনেতা

সম্পাদনা
ক্রম প্রতিকৃতি নেতা
(জন্ম–মৃত্যু)
নির্বাচনী এলাকা দায়িত্ব গ্রহণ দায়িত্ব ত্যাগ মেয়াদকাল নেতৃত্ব নির্বাচন
এরদোয়ান, রেজেপরেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
(জন্ম ১৯৫৪)
সির্ত (২০০৩)
ইস্তাম্বুল (১) (২০০৭, ২০১১)
১৪ আগস্ট ২০০১২৭ আগস্ট ২০১৪১৩ বছর, ১৩ দিনসাধারণ সভা, ২০০৩
সাধারণ সভা, ২০০৬
সাধারণ সভা, ২০০৯
সাধারণ সভা, ২০১২
দাভুতোওলু, আহমেতআহমেত দাভুতোওলু
(জন্ম ১৯৫৯)
কোনিয়া২৭ আগস্ট ২০১৪২২ মে ২০১৬১ বছর, ২৬৯ দিনবিশেষ সভা, ২০১৪
সাধারণ সভা, ২০১৫
ইলদিরিম, বিনালিবিনালি ইলদিরিম
(জন্ম ১৯৫৫)
ইস্তাম্বুল (১) (২০০২)
এরযিনজান (২০০৭)
ইজমির (২) (২০১১)
ইজমির (১) (নভেম্বর ২০১৫)
২২ মে ২০১৬২১ মে ২০১৭৩৬৪ দিনবিশেষ সভা, ২০১৬
(১)এরদোয়ান, রেজেপরেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
(জন্ম ১৯৫৪)
বর্তমান সভাপতি২১ মে ২০১৭পদাধিকারী৭ বছর, ১৩৮ দিনবিশেষ সভা, ২০১৭
সাধারণ সভা, ২০১৮

নির্বাচনের ফলাফল

সম্পাদনা

রাষ্ট্রপতি নির্বাচন

সম্পাদনা
ন্যায়বিচার ও উন্নয়ন দলের (একেপি) রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের রেকর্ড
নির্বাচন প্রার্থী প্রথম পর্ব দ্বিতীয় পর্ব ফল মানচিত্র
ভোট % ভোট %
১০ আগস্ট ২০১৪  
রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
২১,০০০,১৪৩ ৫১.৭৯% এরদোয়ান নির্বাচিত  
২৪ জুন ২০১৮  
রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
২৬,৩২৪,৪৮২ ৫২.৫৯% এরদোয়ান নির্বাচিত  

সাধারণ নির্বাচন

সম্পাদনা
ন্যায়বিচার ও উন্নয়ন দলের (একেপি) সাধারণ নির্বাচনের রেকর্ড
     0–10%         ১০–২০%         ২০–৩০%         ৩০–৪০%         ৪০–৫০%         ৫০–৬০%         ৬০–৭০%         ৭০–৮০%
নির্বাচন নেতা ভোট আসন ফলাফল পরিণাম মানচিত্র
৩ নভেম্বর ২০০২  
রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
 
১০,৮০৮,২২৯
 
৩৬৩ / ৫৫০ (  ৩৬৩)
৩৪.২৮%
  ৩৪.২৮ শতাংশ
#১ম
একেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ
 
২২ জুলাই ২০০৭  
১৬,৩২৭,২৯১
 
৩৪১ / ৫৫০ (  ২২)
৪৬.৫৮%
  ১২.৩০ শতাংশ
#১ম
একেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ
 
১২ জুন ২০১১  
২১,৩৯৯,০৮২
 
৩২৭ / ৫৫০ (  ১৪)
৪৯.৮৩%
  ৩.২৫ শতাংশ
#১ম
একেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ
 
৭ জুন ২০১৫  
আহমেত দাভুতোওলু
 
১৮,৮৬৭,৪১১
 
২৫৮ / ৫৫০ (  ৬৯)
৪০.৮৭%
  ৮.৯৬ শতাংশ
#১ম
স্তব্ধ সংসদ
 
১ নভেম্বর ২০১৫  
২৩,৬৮১,৯২৬
 
৩১৭ / ৫৫০ (  ৫৯)
৪৯.৫০%
  ৮.৬৩ শতাংশ
#১ম
একেপি সংখ্যাগরিষ্ঠ
 
২৪ জুন ২০১৮  
রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান
 
২১,৩৩৩,১৭২
 
২৯৫ / ৬০০ (  ২১)
৪২.৫৬%
  ৬.৯৪ শতাংশ
#১ম
একেপি-এমএইচপি সংখ্যাগরিষ্ঠ
 

স্থানীয় নির্বাচন

সম্পাদনা
ন্যায়বিচার ও উন্নয়ন দলের (একেপি) স্থানীয় নির্বাচনের রেকর্ড
নির্বাচন মেট্রোপলিটন জেলা পৌরসংস্থা প্রাদেশিক মানচিত্র
ভোট মেয়র ভোট মেয়র ভোট কাউন্সিলর ভোট কাউন্সিলর
২৮ মার্চ ২০০৪ ৪৬.০৭%
৪,৮২২,৬৩৬
১২ / ১৬
৪০.১৯%
৯,৬৭৪,৩০৬
১,৭৫০ / ৩,১৯৩
৪০.৩৩%
৯,৬৩৫,১৪৫
১৬,৬৩৭ / ৩৪,৪৭৭
৪১.৬৭%
১৩,৪৪৭,২৮৭
২,২৭৬ / ৩,২০৮
 
২৯ মার্চ ২০০৯ ৪২.১৯%
৭,৬৭২,২৮০
১০ / ১৬
৩৮.৬৪%
১২,৪৪৯,১৮৭
১,৪৪২ / ২,৯০৩
৩৮.১৬%
১২,২৩৭,৩২৫
১৪,৭৩২ / ৩২,৩৯৩
৩৮.৩৯%
১৫,৩৫৩,৫৫৩
১,৮৮৯ / ৩,২৮১
 
৩০ মার্চ ২০১৪ ৪৫.৫৪%
১৫,৮৯৮,০২৫
১৮ / ৩০
৪৩.১৩%
১৭,৯৫২,৫০৪
৮০০ / ১,৩৫১
৪২.৮৭%
১৭,৮০২,৯৭৬
১০,৫৩০ / ২০,৫০০
৪৫.৪৩%
৪,৬২২,৪৮৪
৭৭৯ / ১,২৫১
 
৩১ মার্চ ২০১৯ ৪৪.২৯%
১৬,০০০,৯৯২
১৫ / ৩০
৪২.৫৫%
১৮,৩৬৮,৪২১
৭৬২ / ১,৩৫১
৪২.৫৬%
১৮,২৯৯,৫৭৬
১০,১৭৫ / ২০,৫০০
৪১.৬১%
৪,৩৭১,৬৯২
৭৫৭ / ১,২৫১
 
নির্বাচনের তারিখ দলনেতা হ্যাঁ ভোট শতাংশ না ভোট শতাংশ একেপির সমর্থন
২১ অক্টোবর ২০০৭ রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান ১৯,৪২২,৭১৪ ৬৮.৯৫ ৮,৭৪৪,৯৪৭ ৩১.০৫ হ্যাঁ
১২ সেপ্টেম্বর ২০১০ রেজেপ তাইয়িপ এরদোয়ান ২১,৭৮৯,১৮০ ৫৭.৮৮ ১৫,৮৫৪,১১৩ ৪২.১২ হ্যাঁ
১৬ এপ্রিল ২০১৭ বিনালি ইলদিরিম ২৫,১৫৭,০২৫ ৫১.৪১ ২৩,৭৭৭,০৯১ ৪৮.৫৯ হ্যাঁ

আরও দেখুন

সম্পাদনা

পাদটীকা

সম্পাদনা
  • ^† "একে পার্টি" হলো দলের নামের স্বঘোষিত সংক্ষিপ্ত রূপ, যেমনটি দলের সনদের ৩ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে,[৫১] যখন "একেপি" বেশিরভাগই তার বিরোধীদের পছন্দ; তখন সমর্থকরা "একে পার্টি" পছন্দ করেন যেহেতু তুর্কি ভাষায় "একে" শব্দের অর্থ "সাদা", "পরিষ্কার", বা "নিষ্পাপ", একটি ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।[৫২] সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের প্রধান পাবলিক প্রসিকিউটর প্রাথমিকভাবে "একেপি" ব্যবহার করেছিলেন, কিন্তু পার্টির আপত্তির পর,[৫৩] নথিতে "Adalet ve Kalkınma Partisi" (সংক্ষিপ্ত নাম ছাড়া) দিয়ে "একেপি" প্রতিস্থাপিত হয়।

তথ্যসূত্র

সম্পাদনা
  1. "Official outlet"Twitter (ইংরেজি ভাষায়)। 
  2. "AK PARTİ" (তুর্কি ভাষায়)। yargitaycb.gov.tr। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২০ 
  3. Hüseyin Şengül। "AKP mi, AK Parti mi?" (তুর্কি ভাষায়)। bianet.org। সংগ্রহের তারিখ ২৫ এপ্রিল ২০১৮ 
  4. "Adalet ve Kalkınma Partisi" (তুর্কি ভাষায়)। Court of Cassation। সংগ্রহের তারিখ ২ মার্চ ২০২২ 
  5. "Erdoğan's Triumph"Financial Times। ২৪ জুলাই ২০০৭। ৭ মার্চ ২০২১ তারিখে মূল |url= এর মান পরীক্ষা করুন (সাহায্য) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৩The AKP is now a national conservative party — albeit rebalancing power away from the westernised urban elite and towards Turkey's traditional heartland of Anatolia — as well as the Muslim equivalent of Europe's Christian Democrats. 
  6. Abbas, Tahir (২০১৬)। Contemporary Turkey in Conflict। Edinburgh University Press। 
  7. Bayat, Asef (২০১৩)। Post-Islamism। Oxford University Press। পৃষ্ঠা 11। 
  8. [][][]
  9. "AKP yet to win over wary business elite"Financial Times। ৮ জুলাই ২০০৭। ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল  থেকে আর্কাইভ করা। 
  10. Cagaptay, Soner (২০১৪)। The Rise of Turkey। Potomac Books। পৃষ্ঠা 117। 
  11. Yavuz, M. Hakan (২০০৯)। Secularism and Muslim Democracy in Turkey । Cambridge University Press। পৃষ্ঠা 105 
  12. "The AK Party's Islamic Realist Political Vision: Theory and Practice"। জুন ২০১৪। 
  13. Çağliyan‐i̇Çener, Zeyneb (ডিসে ২০০৯)। "The Justice and Development Party's Conception of "Conservative Democracy": Invention or Reinterpretation?"Turkish Studies10 (4): 595–612। hdl:11693/22548 এসটুসিআইডি 53443926ডিওআই:10.1080/14683840903384851 
  14. [১২][১৩]
  15. Gunes, Cengiz; Zeydanlioglu, Welat, সম্পাদকগণ (২০১৩)। The Kurdish Question in Turkey। Routledge। পৃষ্ঠা 270। 
    Konak, Nahide (২০১৫)। Waves of Social Movement Mobilizations in the Twenty-First Century: Challenges to the Neo-Liberal World Order and Democracy। Lexington Books। পৃষ্ঠা 64। 
    Jones, Jeremy (২০০৭)। Negotiating Change: The New Politics of the Middle East । I.B. Tauris। পৃষ্ঠা 219 
  16. Osman Rifat Ibrahim। "AKP and the great neo-Ottoman travesty"। Al Jazeera। সংগ্রহের তারিখ ৭ জুন ২০১৫ 
  17. Yavuz, M. Hakan (১৯৯৮)। "Turkish identity and foreign policy in flux: The rise of Neo‐Ottomanism"। Critique: Critical Middle Eastern Studies7 (12): 19–41। ডিওআই:10.1080/10669929808720119 
  18. Kardaş, Şaban (২০১০)। "Turkey: Redrawing the Middle East Map or Building Sandcastles?"Middle East Policy17: 115–136। ডিওআই:10.1111/j.1475-4967.2010.00430.x 
  19. Kuru, Ahmet; Stepan, Alfred (২০১২)। Democracy, Islam, and Secularism in Turkey। Religion, Culture, and Public Life। Columbia University Press। আইএসবিএন 9780231530255 
  20. "Erdogan: The World's Newest Strongman"Bloomberg News। ২৫ জুন ২০১৮। 
  21. "Trump tariffs, sanctions offer Erdogan excuse for Turkey's economic woes"NBC News। ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৮। 
  22. Baris Gulmez, Seckin (ফেব্রুয়ারি ২০১৩)। "Rising euroscepticism in Turkish politics: The cases of the AKP and the CHP"Acta Politica48 (3): 326–344। এসটুসিআইডি 189929924ডিওআই:10.1057/ap.2013.2 
  23. Gülmez, Seçkin Barış (এপ্রিল ২০২০)। "Rethinking Euroscepticism in Turkey: Government, Opposition and Public Opinion"Ekonomi, Politika & Finans Araştırmaları Dergisi5 (1): 1–22। ডিওআই:10.30784/epfad.684764  
  24. Kastoryano, Riva (২০১৩)। Turkey between Nationalism and Globalization। Routledge। পৃষ্ঠা 97। 
  25. Picq, Manuela (২০১৫)। Sexualities in World Politics। Routledge। পৃষ্ঠা 126। 
  26. Bugra, Ayse (২০১৪)। New Capitalism in Turkey: The Relationship between Politics, Religion and Business। Edward Elgar Publishing। পৃষ্ঠা 49। 
  27. Yesilada, Birol (২০১৩)। Islamization of Turkey under the AKP Rule। Routledge। পৃষ্ঠা 63। 
  28. [২৫][২৬][২৭]
  29. Guerin, Selen Sarisoy (২০১১)। On the Road to EU Membership: The Economic Transformation of Turkey। Brussels University Press। পৃষ্ঠা 63। 
  30. Bugra, Ayse (২০১৪)। New Capitalism in Turkey: The Relationship between Politics, Religion and Business। Edward Elgar Publishing। পৃষ্ঠা 60। 
  31. "When democratic spin conceals a descent into dictatorship"Financial Times। ২০২২-০৫-১৩। ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল  থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৩ 
  32. "Are the fortunes of Turkey's AKP on the wane?"openDemocracy (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৫-১৩ 
  33. Soner Cagaptay (১৭ অক্টোবর ২০১৫)। "Turkey's divisions are so deep they threaten its future"Guardian। সংগ্রহের তারিখ ২৭ ডিসেম্বর ২০১৫ 
  34. Erisen, Cengiz (২০১৬)। Political Psychology of Turkish Political Behavior। Routledge। পৃষ্ঠা 102। 
  35. Coşar, Simten; Özman, Aylin (২০০৪)। "Centre-right politics in Turkey after the November 2002 general election: Neo-liberalism with a Muslim face"Contemporary Politics10: 57–74। এসটুসিআইডি 143771719ডিওআই:10.1080/13569770410001701233 
  36. "Turkey | Location, Geography, People, Economy, Culture, & History" 
  37. "Turkey: The New Model?"। ২৫ এপ্রিল ২০১২। 
  38. "Erdogan returns as ruling AKP party chief after referendum win"Deutsche Welle। ২১ মে ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২২ 
  39. GlobalSecurity.org – Reliable Security Information। "Justice and Development Party (AKP) Adalet ve Kalkinma Parti (AKP)"GlobalSecurity.org – Reliable Security Information। সংগ্রহের তারিখ ১৩ ডিসেম্বর ২০১৭Others suggest that that around 60 percent of AKP's supporters were traditional (non-Islamist) conservatives, around 15 percent were Islamist-oriented voters, with the rest mostly swing protest voters upset with corruption in the other parties. 
  40. উদ্ধৃতি ত্রুটি: <ref> ট্যাগ বৈধ নয়; :3 নামের সূত্রটির জন্য কোন লেখা প্রদান করা হয়নি
  41. "New to Turkish politics? Here's a rough primer"Turkish Daily News। ২২ জুলাই ২০০৭। ৮ জুলাই ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২২ জুলাই ২০০৮ 
  42. "Corporate identity"www.akparti.org.tr। সংগ্রহের তারিখ ২৩ মার্চ ২০২২ 
  43. Cavatorta, Francesco (২৯ ডিসেম্বর ২০২০)। Routledge Handbook on Political Parties in the Middle East and North Africa (ইংরেজি ভাষায়)। Routledge। আইএসবিএন 978-1-000-29330-2 
  44. "Vol. 17, No. 4, FALL 2015 of Insight Turkey on JSTOR"www.jstor.org (ইংরেজি ভাষায়)। 
  45. Cook, Steven A.। "How Erdogan Got His Groove Back"Foreign Policy 
  46. "Democratic decay and uncertainty in Turkey"। ২৫ মার্চ ২০২১। 
  47. Goodman, Peter S. (১৮ আগস্ট ২০১৮)। "The West Hoped for Democracy in Turkey. Erdogan Had Other Ideas."The New York Times 
  48. Ben-Meir, Dr Alon (২৪ অক্টোবর ২০২০)। "Erdogan's Calamitous Authoritarianism" 
  49. Aytaç, Selim Erdem (২০২১)। "Effectiveness of Incumbent's Strategic Communication during Economic Crisis under Electoral Authoritarianism: Evidence from Turkey" (ইংরেজি ভাষায়): 1517–1523। আইএসএসএন 0003-0554ডিওআই:10.1017/S0003055421000587  
  50. "Conservative Eurosceptic alliance reaches out to far-right"Financial Times। ১২ নভেম্বর ২০১৮। ১০ ডিসেম্বর ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  51. "AK PARTİ TÜZÜĞÜ" [AK PARTİ STATUTES] (পিডিএফ) (তুর্কি ভাষায়)। Adalet ve Kalkınma Partisi। সংগ্রহের তারিখ ২৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ 
  52. "Less than white?"The Economist। ১৮ সেপ্টেম্বর ২০০৮। সংগ্রহের তারিখ ২২ সেপ্টেম্বর ২০০৮ 
    "AK Parti mi, AKP mi? (AK Parti or AKP?)"Habertürk (তুর্কি ভাষায়)। ৫ জুন ২০০৯। ২৬ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১০ আগস্ট ২০০৯ 
  53. Ebru Toktar and Ersin Bal. "Laiklik anlayışlarımız farklı" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১২ মে ২০১১ তারিখে (তুর্কি ভাষায়). Akşam, 7 May 2008.

আরও পড়ুন

সম্পাদনা

প্রবন্ধ

সম্পাদনা
  • Cizre, Ümit, সম্পাদক (২০০৮)। Secular and Islamic politics in Turkey: The making of the Justice and Development Party। Routledge। 
  • Cizre, Ümit (২০১২)। "A New Politics of Engagement: The Turkish Military, Society and the AKP"। Democracy, Islam, and Secularism in Turkey 
  • Hale, William; Özbudun, Ergun (২০১০)। Islamism, Democracy and Liberalism in Turkey: The Case of the AKP। Routledge। 
  • Yavuz, M. Hakan, সম্পাদক (২০০৬)। The Emergence of a New Turkey: Islam, Democracy and the AK Parti। The University of Utah Press। 
  • Yavuz, M. Hakan (২০০৯)। Secularism and Muslim Democracy in Turkey। Cambridge University Press। 

গণমাধ্যম

সম্পাদনা

বহিঃসংযোগ

সম্পাদনা